শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২২

ছাত্রলীগের অতীত অর্জন ইতিহাসকেই গৌরবান্বিত করে

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রলীগের অতীত অর্জন ইতিহাসকেই গৌরবান্বিত করে

বাংলাদেশে কিংবদন্তি একটি প্রবাদ আছে- ‘ভূতের পা পেছনে’। ভূত উল্টো দিকে অর্থাৎ পেছন দিক দিয়ে হাঁটে। কিন্তু ইদানীং বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করি, আমাদের অর্জিত সাফল্যগুলো নিঃশব্দে পেছনে হাঁটতে শুরু করেছে। পাকিস্তান আমলে আমরা স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়েছি, স্বেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে লড়েছি। জিন্নাহ সাহেব তাঁর পারিবারিক উত্তরাধিকার রেখে যাননি। শেরেবাংলা এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীও উত্তরাধিকারিত্বের কোনো বীজ বপন করেননি। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর একমাত্র মেয়ে মিসেস সোলায়মান আক্তার- আমাদের বেবী আপা নিতান্তই ঘরোয়া জীবনযাপন করেছেন। তাঁর পুত্রসন্তান রাশেদ সোহরাওয়ার্দী, তিনিও রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হননি। তিনি ব্যারিস্টার হয়েছিলেন বটে, কিন্তু রাজনীতিতে মাখামাখি করেননি। কাকরাইলের বাসায় যখন হীরু ভাই (ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন) সপরিবারে অবস্থান করতেন, তখন বেগম সোলায়মান আক্তারের সঙ্গে ওঠাবসা করার প্রভূত সুযোগ বাকী ভাই ও আমার হয়েছিল। ওবায়েদ ভাইও কাকরাইলের আড্ডায় প্রায়ই আসতেন।

একদিনের একটি প্রচন্ড ছেলেমানুষি আজও আমার স্মৃতিকে নাড়া দেয়, অনুভূতিতে শিহরণ তোলে। হীরু ভাই, সাজু ভাবী (ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের স্ত্রী) ও মিসেস সোলায়মান আক্তার সমভিব্যহারে আমরা নারায়ণগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলাম। অনেক রাত, রাস্তা ফাঁকা। আর তখন তো এত জ্যাম ছিল না। আমিই গাড়ি চালাচ্ছিলাম। একটা ফাঁকা লম্বা রাস্তা পেয়ে আমি খুব জোরে এক্সিলেটরে পা দিলাম। মিসেস সোলায়মান আক্তার বেবী আপা ভালো বাংলা বলতে পারতেন। তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন- ‘অ্যাই আলম, কর কী? আমাদের সবাইকে কি মেরে ফেলবে?’ আমার মাথায় দুষ্টুমির ভূত চেপে গেল। অনুভূতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে একটা পুলক নেচে উঠল। আমি বললাম- বেবী আপা, বলেন, ছয় দফা সমর্থন করেন কি না? নইলে শুধু দুর্ঘটনা নয়, গাড়িটি বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেব। আমাদের সবার সলিলসমাধি হয়ে যাবে। বেবী আপা কৌতুকটি বুঝতে পারেননি। আঁতকে উঠে বললেন, ‘বল কী! আমাদের সবাইকে কি দুর্ঘটনা ঘটিয়ে মেরে ফেলবে?’ আমি আরও উৎসাহিত হয়ে উদ্দীপ্ত হৃদয়ে বলেছিলাম- গাড়ি আমি আস্তে চালাতে পারি, তবে আপনাকে ওয়াদা করতে হবে ছয় দফার সমর্থনে আপনি বিবৃতি দেবেন। বেবী আপা কপট ও কৃত্রিম ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ দেখিয়ে বললেন, ‘মানুষকে জিম্মি করে ছয় দফার সমর্থন আদায় করতে চাও? তাহলে জীবন রক্ষার খাতিরে তোমার কথা মেনে নিয়ে পরবর্তীতে যদি আমি অস্বীকার করি।’ তখন ত্বরিত গতিতে আমি উত্তর দিয়েছিলাম- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রক্ত আপনার ধমনিতে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সোহরাওয়ার্দীর জীবনের আদর্শ হলো একবার একটা ওয়াদা করলে সারা জীবন তিনি তা রক্ষা করতেন প্রত্যয়দীপ্ত মননশীলতায়। বোধ করি, কথাটা বেবী আপার মনে ধরেছিল। তাঁর হৃদয়ের নিভৃত কন্দরের নির্মল ও নিষ্কলুষ অনুভূতিতে কথাটা প্রচ-ভাবে স্পর্শ করেছিল। আজও স্পষ্ট মনে পড়ে, প্রয়াত পিতার স্মৃতিতে উদ্ভাসিত তাঁর চেহারা যেন জ্বলজ্বল করে উঠেছিল। অশ্রুসজল কম্পিত কণ্ঠে বেবী আপা বলেছিলেন, ‘আমি প্রাণ দিয়ে ছয় দফাকে সমর্থন করব, বিবৃতি দেব। শুধু তাই নয়, শেখ মুজিবের (তখনো তিনি বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত হননি) সঙ্গে ফোনে কথা বলব, আমি ছয় দফার প্রশ্নে যে কোনো কর্মকান্ডে আত্মনিয়োগ করতে রাজি আছি।’

আমি জানতাম, জনাব সোলায়মান ও বেবী আপার সঙ্গে মুজিব ভাইয়ের সম্পর্ক খুবই নিগূঢ় ও অন্তরঙ্গ ছিল। বেবী আপা পরবর্তীতে ছয় দফার প্রশ্নে এতখানি নিবেদিত হয়ে যান যে ছয় দফার প্রশ্নে অনেক নেতাকে সমর্থন প্রদানের জন্য পীড়াপীড়ি করেন এবং তাঁরই পীড়াপীড়িতে পশ্চিম পাকিস্তানের বাকি বেলুচ ছয় দফাকে সমর্থন করেন। বেবী আপা ছয় দফার প্রচার ও বিশ্লেষণের লক্ষ্যে লাহোরের মোচি গেট, করাচিসহ পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে জনসভা করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেন। পশ্চিম পাকিস্তানে মুজিব ভাই যখন ব্যাপক ঝটিকা সফরে ব্যাপৃত ছিলেন, তখন ভুট্টো সাহেব কোনো এক সভায় ঘোষণা দেন- ‘মুজিবকা লহুসে হোলি খেলেঙ্গে’। মুজিব ভাইও এ কথার তীক্ষè ও তির্যক জবাব দিয়েছিলেন, পশ্চিম পাকিস্তানের জনসভাতেই- ‘ভুট্টো সাহেব, হোলি খেলবেন কোন রক্ত দিয়ে? ও তো সব আপনারা চুষে খেয়েছেন। রক্ত দিয়ে হোলি খেলতে চাইলে আপনাদেরই রক্তবমি করতে হবে। বাঙালির বুকে হোলি খেলার মতো পর্যাপ্ত রক্ত নেই।’ এ ক্ষিপ্র ও ত্বরিত উত্তরটি পশ্চিম পাকিস্তানেও শেখ মুজিবের ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করেছিল।

পশ্চিম পাকিস্তানে ঝটিকা সফরের সময় এক সাংবাদিক মুজিব ভাইকে প্রশ্ন করেছিলেন, তুমি কি পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চাও? মুজিব ভাই স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে জবাব দিয়েছিলেন- ‘নট ইয়েট’। এর অনেক পরের ঘটনা, বঙ্গবন্ধু আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে নিঃশর্ত মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে এসেছেন। আমিও সাড়ে তিন বছর পর কারাগারের চার দেয়াল থেকে বেরিয়ে এসেছি। কোনো একদিন এক সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে একটু বেকায়দায় ফেলার জন্য প্রশ্ন করলেন, Do you want separation of East Pakistan?. বঙ্গবন্ধু স্মিত হেসে জবাব দিয়েছিলেন, I want emancipation of East Pakistan. আমার কেন জানি না আজও মনে হয়, বাকশাল করার আগ পর্যন্ত আল্লাহর একটা অশেষ রহমত তাঁকে ঘিরে রাখত। ভ্রান্ত বামের কুটিল চক্রের প্রভাবে পড়ে বঙ্গবন্ধু যখন একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন, তখনই শুরু হয় দুর্ভোগ। গ্রামবাংলায় একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে, সৌভাগ্যবান বা ভাগ্যবান ছাই ধরলে সেটি সোনা হয়ে যায়। আবার অভাগা সোনা ধরলে সেটি ছাই হয়ে যায়। এ প্রসঙ্গে আমি বিনম্র চিত্তে বলতে চাই, বামেরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেনি। তবে ভ্রান্ত বাম রাজনীতির প্রবর্তকরা বঙ্গবন্ধুকে তাঁর অজান্তেই ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে। উগ্র বিপ্লবের উচ্চাভিলাষী জাসদের রাজনীতি যখন পাট ও খাদ্য গুদামে আগুন, অস্ত্র লুণ্ঠন, এমপি হত্যার নৃশংসতায় মেতে ওঠে, তখনই বঙ্গবন্ধু-হত্যার পটভূমি সৃষ্টি হয়। আমার এখনো মনে হয়, অশীতিপর বয়সেও আমার মানসপটে যে কথাটি বারবার ভেসে ওঠে, তা হলো- বাকশাল না হলে ১৫ আগস্টের মতো মর্মান্তিক ঘটনা সংঘটনে ২৬ জন দুরাচার পাপিষ্ঠ ও নিষ্ঠুর কলঙ্কিত চরিত্র সক্ষম হতো না।

জাসদ এখন খন্ডবিখন্ড ক্ষয়িষ্ণুপ্রায় একটি দল। দলটি আজ নিঃশেষিত ও মুমূর্ষুপ্রায়। কিন্তু পরাজিত পাকিস্তানপন্থি শক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় সত্তরের দশকের প্রথমার্ধে দলটি যখন দৃশ্যত প্রচ- শক্তিশালী, তখন অস্ত্র এবং দম্ভ আর সশস্ত্র রাজনীতির আক্রমণ ও আঘাতে সদ্যোজাত স্বাধীন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের শিশুটি ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। বাকশাল গঠনের প্রাক্কালে আওয়ামী লীগের (সংসদ সদস্য ও কার্যনির্বাহী পরিষদের) সংযুক্ত অধিবেশনে আমি যে দীর্ঘ বক্তৃতাটি করেছিলাম, বঙ্গবন্ধু না চাইলে অতটুকু সময় ও সুযোগ আমি পেতামই না। সেদিন আওয়ামী লীগের অনেকেই, এমনকি তাজউদ্দীন ভাই স্বয়ং ধরেই নিয়েছিলেন, বঙ্গবন্ধুই আমাকে দিয়ে ওই বক্তৃতাটি করিয়েছিলেন, একটা বিকল্প বিরোধী দৃষ্টান্ত রাখার জন্য। আসলে ব্যাপারটি একান্তই আমার ছিল। যদিও বঙ্গবন্ধু আমার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থাই নেননি। শুনলে আশ্চর্যান্বিত হতে হয়- জেনারেল ওসমানী এবং হীরু ভাইয়ের পদত্যাগটিকেও তিনি চেপে যেতেই চেয়েছিলেন। আমার মতোই তাঁদের আসন দুটিও শূন্য ঘোষণা করা হয়নি। এ ঔদার্য, হৃদয়ের এ বিশাল বিস্তীর্ণ প্রকাশ অস্ত্রের ঝঙ্কারে প্রকম্পিত বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে চুয়াত্তরের খরায় দুর্ভিক্ষের বাংলাদেশকে তাঁকে মোকাবিলা করতে হয় বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত ও শঙ্কিত হৃদয়ে। তখনই গলব্লাডারের স্টোনের অস্ত্রোপচারের জন্য আমেরিকাও অনীহা প্রকাশ করলে তিনি অস্ত্রোপচারের জন্য লন্ডনে যেতে বাধ্য হন। মস্কোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুযোগে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেকটি মেরে দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর মননে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, সাড়ে তিন বছর তিনি কিছু দিতে পারবেন না বলে জনগণকে যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, তা তো শেষ হয়ে গেছে। বিধ্বস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, দুর্ভিক্ষের মোকাবিলা ও দেশকে অগ্রগতির দিকে টেনে নিতে হলে তাঁর আরও কিছু সময়ের প্রয়োজন। এ প্রয়োজনের তাগিদেই হয়তো তাঁকে বাকশাল করতে উদ্বুদ্ধ ও প্ররোচিত করা হয়েছিল। ভাবলে অনুভূতিটা কুঁকড়ে কেঁদে ওঠে, যে নেতাকে ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতারের পর পাকিস্তানি নেতৃত্ব বাংলাদেশে রাখতে সাহস পায়নি। যে কারণে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে অবরুদ্ধ করা হয়। এটাই নিখাদ সত্য যে তাঁকেই মূর্তপ্রতীক ধরে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ চলে এবং স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যটিকে বাংলার সূর্যসৈনিকরা ছিনিয়ে আনতে সক্ষম হয়।

এখানে উল্লেখ করতে চাই, প্রবাসী সরকারের বিরুদ্ধে কুটিল ষড়যন্ত্রকারীরা অপবাদ রটানোর অপচেষ্টা করেছিল- প্রবাসী সরকার, বিশেষ করে তাজউদ্দীন সাহেব বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চান না। আমি ছাত্রলীগের সহযোদ্ধাদের নিয়ে এ অপবাদটির প্রচ- বিরোধিতা করি এবং বঙ্গবন্ধুকেও পরবর্তীতে বোঝাতে চেষ্টা করি যে তাঁর নেতৃত্বের প্রশ্নে প্রবাসী সরকার, বিশেষ করে তাজউদ্দীন ভাই দ্বিধাদ্বন্দ্বহীন ও নিঃসংশয় চিত্ত ছিলেন। এ বিষয়ে বিন্দুমাত্র ক্লেষ ও কপটতা তাঁদের হৃদয়ে ছিল না।

সদ্যই আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি পেরিয়ে এলাম। আমি অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করেছি, অনাড়ম্বর আয়োজনে এ সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের পর্বটি শেষ হলেও কোথাও কোনো আলোচনা, পর্যালোচনায় সরকারের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে উচ্চপর্যায়ের কারও কণ্ঠেই তাজউদ্দীন সাহেবসহ প্রবাসী সরকারের ভূমিকা, স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ঐতিহাসিক ও অবিস্মরণীয় কার্যক্রম- কোনো কিছুই প্রতিভাত হয়নি। বেমালুম বিস্মৃতির অতল গহ্বরে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। এটি আমার মতো মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ত অনেক উদ্গত ও উদ্বেলিত হৃদয়কে ব্যথিত করেছে। স্বাধীনতার ইতিহাসের এ বিকৃত উপস্থাপনা সেদিনের সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রচ-ভাবে মর্মাহত করলেও অবস্থার প্রেক্ষাপটে কেউ হৃদয়ের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ প্রকাশ করতে সাহস পাননি। ছাত্রলীগের বর্তমান প্রজন্মের কাছে আমার উদাত্ত আহ্বান- তোমাদের পূর্বসূরিদের সোনালি অর্জন তোমাদের আগামী দিনের পথচলার পাথেয়। তোমরা যদি নির্ভীক চিত্তে অকুতোভয়ে ইতিহাসকে লালন করতে পার, তবেই তোমাদের পথচলা সার্থক ও নির্মল হয়ে উঠবে। অন্যথায় শুধু ইতিহাসই মুখ থুবড়ে যাবে না, তোমাদের আগামী দিনের চলার পথও কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যাবে।

আমি জীবনসায়াহ্নে এসে তোমাদের আশীর্বাদ করে যাব, অতীতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের প্রদীপ্ত সূর্য তোমাদের ওপর আলো ছড়াক। আজকের ছাত্রলীগেরই একক নৈতিক দায়িত্ব সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা এবং আজকের প্রজন্মকে অতীত সাফল্যের আলোকরশ্মিতে উদ্ভাসিত করা।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়