শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

ভালো মৃত্যুর উপায়

মাওলানা শাহ্ মো. শফিকুর রহমান
ভালো মৃত্যুর উপায়

মৃত্যু বড় যন্ত্রণাদায়ক সত্য। সবাইকেই একদিন এর স্বাদ নিতে হবে। এ দুনিয়ায় কেউ চিরদিন থাকবে না। যখন মালাকুল মওত এসে আমাদের নফস কবজ করবেন, তখন আমরা দুনিয়ার মানুষের চোখে মরা লাশ হয়ে যাব। দুনিয়ার এক টুকরো জিন্দেগিতে আমরা যা করেছি, কবরের জীবনে তার ফল পাওয়া শুরু হবে। ভালো করলে ভালো ফল। খারাপ করলে খারাপ ফল। আখেরাতের প্রথম মনজিল কবর। আর কবরের জীবনের সূচনা হয় মৃত্যুর মাধ্যমে। শুরু হয় ওপারের অনন্ত জীবন। মৃত্যু যে কোনো মুহূর্তেই আসতে পারে। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, কেউ জানে না সে আগামীকাল কী উপার্জন করবে এবং কেউ জানে না তার মৃত্যু কোথায় ঘটবে। (সুরা লোকমান, আয়াত ৩৪)। আল্লামা ইবনে রজব (রহ.) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, মানুষসহ প্রতিটি প্রাণীর প্রতিটি মুহূর্তই যেন তার মৃত্যুর মুহূর্ত। এ জন্য রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হে মানুষ! মৃত্যু আসার আগেই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও। (মুস্তাদরাক হাকেম, হাদিস নম্বর ৮৯৪৯)। কিছু মৃত্যু জগৎ আলোড়িত করে। প্রতিটি মানুষকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে যায়। আর কিছু মৃত্যু মানুষকে স্বস্তি দেয়। জুলুম-অত্যাচারের অবসান ঘটায়। একজন কবি লিখেছিলেন, এমন জীবন তুমি করিবে গঠন/মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন। ভালো মৃত্যুর জন্য চাই পরিকল্পিত জীবন। আর এ জন্য প্রয়োজন আল্লাহর রহমত বা বিশেষ দয়া। রসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহতায়ালা কোনো বান্দার মঙ্গল চাইলে তাকে যোগ্য করে তোলেন। সাহাবায়ে কেরামগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রসুল! কীসের যোগ্য? রসুল (সা.) বললেন, মৃত্যুর আগে বেশি বেশি নেক আমল করার তৌফিক দিয়ে ওই ব্যক্তিকে আল্লাহ জান্নাতের যোগ্য করে তোলেন। (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ২১৪২)। অন্য হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, যখন আল্লাহতায়ালা কোনো বান্দার কল্যাণ চান, তখন তাকে শক্তি দেওয়া হয়। সাহাবিরা বললেন, কীসের শক্তি? জবাবে রসুল (সা.) বললেন, বেশি বেশি নেক আমল করার শক্তি। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বর ১৭৮১৯)। মৃত্যু সম্পর্কে এক আরব কবি বলেছেন, জীবন হলো কয়েকটি চোখের পলকের নাম। অর্থাৎ জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সময়কাল চোখের পলকের মতোই ক্ষুদ্র। তাই একজন বুদ্ধিমান মানুষের করণীয় হলো সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে ভালো মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। মৃত্যুর সবচেয়ে বড় প্রস্তুতি হলো নিজেকে ভালো কাজে নিয়োজিত করা এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখা। মহানবী (সা.) বলেন, তোমরা নেক আমলের দিকে দৌড়ে আস, ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতের মতো ফেতনা নেমে আসার আগেই। (মুসলিম, হাদিস নম্বর ৩২৮)। মুমিন মাত্রই আল্লাহর প্রতি এ সুধারণা পোষণ করবে যে তিনি অবশ্যই মৃত্যুর সময় বান্দার কষ্ট কমিয়ে দেবেন। কারণ আল্লাহর প্রতি যে যেমন ধারণা করবে আল্লাহ তার সঙ্গে তেমন আচরণই করবেন। এক হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ বলেন, আমার সম্পর্কে আমার বান্দার ধারণা মোতাবেক আমি আচরণ করি। আমি তার সঙ্গে থাকি। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৭৪০৫)। অন্য হাদিসে জাবির (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.)-এর মৃত্যুর তিন দিন আগে তাঁকে আমি এ কথা বলতে শুনেছি যে তোমাদের সবাই যেন আল্লাহর প্রতি উত্তম ধারণা পোষণরত অবস্থায় মারা যায়। (মুসলিম, হাদিস নম্বর ৭১২১)।

মৃত্যুকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করার মাধ্যমেও ভালো মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়। বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরণ করার বড় একটি উপকার হচ্ছে, অন্তর থেকে দুনিয়ার আসক্তি দূর হয় এবং পরকালের চিন্তা ও আমল বাড়ে। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সব ভোগ-উপভোগ বিনাশকারী মৃত্যুর কথা তোমরা বেশি বেশি স্মরণ কর। (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ২৩০৭)। মৃত্যুর কথা স্মরণের আরেকটি উপায় হলো কবর জিয়ারত। কবর জিয়ারত মৃত্যু ও আখিরাতকে স্মরণ করিয়ে দেয়। অন্তরে কবরের শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে ধারণা সৃষ্টি করে। এর মাধ্যমে অন্যায় থেকে তওবা এবং মৃত্যুর প্রস্তুতি গ্রহণে সাহায্য হয়। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি তোমাদের এর আগে কবর জিয়ারতে নিষেধ করেছিলাম, এখন থেকে কবর জিয়ারত কর। কেননা তা দুনিয়াবিমুখতা এনে দেয় এবং আখিরাতের স্মরণ করিয়ে দেয়। (ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১৫৭১)।

কবর জিয়ারতের মাধ্যমে বান্দার মনে প্রথমেই কবরের চাপের কথা ভেসে ওঠে। আম্মাজান হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) বলেছেন, সবাইকেই কবর চাপ দেবে। কেউ যদি কবরের চাপ থেকে বাঁচতে পারত, তাহলে আমার প্রিয় সাহাবি সাদ ইবনে মুয়াজ বাঁচতে পারত। (মুসনাদে আহমাদ ও বায়হাাকি শরিফ)। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বর্ণনা করেন, সাদকে কবরে রাখার পর রসুল (সা.) কয়েকবার সুবহানাল্লাহ, আল্লাহু আকবার পড়লেন। হুজুরের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও তাসবিহ পড়লাম। রসুল (সা.) বললেন, এই নেককার সাদের কবর সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাসবিহ পড়ার পর আল্লাহ তাঁর কবর প্রশস্ত করে দিয়েছেন। (মুসনাদে আহমাদ ও তিবরানি শরিফ)। কবরের চাপের ব্যাপারে সাহাবি ও তাবেয়িরা সব সময় ভিত থাকতেন। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, আমরা রসুলের যত হাদিস শুনেছি সবচেয়ে ভয়ংকর ছিল কবরের চাপ দেওয়ার হাদিস। বিশেষ করে জলিলে কদর সাহাবি সাদও যখন কবরের চাপ থেকে বাঁচতে পারেননি তখন আমাদের মতো মানুষের কী উপায় হবে এ চিন্তায় আমরা সব সময় পেরেশান থাকতাম। (মুসান্নিফে আবদুর রাজ্জাক)। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের ভালো মৃত্যুর প্রস্তুতি নেওয়ার তৌফিক দিন। আমিন।

লেখক : খতিব, আমলীগোলা জামে মসজিদ, লালবাগ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
মানসম্মত চিকিৎসাসেবা
মানসম্মত চিকিৎসাসেবা
জনগণের প্রকৃত প্রয়োজন
জনগণের প্রকৃত প্রয়োজন
বৈশ্বিক উষ্ণতা : প্রেক্ষাপট ২০২৫
বৈশ্বিক উষ্ণতা : প্রেক্ষাপট ২০২৫
জীবনের ছুটে যাওয়া নামাজ কীভাবে আদায় করব?
জীবনের ছুটে যাওয়া নামাজ কীভাবে আদায় করব?
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ
তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম
তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম
সৃষ্টিজীবের প্রতি দয়া করলে আল্লাহ খুশি হন
সৃষ্টিজীবের প্রতি দয়া করলে আল্লাহ খুশি হন
বেদখল ফুটপাত
বেদখল ফুটপাত
পুলিশে হতাশা আতঙ্ক
পুলিশে হতাশা আতঙ্ক
কেমন হবে ভূকম্পরোধী বাড়ি
কেমন হবে ভূকম্পরোধী বাড়ি
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা
মাইনাস টু নিয়ে আবার কেন আলোচনা
সর্বশেষ খবর
দুদকের মামলায় সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
দুদকের মামলায় সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা খুন
নওগাঁয় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি নেতা খুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে এখন কোন উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্তে এখন কোন উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বনাথে ব্রেস্ট ক্যানসার বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মশালা
বিশ্বনাথে ব্রেস্ট ক্যানসার বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খুলনায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভা
খুলনায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যে কারণে পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে গম চারা
বগুড়ায় যে কারণে পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে গম চারা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় ৪ শতাধিক শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
মাগুরায় ৪ শতাধিক শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের সেরা ক্রিকেটার বুমরাহ
ডিসেম্বরের সেরা ক্রিকেটার বুমরাহ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবজাতকের আইসিইউ বলতে কি বুঝি
নবজাতকের আইসিইউ বলতে কি বুঝি

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকার মুক্তাঙ্গনকে দখলমুক্ত করার আহ্বান এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার
ঢাকার মুক্তাঙ্গনকে দখলমুক্ত করার আহ্বান এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিএসইর লেনদেন কমলেও বেড়েছে সিএসইতে
ডিএসইর লেনদেন কমলেও বেড়েছে সিএসইতে

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

লবণাক্ত অনাবাদি জমিতে বাম্পার ফলন, কৃষকদের মুখে হাসি
লবণাক্ত অনাবাদি জমিতে বাম্পার ফলন, কৃষকদের মুখে হাসি

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপনের
বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গোলাবর্ষণে ১২০ জন নিহত
সুদানে গোলাবর্ষণে ১২০ জন নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক এমপি জিন্নার ৫ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি জিন্নার ৫ ব্যাংক হিসাব জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্র থেকে ভেসে আসছে রহস্যময় বল, সিডনিতে বন্ধ ৯ সৈকত
সমুদ্র থেকে ভেসে আসছে রহস্যময় বল, সিডনিতে বন্ধ ৯ সৈকত

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও তার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন ও তার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও কম্বল বিতরণ
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার দায়ে দু’জনকে জেল-জরিমানা
কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার দায়ে দু’জনকে জেল-জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পয়েন্ট হারিয়ে র‍্যাকেট দিয়ে ক্যামেরা ভাঙলেন মেদভেদেভ
পয়েন্ট হারিয়ে র‍্যাকেট দিয়ে ক্যামেরা ভাঙলেন মেদভেদেভ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জীবিকা সংকটে কুতুবদিয়ার জেলেরা
জীবিকা সংকটে কুতুবদিয়ার জেলেরা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও দুইদিন বন্ধ থাকবে সঞ্চয়পত্র বিক্রি
আরও দুইদিন বন্ধ থাকবে সঞ্চয়পত্র বিক্রি

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাবা হলেন শামীম পাটোয়ারী
বাবা হলেন শামীম পাটোয়ারী

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'জনগণ যখনই সুযোগ পেয়েছে ভোট দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়েছে'
'জনগণ যখনই সুযোগ পেয়েছে ভোট দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়েছে'

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যৌন নিপীড়ন মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে যৌন নিপীড়ন মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের অবৈধ মাটি কাটা বন্ধের দাবি
পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের অবৈধ মাটি কাটা বন্ধের দাবি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর গ্রেফতার
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পুনঃনির্বাচিত না হলে দোষী সাব্যস্ত হতেন ট্রাম্প’
‘পুনঃনির্বাচিত না হলে দোষী সাব্যস্ত হতেন ট্রাম্প’

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে পিরোজপুরে প্রস্তুতিমূলক সভা
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে পিরোজপুরে প্রস্তুতিমূলক সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবদলকর্মীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবদলকর্মীর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানাল ভারত
বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে যা জানাল ভারত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান, বদলে যেতে পারে অর্থনীতি
পাকিস্তানে বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান, বদলে যেতে পারে অর্থনীতি

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরায় আলোচিত ছাত্রলীগ নেত্রী নিশি গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আলোচিত ছাত্রলীগ নেত্রী নিশি গ্রেফতার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া, চীন ও ইরানের বিরুদ্ধে বাইডেনের কঠোর বার্তা
রাশিয়া, চীন ও ইরানের বিরুদ্ধে বাইডেনের কঠোর বার্তা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণের শিকার কিশোরী, বাবার বন্ধুসহ অভিযুক্ত ৬৪
ভারতে পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণের শিকার কিশোরী, বাবার বন্ধুসহ অভিযুক্ত ৬৪

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ ট্রাক অস্ত্রের দ্বিতীয় মামলাতেও খালাস বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্রের দ্বিতীয় মামলাতেও খালাস বাবর

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেড় মাস ধরে বন্ধ ভূমিসেবা, চরম ভোগান্তিতে মানুষ
দেড় মাস ধরে বন্ধ ভূমিসেবা, চরম ভোগান্তিতে মানুষ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে কঠোর ‘হুঁশিয়ারি’ দিলেন কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে কঠোর ‘হুঁশিয়ারি’ দিলেন কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজই মুক্তি পাবেন বাবর, আশা আইনজীবীর
আজই মুক্তি পাবেন বাবর, আশা আইনজীবীর

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ডাটা-মিনিট-এসএমএস পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
মেয়াদোত্তীর্ণ ডাটা-মিনিট-এসএমএস পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের বাহিনীতে ১০০০ আধুনিক ড্রোন, আতঙ্কে কারা?
ইরানের বাহিনীতে ১০০০ আধুনিক ড্রোন, আতঙ্কে কারা?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারিসের চেয়েও বড় এলাকা পুড়ে গেছে দাবানলে
প্যারিসের চেয়েও বড় এলাকা পুড়ে গেছে দাবানলে

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারামুক্ত পিচ্চি হেলাল-ইমনকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে: ডিবিপ্রধান
কারামুক্ত পিচ্চি হেলাল-ইমনকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে: ডিবিপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিকায় আধিপত্যের লড়াই, মুখোমুখি রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
আফ্রিকায় আধিপত্যের লড়াই, মুখোমুখি রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউলিপকে পদত্যাগ করার আহ্বান ইউকে অ্যান্টি-করাপশন কোয়ালিশনের
টিউলিপকে পদত্যাগ করার আহ্বান ইউকে অ্যান্টি-করাপশন কোয়ালিশনের

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে পিলখানা হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সাক্ষাৎ
সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে পিলখানা হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সাক্ষাৎ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তরুণ প্রজন্মের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের মতো পরিণতি হবে’
‘তরুণ প্রজন্মের ভাষা বুঝতে ব্যর্থ হলে আওয়ামী লীগের মতো পরিণতি হবে’

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা সাত ম্যাচ জয়, পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রংপুর
টানা সাত ম্যাচ জয়, পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রংপুর

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ প্রশ্নে ফের আপিল শুনানি ২১ জানুয়ারি
জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ প্রশ্নে ফের আপিল শুনানি ২১ জানুয়ারি

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়েই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব : মির্জা ফখরুল
চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়েই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব : মির্জা ফখরুল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয়, বান্ধবীর খোঁজ পেতে হাইকোর্টে মার্কিন যুবক
সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয়, বান্ধবীর খোঁজ পেতে হাইকোর্টে মার্কিন যুবক

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় অনুযায়ী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে : ইসি সচিব
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় অনুযায়ী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে : ইসি সচিব

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এনায়েত উল্লাহর বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
এনায়েত উল্লাহর বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর বিএসএমএমইউতে যোগ দিলেন ডা. দোলন
১৪ বছর পর বিএসএমএমইউতে যোগ দিলেন ডা. দোলন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পিএসএল ২০২৫: একনজরে ৬ দলের স্কোয়াড
পিএসএল ২০২৫: একনজরে ৬ দলের স্কোয়াড

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিলো আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিলো আবহাওয়া অফিস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই ইসরায়েল-হামাস চুক্তির সম্ভাবনার আভাস
চলতি সপ্তাহেই ইসরায়েল-হামাস চুক্তির সম্ভাবনার আভাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতরণের জন্য আসা গরুর ওজন কম হওয়ায় ফেরত পাঠালেন ইউএনও
বিতরণের জন্য আসা গরুর ওজন কম হওয়ায় ফেরত পাঠালেন ইউএনও

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ যুগ ধরে পরিত্যক্ত যে বিমানবন্দর
পাঁচ যুগ ধরে পরিত্যক্ত যে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডিআর হত্যার বিচার নিয়ে প্রশ্ন
বিডিআর হত্যার বিচার নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেয়ালে পিঠ ব্যবসায়ীদের
দেয়ালে পিঠ ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতিতে নতুন বার্তা চীন সফর
কূটনীতিতে নতুন বার্তা চীন সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথিলার কান্না!
মিথিলার কান্না!

শোবিজ

কৃষিপণ্য রপ্তানিতে বিলিয়ন ডলার আয়ের সম্ভাবনা
কৃষিপণ্য রপ্তানিতে বিলিয়ন ডলার আয়ের সম্ভাবনা

শিল্প বাণিজ্য

আমরা আপাতত বিএনপির সঙ্গে আছি
আমরা আপাতত বিএনপির সঙ্গে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন ভাইরাসে বন্দরে বাড়তি সতর্কতা
নতুন ভাইরাসে বন্দরে বাড়তি সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতের অতিথি দুর্লভ লালঝুঁটি ভুতিহাঁস
শীতের অতিথি দুর্লভ লালঝুঁটি ভুতিহাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পদত্যাগ ইস্যু এড়ালেন টিউলিপ
প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পদত্যাগ ইস্যু এড়ালেন টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের গোপন বিয়ে
তারকাদের গোপন বিয়ে

শোবিজ

সুখবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় কিছুটা বিব্রত, তবে আনন্দিতও
সুখবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় কিছুটা বিব্রত, তবে আনন্দিতও

শোবিজ

ফারিয়ার বিয়ের বয়স শেষ
ফারিয়ার বিয়ের বয়স শেষ

শোবিজ

তাহসান-রোজার দারুণ সময়
তাহসান-রোজার দারুণ সময়

শোবিজ

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পুনঃতদন্ত কমিশনের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পুনঃতদন্ত কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ ভোগান্তিতে গ্রাহক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ ভোগান্তিতে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আছে শুধু ভবন, ১৮ বছরেও চালু হয়নি চিকিৎসাসেবা
আছে শুধু ভবন, ১৮ বছরেও চালু হয়নি চিকিৎসাসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল যন্ত্রপাতি দিয়েই স্বাস্থ্যসেবার চেষ্টা
অচল যন্ত্রপাতি দিয়েই স্বাস্থ্যসেবার চেষ্টা

নগর জীবন

সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

অবস্থান নিলেন সেই এসআইরাও
অবস্থান নিলেন সেই এসআইরাও

প্রথম পৃষ্ঠা

কম ভোটে নির্বাচন বাতিল
কম ভোটে নির্বাচন বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে জোর জবাবদিহিতে
পুলিশে জোর জবাবদিহিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন সচিবালয় ঘেরাও, অনশন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন সচিবালয় ঘেরাও, অনশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ের ওপর থেকে নারীকে নামালেন ফায়ার সার্ভিস কর্মী
বাঁশঝাড়ের ওপর থেকে নারীকে নামালেন ফায়ার সার্ভিস কর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

রেহানা ছেলে-মেয়ের নামে অনিয়ম করে পূর্বাচলে প্লট নেন
রেহানা ছেলে-মেয়ের নামে অনিয়ম করে পূর্বাচলে প্লট নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে চট্টগ্রামে বিশেষায়িত শিশু হাসপাতালটির
কী হবে চট্টগ্রামে বিশেষায়িত শিশু হাসপাতালটির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে একজন নিহত
বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম
তোড়ায় ভরা ঘোড়ার ডিম

সম্পাদকীয়

কল রেকর্ড ফরেনসিক পরীক্ষা হবে হাসিনাসহ হত্যায় জড়িতদের
কল রেকর্ড ফরেনসিক পরীক্ষা হবে হাসিনাসহ হত্যায় জড়িতদের

প্রথম পৃষ্ঠা