শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ও ছুটি প্রসঙ্গ

‘ছুটি’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প। আজ থেকে ১৩১ বছর আগে (১৮৯২ সালে) ‘সাধনা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় হৃদয়বিদারক এই গল্পটি। গল্পে দেখা যায়, ফটিক নামের গ্রামের তথা প্রকৃতির সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠা এক বালক মামার কাছে মানুষ হওয়ার আশায় স্বভূমিচ্যুত হয়ে শহরে আসে। শহরের প্রতিকূল পরিস্থিতি ও সম্প্রীতিহীন পরিবেশ তাকে অস্থির করে তোলে, যেখানে সে কিছুতেই খাপ-খাওয়াতে পারে না। অবশেষে এক বর্ষাস্নাত দিনে জ্বরাক্রান্ত শরীরে গ্রামের বাড়ি যাবে বলে বেরিয়ে পড়ে। পথে প্রচ- জ্বরে বিকারগ্রস্ত অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ও শহরে মামার কাছে পৌঁছে দেয়। মামার কাছে বাড়ি যাওয়ার বায়না ধরে ফটিক। মামা জানান, পূজার ছুটিতে বাড়ি যাবেন। বিকারের ঘোরে সে কথা বলতে থাকে। খবর পেয়ে মা ছুটে এসে তাকে জড়িয়ে ধরলে সে বলে, ‘মা, এখন আমার ছুটি হয়েছে মা, এখন আমি বাড়ি যাচ্ছি।’ এই করুণ গল্প লেখার ৩১ বছর পর আনন্দচিত্তে কবিগুরু লিখেন প্রকৃতি পর্বের এক অসাধারণ শিশুতোষ গান। এ গানের শুরুতে রয়েছে ‘মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি। আহা, হাহা, হা। আজ আমাদের ছুটি ও ভাই, আজ আমাদের ছুটি। আহা, হাহা, হা। কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন বনে যাই, কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই সকল ছেলের জুটি। আহা, হাহা, হা। কেয়া পাতার নৌকো গড়ে সাজিয়ে দেব ফুলে, তালদিঘিতে ভাসিয়ে দেব, চলবে দুলে দুলে।’ প্রিয় পাঠক, রবীন্দ্রচর্চা আজ আমার লেখার বিষয় নয়। তবে কেউ যখন বলেন, এ দেশে আসা এবং বর্তমানে ছুটিতে থাকা এক রাষ্ট্রদূতের অবস্থা সেই ফটিকের মতো, যে নিজ গ্রামে দুরন্ত হলেও পরিবেশের কারণে শহুরে পরিবেশে একান্ত বেমানান, তখন কবিগুরুকে মনে পড়ে। কেউ যখন বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক আকাশে কালো মেঘ জমেছে কিংবা ঠিক উল্টিয়ে বলেন মেঘ কেটে গেছে মেঘের কোলে রোদ বা সূর্য হেসেছে, তখনো কবিগুরুকে মনে পড়ে, যিনি তাঁর মেঘদূত কবিতায় লিখেছেন, ‘আজি অন্ধকার দিবা, বৃষ্টি ঝরঝর, দুরন্ত পবন অতি-আক্রমণে তার-অরণ্য উদ্যতবাহু করে হাহাকার। বিদ্যুৎ দিতেছে উঁকি ছিঁড়ি মেঘভার- খরতর বক্র হাসি শূন্যে বরষিয়া’। আবার একটি দলের যখন ‘কী করি আজ ভেবে না পাই, পথ হারিয়ে কোন পথে যাই’- অবস্থা আর অন্য দল ‘কেয়া পাতার নৌকো গড়ে’ ফুলে ফুলে সাজিয়ে তালদিঘিতে ভাসানোর আয়োজনে ব্যস্ত, তখন অজান্তেই যেন রবীন্দ্রনাথ হাজির হন মনের মণিকোঠায়। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশ-বিদেশের বরেণ্যরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছুটিতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। অথচ বাস্তবে ছুটিতে গেলেন অনেকের অবতার সেই এক রাষ্ট্রদূত। তাই ছুটি গল্পে স্টিমারের খালাসিদের সুর তুলে বলা কথাগুলো মনে পড়ে। আগেকার দিনে খালাসিরা স্ট্রিমারকে ডুবোচরে আটকানোর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ‘কাছি’ ফেলে পানির গভীরতা মাপত আর সুরে সুরে বলত, ‘এক বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে না, দো বাও (চন্দ্রবিন্দু) মেলে..এ ...এনা’। আমাদের রাজনীতির অবস্থা আজ কি সেরকমই যে কোনো হিসাব-কিতাবই আর মিলছে না রাজনীতি নামের স্টিমার কি কূল বা নোঙর ফেলার মাটি খুঁজে পাচ্ছে না। কথা ছিল ২০২৪ সালের শুরুটা হবে সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। সেই লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি চলছিল। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বড় বড় সভা-সমাবেশ করে তাদের অস্তিত্ব ও জনপ্রিয়তার জানান দিচ্ছিল। খোলস ছেড়ে জামায়াতও বেরিয়ে এলো প্রকাশ্যে। বেশকিছু বিদেশি রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এ সময় নাক গলাতে শুরু করল বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিষয়ে, যা আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। অন্যদিকে এ দেশের বহু জ্ঞানী-গুণী বহুভাবে নিজেদের মধ্যে ঐকমত্যের ভিত্তিতে এমন একটি নির্বাচনের কথা বললেও সে কথার ওপর তথা জনগণের শক্তির ওপর আস্থা রাখা হয়নি। আস্থা রাখা হয়েছে ফটিকের ওপর আর ফটিকের মামার ওপর। কেউ কেউ আবার ঘুমপাড়ানি পিসি-মাসি, দাদা-নানা, পীর-ফকিরের পেছনে ঘুর ঘুর করেছেন! করবেনই না কেন মানুষ মামার বাড়িতে আবদার করে অনেক কিছু আদায় করে নেয় বলে ‘মামার বাড়ির আবদার’ প্রবাদের জন্ম। আর আমরা দেখলাম মামাদের আবদার না রাখলে (যেমন গ্যাস বিক্রিতে সম্মত না হলে) ক্ষমতায় যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ জন্যই কি রাজনীতিতে ফটিকের মামাদের এত কদর ১৯৯০ থেকে ২০২০; এই ৩৩ বছরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে সাতটি। এই সাতটি নির্বাচনের মধ্যে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অধীনে অনুষ্ঠিত পঞ্চম নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন বিচারপতি হাবিবুর রহমানের অধীনে সপ্তম নির্বাচন ও ২০০১ সালের ১ জুন বিচারপতি লতিফুর রহমানের অধীনে অষ্টম নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। উল্লেখ্য, এই তিনটি নির্বাচনে ক্ষমতা হারায় যথাক্রমে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম নির্বাচনের সময় দেশ ছিল সেনাসমর্থিত সরকারের অধীনে। এই নির্বাচনেও পূর্ববর্তী সরকারে থাকা ক্ষমতাসীন দল (বিএনপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়। এসব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দুটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রথমত, তত্ত্বাবধায়ক বা দলনিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরপর দুবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয়ত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনে মারাত্মক কিছু দুর্বলতা আছে, যা দেশকে দীর্ঘদিন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে রাখতে পারে এবং সেনাবাহিনীসহ প্রশাসনের সমর্থন পাওয়া গেলে অনাদিকাল দেশ-শাসনের সুযোগ করে দিতে পারে। এমনকি রাজনীতিতে ‘প্লাস-মাইনাস’ ফর্মুলা প্রয়োগ দেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকেও ঠেলে দিতে পারে। পরবর্তীতে ২০১১ সালের ১০ মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেন। এর পরের ইতিহাস ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তা প্রতিহত করার প্রচেষ্টা তথা দেশব্যাপী বিভিন্ন তান্ডব চালায়। আর ২০১৮ সালে বিএনপি অংশ নিলেও নির্বাচনের দিনে নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তারা নির্বাচনটি বর্জন করে। ফলে ক্ষমতাসীনরাই (আওয়ামী লীগ) জয়ের ধারা অব্যাহত রাখে। বর্তমানে বিএনপির শীর্ষ নেতারা জেলে। আর বিএনপি ভক্তরা বসে আছেন ছুটিতে থাকা ফটিকের মামা কী বার্তা নিয়ে ফেরেন, সেই পথ চেয়ে। এ অবস্থায় নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় বসবে এবং আওয়ামী লীগ যেমন চাইবে তেমন একটি বিরোধী দল () হবে- এটাই স্বাভাবিক।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বেশকিছু সুবিধা পেয়েছে। বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং ট্রেন ও কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সহজ যোগাযোগ, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাহিনী সদস্যদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপক সমৃদ্ধি, ভাটি অঞ্চল, চরাঞ্চল ও ছিটমহলবাসীর নাগরিক সুবিধা প্রভৃতির সুফল ভোগ করছেন ভোটারদের একটি বিরাট অংশ। এর বিপরীতে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো সাধারণ মানুষের মাঝে গণতন্ত্রের তীব্র ক্ষুধা সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে। কোনো সরকারই বিরোধীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়ে দেয় না। বিএনপির ভুলে গেলে চলবে না, তাদের আমলে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার কথা। অন্যদিকে এ কথাও সত্য, গণতন্ত্রের ক্ষুধা ও ক্ষমতা পরিবর্তনের তীব্র আকাক্সক্ষা তৈরি করতে পারলেই মানুষ সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দ বা হামলা-মামলাকে উপেক্ষা করে রাজপথে অনড় থাকে। এমনটা করতে না পারলে গণতন্ত্র নির্বাসনে যায়। যে কথা বিস্তারিত লিখেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাময়িক বিষয়ের ওপর বেশ কিছু আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থের রচয়িতা ড্যানিয়েল ব্যাসনার তার অন্যতম সৃষ্টি ‘ডেমোক্রেসি ইন এক্সাইল’ (নির্বাসিত গণতন্ত্র) বইয়ে। আজ বিএনপিকে অনুধাবন করতে হবে, বিদেশে নির্বাসনে থেকে নিজ দেশে বিপ্লব ঘটানোর মতো একজন ইমাম খোমেনি (ইরান) কিংবা লিওন ট্রটস্কির (ইউক্রেন-রাশিয়া) তুল্য ও সমৃদ্ধ অতীত বিশিষ্ট প্রাজ্ঞ নেতা তাদের নেই। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে জাতীয় চার নেতা প্রবাসী সরকার গঠন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে যা করেছেন, তা করার মতো নেতা আর তৈরি হবে কি না সন্দেহ। এমনকি পুলিশ ও পেটোয়া বাহিনীর আঘাত সহ্য করে রক্তাক্ত দেহে রাজপথ আঁকড়ে থাকা একজন প্রয়াত নাসিম বা অগ্নিকন্যা মতিয়া জন্ম দিতে পারেনি বিএনপি।

তাদের নেতারা সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শুনে মঞ্চ ছাড়ে, ছত্রভঙ্গ হয় লাখো জনতার সমাবেশ, ভেঙে যায় পরিবর্তনের স্বপ্ন। বয়স ও পারিপার্শ্বিক অনেক কারণেই হয়তো বিএনপি নেতাদের একটা বড় অংশের জন্য এটাই শেষ নির্বাচনের সুযোগ। তাদের মনে হয় তো আজ বাজছে আবদুর রউফের গাওয়া সেই পুরনো দিনের গান, ‘ভর দুপুরে অনেক দূরে খুঁজছে পাখি দুষ্টু কিশোর, রঙিন সুতায় ঘুরছে লাটাই- ছুটির ঘোরে চমকে বিভোর, ছুটি- সেই যে সাধের ছিল ছুটি; আজ ঘণ্টা শুনেই শিউরে যেন উঠি- জীবনের ছুটি হবে, ভাবতে গেলেই কাঁদে এই মনটা, কখন ছুটি হবে, কখন বাজবে সেই ঘণ্টা...।

 

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

 

Email: directoradmin20007@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ঋতুচক্রের ছন্দে ব্যাঘাত, হুমকিতে মানুষসহ সব প্রজাতি
পৃথিবীর ঋতুচক্রের ছন্দে ব্যাঘাত, হুমকিতে মানুষসহ সব প্রজাতি

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক