শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সংযত হওয়ার এখনই সময়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
সংযত হওয়ার এখনই সময়

দেখতে দেখতে ২০২৪ সালের আগস্টও পেরিয়ে গেল। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট থেকে এই মাস আমার জন্য, বাঙালি জাতির জন্য মারাত্মক দুর্ভাগ্যের মাস, বেদনার মাস, অবক্ষয়ের মাস। কিন্তু ২০২৪-এর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে এই মাসকেই আবার অনেকে এক মহাবিজয়ের মাস বলে অভিহিত করছে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতন একেবারে যে সে কথা নয়, ফেলে দেওয়ার কথা নয়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীরা যদি বঙ্গবন্ধু জাদুঘরসহ আরও কিছু স্থাপনা রক্ষা করতে পারত তাহলে তারা সত্যিই ঐতিহাসিক বিজয় অর্জনের দাবিদার হতে পারত। প্রশ্ন আসতেই পারে, শেখ হাসিনার পতনে আমি খুশি, না বেজার। এটা খুবই সত্য যে, আমি শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকা পছন্দ করিনি। সেজন্য আমি একটা রাজনৈতিক দল করে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার চেষ্টা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা যতবার বলেছেন, আমি ভাতের অধিকার, ভোটের অধিকার কায়েম করেছি। তার হয় বোধ বিবেচনার অভাব ছিল অথবা জেনেশুনে অসত্য বলেছেন কিংবা গণতন্ত্র কাকে বলে তাই তিনি জানেন না বা জানতেন না। ’৭১-এ দেশ স্বাধীন হলে ’৭৩-এ জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল। সেখানে শুধু কেন্দ্র থেকে জেলার পরামর্শে এমপিদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কখনো পুরনো গণভবন সুগন্ধায় বসে কোনো দলীয় কাজ চালাননি এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং দলের সভাপতি দুই পদে একসঙ্গে কখনো ছিলেন না। কিন্তু নেত্রী শেখ হাসিনা একেবারে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পর্যন্ত মনোনয়ন দিতেন গণভবন থেকে। গণভবন কারও দলীয় সম্পত্তি নয়। গণভবন দলের জন্য ব্যবহারও হতে পারে না। গণভবন যেমন আওয়ামী লীগের জন্য, তেমনি বিএনপি, জামায়াত ও অন্যান্য দলের জন্যও। তা তিনি মানেননি। যার পরিণতি এক দিন আগে হোক আর পরে হোক ভুগতে হয়েছে। আগে বুঝতে পারিনি এত বছর আমি শেখ হাসিনার রাজনীতি করি না, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পড়ে আছি। কিন্তু মনে হয় সাধারণ মানুষকে বোঝাতে পারিনি অথবা সাধারণ মানুষ আমাকে বুঝতে পারেনি। জীবন শুরু করেছিলাম বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে। এখন যতটা বয়স নতুন কিছু ভাবার কোনো সুযোগ নেই। বঙ্গবন্ধুকে আবর্তন করেই বাকি জীবন কেটে যাবে। আমি কখনো বঙ্গবন্ধু আর শেখ হাসিনাকে এক করে দেখিনি, আর দেখার সামান্যতম ইচ্ছেও নেই। বঙ্গবন্ধুর যেসব গুণ ছিল তার কানাকড়িও নেত্রী হাসিনার ছিল না। বঙ্গবন্ধু বিরোধী দলের লোকদেরও যতটা সম্মান করতে পারতেন, করতেন তার কিছুই শেখ হাসিনার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শতবার বলার চেষ্টা করেছি, একাকী রাজনীতি নয়, সবাইকে নিয়ে রাজনীতি। বিরোধী দলকে শত্রু নয়, প্রতিযোগী প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবতে হবে। কিন্তু তার কথায় কাউকে প্রতিযোগী মনে হয়নি, মনে হয়েছে শত্রু। তার শাসনামলে কোনো সমস্যা নিয়ে তিনি কখনো তার বাইরে বা তার দলের বাইরে কাউকে নিয়ে আলোচনা করেননি। এ এক বিশ্ব রেকর্ড। জাতীয় সমস্যা নিয়ে দেশের নেতাকে, দেশের সরকারকে দেশের মানুষ নিয়ে আলোচনা করতে হয়, সমাধানের পথ বের করতে হয়। কিন্তু তিনি তা কখনো করেননি। দু-একবার পাতানো নির্বাচনের আগে আলোচনার নাটক করেছেন। কিন্তু জাতীয় সমস্যা নিয়ে কখনো ফলপ্রসূ কোনো আলোচনা করেননি। রোহিঙ্গা সমস্যার সময় তিনি সবাইকে ডাকতে পারতেন, সবাইকে অনুরোধ করতে পারতেন দেশের জন্য কার পরামর্শ কী? তা করেননি। কত সমস্যা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের ভাইয়েরা আমাদের সন্তানেরা কতভাবে নাজেহাল হয়েছে, লিবিয়ায় গাদ্দাফির পতন, মিসরের হোসনি মোবারকের বিরুদ্ধে আন্দোলন। কোনো কিছুতে কাউকে কখনো পরামর্শের জন্য ডাকা হয়নি। এটা কোনো দেশ চালাবার পদ্ধতি হতে পারে না। কোটাবিরোধী, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যখন সূচনা তখন শতবার বলেছি, আনিসুল হকের মতো একজন হালকা পাতলা মানুষকে এই গুরুত্বপূর্ণ কাজ দিয়ে লাভ নেই। তাদের সরিয়ে দিয়ে নিজে দায়িত্ব নিন। সবাইকে মায়ের মতো ডেকে আনুন, মাথায় হাত বুলিয়ে যতটা সম্ভব তাদের দাবিদাওয়া মেনে নিয়ে দেশকে শান্ত করুন। কে শোনে কার কথা? শেখ হাসিনা তো জেদ ধরেই ছিলেন আমি কিছু বললে তিনি শুনবেন না। কতবার যে বলেছি, ওবায়দুল কাদেরের মতো নেতা এখন জাতিকে আন্দোলিত করতে পারে না। তাকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করুন। একদিকে দলের সাধারণ সম্পাদক, অন্যদিকে সেতুমন্ত্রী এত তেল হলে যে কারও পক্ষে চলা মুশকিল। শোনেননি। এটাই স্বাভাবিক। আমার কথা তিনি শুনবেন কেন? যাদের কথা শোনার তারা সবাই তার আশপাশে। শুনলেও যে খুব ভালো হতো তা কিন্তু নয়। তবে চিন্তা করে দেখতে পারতেন। একজন খুব ভালো মানুষ নেত্রকোনার আখলাকুল হোসাইন আহমেদ এমপি, তার ছেলে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান যেদিন কোটাবিরোধী রায় দিলেন সেদিন ২১ জুলাই কোর্টে গিয়েছিলাম। লতিফ ভাইর পাশে বসেছিলাম। কোর্ট থেকে বেরোলে ইলেকট্র্রনিক মিডিয়া এবং সাংবাদিকদের পীড়াপীড়িতে বলেছিলাম, প্রধানমন্ত্রী অনতিবিলম্বে জাতীয় সম্মেলন আহ্বান করুন। তিনি শোনেননি। তিনি যাদের ডেকেছিলেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তাদের কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এটাই স্বাভাবিক এরকম পরিস্থিতিতে কাউকে পাওয়া যায় না।

’৭৫-এর ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধু নিহত হন তখন রেহানাকে নিয়ে শেখ হাসিনা ছিলেন দেশের বাইরে স্বামীর সঙ্গে। জয়-পুতুলও সঙ্গে ছিল। বঙ্গবন্ধুর হত্যা ছিল আমাদের কাছে অচিন্তনীয়। তখন বয়স ছিল কম। তাই বিশ্ব রাজনীতিতে কায়েমি স্বার্থের দ্বন্দ্ব অতটা বুঝতে পারিনি। আমাদের কাছে ওভাবে বিশ্ব পরাশক্তির মোড়লদের পরাজয় তারা যে মেনে নেবে না, মেনে নিতে পারে না- অতদূর ভাবার জ্ঞান-বুদ্ধি তখন ছিল না। তাই অনেক কিছুই বুঝতে পারতাম না। পিতার মৃত্যুসংবাদ শুনে এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। দুই-আড়াই বছর প্রতিরোধের পর একসময় নেত্রীর মতো আমিও ভারতে ছিলাম। সেবার নেত্রীর ভারত বাস আর এবার ভারত বাস এক নয়। মাস পার হয়নি অনেকে আলোচনা করছে ভারত নেত্রীকে আবার বাংলাদেশের মাথায় বসিয়ে দেবে। হতে পারে। ভারত মনি ঋষির দেশ, আসামের কামাক্ষা তাদের দেশে, তারা হয়তো ছেলেকে মেয়ে, মেয়েকে ছেলে বানাতে পারে। কিন্তু এটা জোর গলায় বলতে পারি, হাসিনাকে আবার বাংলাদেশের নেতা বানাতে হলে যে সময়ের প্রয়োজন সে সময় এবং শারীরিক অবস্থা থাকবে না। তিনি দেশে থাকলে তার পতনের পর কারাগারে ২-৪-১০ বছর নির্যাতন সহ্য করলে কথা ছিল এক রকম, পালিয়ে গিয়ে তিনি আরেক রকম কথার জন্ম দিয়েছেন। তবে তিনি পালিয়ে না গেলে কোনো অঘটন ঘটতেও পারত। এমনিতেই এখন দেশের মানুষ পাকিস্তান আমলের চেয়ে বেশি ভারতবিদ্বেষী হয়ে উঠেছে। তাই ভারত শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতায় তো দূরের কথা, বাংলাদেশে শুধু তার নিরাপদে বসবাস করার ব্যবস্থাও করতে পারবে না। আর ভাগিনা জয় যেভাবে কথাবার্তা বলছে তাতে আওয়ামী লীগের লোকেরাও দুর্বল হয়ে পড়ছে। দালালরা তো উলুর গর্তে আগেই লুকিয়েছে। গরিব নিবেদিত বঙ্গবন্ধুর ট্যাবলেট খাওয়া কর্মীরাও আবোলতাবোল কথায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বিক্ষুব্ধ হচ্ছে, সাধারণ মানুষের কাছে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছে। শরীরের কোথাও ঘা লাগলে আঘাত লাগলে সে আঘাত সারবার একটা সময়ের দরকার হয়। এক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হবে না। কাউকে কিছু না বলে নেত্রী চলে গিয়ে সাধারণ আওয়ামী লীগের কথা ছেড়েই দিলাম তার দালালদের যে বিপদে ফেলেছেন সেখান থেকে মুক্তি পাওয়া অত সহজ নয়। সেজন্য শেখ হাসিনার দিক থেকে যত কম লাফালাফি করা হবে ততই মঙ্গল। শান্ত থাকা চুপচাপ থাকা এটাও একটা সংগ্রামের অংশ। যাক ওসব কথা নাই-বা বললাম। বুদ্ধিমানেরা তাদের বুদ্ধি-বিবেচনা খাটিয়ে চলবেন এটাই স্বাভাবিক। সেখানে আমাদের বেশি বলার দরকার কী? আমরা রাজনীতির সন্তান, রাজনীতি ওলটপালট হয়ে গেছে বলেই আমরা সবাই ওলটপালট হয়ে যাব এটা ঠিক না। সব সময় মানুষের পক্ষে থাকা আমাদের কাজ। তাই আছি।

৩০ আগস্ট শুক্রবার টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। যেতে চেয়েছিলাম ১৬ আগস্ট শুক্রবার। হয়তো আল্লাহ মঞ্জুর করেননি, তাই ১৬ তারিখ যেতে পারিনি। ৩০ তারিখ টুঙ্গিপাড়া গিয়ে দেখলাম কেউ নেই, কিছু নেই। আমি অনেকবার বলার চেষ্টা করেছি, ভারতে এত বছর থেকে কত রাজা-বাদশাহদের কবর দেখেছি, ইমারত যত ভালোই হোক স্থাপনা যত ভালোই হোক দেখাশোনা করার তেমন জাঁকজমক নেই। অথচ খাজা বাবার আজমির, নিজামউদ্দিন চিশতির দিল্লি, কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি, তাদের মাজারে হাজার হাজার মানুষ। কথাগুলো আমার মনে পড়ে সেজন্য চেপে না রেখে প্রকাশের চেষ্টা করি। ৫ তারিখ শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ঘণ্টাও পার হতে পারেনি, ৩২ নাকি ৩৪ জন পুলিশ সবাই বঙ্গবন্ধুর কবর থেকে চলে যায়। এমনকি দেখাশোনা করার যারা ছিল তারাও চলে গেছে। আলভী বলে একটি ছেলে কবরে থাকে, দেখাশোনা করে। সেই ছেলেটাসহ আরও কয়েকজনকে দেখলাম। সাত-আট বছর আগে থেকে বলছিলাম সরকারে থাকতেই এমন, সরকারে না থাকলে কিছু থাকবে না। তাই হয়েছে। পিডব্লিউডি থেকে অস্থায়ীভাবে বার্ষিক চুক্তির মাধ্যমে দেখাশোনার কাজের কিছু লোক কিছু টাকা পেত। শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকতেই জুলাই মাসের বেতন পায়নি, জুন মাসের বেতন পেয়েছে। টুঙ্গিপাড়ায় দু-একবার নেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে মোটামুটি ভালো ব্যবহার পেয়েছি। বেশি সময় শেখ পরিবারের কাছ থেকে অসম্ভব অসহযোগিতা এবং দুর্ব্যবহার সহ্য করতে হয়েছে। এখন তো বঙ্গবন্ধু এবং তার মা-বাবার কবরের ওপর স্থাপনা তৈরি হয়েছে। কিন্তু যখন এসব স্থাপনা ছিল না, তখন আমি যখন রাজনৈতিক পিতার পায়ের কাছে বিছানা পেতে ঘুমাতাম বেশ কয়েকবার আমার বিছানার ওপর দিয়ে শেখ হেলালের মা গাড়ি চালিয়ে বারান্দায় নেমেছে। ৮-১০ ফুট দূরে গাড়ি রেখে নেমে গেলে আমার বিছানার ওপর দিয়ে গাড়ি চালাতে হতো না। কিন্তু চালিয়েছেন। কিছু করার ছিল না, কিছুই বলার ছিল না।

কবি বেগম সুফিয়া কামাল, কবি শামসুর রাহমান, বিচারপতি কামাল উদ্দিন হোসেন, বিচারপতি কে এম সোবহান, ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, অধ্যাপক কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ আহমদ হোসেন, সৈয়দ হাসান ইমাম, গোলাম মোস্তফা, মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনোয়ারা সৈয়দ হক, সন্তোষ গুপ্ত, মামুনুর রশীদ এসব দেশের বরেণ্য ব্যক্তিরা টুঙ্গিপাড়া গিমাডাঙ্গা স্কুল মাঠে যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা করতেন তখন টুঙ্গিপাড়া আওয়ামী লীগের লোকজন অতিথিদের গাড়ি ভেঙেছে। বুঝতে পারি নাই, কেন ওসব করে। প্রথম টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম ১৮ ডিসেম্বর ১৯৯০, দ্বিতীয়বার কারামুক্ত হয়ে ১৮ আগস্ট ১৯৯১। সেবার নেত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় ছিলেন। আমাদের ব্যাপক সহযোগিতা করেছিলেন। এরপর আর কখনো তেমন সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। শুধু বিরোধিতা আর বিরোধিতা। একসময় প্রশ্ন উঠেছিল, বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু দিনে কাঙালিভোজের আয়োজন করা হয়। আমার কাছে কাঙালি ভোজটা অসম্মানজনক মনে হয়েছিল। আমি নাম দিয়েছিলাম গণভোজ। হায় হায় সে নিয়ে কত বিরোধিতা, কত গালাগাল। এখন কিন্তু সেই কাঙালিভোজ গণভোজ হয়েছে। আমারও মাঝে মাঝে মনে হয় ছেলেবেলায় শুনেছিলাম, ‘চাড়ালের কথা বাসি হলে ফলে’। এক্ষেত্রে তেমনটাই হয়েছে। তবে এ যাত্রায় টুঙ্গিপাড়ায় খুব ভালো লেগেছে। টুঙ্গিপাড়ায় সাধারণ মানুষ আগের চাইতে অনেক বেশি কবরের প্রতি, বঙ্গবন্ধুর প্রতি নিবেদিত হয়েছেন। তারা তাদের সন্তানকে, আপনজনকে বুকে আগলে রাখতে শিখেছেন। কবরে গেলে মাঝে সাজে বঙ্গবন্ধুর বৈঠকখানায় বসেছি। এবারও বসেছিলাম। ঢাকা থেকে বলে দিলে মাঝেসাজে বৈঠকখানায় তালা দেওয়া হতো আবার দু-একবার বসতে দেওয়া হতো। এবার বলা কওয়ার কোনো কারবার ছিল না। তাই যারা দেখাশোনা করে তাদের কাছে ভীষণ যত্ন পেয়েছি। বৈঠকখানায় বসে নানান ছবি দেখে মন ভারী হয়ে আসছিল।

কোথাও কোনো কিছু হলেই কয়েকজন মিলে আক্রমণ, গাড়ি ভাঙচুর, ইটপাটকেল ছোড়া, কারও অফিসে, কারও বাড়িতে কয়েকজন মিলে আক্রমণ কেন যেন এক অশনিসংকেত বলে মনে হয়। সেদিন মেডিকেলে এক রোগীর মৃত্যুজনিত কারণে ঢাকা মেডিকেলের চিকিৎসকদের ওপর আক্রমণ, প্রতিনিয়ত কোর্ট-কাচারিতে অভিযুক্তদের বিচারকের সামনে নাজেহাল, শারীরিক নির্যাতন এসব কি কোটা এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে বিপথে পরিচালিত করার কোনো ষড়যন্ত্র কি না বুঝে উঠতে পারছি না। কোর্ট-কাচারিতে প্রায় সবাই তো আওয়ামী লীগ আর বিএনপি। এখন আওয়ামী লীগ গা-ঢাকা দিয়েছে। সবাই বিএনপি। তারা যদি এখনই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ না করে তাহলে তাদের হাতে রাষ্ট্রশাসন কী করে সম্ভব? ঘটনাগুলো আমাকে ভাবায় চিন্তিত করে তাই বললাম। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেশের মানুষের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন। সেটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হবে ততই মঙ্গল।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বসুন্ধরা ‍শুভসংঘের মোমবাতি প্রজ্বালন

৫ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মুন্সিগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ
রাষ্ট্র গঠনে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে রামপালে সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আহত শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
হেফাজতে ইসলামের খুলনা জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

৯ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ
প্রতিটি শিশুরই আছে সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিশেষ আয়োজন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ এক মজার স্কুল...
এ এক মজার স্কুল...

বিশেষ আয়োজন