শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

মো. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

সৃজনশীল প্রশ্ন

উদ্দীপকটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ডা. লালন চক্রবর্তী হোমিও ডাক্তার। তাঁর আলমারিতে তিনি বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সাজিয়ে রেখেছেন। এতে তিনি যথাযথ ওষুধ নির্বাচন করে রোগীদের অল্প সময়ের মধ্যে চিকিৎসা সেবা দিতে পারেন। আবার তাঁরই ছোট ভাই উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি সব উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করে ছাত্রদের বিভিন্ন উদ্ভিদের বর্ণনা দেন।

            ক. কৃত্রিম শ্রেণিকরণ কাকে বলে?

            খ. বিশেষ উদ্দেশ্য ছাড়া কেন শ্রেণিকরণ হয় না?

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে যে বিষয়ের আলোচনা এসেছে সে সম্পর্কে একটি ধারণা দাও।

            ঘ. দৃষ্টান্ত দুটির মধ্যে কি কোনো পার্থক্য আছে বলে তুমি মনে কর?

উত্তরমালা :

            ক. বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে নির্বাচিত বিষয় বা বস্তুগুলোর সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে যে শ্রেণিকরণ করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            খ. বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। কারণ কোনো বস্তু বা ঘটনাকে যথাযথভাবে উপলব্ধির জন্যই শ্রেণিকরণবিদ্যার সূচনা হয়। সুতরাং বিশেষ ব্যবহারিক উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। দুটি প্রধান উদ্দেশ্যে শ্রেণিকরণ হয়ে থাকে—সাধারণ বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আহরণের জন্য এবং বিশেষ কোনো প্রয়োজন পূরণের জন্য।

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে শ্রেণিকরণের ইঙ্গিত এসেছে।

            শ্রেণিকরণ আরওহ অনুমানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রাকৃতিক জগতের বিভিন্ন বিষয় বা ঘটনাকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করার মানসিক প্রক্রিয়াকে শ্রেণিকরণ বলে।

            উদ্দীপকের প্রথম বিষয়টিতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওষুধ বিন্যস্ত করে রাখার কথা বলা হয়েছে এবং দ্বিতীয় বিষয়টিতে উদ্ভিদ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে শ্রেণিকরণের যে ধারণাটি পাওয়া যায়, তা নিচে আলোচনা করা হলো।

১.         শ্রেণিকরণ একটি মানসিক ক্রিয়া : জগতের অসংখ্য বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়ার জন্য যুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানীরা এসবকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করেছেন। এই কাজটি যেহেতু বস্তুনিচয়কে সামনে উপস্থিত না রেখেই চিন্তা ও কল্পনার মাধ্যমে করা হয় তাই এটি একটি মানসিক প্রক্রিয়া।

২.         শ্রেণিকরণ সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে করা হয় : শ্রেণিকরণ প্রক্রিয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে সাদৃশ্য বা মিল। যেসব জিনিসের সাদৃশ্য রয়েছে সেগুলো এক করাই শ্রেণিকরণের মূল কাজ। যেমন—উদ্দীপকে ফুল থাকা ও না-থাকার সঙ্গে মিল করে সমগ্র উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।

৩. শ্রেণিকরণ এক ধরনের বিন্যাসকরণ : শ্রেণিকরণে প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন বিষয়গুলো মৌলিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে এক করে সন্নিবেশিত করা হয়। তাই এটি এক ধরনের বিন্যাসকরণ। যেসব বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য থাকে না, সেগুলোও এক করা হয়। তাই সে ক্ষেত্রেও বিন্যস্ত হয়ে যায়।

৪.         শ্রেণিকরণ উদ্দেশ্যভিত্তিক : শ্রেণিকরণ স্বভাবতই উদ্দেশ্যভিত্তিক। শ্রেণিকরণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আরওহমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা। বিশেষ বিশেষ বস্তুর মিলের ভিত্তিতে ওই ধরনের সব বস্তু সম্পর্কে ধারণা দেয়।

৫.         শ্রেণিকরণের সঙ্গে যৌক্তিক বিভাগ, ব্যাখ্যাকরণ ও যৌক্তিক সংজ্ঞায়ন সম্পর্কযুক্ত: অর্থাৎ যৌক্তিক বিভাগে যেমন কোনো কিছুকে উচ্চতর শ্রেণি থেকে নিম্নতর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়, তেমনি শ্রেণিকরণে নিম্নতর শ্রেণি থেকে একটি বৃহত্তর শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে মৌলিক ও আবশ্যিক বৈশিষ্ট্য থাকায় তা আবার যৌক্তিক সংজ্ঞার সঙ্গে যুক্ত আর সামগ্রিকভাবে তা কোনো কিছুকে স্পষ্ট করা হয়, তাই শ্রেণিকরণ আবার ব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত।

            ঘ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে দুই ধরনের শ্রেণিকরণের প্রতিফলন ঘটেছে। ডা. চক্রবর্তীর শ্রেণিকরণে এসেছে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ এবং তাঁর ভাইয়ের শ্রেণিকরণে এসেছে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ। প্রকৃতপক্ষে শ্রেণিকরণ দুই প্রকার, প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম। আর এখানে উভয় শ্রেণিকরণের দৃষ্টান্ত এসেছে। এই দুই শ্রেণিকরণের মধ্যে যেসব পার্থক্য আছে, তা নিম্নরূপ :

            ১. যে শ্রেণিকরণে কোনো বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য মৌলিক ও অপরিহার্য সাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ বলে। অন্যদিকে যে শ্রেণিকরণে বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে বস্তু বা বিষয়গুলোকে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            ২. উদ্দীপকে দেখা যায়, ডা. চক্রবর্তী তাঁর চিকিৎসার সুবিধার জন্য আলমারিতে বিভিন্ন ওষুধকে সাজিয়েছেন; এটি তাঁর বিশেষ প্রয়োজনে করা হয়েছে। তাই এটি কৃত্রিম শ্রেণিকরণ। আর তাঁর ছোট ভাই উদ্ভিদ জগেক বিজ্ঞানীদের তৈরি করা দুই ভাগে ছাত্রদের শিক্ষা দেন। বিজ্ঞানীদের এই শ্রেণিকরণ হলো প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ।

            ৩. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। তাই এর বৈজ্ঞানিক মূল্য অনেক, কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণ নির্দিষ্ট ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে করা হয় বলে এর গুরুত্ব সীমিত ও সাময়িক।

            ৪. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু হলো প্রাকৃতিক বিষয়। এ বিষয়গুলোর ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু মানুষের নিজের তৈরি। তাই এগুলোকে ইচ্ছামতো পরিবর্তন ও সাজানো যায়।

            ৫. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো প্রকৃতির মধ্যেই বর্তমান থাকে। যেমন—মেরুদণ্ডের ভিত্তিতে যখন প্রাণিজত্গকে শ্রেণিকরণ করা হয়, তখন সেটা স্বভাবতই ওই সব প্রাণির মধ্যে বিদ্যমান থাকে। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো নিজস্ব তৈরিজাত। তাই এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে আবার অন্যভাবেও সাজানো যায়। যেমন—গ্রন্থাগারের পুস্তক বিষয়ভিত্তিক সাজানো থাকে। এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে অন্যভাবেও সাজানো যায়।

            ৬. মিলের মতে, প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ভিত্তি হচ্ছে সংজ্ঞা। তাই সংজ্ঞাসংক্রান্ত জ্ঞান শ্রেণিকরণের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সংজ্ঞার জ্ঞান প্রয়োজনীয় নয়। কারণ সেখানে অবান্তর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বস্তুকে বিন্যস্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা