শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আবু সাঈদ- এ যুগের নূরলদীন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
আবু সাঈদ- এ যুগের নূরলদীন

‘নূরলদীনের বাড়ি রংপুরে যে ছিল/ রংপুরে নূরলদীন একদিন ডাক দিয়েছিল/ ১১৮৯ সনে। / আবার বাংলার বুঝি পড়ে যায় মনে,/ নূরুলদীনের কথা মনে পড়ে যায় / যখন শকুন নেমে আসে এই সোনার বাংলায়;/নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় / যখন আমার দেশ ছেয়ে যায় দালালেরই আলখাল্লায়; /নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়/ যখন আমার স্বপ্ন লুট হয়ে যায়;/ নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়/ যখন আমার কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়; /নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় যখন আমারই দেশে এ আমার দেহ থেকে রক্ত ঝরে যায় ইতিহাসে, প্রতিটি পৃষ্ঠায়।’

বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের (কুড়িগ্রাম) সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক তাঁর অনবদ্য সৃষ্টি ‘নূরলদীনের সারা জীবন’ কাব্য নাট্যের প্রস্তাবনায় এভাবেই পরিচয় করিয়েছিলেন রংপুর অঞ্চলের সিংহপুরুষ নূরলদীনকে। বাংলা ১১৮৯ সনে অর্থাৎ ইংরেজি ১৭৮২ সালে বর্তমান রংপুরের ২৪ কিলোমিটার দক্ষিণে মিঠাপুর উপজেলার ফুলচৌকি গ্রামে বসবাস করতেন নূরলদীন নামের এক কৃষক।

পলাশীর যুদ্ধ-পরবর্তী এ সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও কোম্পানির মনোনীত জমিদারদের পেটুয়া বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল সাধারণ জনগণ। তখন রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলের জমিদার ছিল দেবী সিংহ। খাজনা আদায়ের জন্য দেবী সিংহ ও তাঁর পেটুয়া বাহিনীর দ্বারা কৃষকদের ওপর চালানো বর্বরতার বিরুদ্ধে এক অনবদ্য আন্দোলন, সংগ্রাম ও যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন রংপুরের এই নূরলদীন। ইতিহাস মতে, ১৭৬২ থেকে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অর্থাৎ ১৭৮৩ সালে যুদ্ধক্ষেত্রে আহত হওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন শোষণ ও নিষ্ঠুর শাসকের বিরুদ্ধে। তিনি একাই পথ দেখিয়ে গেছেন হাজারো কৃষককে, যে পথ অনুসরণ করে পরবর্তীতে বহুবিধ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন ঘটেছে এবং শেষ পর্যন্ত ব্রিটিশদের এ দেশ ছেড়ে যেতে হয়েছে।

রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ঠিক দক্ষিণের উপজেলাটি হলো পীরগঞ্জ। এই পীরগঞ্জের মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে জন্মেছিলেন আবু সাঈদ নামের এক সাধারণ কৃষক সন্তান। বাবা নিতান্ত দিনমজুর ছিলেন বিধায় একমাত্র আবু সাঈদ ছাড়া বাকি আট সন্তানের কেউই তেমন লেখাপড়া করতে পারেননি। অত্যন্ত মেধাবী আবু সাঈদ তার অদম্য চেষ্টায় একে একে বিভিন্ন পর্যায়ে ভালো ফলাফল ও শিক্ষাবৃত্তি লাভ করে ভর্তি হন রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে।

দেশের এমন শতসহস্র আবু সাঈদ লক্ষ করেন, সেই ১৭৮২ সালে নূরলদীনের দেখা শকুনেরা যেন আবার নেমেছিল এই সোনার বাংলায়। তারা দেখতে পান এ যুগের দেবী সিংহ দল তথা কিছু দালাল আলখেল্লা পরে দেশময় ছড়িয়ে পড়েছে। আবু সাঈদদের একটি সরকারি চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন কীভাবে যেন লুট হয়ে গেছে। এসব নিয়ে যখন তারা কথা বলতে যান, তখনই তপ্ত বুলেট আর টিয়ারগ্যাস তাদের কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত করে দিতে চায়। তারপরও আন্দোলন করতে গেলে রক্ত ঝরে ইতিহাসের পাতায় পাতায়।

১৭৮২ সালে দীর্ঘদেহী নূরলদীন কৃষকদের ডাক দিয়েছিলেন। ভরাট কণ্ঠে রংপুরের স্থানীয় ভাষায় বলেছিলেন, ‘জাগো বাহে- কোনঠে সবায়’ (জেগে উঠ- কোথায় সবাই?)। আর ২০২৪ সালে ভয়ংকর ও উদ্ধত পুলিশের গুলির সামনে সিনা টান করে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন আবু সাঈদ। সে যুগের নূরলদীনের মতো তেমন কিছু বলতে পারেননি এ যুগের আবু সাঈদ। ব্রিটিশবিরোধী যুদ্ধে শত্রুর চরেরা ঢুকে পড়েছিল নূরলদীনের বাহিনীতে। তাদেরই হাতে মৃত্যু ঘটেছিল নূরলদীনের। আর একালে এসে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে পুলিশের হাতে গুলিবিদ্ধ হন আবু সাঈদ। তিনি নূরলদীনের মতো কিছু বলে যাননি সত্য, তবে অসংখ্য পুলিশের বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়ে বুক উঁচু করে ও দুই হাত প্রশস্ত করে যে দেহ ভঙ্গিমায় দাঁড়িয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলেন, সেই প্রতিবাদের ভাষা ঠিকই বুঝে গিয়েছিল সারা দেশের কোটি কোটি তরুণ, কিশোর, যুবক-যুবতী তথা আমজনতা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই প্রতিবাদের দৃশ্য এবং প্রথমে একটি গুলিবিদ্ধ হয়ে আবারও আবু সাঈদের ঘুরে দাঁড়ানো এবং প্রতিবাদ করার দৃশ্য দেখে ফুঁসে উঠেছিল পুরো দেশ। এ ঘটনার পর মনে হয়েছিল বুলেট যেন শুধু আবু সাঈদের দেহেই প্রবেশ করেনি, কোটি কোটি জনতার, বিশেষত আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের বুকে বারুদ হয়ে প্রবেশ করে ভয়ংকর রূপে বিস্ফোরিত হচ্ছিল। আবু সাঈদের সেই না বলা কথা, নিঃশব্দ প্রতিবাদ যেন যুদ্ধে যোগ দেওয়ার চূড়ান্ত দামামা বাজিয়ে ছিল, যে যুদ্ধের মধ্য দিয়ে লজ্জাজনক বিদায় ঘটে এক লৌহ মানবীর; তথা মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই একটি অতি প্রাচীন রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছরের শাসনের বাধ্যতামূলক অবসান ঘটে।

মাত্র কিছুদিন আগেও যে দল ও সরকারকে এতটুকু টলানো যাবে না বলে মনে হয়েছিল, আজ সে দলের সব কর্মী ও সরকারের মন্ত্রীরা গা-ঢাকা দিয়েছেন। বাস্তবে কী কারণে এমনটা ঘটল- এ নিয়ে ইতোমধ্যে বেশ কিছু বিশ্লেষণ প্রকাশিত হয়েছে। এখনো এ নিয়ে লেখা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে এ নিয়ে হয়তো অনেক গবেষণাও হবে। তবে কোনো কারণ বিশ্লেষণে না গিয়ে এ বিষয়ে শুধু কয়েকটি ঘটনার কথা উল্লেখ করতে চাই।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের বিশাল সম্পদ নিয়ে দেশজুড়ে তখন আলোচনা-সমালোচনার সুনামি বইছিল।

এ সময় একটি অনুষ্ঠানে একজন অতি প্রবীণ সম্পাদক তাঁর বক্তৃতায় উল্লেখ করেছিলেন, বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনেক তথ্যই আমরা জানতাম, কিন্তু লিখতে পারিনি। অতি সম্প্রতি একজন উপদেষ্টা সাংবাদিকদের তাৎক্ষণিক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, আপনারা অর্থাৎ এই মিডিয়াই পুলিশকে নষ্ট করেছেন।

ইউটিউবে প্রাপ্ত একটি কনটেন্টে দেখা যায় একজন ব্যবসায়ী নেতা বলছেন, আপনি হয় আমার পক্ষে- না হয় আমার বিপক্ষে, মাঝামাঝি কিছু নেই। এটাই ছিল সরকারের ফিলোসফি। বিসিআইসি-বঙ্গবন্ধু ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে যে ব্যবসায়ী সম্মেলন হয়েছিল, তারা সরকারের পাশে এসেছে ঘাড়ে এক মাথা থাকার কারণে। তার প্রশ্ন সরকার ডাকলে আপনি আপত্তি করতে পারবেন? আবার তারই উত্তর ‘আপনার এক ঘাড়ে যদি দুই মাথা থাকে, আপনি পারবেন। আমাদের তো দুই মাথা ছিল না! আমাদের এক মাথাই ছিল। ইনভাইট করা হইছে অ্যান্ড আই কুড নট রিফুউইজ ইট (আমাকে ডাকা হয়েছে, আমি এটা না করতে পারিনি)।’

তবে আশার কথা, স্রোতে গা না ভাসিয়েও বহু ব্যবসায়ী ভালোই ব্যবসা করেছেন বিগত দিনে। সফরসঙ্গী না হয়ে বা ঘন ঘন আমন্ত্রণে না গিয়েও সফল ব্যবসায়ীর সংখ্যা কম নয়। আবার সম্মেলনে গিয়েও ন্যায্য কথা বলেছেন, তাও দেখেছি অবাক বিস্ময়ে। বিশেষত অপেক্ষকৃত কম বয়সি এক ব্যবসায়ী তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলতে পেরেছেন, ব্যবসার স্বার্থে ‘আপনি ইন্টারনেট চালু করে দেন।’ এ সংক্রান্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে তিনি প্রশ্ন করেন, ‘আমরা এটা পারব না? আমরা এটা (ইন্টারনেট চালু) পারব।’ এমন ঘটনা আমাদের প্রত্যাশা বাড়ায়।

বড় আশা জাগানিয়া এ যুগের জেনারেশন জেড (Gen Z)। এক পাসপোর্ট অফিসের জনৈক সরকারি অফিসার অবৈধ টাকা নিতে গিয়ে সম্প্রতি ছাত্রদের হাতে সরেজমিনে ধরা পড়েন। ইউটিউবে দেখা যায়, তিনি প্রকাশ্যে বলছেন ‘প্রয়োজনে রিকশা চালায়ে খাব- তাও আর অন্যায়ভাবে টাকা চাইব না’। জেনারেশন জেড জেগেছে। এক মাথা নিয়েই তারা জেগেছে। আসুন সর্বস্তরের সবাই ঘাড়ের ওপর মাথা না গুনে জেগে উঠি। সুকান্তের দুর্মর কবিতার মতো করে বলি-

“-হঠাৎ নিরীহ মাটিতে কখন

জন্ম নিয়েছে সচেতনতার দান,

গত আকালের মৃত্যুকে মুছে

আবার এসেছে বাংলাদেশের প্রাণ।

‘হয় দান নয় প্রাণ’ এ শব্দে

সারা দেশ দিশাহারা,

একবার মরে ভুলে গেছে আজ

মৃত্যুর ভয় তারা।

সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী

অবাক তাকিয়ে রয় ঃ

জ্বলে পুড়ে-মরে ছারখার

তবু মাথা নোয়াবার নয়।

এবার লোকের ঘরে ঘরে যাবে

সোনালী নয়কো, রক্তে রঙিন ধান,

দেখবে সকলে সেখানে জ্বলছে

দাউ দাউ করে বাংলাদেশের প্রাণ।।’’

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা
বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক
নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন
ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব
স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন
শেখ হাসিনা ভারতের মিডিয়াকে উসকে দিচ্ছেন : হেলাল উদ্দিন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী নদীসহ ৪ নেতাকর্মী রিমান্ডে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা
ঢাবিতে চালু হবে নিবন্ধিত রিকশা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা
হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড
সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট
হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা