শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

মো. মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এইচএসসির যুক্তিবিদ্যা দ্বিতীয় পত্র

সৃজনশীল প্রশ্ন

উদ্দীপকটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ডা. লালন চক্রবর্তী হোমিও ডাক্তার। তাঁর আলমারিতে তিনি বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সাজিয়ে রেখেছেন। এতে তিনি যথাযথ ওষুধ নির্বাচন করে রোগীদের অল্প সময়ের মধ্যে চিকিৎসা সেবা দিতে পারেন। আবার তাঁরই ছোট ভাই উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি সব উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করে ছাত্রদের বিভিন্ন উদ্ভিদের বর্ণনা দেন।

            ক. কৃত্রিম শ্রেণিকরণ কাকে বলে?

            খ. বিশেষ উদ্দেশ্য ছাড়া কেন শ্রেণিকরণ হয় না?

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে যে বিষয়ের আলোচনা এসেছে সে সম্পর্কে একটি ধারণা দাও।

            ঘ. দৃষ্টান্ত দুটির মধ্যে কি কোনো পার্থক্য আছে বলে তুমি মনে কর?

উত্তরমালা :

            ক. বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে নির্বাচিত বিষয় বা বস্তুগুলোর সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে যে শ্রেণিকরণ করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            খ. বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। কারণ কোনো বস্তু বা ঘটনাকে যথাযথভাবে উপলব্ধির জন্যই শ্রেণিকরণবিদ্যার সূচনা হয়। সুতরাং বিশেষ ব্যবহারিক উদ্দেশ্য ছাড়া শ্রেণিকরণ হয় না। দুটি প্রধান উদ্দেশ্যে শ্রেণিকরণ হয়ে থাকে—সাধারণ বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আহরণের জন্য এবং বিশেষ কোনো প্রয়োজন পূরণের জন্য।

            গ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে শ্রেণিকরণের ইঙ্গিত এসেছে।

            শ্রেণিকরণ আরওহ অনুমানের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রাকৃতিক জগতের বিভিন্ন বিষয় বা ঘটনাকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করার মানসিক প্রক্রিয়াকে শ্রেণিকরণ বলে।

            উদ্দীপকের প্রথম বিষয়টিতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওষুধ বিন্যস্ত করে রাখার কথা বলা হয়েছে এবং দ্বিতীয় বিষয়টিতে উদ্ভিদ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখান থেকে শ্রেণিকরণের যে ধারণাটি পাওয়া যায়, তা নিচে আলোচনা করা হলো।

১.         শ্রেণিকরণ একটি মানসিক ক্রিয়া : জগতের অসংখ্য বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়ার জন্য যুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানীরা এসবকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করেছেন। এই কাজটি যেহেতু বস্তুনিচয়কে সামনে উপস্থিত না রেখেই চিন্তা ও কল্পনার মাধ্যমে করা হয় তাই এটি একটি মানসিক প্রক্রিয়া।

২.         শ্রেণিকরণ সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে করা হয় : শ্রেণিকরণ প্রক্রিয়ার মূল ভিত্তি হচ্ছে সাদৃশ্য বা মিল। যেসব জিনিসের সাদৃশ্য রয়েছে সেগুলো এক করাই শ্রেণিকরণের মূল কাজ। যেমন—উদ্দীপকে ফুল থাকা ও না-থাকার সঙ্গে মিল করে সমগ্র উদ্ভিদকে সপুষ্পক ও অপুষ্পক শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।

৩. শ্রেণিকরণ এক ধরনের বিন্যাসকরণ : শ্রেণিকরণে প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন বিষয়গুলো মৌলিক সাদৃশ্যের ভিত্তিতে এক করে সন্নিবেশিত করা হয়। তাই এটি এক ধরনের বিন্যাসকরণ। যেসব বিষয়ের মধ্যে সাদৃশ্য থাকে না, সেগুলোও এক করা হয়। তাই সে ক্ষেত্রেও বিন্যস্ত হয়ে যায়।

৪.         শ্রেণিকরণ উদ্দেশ্যভিত্তিক : শ্রেণিকরণ স্বভাবতই উদ্দেশ্যভিত্তিক। শ্রেণিকরণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আরওহমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা। বিশেষ বিশেষ বস্তুর মিলের ভিত্তিতে ওই ধরনের সব বস্তু সম্পর্কে ধারণা দেয়।

৫.         শ্রেণিকরণের সঙ্গে যৌক্তিক বিভাগ, ব্যাখ্যাকরণ ও যৌক্তিক সংজ্ঞায়ন সম্পর্কযুক্ত: অর্থাৎ যৌক্তিক বিভাগে যেমন কোনো কিছুকে উচ্চতর শ্রেণি থেকে নিম্নতর শ্রেণিতে ভাগ করা হয়, তেমনি শ্রেণিকরণে নিম্নতর শ্রেণি থেকে একটি বৃহত্তর শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে মৌলিক ও আবশ্যিক বৈশিষ্ট্য থাকায় তা আবার যৌক্তিক সংজ্ঞার সঙ্গে যুক্ত আর সামগ্রিকভাবে তা কোনো কিছুকে স্পষ্ট করা হয়, তাই শ্রেণিকরণ আবার ব্যাখ্যার সঙ্গে যুক্ত।

            ঘ. উদ্দীপকের দৃষ্টান্ত দুটিতে দুই ধরনের শ্রেণিকরণের প্রতিফলন ঘটেছে। ডা. চক্রবর্তীর শ্রেণিকরণে এসেছে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ এবং তাঁর ভাইয়ের শ্রেণিকরণে এসেছে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ। প্রকৃতপক্ষে শ্রেণিকরণ দুই প্রকার, প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম। আর এখানে উভয় শ্রেণিকরণের দৃষ্টান্ত এসেছে। এই দুই শ্রেণিকরণের মধ্যে যেসব পার্থক্য আছে, তা নিম্নরূপ :

            ১. যে শ্রেণিকরণে কোনো বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান লাভের জন্য মৌলিক ও অপরিহার্য সাদৃশ্যের ভিত্তিতে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ বলে। অন্যদিকে যে শ্রেণিকরণে বিশেষ কোনো ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে বস্তু বা বিষয়গুলোকে বিন্যস্ত করা হয়, তাকে কৃত্রিম শ্রেণিকরণ বলে।

            ২. উদ্দীপকে দেখা যায়, ডা. চক্রবর্তী তাঁর চিকিৎসার সুবিধার জন্য আলমারিতে বিভিন্ন ওষুধকে সাজিয়েছেন; এটি তাঁর বিশেষ প্রয়োজনে করা হয়েছে। তাই এটি কৃত্রিম শ্রেণিকরণ। আর তাঁর ছোট ভাই উদ্ভিদ জগেক বিজ্ঞানীদের তৈরি করা দুই ভাগে ছাত্রদের শিক্ষা দেন। বিজ্ঞানীদের এই শ্রেণিকরণ হলো প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ।

            ৩. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণ একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। তাই এর বৈজ্ঞানিক মূল্য অনেক, কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণ নির্দিষ্ট ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে করা হয় বলে এর গুরুত্ব সীমিত ও সাময়িক।

            ৪. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু হলো প্রাকৃতিক বিষয়। এ বিষয়গুলোর ওপর মানুষের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণের বিষয়বস্তু মানুষের নিজের তৈরি। তাই এগুলোকে ইচ্ছামতো পরিবর্তন ও সাজানো যায়।

            ৫. প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ক্ষেত্রে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো প্রকৃতির মধ্যেই বর্তমান থাকে। যেমন—মেরুদণ্ডের ভিত্তিতে যখন প্রাণিজত্গকে শ্রেণিকরণ করা হয়, তখন সেটা স্বভাবতই ওই সব প্রাণির মধ্যে বিদ্যমান থাকে। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সাদৃশ্যের বিষয়গুলো নিজস্ব তৈরিজাত। তাই এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে আবার অন্যভাবেও সাজানো যায়। যেমন—গ্রন্থাগারের পুস্তক বিষয়ভিত্তিক সাজানো থাকে। এগুলো প্রয়োজনে পরিবর্তন করে অন্যভাবেও সাজানো যায়।

            ৬. মিলের মতে, প্রাকৃতিক শ্রেণিকরণের ভিত্তি হচ্ছে সংজ্ঞা। তাই সংজ্ঞাসংক্রান্ত জ্ঞান শ্রেণিকরণের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু কৃত্রিম শ্রেণিকরণে সংজ্ঞার জ্ঞান প্রয়োজনীয় নয়। কারণ সেখানে অবান্তর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বস্তুকে বিন্যস্ত করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম