শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৩

দুই রাজনৈতিক দলের রসায়ন

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
দুই রাজনৈতিক দলের রসায়ন

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের অনুপাত কাছাকাছি। তাদের শ্রেণি চরিত্রেও তেমন কোনো পার্থক্য নেই। তবে আওয়ামী লীগের রয়েছে কর্মীনির্ভরতা, আর বিএনপির ভোটারনির্ভরতা। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে। অন্যদিকে বিএনপির রয়েছে এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ইতিহাস। সে জন্য দুই দলের আন্দোলনকে প্যারালাল করা ঠিক হবে না। ১৯৯১ সালে বিএনপি ও ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করে প্রমাণ করে তারা ভোটের দিক থেকে কেউ কারোর চেয়ে কম নয়। আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে বিরোধী দলবিহীন নির্বাচনে জয়ী হয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করে আসছে। বিএনপি ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন করে কেন যে সফল হতে পারছে না-তা এখন প্রশ্ন হিসেবে দেখা দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটারদের ওপর জরিপ করলে দেখা যাবে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটারই দলীয় কিন্তু বিএনপির সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট হলো পপুলার ভোট তথা ভাসমান ভোট। পপুলার ভোটাররা সরাসরি কোনো দল করে না; তবে তাদের দলীয় কর্মীতে রূপান্তরিত করা যায়। বিএনপির জন্ম ১৯৭৮ সালে। সে হিসাবে বিএনপির বয়স প্রায় ৪৫ বছর (ক্ষমতায় ছিল ১৬ বছর)। এ দীর্ঘ সময়ে সমর্থকদের দলীয় কর্মীতে রূপান্তরিত করতে না পারাটা চরম অযোগ্যতা ছাড়া আর কিছুই নয়। ১৯৭৫ সালে পটপরিবর্তনের পর সমগ্র দেশে আওয়ামী লীগবিরোধী একটি সস্তা সেন্টিমেন্ট গড়ে উঠেছিল। সেই সেন্টিমেন্টকে কাজে লাগিয়ে জিয়াউর রহমান প্রথমে ‘জাগদল’ পরে বিএনপি নামক দল গড়ে তোলেন। বিএনপিতে চীনাপন্থি ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টিসহ স্বাধীনতাবিরোধীরা জড়ো হয়। চীনাপন্থি কমিউনিস্ট পার্টি ভোট বিশ্বাস করে না। ফলে তাদের ভোটের কোনো ঐতিহ্য নেই (এদের কুপ্ররোচনায় মওলানা ভাসানী ’৭০ সালের নির্বাচন বর্জন করেন)। তারা মাথায় অন্য চিন্তা রেখে বিএনপিতে যোগ দেয়। বিএনপিকে একটি গণতান্ত্রিক দলে রূপান্তরিত করার ক্ষেত্রে তাদের কোনো অবদান দেখা যায় না। বর্তমান বিএনপিতে যারা আছেন তাদের অধিকাংশই সেই ধারারই অনুসারী। তাছাড়া বিএনপির সঙ্গে যারা জোটবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করছেন তারা নির্বাচনকে নীতি নয়, কৌশল মনে করে। গণতান্ত্রিক দল মানেই নির্বাচন বিশ্বাস করা। নির্বাচনি ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করে একজন সমর্থক দলীয় কর্মীতে রূপান্তরিত হয়। তাছাড়া বর্তমান বিএনপিতে নেতৃত্বের সংকট প্রকট। খালেদা জিয়া অসুস্থ, তারেক জিয়া ও তার স্ত্রী জোবাইদা রহমান দেশের বাইরে। মাঠ থেকে উঠে আসা কোনো নেতাকে দীর্ঘ সময় ধরে কেন্দ্রে নেতৃত্ব দিতে দেখা যায় না। আবদুল মান্নান ভূঁইয়া (প্রথমে যুগ্ম মহাসচিব, পরে মহাসচিব) এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম কিছুটা ব্যতিক্রম। আবদুল মান্নান ভূঁইয়া যখন মহাসচিব ছিলেন তখন বিএনপি একটি শক্তিশালী দল হিসেবে মর্যাদা পায়। অনেকে মনে করেন, বর্তমান মহাসচিব স্বাধীনভাবে নেতৃত্ব দিতে পারছেন না বলে দলটি শক্ত অবস্থানে যেতে পারছে না। বিএনপির জন্ম ঘটেছে মধ্য ডানপন্থি অবস্থান থেকে। কিন্তু দলটিতে আদর্শিক দুর্বলতা থাকায় নেতা-কর্মীরা মধ্য ডানপন্থি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়।

দলটি এরশাদবিরোধী আন্দোলন করে জনগণের কাছ থেকে এক ধরনের বৈধতা আদায় করে নেয়। কিন্তু পরবর্তীতে সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা না করে ডানপন্থার দিকে ঝুঁকতে থাকে। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের সঙ্গে ইসলামী জাতীয়তাবাদের মিশ্রণ ঘটায় জামায়াতে ইসলামী লাভবান হয়েছে বেশি (ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ কখনো গণতন্ত্র নিয়ে আসে না)। তাদের দাবি ভৌগোলিক জাতীয়তাবাদ আওয়ামী লীগের ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের চেয়ে বেশি আধুনিক। তাদের ১৯ দফার শেষ দফায় লেখা আছে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার পূর্ণ সংরক্ষণ করা এবং জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সুদৃঢ় করা। কিন্তু বাস্তবে তাদের শাসনামলে পাহাড়ি আদিবাসীসহ সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হয়েছে বেশি।

২০১৪ সালের আন্দোলনের সময় ভারতের বিজেপির তৎকালীন সভাপতি অমিত শাহের টেলিফোন নাটক এবং গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপদেষ্টা নাটক প্রমাণ করে দলটি নিজেদের নেতা-কর্মীদের ওপর আস্থাশীল নয় বরং পুরোপুরি বৈদেশিক শক্তির ওপর নির্ভরশীল। অন্যদিকে আন্দোলন-সংগ্রামে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কোনো নির্বাচনই তারা বয়কট করে না। তারা যখন বিরোধী দলে থাকে তখন তৃণমূল পর্যায়ে কাউন্সিল করে দলকে সংগঠিত করার চেষ্টা করে। দেশের সব স্তরে তাদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি রয়েছে। তাছাড়া এ দলটিতে শেখ হাসিনার একক নেতৃত্ব রয়েছে। তাঁর নেতৃত্বাধীন সরকার ইতোমধ্যে ইনডেমনিটি আইন বাতিল করেছে এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্পন্ন করে দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে। আওয়ামী লীগ কখনো বলে না তারা বাকশাল কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। তারা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিত্য-নতুন কর্মসূচি হাতে নেয়। যেমন- নারীর ক্ষমতায়ন, আশ্রয়ণ প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার, কমিউনিটি ক্লিনিক ও শিশু বিকাশ, সামাজিক নিরাপত্তা, আমার গ্রাম-আমার শহর, ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ, সর্বজনীন পেনশন ভাতা ইত্যাদি। তারপরও আওয়ামী লীগের স্বার্থে সর্বোপরি দেশের স্বার্থে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার। একটি দল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে নেতা-কর্মীদের স্বেচ্ছাচারিতা বৃদ্ধিসহ সন্ত্রাস-দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। এ দেশে বড় দুটি দল ওয়েস্ট মিনিস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। কিন্তু দল দুটির দীর্ঘ শাসনে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ না পাওয়ায় রাজনীতি কলুষিত হয়ে পড়েছে। তার স্পষ্ট ছাপ শিক্ষা, চিকিৎসা, পুলিশ বিভাগসহ সর্বত্র লক্ষণীয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৪০.৮৬% ভোট পেয়ে ১৯৩টি আসন এবং আওয়ামী লীগ ৪০.২১% ভোট পেয়ে মাত্র ৬২টি আসন লাভ করে। সে জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না তুলে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের দাবি তোলা অধিক যুক্তিযুক্ত। তাহলে গণতন্ত্রের নামে ব্যক্তির স্বৈরশাসনের কোনো সুযোগ থাকবে না। জনৈক মনীষী বলেছেন, মানুষের ভুল হওয়াটাই স্বাভাবিক, ভুলটাকে মেনে নেওয়া সংস্কৃতি আর ভুলটাকে শোধরানোটা প্রগতি।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ঋতুচক্রের ছন্দে ব্যাঘাত, হুমকিতে মানুষসহ সব প্রজাতি
পৃথিবীর ঋতুচক্রের ছন্দে ব্যাঘাত, হুমকিতে মানুষসহ সব প্রজাতি

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক