শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

মানুষের নানা ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রভাবে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বেড়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ পরিবেশদূষণ। এর জন্য মানুষের কৃতকর্ম অনেকাংশে দায়ী। মানব সমাজে ইসলামী নির্দেশনার বাস্তবায়ন নানাভাবে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধ করতে পারে।

কারণ ইসলামে আছে—ভূমির পরিকল্পিত ব্যবহার, বৃক্ষরোপণ ও বনায়ন, প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার, জীবজন্তুর প্রতি নিষ্ঠুরতা পরিহার এবং পানি ও বায়ু দূষণমুক্ত রাখার নির্দেশনাসহ আরো অনেক নীতিমালা। এসবের মাধ্যমে বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ সহনীয় হয়, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমে যায় এবং পরিচ্ছন্ন পানি ও বাতাস প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। বিস্তারিত নিম্নরূপ—
(১) ভূমির পরিকল্পিত ব্যবহার : ভূমির যথাযথ ও পরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত হলে পরিবেশের ভারসাম্য সহজেই ফিরে আসবে। এ জন্য কৃষিজমিতে চাষাবাদ ও বনায়ন করতে হবে।

নিজে আবাদ করতে না পারলে অন্যকে বর্গা অথবা এমনিতেই আবাদ করতে দিতে হবে। অকৃষি জমিতে ঘরবাড়ি, খামার, বাণিজ্যিক অথবা অবাণিজ্যিক স্থাপনা অথবা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার করতে হবে। বাড়ির আশপাশের খালি জায়গা, বাড়ির ছাদ, বাড়ি নির্মাণের জন্য বরাদ্দ পাওয়া ফাঁকা প্লট এবং নিজ নিজ মালিকানাধীন জায়গাজমির যথার্থ ব্যবহার হলে জাতির অবস্থা কখনোই শোচনীয় হবে না। জমির পরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হাদিসে বারবার বলা হয়েছে।

জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যার কাছে জমি আছে সে যেন তা (নিজে) চাষাবাদ করে। যদি সে (নিজে) চাষাবাদ না করে, তবে যেন তার কোনো ভাইকে চাষাবাদ করতে দেয়। (মুসলিম, হাদিস : ৩৭৭৩)
(২) বৃক্ষরোপণ ও বনায়ন : বৃক্ষ-তরুলতা প্রকৃতির প্রাণ এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অতি প্রয়োজনীয় উপাদান। কাজেই বৃক্ষরোপণ ও তার পরিচর্যা করতে হবে। অপ্রয়োজনে বৃক্ষ-তরুলতাকে নষ্ট করা যাবে না।

আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘যদি নিশ্চিতভাবে জানো যে কিয়ামত এসে গেছে, তখন হাতে যদি একটি গাছের চারা থাকে, যা রোপণ করা যায়, তবে সেই চারাটি রোপণ করবে।’ (বুখারি, আদাবুল মুফরাদ,
হাদিস : ৪৭৯; মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৮৩)

অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি বিনা প্রয়োজনে গাছ কাটবে (যে গাছ মানুষের উপকার করত) আল্লাহ তার মাথা আগুনের মধ্যে নিক্ষেপ করবেন।’ (বায়হাকি, হাদিস : ১৪০)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বৃক্ষরোপণ করতে উৎসাহ দিয়েছেন। এটিকে সদকা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে মুসলমান কোনো বৃক্ষ রোপণ করে, তারপর তা থেকে কোনো মানুষ, পশু বা পাখি ভক্ষণ করে, এর বিনিময়ে কিয়ামতে তার জন্য একটি সদকার সওয়াব রয়েছে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৪০৫৩)

(৩) প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার : জীবন ধারণের মূল উপাদানগুলোকে মহান আল্লাহ সহজ করে দিয়েছেন। যেমন—পানি, বাতাস ইত্যাদি। এসবের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সহজলভ্য বলে অপচয় ও অপব্যবহার করা যাবে না। বর্ষায় চারদিকে পানি বেড়ে গেলেও পানির অপচয় ও অপব্যবহার রোধ করতে হবে। অপচয় সব সময়ই নিষেধ। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) সাদ (রা.)-এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, যখন তিনি অজু করছিলেন। রাসুল (সা.) বললেন, ‘কেন এই অপচয়?’ সাদ (রা.) বলেন, অজুতেও কি অপচয় হয়?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ, এমনকি প্রবাহিত নদীতে অজু করলেও।’
(ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৪২৫)

(৪) জীবজন্তুর প্রতি নিষ্ঠুরতা পরিহার : জলবায়ু পরিবর্তন বা পরিবেশের ভারসাম্যহীনতার জন্য জীববৈচিত্র্য ধ্বংস অনেকাংশে দায়ী। এ জন্য বন্য ও গৃহপালিত পশুপাখির প্রতিও ভালোবাসা প্রদর্শন ও দয়াশীল আচরণ করতে হবে। কোনো প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুর অচরণ করা যাবে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! জীবজন্তুর প্রতি দয়া প্রদর্শনের জন্যও কি আমাদের পুরস্কার আছে? রাসুল (সা.) বলেন, ‘হ্যাঁ। প্রত্যেক দয়ার্দ্র হৃদয়ের অধিকারীর জন্য পুরস্কার আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৬৬৩)

(৫) বায়ুদূষণ প্রতিরোধ : মুক্ত ও পরিচ্ছন্ন বাতাস প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। পক্ষান্তরে দূষিত বাতাস স্বল্প সময়ে প্রকৃতির নির্মলতা নষ্ট করে দেয়। বায়ুদূষণের ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়, পরিবেশ ও সম্পদ নষ্ট হয়। এর ফলে বায়ুমণ্ডলে ওজন স্তর পাতলা হয়ে যায়। এসব বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হয়। বায়ুকে দূষণমুক্ত রাখতে ইসলামের যথেষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। যেমন— 

(ক) উন্মুক্ত স্থানে মলমূত্র ত্যাগ না করা : মুআজ ইবন জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা অভিশাপ ডেকে আনে এরূপ তিনটি কাজ থেকে বিরত থাকো—চলাচলের রাস্তায়, রাস্তার মোড়ে অথবা ছায়াদার স্থানে মলমূত্র ত্যাগ করা থেকে।’
(আবু দাউদ, হাদিস : ২৬)

(খ) বর্জ্য মাটিতে পুঁতে ফেলা : কেউ মারা গেলে তাড়াতাড়ি তাকে কবর দিতে হয়। ময়লা-আবর্জনা, মরা-পচা ও দুর্গন্ধময় বস্তুকে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হয়। কোরআন থেকেই এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। যেমন— আদম (আ.)-এর পুত্র কাবিল যখন তার ভাই হাবিলকে হত্যা করে তখন দুটি কাক সেখানে এসে তাদের একটি আরেকটিকে হত্যা করে এবং মৃত কাককে মাটিতে দাফন করে। এটি দেখে কাবিল মাটি দিয়ে মৃত হাবিলকে ঢেকে দেয়। আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর আল্লাহ এক কাক পাঠালেন, যে তার ভাইয়ের শবদেহ কিভাবে গোপন করা যায় তা দেখাবার জন্য মাটি খনন করতে লাগল।’
(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩১)

নবী (সা.) যখন সিংগা দিতেন অথবা লোম পরিষ্কার করতেন, নখ কাটতেন তখন তিনি তা বাকিউল গারকাদ কবরস্থানে পাঠাতেন, তারপর তা পুঁতে ফেলা হতো। (আখলাকুন নবী, পৃষ্ঠা-৩৫৯)

(গ) দুর্গন্ধ পরিহার : জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কাঁচা পেঁয়াজ খাবে, সে যেন আমাদের থেকে অথবা আমাদের মসজিদ থেকে দূরে থাকে এবং ঘরে বসে থাকে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৪৫২)

(ঘ) সুগন্ধি ছড়ানো : সুগন্ধি ছড়ানো এবং অন্যকে তা উপহার দেওয়া পরিবেশ উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। এ জন্য সুগন্ধির আদান-প্রদানে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, ‘যার সামনে সুগন্ধি উপস্থাপন করা হয় সে যেন তা প্রত্যাখ্যান না করে। কারণ তা বহনে হালকা এবং বাতাসকে সুবাসিত করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ৫৮৩৫)

অবশ্য আত্মিক ক্ষতি রোধে নারীদের সুগন্ধি ব্যবহার করে বহির্গমন করতে বারণ করা হয়েছে। আবু মুসা আল-আশআরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যেকোনো মহিলা সুগন্ধি বা পারফিউম ব্যবহার করে, অতঃপর মানুষের সামনে দিয়ে অতিক্রম করে, যাতে তারা তার সুবাস পায়—সে একজন ব্যভিচারিণী। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭৮৬)

(ঙ) হাঁচি ও কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখা : হাঁচি-কাশির মাধ্যমে নির্গত ময়লা ও জীবাণু দ্বারা অন্যরা আক্রান্ত হতে পারে। এ জন্য হাঁচি ও কাশি দেওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখতে হয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) যখন হাঁচি দিতেন তখন এক টুকরা কাপড় বা নিজ হাত দিয়ে মুখ ঢেকে ফেলতেন এবং নিম্ন আওয়াজ করতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৪৫)

(৬) পানিদূষণ প্রতিরোধ : পানি ছাড়া প্রাণীর অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। সে জন্য পানিকে নিরাপদ ও দূষণমুক্ত রাখতে হবে। নিজেদের কোনো কর্মে যেন পানি দূষিত না হয় সে ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) পানিকে পবিত্র, নিরাপদ ও দূষণমুক্ত রাখতে সবাইকে সচেতন করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন আবদ্ধ পানিতে প্রস্রাব করে অতঃপর সেখানে গোসল না করে।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩৬; মুসলিম, হাদিস : ৬৮২) 

পরিশেষে বলা যায়, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনাগুলোর সফল বাস্তবায়ন বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন রোধে অনন্য ভূমিকা রাখতে পারে। এভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেয়ে পৃথিবী আবারও বাসযোগ্য হতে পারে।

 
লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
সর্বশেষ খবর
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন

এই মাত্র | জাতীয়

বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ
স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম
যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!
মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার
নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা
ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী
আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?
দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯
ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে
সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের ৬ অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন
বৃষ্টিতে বির্পযস্ত ঝিনাইদহের জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন