শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

মো. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

সৃজনশীল প্রশ্ন

উদ্দীপকটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ডা. লালন চক্রবর্তী হোমিও ডাক্তার। তাঁর আলমারিতে তিনি বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সাজিয়ে রেখেছেন। এতে তিনি যথাযথ ওষুধ নির্বাচন করে রোগীদের অল্প সময়ের মধ্যে চিকিৎসা সেবা দিতে পারেন। আবার তাঁরই ছোট ভাই উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি সব উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করে ছাত্রদের বিভিন্ন উদ্ভিদের বর্ণনা দেন।

            ক. কৃত্রিম শ্রেণিকরণ কাকে বলে?

            খ. বিশেষ উদ্দেশ্য ছাড়া কেন শ্রেণিকরণ হয় না?

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে যে বিষয়ের আলোচনা এসেছে সে সম্পর্কে একটি ধারণা দাও।

            ঘ. দৃষ্টান্ত দুটির মধ্যে কি কোনো পার্থক্য আছে বলে তুমি মনে কর?

উত্তরমালা :

            ক. বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে নির্বাচিত বিষয় বা বস্তুগুলোর সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে যে শ্রেণিকরণ করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            খ. বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। কারণ কোনো বস্তু বা ঘটনাকে যথাযথভাবে উপলব্ধির জন্যই শ্রেণিকরণবিদ্যার সূচনা হয়। সুতরাং বিশেষ ব্যবহারিক উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। দুটি প্রধান উদ্দেশ্যে শ্রেণিকরণ হয়ে থাকে—সাধারণ বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আহরণের জন্য এবং বিশেষ কোনো প্রয়োজন পূরণের জন্য।

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে শ্রেণিকরণের ইঙ্গিত এসেছে।

            শ্রেণিকরণ আরওহ অনুমানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রাকৃতিক জগতের বিভিন্ন বিষয় বা ঘটনাকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করার মানসিক প্রক্রিয়াকে শ্রেণিকরণ বলে।

            উদ্দীপকের প্রথম বিষয়টিতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওষুধ বিন্যস্ত করে রাখার কথা বলা হয়েছে এবং দ্বিতীয় বিষয়টিতে উদ্ভিদ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে শ্রেণিকরণের যে ধারণাটি পাওয়া যায়, তা নিচে আলোচনা করা হলো।

১.         শ্রেণিকরণ একটি মানসিক ক্রিয়া : জগতের অসংখ্য বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়ার জন্য যুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানীরা এসবকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করেছেন। এই কাজটি যেহেতু বস্তুনিচয়কে সামনে উপস্থিত না রেখেই চিন্তা ও কল্পনার মাধ্যমে করা হয় তাই এটি একটি মানসিক প্রক্রিয়া।

২.         শ্রেণিকরণ সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে করা হয় : শ্রেণিকরণ প্রক্রিয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে সাদৃশ্য বা মিল। যেসব জিনিসের সাদৃশ্য রয়েছে সেগুলো এক করাই শ্রেণিকরণের মূল কাজ। যেমন—উদ্দীপকে ফুল থাকা ও না-থাকার সঙ্গে মিল করে সমগ্র উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।

৩. শ্রেণিকরণ এক ধরনের বিন্যাসকরণ : শ্রেণিকরণে প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন বিষয়গুলো মৌলিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে এক করে সন্নিবেশিত করা হয়। তাই এটি এক ধরনের বিন্যাসকরণ। যেসব বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য থাকে না, সেগুলোও এক করা হয়। তাই সে ক্ষেত্রেও বিন্যস্ত হয়ে যায়।

৪.         শ্রেণিকরণ উদ্দেশ্যভিত্তিক : শ্রেণিকরণ স্বভাবতই উদ্দেশ্যভিত্তিক। শ্রেণিকরণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আরওহমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা। বিশেষ বিশেষ বস্তুর মিলের ভিত্তিতে ওই ধরনের সব বস্তু সম্পর্কে ধারণা দেয়।

৫.         শ্রেণিকরণের সঙ্গে যৌক্তিক বিভাগ, ব্যাখ্যাকরণ ও যৌক্তিক সংজ্ঞায়ন সম্পর্কযুক্ত: অর্থাৎ যৌক্তিক বিভাগে যেমন কোনো কিছুকে উচ্চতর শ্রেণি থেকে নিম্নতর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়, তেমনি শ্রেণিকরণে নিম্নতর শ্রেণি থেকে একটি বৃহত্তর শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে মৌলিক ও আবশ্যিক বৈশিষ্ট্য থাকায় তা আবার যৌক্তিক সংজ্ঞার সঙ্গে যুক্ত আর সামগ্রিকভাবে তা কোনো কিছুকে স্পষ্ট করা হয়, তাই শ্রেণিকরণ আবার ব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত।

            ঘ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে দুই ধরনের শ্রেণিকরণের প্রতিফলন ঘটেছে। ডা. চক্রবর্তীর শ্রেণিকরণে এসেছে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ এবং তাঁর ভাইয়ের শ্রেণিকরণে এসেছে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ। প্রকৃতপক্ষে শ্রেণিকরণ দুই প্রকার, প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম। আর এখানে উভয় শ্রেণিকরণের দৃষ্টান্ত এসেছে। এই দুই শ্রেণিকরণের মধ্যে যেসব পার্থক্য আছে, তা নিম্নরূপ :

            ১. যে শ্রেণিকরণে কোনো বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য মৌলিক ও অপরিহার্য সাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ বলে। অন্যদিকে যে শ্রেণিকরণে বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে বস্তু বা বিষয়গুলোকে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            ২. উদ্দীপকে দেখা যায়, ডা. চক্রবর্তী তাঁর চিকিৎসার সুবিধার জন্য আলমারিতে বিভিন্ন ওষুধকে সাজিয়েছেন; এটি তাঁর বিশেষ প্রয়োজনে করা হয়েছে। তাই এটি কৃত্রিম শ্রেণিকরণ। আর তাঁর ছোট ভাই উদ্ভিদ জগেক বিজ্ঞানীদের তৈরি করা দুই ভাগে ছাত্রদের শিক্ষা দেন। বিজ্ঞানীদের এই শ্রেণিকরণ হলো প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ।

            ৩. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। তাই এর বৈজ্ঞানিক মূল্য অনেক, কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণ নির্দিষ্ট ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে করা হয় বলে এর গুরুত্ব সীমিত ও সাময়িক।

            ৪. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু হলো প্রাকৃতিক বিষয়। এ বিষয়গুলোর ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু মানুষের নিজের তৈরি। তাই এগুলোকে ইচ্ছামতো পরিবর্তন ও সাজানো যায়।

            ৫. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো প্রকৃতির মধ্যেই বর্তমান থাকে। যেমন—মেরুদণ্ডের ভিত্তিতে যখন প্রাণিজত্গকে শ্রেণিকরণ করা হয়, তখন সেটা স্বভাবতই ওই সব প্রাণির মধ্যে বিদ্যমান থাকে। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো নিজস্ব তৈরিজাত। তাই এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে আবার অন্যভাবেও সাজানো যায়। যেমন—গ্রন্থাগারের পুস্তক বিষয়ভিত্তিক সাজানো থাকে। এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে অন্যভাবেও সাজানো যায়।

            ৬. মিলের মতে, প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ভিত্তি হচ্ছে সংজ্ঞা। তাই সংজ্ঞাসংক্রান্ত জ্ঞান শ্রেণিকরণের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সংজ্ঞার জ্ঞান প্রয়োজনীয় নয়। কারণ সেখানে অবান্তর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বস্তুকে বিন্যস্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত
তাইপেকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ঘরে তুললো ভারত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা
জি-২০ সম্মেলন বয়কট করায় ট্রাম্পের সমালোচনা

৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৫৯ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ