শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান

ক্ষতিকর ও অপবিত্র কিছু খাওয়ার অনুমতি ইসলাম কখনো দেয় না। ধূমপান, তামাক, জর্দা, গুল ইত্যাদি অপবিত্র ও ক্ষতিকর জিনিস বিভিন্ন কারণে নিষিদ্ধ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের গবেষণামতে, তামাকজাতীয় দ্রব্য মারাত্মকভাবে শারীরিক বিপর্যয় টেনে আনে। এর কারণে মাথার চুল পড়া, চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া, যৌনশক্তি নাশ হওয়া, গর্ভপাত, মৃত শিশু জন্ম, অঙ্গপ্রত্যঙ্গে পচনশীল রোগ এবং মুখ, গলা, ফুসফুস ক্যানারের মারাত্মক ঝুঁকি থাকে। সিগারেটের প্যাকেটে লেখা থাকে ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। বাংলাদেশে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারজনিত রোগে মারা যায়। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, তোমরা নিজেদের ধ্বংসের দিকে নিক্ষেপ কোরো না (সুরা আল বাকারা-১৯৫)। মহানবী (সা.) ঘোষণা করেন, ইসলাম ক্ষতি করা ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সমর্থন দেয় না (আহমদ)।

পানের সঙ্গে জর্দা অথবা তামাকপাতা খাওয়াও ডাক্তারি গবেষণায় শারীরিক ক্ষতিকর। তাই এ থেকেও বিরত থাকা উচিত। যদি কারও ক্ষেত্রে তা নিশ্চিতভাবে ক্ষতিকর প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই নাজায়েজ হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া সিগারেট, জর্দা, গুল সবকিছুর মূলে রয়েছে একই জিনিস, তা হলো তামাকপাতা। তাই গবেষক ডাক্তাররা জর্দা-গুল ইত্যাদি তামাকজাতীয় দ্রব্যকে পরোক্ষ ধূমপান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ডা. জাহাঙ্গীর এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, সুপারি এবং জর্দা দুটিতেই ক্যানসারের মারাত্মক ঝুঁকি আছে। যা বিভিন্ন রোগীর ওপর পরীক্ষা করে বাস্তবে পাওয়া গেছে। তামাকপাতা চিবিয়ে খাওয়া, চিবিয়ে রস পান করা, জিহ্বার নিচে রেখে রস পান করা, জ্বালিয়ে ধোঁয়া পান করা ইত্যাদি সব পদ্ধতির একই লক্ষ্য তামাকের নির্যাস আস্বাদন করা। ক্ষতির দিক থেকেও তেমন কোনো ব্যবধান নেই।

ধূমপান করা ও তামাকজাতীয় দ্রব্য সেবন করা বিভিন্ন কারণে নাজায়েজ। বিড়ি, সিগারেট, তামাক, জর্দা, গুল অপবিত্র জিনিস। আল্লাহতায়ালা বলেন, তোমাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল ও অপবিত্র জিনিস হারাম করা হয়েছে (সুরা আরাফ-১৫৭)।

ধূমপায়ীদের মুখের দুর্গন্ধে মানুষ কষ্ট পায়, যা পৃথক একটি পাপ। যারা ধূমপান করে, জর্দা খায় ও গুল ব্যবহার করে তারা বিষয়টি এড়িয়ে গেলেও অন্যরা ঠিকিই এর গন্ধে কষ্ট পায় ও বিরক্ত হয়। আসলে যে অভ্যস্ত তার পক্ষে এটা বোঝা সম্ভব নয়। তামাক, জর্দার চেয়ে অনেক কম দুর্গন্ধ কাঁচা পিঁয়াজ ও রসুন খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এই দুর্গন্ধযুক্ত গাছ থেকে খাবে (পিঁয়াজ, রসুন) সে যেন আমাদের মসজিদের নিকটবর্তী না হয়। নিশ্চয়ই যার দ্বারা মানুষ কষ্ট পায় তার দ্বারা ফেরেশতাও কষ্ট পায় (বুখারি, মুসলিম)। দুর্গন্ধযুক্ত অবস্থায় নামাজ আদায় করলে নামাজ হয়ে যাবে। তবে এ অবস্থায় নামাজ মাকরূহে তাহরেমি, হারামের নিকটবর্তী গণ্য হবে।

সিগারেট, তামাক, জর্দা ও গুল জাহান্নামিদের খাবারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখে। এগুলোতে পুষ্টি বা ক্ষুধা নিবারণমূলক কিছুই নেই। জাহান্নামিদের খাবার প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলেন, জাহান্নামিদের কাঁটাঝোপ ব্যতীত কোনো খাদ্য নেই। যা তাদের পুষ্ট করবে না এবং ক্ষুধাও নিবারণ করবে না (সুরা গাশিয়াহ-৬-৭)।

বিড়ি, সিগারেট, তামাক, জর্দা, গুল ইত্যাদি নেশা ও মাদকজাতীয় দ্রব্যের অন্তর্ভুক্ত। মাদক ইসলামে হারাম এবং সামাজিকভাবেও নিষিদ্ধ। এসবের আড়ালে বৃদ্ধি পায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ। তাই সুস্থ জীবন ও স্বাভাবিক সমাজব্যবস্থা সমুন্নত রাখার জন্য এসব বর্জন করা একান্ত জরুরি। জরুরি ইসলামের যাবতীয় বিধিবিধানকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা। প্রতি বছর বিশ্ব তামাক দিবসে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে ধূমপান ও তামাক সেবন থেকে জনগণকে বিরত রাখার জন্য প্রতি বছর বিশ্ব তামাক দিবস পালন করা হয়। কিন্তু ওই সব উদ্যোগের প্রভাবে প্রত্যাশিত ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে না। সবাই আপন আপন দৃষ্টিকোণ থেকে সবকিছু বৈধ করে নিচ্ছে। তামাক, সিগারেট, জর্দা ও গুল নিজ নিজ পছন্দ ও আগ্রহ অনুযায়ী চালিয়ে যাচ্ছে। বৈধ হওয়ার মাপকাঠি বর্তমানে আপন আপন পছন্দ ও আগ্রহ নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। যারা প্রতিরোধ গড়ে তুলবে তারাই সব জোগান দিয়ে যাচ্ছে। দিয়ে যাচ্ছে বৈধ হওয়ার সব যুক্তি-প্রমাণ। অথচ তামাক ও তামাকজাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার ও উৎপাদন বন্ধ করা শুধু একজন ব্যক্তির জন্য নয়, পরিবার, সমাজ ও পরিবেশ রক্ষার জন্য তা প্রয়োজনীয়। তাই তামাক নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার ও জনগণকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক অবস্থান নিতে হবে সবাইকে। সবাই মিলে না বলতে হবে যাবতীয় সমাজবিধ্বংসী কার্যক্রমকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক অবস্থানে তামাক ও তামাকজাতীয় যাবতীয় দ্রব্যের ব্যবহার রোধ করতে হবে।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
শিল্পে গ্যাসসংকট
শিল্পে গ্যাসসংকট
নির্বাচনি ডেডলাইন
নির্বাচনি ডেডলাইন
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
ডিজিটাল-ক্রিটিক্যাল অতঃপর মাথা টাল
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
শিল্প দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে
উপরে আতর ভিতরে কাতর
উপরে আতর ভিতরে কাতর
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষণ ন্যায় বিচারের প্রথম শর্ত
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
এলডিসি-পরবর্তী উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলকে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
বৃহস্পতিবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি, প্রধান শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি, প্রধান শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলওয়ের পরিত্যক্ত হাসপাতাল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
রেলওয়ের পরিত্যক্ত হাসপাতাল থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে জয়পুরহাটে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে জয়পুরহাটে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করমজল পরিদর্শনে ৮ দেশের ৭ পদস্থ কর্মকর্তা
করমজল পরিদর্শনে ৮ দেশের ৭ পদস্থ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই চীনা নাগরিকসহ মানবপাচারকারী চক্রের তিনজন গ্রেফতার
দুই চীনা নাগরিকসহ মানবপাচারকারী চক্রের তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেরপুরে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেরপুরে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মী ছাঁটাইয়ের জেরে পানামায় ‘জরুরি অবস্থা’ জারি
কর্মী ছাঁটাইয়ের জেরে পানামায় ‘জরুরি অবস্থা’ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবির দুই বিভাগের নাম পরিবর্তনের সুপারিশ
ইবির দুই বিভাগের নাম পরিবর্তনের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গর্ভধারণ ছাড়াই দুধ দিচ্ছে বাছুর, এলাকায় চাঞ্চল্য
গর্ভধারণ ছাড়াই দুধ দিচ্ছে বাছুর, এলাকায় চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টফির ভিআইপি প্যাকে ১০ হাজারের বেশি কনটেন্ট উপভোগের সুযোগ
টফির ভিআইপি প্যাকে ১০ হাজারের বেশি কনটেন্ট উপভোগের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ আজ
বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মাসের শিশুকে যৌন নির্যাতন, বৃদ্ধ আটক
৫ মাসের শিশুকে যৌন নির্যাতন, বৃদ্ধ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার
১০ মাসে ২৭ হাজার সন্দেহজনক লেনদেন, পাচার ২০ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল
সরাসরি বৈঠক করেছে সিরিয়া ও ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান
ধানমন্ডিতে ‘সুরভি’ পরিদর্শনে ডা. জুবাইদা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা
মূল্যায়ন চান নৃত্যশিল্পীরা

শোবিজ

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা