শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন সোহেল
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

আত্মাশুদ্ধি শব্দ দুটির সমন্বয়ে গঠিত আত্মশুদ্ধি শব্দটি।

মানবজীবনে আত্মশুদ্ধির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অত্যধিক। মানুষের চরিত্র মাধুর্যের মূল ভিত্তি হলো আত্মশুদ্ধি। আত্ম অর্থ নিজ, শুদ্ধি পবিত্রকরণ। সুতরাং আত্মশুদ্ধি অর্থ নিজের নফস বা জীবাত্মাকে পরিশুদ্ধ করা। আত্মশুদ্ধির মর্ম হচ্ছে নিজের নফসকে ষড়রিপুর বেড়াজাল থেকে মুক্ত করে নিজেকে পরিশুদ্ধ করা। মানুষ জীবাত্মার কারণেই নানা পাপে জড়িয়ে পড়ে। জীবাত্মাকে বেষ্টন করে রাখে ষড়রিপু হচ্ছে কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য। কামের কারণে মানুষ ব্যভিচারে লিপ্ত হয় এবং অন্যায় পথে সম্ভোগেচ্ছা চরিতার্থ করে থাকে। ক্রোধের প্রভাবে মানুষ দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও রক্তপাত ঘটায়। লোভের প্রভাবে দুর্নীতি ও অন্যায় পথে সম্পদের মালিক হওয়ার চেষ্টা করে। মোহের ফলে পৃথিবীর মায়ায় মানুষ এমনভাবে ডুবে যায় যে নিজের স্রষ্টাকে ভুলে যায়। মদ রিপুর কারণে মানুষ অশ্লীল আনন্দ-স্ফুর্তিতে মেতে ওঠে। মাৎসর্যের প্রভাবে ঈর্ষা, হিংসা ও পরশ্রীকাতরতা প্রবৃত্তি সৃষ্টি হয়। ষড়রিপু হলো আত্মার রোগ। ষড়রিপুতে আক্রান্ত ব্যক্তি আল্লাহর বান্দা বলে দাবি করলেও চরিত্রের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সে পাপাচারী। সুতরাং এরূপ ব্যক্তি বাহ্যিক সুরতে মানুষ হলেও আত্মার বিচারে সে নিকৃষ্ট জীবতুল্য। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, আমি সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য এমন অনেক জিন ও মানুষ। যাদের ক্লালব বা অন্তর আছে বটে, কিন্তু তা দিয়ে তারা বোঝে না; তাদের চোখ আছে, তা দিয়ে তারা দেখে না এবং তাদের কান আছে কিন্তু তা দিয়ে শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মতোই এবং তার চেয়ে নিকৃষ্টতম। তারাই গাফেল উদাসীন (সুরা আল আরাফ ৭ : আয়াত ১৭৯)। ষড়রিপু প্রভাবিত ব্যক্তি ইবাদত-বন্দেগি করলেও তা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না, সে জীবনভর ইবাদত করেও প্রভুর সন্ধান পাবে না। বর্তমান সমাজের অধিকাংশ মানুষ ষড়রিপুতে মত্ত হওয়ায় আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণের পরিবর্তে পাপাচারে লিপ্ত হয়ে পড়েছে। আল্লাহ নির্দেশিত পথকে উপেক্ষা করে নিজের মন গড়া মতবাদ সৃষ্টি করায় ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে অশান্তি বিরাজ করছে। সমাজে শান্তির পরিবর্তে আত্মকলহ, সংঘাত ও পারস্পরিক হানাহানি সৃষ্টি হচ্ছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, তবে কি তারা আল্লাহ দীনের পরিবর্তে অন্য দীন অন্বেষণ করে। অথচ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে আসমান ও জমিনে যা কিছু স্বেচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় এবং তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে (সুরা আলে ইমরান ৩ : আয়াত ৮৩)।

মহান আল্লাহ অন্য আয়াতে ইরশাদ করেন, আর যখন ফিরে যায়, তখন সে চেষ্টা করে যেন পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে এবং শস্যক্ষেত ও জীবজন্তুর বংশ বিনাশ করতে পারে। আল্লাহ অশান্তি পছন্দ করেন না (সুরা আল বাকারাহ ২ : আয়াত ২০৫)। মূলত ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আত্মশুদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। একজন আত্মশুদ্ধি লাভকারী ব্যক্তিই সফল ব্যক্তি। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, নিশ্চয় সাফল্য লাভ করবে সে, যে আত্মশুদ্ধি লাভ করে (সুরা আল আলা ৮৭ : আয়াত ১৪)। আল্লাহ আরও ইরশাদ করেন, অবশ্যই সফলকাম হয়েছে সেই ব্যক্তি, যে নিজেকে পরিশুদ্ধ করেছে। আর ব্যর্থ হয়েছে সেই ব্যক্তি, যে নিজেকে পাপাচারে কলুষিত করেছে (সুরা আল শামস ৯১ : আয়াত ৯ ও ১০)। হজরত মুহাম্মদ (সা.) আরব জাতিকে আত্মশুদ্ধির সুমহান শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি যে যুগে এসেছিলেন, সেই যুগকে বলা হতো আইয়ামে জাহেলিয়া বা অন্ধকার অজ্ঞতার যুগ। অজ্ঞতার যুগের বর্বর মানুষেরা রসুল (সা.)-এর সহবতে গিয়ে তাঁর সুমহান শিক্ষা, আদর্শ গ্রহণের মাধ্যমে আদর্শ চরিত্রবান হতে সক্ষম হন। চরিত্রবান হওয়ার জন্য নিজের হৃদয়কে পরিশুদ্ধ করতে হয়। রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যখন মানুষের ক্লালব (হৃদয়) ভালো অর্থাৎ পরিশুদ্ধ হয়ে যায়, তখন তার গোটা শরীর পরিশুদ্ধ হয়ে যায়। আর যখন মানুষের ক্লাবব খারাপ তথা দুষ্কর্মময় হয়ে পড়ে, তখন পুরো মানুষটিই খারাপ হয়ে যায় (তাফসিরে মিজান ১৫নং খণ্ড, পৃষ্ঠা ১০৮)। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, যেদিন ধনসম্পদ ও সন্তানসন্ততি কোনো কাজে আসবে না, সেদিন উপকৃত হবে কেবল সে, যে আল্লাহর কাছে আসবে ক্লালবে সালিম তথা বিশুদ্ধ অন্তর নিয়ে (সুরা আশ শুআরা ২৬ : আয়াত ৮৮ ও ৮৯)।

পরিশুদ্ধ আত্মার অধিকারী ব্যক্তি আল্লাহর কাছে পছন্দনীয়। তাই আল্লাহর তত্ত্বের জ্ঞানী হক্কানি ওলামায়ে কেরামের সান্নিধ্যে গিয়ে সঠিকভাবে ইবাদত বন্দেগি ও কুরিপুসমূহ তথা জীবপ্রবৃত্তি দূর করতে পারলে আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব হবে।

লেখক : সাবেক সহযোগী অধ্যাপক, পিইউবি

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা
তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ
নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?
বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে