শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ছাড়ে না

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ছাড়ে না

শরৎ চন্দ্রের নায়িকা পার্বতীর বিয়ে হয়ে গিয়েছিল। বাবার মৃত্যুর পর নায়ক দেবদাসের বাবার বাড়িতে পার্বতী এলো। সন্ধ্যাবাতি জ্বলে ওঠার পর দেখা করল দেবদাসের সঙ্গে। অনেকক্ষণ কথা হলো বিভিন্ন বিষয়ে। এক পর্যায়ে বলল, ‘প্রতিজ্ঞা কর আর কোনো দিন মদ খাবে না।’ জবাবে দেবদাস বলল, পারব না। ছলছল চোখে পার্বতী আবার আকুতি জানাল। দেবদাস এবার বলল, ‘সবাই কি সব কাজ পারে?’ পার্বতী বলল, ‘ইচ্ছে করলে নিশ্চয়ই পারে।’ দেবদাস এবার বলল, ‘তুমি কি আজ রাতে আমার সঙ্গে পালিয়ে যেতে পার?’ পার্বতীর সহসা যেন হৃদস্পন্দন রুদ্ধ হইয়া গেল। অজ্ঞাতসারে অস্ফুটে মুখ দিয়া বের হয়ে গেল, তা কি হয়?’ আরেকজনের স্ত্রী পারু কী করে যাবে? তারপর নিজের জেদ থেকে আবার অনুরোধ করেছিল মদ পান না করতে। দেবদাস জবাবে বলল, ‘জোর করিয়া প্রতিজ্ঞা করণটা কি ভালো, না তাতে বিশেষ লাভ আছে? আজকার প্রতিজ্ঞা কাল হয়তো থাকবে না-কেন আর আমাকে মিথ্যাবাদী করবি?’

মানুষের দুনিয়ার ভণ্ডামি মির্জা গালিবকে কষ্ট দিত। হতাশ করত। গালিব ফ্রান্স থেকে আমদানি করা উন্নতমানের সুরা পান করতেন। জীবনের সবকিছু ভুলে থাকার চেষ্টা করতেন। লিখতেন আনন্দ-বেদনায়। দামি মদ পানে আর্থিক সংকটে পড়লেন মির্জা গালিব। দেনার দায়ে তাঁকে আদালতে তলব করা হলো। গালিবকে বিচারক বিদেশি দামি মদ পান থেকে বিরত হতে বললেন। গালিব জানালেন, বিদেশি দামি মদে তাঁর মাথার মগজ খোলে। বিদেশি না খেলে লিখতে পারেন না। মাথাও খোলে না।

নবাব পরিবারের সন্তান মির্জা গালিব সিদ্ধান্ত নিলেন আর্থিক সংকট কাটানোর। কীভাবে সম্ভব ভাবিয়ে তুলল তাঁকে। পথ একটাই- পূর্বপুরুষের পাওনা নিয়ে ব্রিটিশ শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করা। পরিবারের অন্য সদস্যদের পাশাপাশি তিনি যে অর্থ পেতেন তা দিয়ে চলছিল না। তিনি দেখলেন ব্রিটিশ রাজ তাঁকে প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করছে। নিয়ম অনুযায়ী আরও অনেক বেশি পাওয়ার কথা। মামলা করতে গালিব এলেন কলকাতা। দেখলেন সময় লাগবে সবকিছু শেষ করতে। কলকাতায় বাড়ি নিলেন। যে বাড়িতে উঠেছিলেন সেই সড়কটির নাম হলো মির্জা গালিব স্ট্রিট। তিনি আদালতে গেলেন। পূর্বপুরুষ নবাবদের উত্তরাধিকার হিসেবে প্রতি মাসে তাদের প্রদত্ত অর্থের চেয়ে অতিরিক্ত দাবি করলেন। আদালত মামলা গ্রহণ করলেন। গালিব আদালতে বললেন, তিনি ন্যায্য বিচার চান। রুলিং চান প্রতি মাসে নির্ধারিত পরিমাণ টাকা বাড়িয়ে দিতে। মামলা অনেক দিন চলল। সরকার বাড়তি টাকা দেবে না। গালিবও হার মানতে নারাজ। কলকাতার আর্থিক সংকটের কষ্টের জীবনেও গালিব শরাব ছাড়েননি। বিদেশি মদ পান করেছেন। লিখেছেন শায়ের।

জীবনের সব লড়াইয়ের চাওয়াপাওয়া ভীষণ জটিল। গালিবের সংকট ছিল ব্যক্তিগত জীবনের বিলাসী মদ পানের। তিনি ছিলেন দেনাদার এক কবি। মদ বিক্রেতারা তাঁকে খুঁজতেন পাওনার জন্য। ব্রিটিশরা তাঁর পূর্বপুরুষের সম্পদ নিয়েছে। বিনিময়ে প্রাপ্যটাও দিচ্ছিল না ঠিকভাবে। ব্রিটিশ শাসকদের নিয়োগ করা লোকজন খাজনা নিত। তারা দিল্লির সম্রাট থেকে শুরু করে নবাবদের সম্পদ দখল করে নিয়েছিল। জোর করে খাজনা তুলত। নবাব পরিবারগুলোকে প্রদত্ত মাসোহারায় অনেকে খুশি ছিলেন। কেউ কেউ মেনে নিয়েছিলেন বাধ্য হয়ে। গালিব প্রতিবাদ করলেন মামলা করে। আবার অনেকে ছিলেন নিশ্চুপ। ব্রিটিশ বেনিয়ারা সবকিছু করত তাদের নিয়োগ করা কর্মচারী-কর্মকর্তাদের দিয়ে। অনেক সময় তাদের বিরুদ্ধে আসত দুর্নীতির অভিযোগ। কাউকে কাউকে হতে হয়েছিল বিচারের মুখোমুখি। রবার্ট ক্লাইভ তাদের একজন। দেশে ফিরে যাওয়ার পর দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিলেন ক্লাইভ। আদায় করা খাজনা ও মুর্শিদাবাদের লুটের অর্থ ঠিকভাবে রাজকোষে জমা দেননি তিনি।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, ব্রিটিশ শাসন ১৯৪৭ সালে বিদায় নিয়েছে। তবে তাদের রেখে যাওয়া আমলাতন্ত্র রয়ে গেছে। তাদের রেখে যাওয়া ফাঁকফোকর, অনিয়ম, মানুষের কাজে প্রতিবন্ধকতার কৌশল রয়েছে বহাল। আমলাতন্ত্র চলার পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। রাজনীতিবিদরা নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে প্রথমে সবকিছু এড়িয়ে যান। আবার নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় ধরে বসেন সময়মতো। অভিযোগ সবার বিরুদ্ধেই রয়েছে। উঠতি অর্থনীতির দেশে সমাজে সুবিধাভোগী শ্রেণি তৈরি হয়। তারা নিজেদের মতো সবকিছু সাজাতে চেষ্টা করে। এতে নিয়মের পাশাপাশি দুর্নীতি-অনিয়মও হয়। বাংলাদেশ এর বাইরে নয়। অভিযোগ মালয়েশিয়া, আরব আমিরাতের বিরুদ্ধেও আসে। তবে সেখানে কঠোর আইনের শাসন রয়েছে। আমলাতন্ত্র অথবা রাজনীতিবিদের তৈরি করা বেড়াজাল নেই। অর্থনীতির উঠে দাঁড়ানো দেশে ভিতরে ভিতরে অনেক কিছু হয়। তবে সবকিছুর একটা সীমারেখা থাকে। সীমা অতিক্রম করলে প্রকৃতি সহ্য করে না। তখন জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়। বাংলাদেশে এখন যা হচ্ছে তা কতিপয় আমলা ও রাজনীতিবিদের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ির ফল।

আমাদের এক বন্ধু বললেন, ধরা খাওয়া আমলাদের এত বেশি চাওয়া, নেওয়া অথবা বানানোর কী দরকার ছিল? সবকিছুর একটা সীমা থাকে। সীমা অতিক্রম করলে পরিস্থিতি হয় ভয়াবহ। বাংলাদেশের কয়েকটি বিভাগে দুর্নীতির উৎসব হয়। আলোচনায় থাকে রাজস্ব বিভাগ আর পুলিশ। রাজউকে যান শান্তিপূর্ণভাবে কোনো কাজই করতে পারবেন না। ভূমি অফিসে কোনো নিয়মনীতি কেউ মানে না। বন বিভাগের কর্তারা নিজেদের রাজাই মনে করেন। চুরির উৎসব করেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা নেই। ওয়ান-ইলেভেনে বনের রাজা একজন ধরা খেয়েছিল। বাকিদের কথা আলোচনায় আসে। আবার সব থেমে যায়। বনের মতোই খারাপ পরিস্থিতি চিকিৎসা খাতে। কেনাকাটার অনিয়ম থেকে চিকিৎসার রেহাই নেই। চিকিৎসার নামে হয় বাণিজ্য। রবার্ট ক্লাইভের মতো হাজারো অনিয়মে ধরা খায় কয়েকজন। বাকিরা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।

একজন জানতে চাইলেন আমলাদের লাগাম টানার কাজটি কে করবে? আরেকজন বললেন, রাজনীতিবিদরা শক্ত থাকলে অনেক কিছু হবে না। মন্ত্রিসভার রাজনীতিবিদ দুর্বল হলে আমলারা বেপরোয়া হয়। অনেক সময় রাজনীতিবিদরা নিজেদের সংকট কাটাতে না পারলে আমলাদের ওপর নির্ভরশীল হন। তাতেই সরকার ও রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রাজনীতিবিদরা এখন নিজেদের ভিতরের সমস্যা নিয়েই ব্যস্ত আছেন। বাকি সবকিছু কীভাবে দেখবেন? আওয়ামী লীগের শীর্ষ এক নেতার পারিবারিক ক্ষমতার দ্বন্দ্ব বেসামাল। উপজেলা নির্বাচনের সময় অনেক কিছু দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম। এ পরিবারের এক ভাই জাতীয় নেতা। বাকিরা অনেক দিন সব মেনে নিয়েছিলেন। এখন তাদের মনে হচ্ছে, সব পেতে হবে। রাজনীতির জটিল সমীকরণে আপন-পর নেই। চাওয়াপাওয়ার হিসাব না মিললে এখন সামাজিক মাধ্যমে হইচই শুরু হয়। পরিবারের কোন্দল ছড়িয়ে পড়ে ঘরে-বাইরে। এক ভাই শান্ত হলে আরেকজন মাঠে নামে। নিজের ভাইকে রাজনৈতিকভাবে খাটো করে পায় আনন্দ। কেউ বুঝতে চায় না একই পরিবারের সবার বড় নেতা হওয়া সম্ভব নয়। কাউকে ছাড় দিতে হয়। কেউ সামনে এগিয়ে যায়।

পারিবারিক রাজনীতির হিসাবনিকাশ মাঠে অনেক বেশি বেড়েছে। কর্মীদের প্রতি নেতাদের আস্থা নেই। অনেকে নিজের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আসেন রাজনীতির পদপদবিতে। ভাই, ভাতিজা, ছেলেমেয়ে, আত্মীয়স্বজন সবাইকে দেন পদপদবি। দল ও সরকারে রাখেন পরিবারের সদস্যদের। সব দেখে কর্মীরা বিস্মিত, হতাশ হন। তার পরও আদর্শের রাজনীতি ছাড়তে পারেন না। ক্ষমতাসীনদের মাঠে নানামুখী বিরোধ জটিলতা বাড়াচ্ছে। তৈরি করছে সমস্যা। সাম্প্রতিক সময়ে দলের বিরোধ খুনোখুনিতে রূপ নিয়েছে। সত্যিকারের আদর্শিক রাজনীতি থাকলে এমন হতো না। রাজনীতিতে একটা সময় পরিবার বলতে বোঝাত পুরো দলের নেতা-কর্মীদের। এখন সেই চর্চা নেই। সবাই ন্যায্য হিস্সা চান। বুঝে নিতে চান নিজের চাওয়াপাওয়া। কেউ বুঝতে চান না বঙ্গবন্ধুর পরিবার ছিলেন তাঁর কর্মীরা। আর কর্মীদের ওপর ভর করেই বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছেন। শেখ হাসিনা বারবার ক্ষমতায় এসেছেন।

রাজনীতির হিসাবনিকাশ সব সময় সহি হয় না। আজকের কঠিন বাস্তবতা আগামীকাল ছাই হয়ে যেতে পারে। আজকের রাজনৈতিক বন্ধু কাল না-ও থাকতে পারে। জোট ও ভোটের হিসাব সব দেশেই আলাদা। রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকা অথবা বসার জন্য একটা কৌশল নিয়ে থাকে। সে কৌশলে মেরুকরণের ভিন্নতা তৈরি হয় সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। শুধু রাজনীতিবিদ কেন, একজন সমরবিদের রণকৌশল থাকে নিজের মতো করে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লড়ছেন, কাল আপনি শত্রুমিত্র সবার চোখের বালি হয়ে উঠতে পারেন। সামান্য ভুলের জন্য আসতে পারে কঠিন খেসারত। শুধু রাজনীতিক নন, আমলাদের অতিরাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার পরিণাম কখনো শুভ হয় না। আমলাদের অতি উৎসাহে রাজনীতিবিদদের হাল ছাড়ার যৌক্তিকতা নেই। রাজনীতি রক্ষিত থাকুক রাজনীতিবিদদের জন্য। আমলারা নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করুক। এতে রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি থাকে। সেদিন একজন রাজনীতিবিদ বললেন, গত ১০ বছর দায়িত্বের বাইরে অনেক বেশি ক্ষমতা দেখিয়েছিলেন অনেক আমলাকুল। কোনো দরকার ছিল না। কেউ কেউ রাজনীতিবিদদের ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। রাজনীতিবিদরা বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করেছেন। বিনিময়ে আমলাকুলের একটি অংশ জড়িয়ে পড়েছিল ভয়াবহ দুর্নীতিতে। একজন মতিউর ছাগলকাণ্ডে ধরা খেয়েছেন। বিপদে আছেন একজন বেনজীর। যারা ধরা খাননি তারা আছেন টেনশনে।

থলের বিড়াল কার কখন বেরিয়ে পড়বে কেউ জানে না। আমার দাদি বলতেন, ‘অতি বাড় বেড়ো না, ঝরে পড়ে যাবে, অতি ছোট থেকো না ছাগলে মুড়ে খাবে।’ এমপি-মন্ত্রীদের সঙ্গে আমলাদের ক্ষমতার প্রতিযোগিতা অনেক কিছুর সর্বনাশ করে দিয়েছে। জবাবদিহির বাইরে কেউ নন। আজ জবাবদিহি না থাকলে কাল আসবে না এমন ভাবনার কারণ নেই। ২০১৮ সালের পর অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভাব নিতেন রাজনীতিবিদদের সঙ্গে। কী দরকার ছিল এ প্রতিযোগিতার? রাষ্ট্রের সব বিভাগের দায়িত্ব আলাদাভাবে ন্যস্ত করে দেওয়া আছে। বিচার বিভাগ, আইন বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ যার যার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করলে সমস্যা থাকে না কোথাও। এত জটিলতাও আসে না। একজন শীর্ষ ব্যবসায়ী বলেছেন, হঠাৎ কারও ভাব বেড়ে গেলে বুঝবেন অতিরিক্ত ক্ষমতা ও টাকার ভার সইতে কষ্ট হচ্ছে। তাই চলতে পারছেন না। একটা সময় জমিদারপুত্র মণি সিং রাজনীতিতে এসেছিলেন মানুষের কল্যাণে। শেষ করেছিলেন নিজের অর্থবিত্ত। এখন অর্থবিত্ত বানানোর প্রতিযোগিতায় অনেকে রাজনীতিতে জড়ান। সবাই টাকা বানাতে চান। আবার কেউ আসেন অর্জিত অর্থ রক্ষা করতে। মন্ত্রী হয়ে ব্যবসা বাড়ান। সচিবালয় বাদ দিয়ে বসেন নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। আমলা বসে থাকবেন কেন? প্রতিযোগিতার বাজারে চাকরিতে থেকেই তারাও ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। পদবিকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মতো ব্যবহার করেন। বেশি বাড়াবাড়ি করে পরে ধরা খান।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারই ব্যবস্থা নিচ্ছে। অন্য কেউ নয়। বিষয়টি ইতিবাচক। শেখ হাসিনা না চাইলে বেনজীরের দুর্নীতি, সম্পদের তদন্ত হতো না। ব্যবস্থা নেওয়া হতো না মতিউরসহ অন্যদের বিরুদ্ধে। শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সব সময় বলিষ্ঠ ছিলেন। তিনি ধরলে ছাড় দেন না। নিজের সরকারের আমলে অনেক মন্ত্রী, এমপি, আমলার রেহাই মেলেনি।

যখন যে অভিযোগ এসেছে তিনি ব্যবস্থা নিয়েছেন। ইতিহাসের কঠিন বাস্তবতায় থাকতে হবে সবাইকে। চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান শেখ হাসিনার সরকারের আরেকটি সফল অর্জন। শেখ হাসিনা প্রমাণ করলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর জিরো টলারেন্স শুধু কথার কথা নয়, বাস্তবতা। এখানে নিজের বা পরের বলে কোনো কথা নেই। সুরঞ্জিতের একটি উপমা দিয়ে লেখা শেষ করছি। প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছিলেন, ‘বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না।’

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা