শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

মো. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

সৃজনশীল প্রশ্ন

উদ্দীপকটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ডা. লালন চক্রবর্তী হোমিও ডাক্তার। তাঁর আলমারিতে তিনি বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সাজিয়ে রেখেছেন। এতে তিনি যথাযথ ওষুধ নির্বাচন করে রোগীদের অল্প সময়ের মধ্যে চিকিৎসা সেবা দিতে পারেন। আবার তাঁরই ছোট ভাই উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি সব উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করে ছাত্রদের বিভিন্ন উদ্ভিদের বর্ণনা দেন।

            ক. কৃত্রিম শ্রেণিকরণ কাকে বলে?

            খ. বিশেষ উদ্দেশ্য ছাড়া কেন শ্রেণিকরণ হয় না?

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে যে বিষয়ের আলোচনা এসেছে সে সম্পর্কে একটি ধারণা দাও।

            ঘ. দৃষ্টান্ত দুটির মধ্যে কি কোনো পার্থক্য আছে বলে তুমি মনে কর?

উত্তরমালা :

            ক. বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে নির্বাচিত বিষয় বা বস্তুগুলোর সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে যে শ্রেণিকরণ করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            খ. বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। কারণ কোনো বস্তু বা ঘটনাকে যথাযথভাবে উপলব্ধির জন্যই শ্রেণিকরণবিদ্যার সূচনা হয়। সুতরাং বিশেষ ব্যবহারিক উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। দুটি প্রধান উদ্দেশ্যে শ্রেণিকরণ হয়ে থাকে—সাধারণ বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আহরণের জন্য এবং বিশেষ কোনো প্রয়োজন পূরণের জন্য।

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে শ্রেণিকরণের ইঙ্গিত এসেছে।

            শ্রেণিকরণ আরওহ অনুমানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রাকৃতিক জগতের বিভিন্ন বিষয় বা ঘটনাকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করার মানসিক প্রক্রিয়াকে শ্রেণিকরণ বলে।

            উদ্দীপকের প্রথম বিষয়টিতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওষুধ বিন্যস্ত করে রাখার কথা বলা হয়েছে এবং দ্বিতীয় বিষয়টিতে উদ্ভিদ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে শ্রেণিকরণের যে ধারণাটি পাওয়া যায়, তা নিচে আলোচনা করা হলো।

১.         শ্রেণিকরণ একটি মানসিক ক্রিয়া : জগতের অসংখ্য বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়ার জন্য যুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানীরা এসবকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করেছেন। এই কাজটি যেহেতু বস্তুনিচয়কে সামনে উপস্থিত না রেখেই চিন্তা ও কল্পনার মাধ্যমে করা হয় তাই এটি একটি মানসিক প্রক্রিয়া।

২.         শ্রেণিকরণ সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে করা হয় : শ্রেণিকরণ প্রক্রিয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে সাদৃশ্য বা মিল। যেসব জিনিসের সাদৃশ্য রয়েছে সেগুলো এক করাই শ্রেণিকরণের মূল কাজ। যেমন—উদ্দীপকে ফুল থাকা ও না-থাকার সঙ্গে মিল করে সমগ্র উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।

৩. শ্রেণিকরণ এক ধরনের বিন্যাসকরণ : শ্রেণিকরণে প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন বিষয়গুলো মৌলিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে এক করে সন্নিবেশিত করা হয়। তাই এটি এক ধরনের বিন্যাসকরণ। যেসব বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য থাকে না, সেগুলোও এক করা হয়। তাই সে ক্ষেত্রেও বিন্যস্ত হয়ে যায়।

৪.         শ্রেণিকরণ উদ্দেশ্যভিত্তিক : শ্রেণিকরণ স্বভাবতই উদ্দেশ্যভিত্তিক। শ্রেণিকরণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আরওহমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা। বিশেষ বিশেষ বস্তুর মিলের ভিত্তিতে ওই ধরনের সব বস্তু সম্পর্কে ধারণা দেয়।

৫.         শ্রেণিকরণের সঙ্গে যৌক্তিক বিভাগ, ব্যাখ্যাকরণ ও যৌক্তিক সংজ্ঞায়ন সম্পর্কযুক্ত: অর্থাৎ যৌক্তিক বিভাগে যেমন কোনো কিছুকে উচ্চতর শ্রেণি থেকে নিম্নতর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়, তেমনি শ্রেণিকরণে নিম্নতর শ্রেণি থেকে একটি বৃহত্তর শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে মৌলিক ও আবশ্যিক বৈশিষ্ট্য থাকায় তা আবার যৌক্তিক সংজ্ঞার সঙ্গে যুক্ত আর সামগ্রিকভাবে তা কোনো কিছুকে স্পষ্ট করা হয়, তাই শ্রেণিকরণ আবার ব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত।

            ঘ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে দুই ধরনের শ্রেণিকরণের প্রতিফলন ঘটেছে। ডা. চক্রবর্তীর শ্রেণিকরণে এসেছে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ এবং তাঁর ভাইয়ের শ্রেণিকরণে এসেছে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ। প্রকৃতপক্ষে শ্রেণিকরণ দুই প্রকার, প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম। আর এখানে উভয় শ্রেণিকরণের দৃষ্টান্ত এসেছে। এই দুই শ্রেণিকরণের মধ্যে যেসব পার্থক্য আছে, তা নিম্নরূপ :

            ১. যে শ্রেণিকরণে কোনো বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য মৌলিক ও অপরিহার্য সাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ বলে। অন্যদিকে যে শ্রেণিকরণে বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে বস্তু বা বিষয়গুলোকে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            ২. উদ্দীপকে দেখা যায়, ডা. চক্রবর্তী তাঁর চিকিৎসার সুবিধার জন্য আলমারিতে বিভিন্ন ওষুধকে সাজিয়েছেন; এটি তাঁর বিশেষ প্রয়োজনে করা হয়েছে। তাই এটি কৃত্রিম শ্রেণিকরণ। আর তাঁর ছোট ভাই উদ্ভিদ জগেক বিজ্ঞানীদের তৈরি করা দুই ভাগে ছাত্রদের শিক্ষা দেন। বিজ্ঞানীদের এই শ্রেণিকরণ হলো প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ।

            ৩. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। তাই এর বৈজ্ঞানিক মূল্য অনেক, কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণ নির্দিষ্ট ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে করা হয় বলে এর গুরুত্ব সীমিত ও সাময়িক।

            ৪. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু হলো প্রাকৃতিক বিষয়। এ বিষয়গুলোর ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু মানুষের নিজের তৈরি। তাই এগুলোকে ইচ্ছামতো পরিবর্তন ও সাজানো যায়।

            ৫. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো প্রকৃতির মধ্যেই বর্তমান থাকে। যেমন—মেরুদণ্ডের ভিত্তিতে যখন প্রাণিজত্গকে শ্রেণিকরণ করা হয়, তখন সেটা স্বভাবতই ওই সব প্রাণির মধ্যে বিদ্যমান থাকে। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো নিজস্ব তৈরিজাত। তাই এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে আবার অন্যভাবেও সাজানো যায়। যেমন—গ্রন্থাগারের পুস্তক বিষয়ভিত্তিক সাজানো থাকে। এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে অন্যভাবেও সাজানো যায়।

            ৬. মিলের মতে, প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ভিত্তি হচ্ছে সংজ্ঞা। তাই সংজ্ঞাসংক্রান্ত জ্ঞান শ্রেণিকরণের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সংজ্ঞার জ্ঞান প্রয়োজনীয় নয়। কারণ সেখানে অবান্তর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বস্তুকে বিন্যস্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম