শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়াশোনা

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

মো. জিল্লুর রহমান : প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

[উদ্দীপকগুলো পড়ে নিচের যেকোনো ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০]

 

১. মি. সফিক আহমেদ দেশের একজন স্বনামধন্য পোশাক রপ্তানিকারক। সম্প্রতি তিনি ইউরোপের একটি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রপ্তানির একটি প্রস্তাব পান। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক ও বাহ্যিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও দিক বিবেচনায় প্রস্তাবটি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন এবং যথাযথ কর্মসূচি প্রণয়ন করলেন। যথাসময়ে পণ্য প্রেরণ করায় তার ব্যবসায়ের সুনাম বেড়েছে।

ক. সিদ্ধান্ত গ্রহণ কী?

খ. পরিকল্পনায় নমনীয়তা কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে পণ্য সরবরাহ সংক্রান্ত গৃহীত পরিকল্পনাটি কোন ধরনের পরিকল্পনা? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে মি. সফিক আহমেদের সফলতার কারণ মূল্যায়ন কর। 

২. মি. জামান একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক। তিনি বছরের শুরুতে প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সারা বছরে বিক্রয়ের পরিমাণ কত হবে, খরচ কত হবে তার একটা সম্ভাব্য আয়-ব্যয়ের হিসাব স্থির করলেন। প্রতি তিন মাস পর পর মি. জামান তাঁর আয়-ব্যয় পরিকল্পনা অনুযায়ী হচ্ছে কি না যাচাই করে দেখেন এবং কার্যক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ক. ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ কী? 

খ. নিয়ন্ত্রণ কেন কালান্তিক কাজ? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে মি. জামান তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রয়োগ করেন? ব্যাখ্যা কর।  

ঘ. ‘মি. জামানের গৃহীত ব্যবস্থা কার্যক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে।’ উদ্দীপকের আলোকে যুক্তি দাও।   

৩. চৌধুরী ফ্যাশনস লিমিটেড কোম্পানি কয়েক বছর ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। দক্ষ কর্মীর অভাবে প্রতিষ্ঠানটি নতুন সৃষ্ট পদে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৪০ জন কর্মীকে নির্বাচন করে। তাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে ছয় মাসের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এতে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি ক্রমান্বয়ে সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে।

ক. কর্মী সংগ্রহ কী?

খ. পদ আবর্তন বলতে কী বোঝায়? 

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটিতে প্রশিক্ষণের কোন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রশিক্ষণই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূল কারণ’ এ বক্তব্যের সঙ্গে তুমি কী একমত? যুক্তিসহ তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

৪. আনন্দ লিমিটেড কোম্পানি একটি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিভাগীয় ব্যবস্থাপকরা প্রায়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। এতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্যবস্থাপকদের দক্ষতার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এ অবস্থায় তিনি প্রতিটি বিভাগে একজন করে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি নিয়োগ করলেন। নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা বিভাগীয় প্রধানের বিষয়ে পরামর্শ দেবেন, তবে পরামর্শ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বাধ্য করতে পারবেন না।

ক. সংগঠন চার্ট কী?

খ. ‘সংগঠনে কর্তৃত্ব প্রবাহ সব সময় নিম্নগামী’ ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে আনন্দ লিমিটেড কোম্পানির পরিবর্তিত সংগঠন কাঠামো কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সংগঠন কাঠামো পরিবর্তন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে কী ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বলে তুমি মনে কর? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।   

৫. জনাব আকাশ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে তিনি চিন্তিত। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে তিনি আপসহীন। তিনি লক্ষ্য করলেন ইদানীং তাঁর প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে। তাদের মনোবলও দুর্বল হয়ে পড়ছে। তিনি ভাবলেন শ্রমিকদের প্রেষণার ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য তিনি যোগ্য শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী করলেন। বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি করলেন এবং অদক্ষ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন; কিন্তু প্রত্যাশিত ফল পেলেন না।

ক. প্রেষণার দ্বি-উপাদান তত্ত্বের জনক কে?  

খ. মাসলোর প্রেষণা তত্ত্বের মূল ভিত্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের প্রেষণা ব্যবহার করেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ কর্তৃক গৃহীত প্রেষণা পদ্ধতির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।   

৬. জনাব সেলিম আহমেদ ঢাকার গুলশানে অবস্থিত একটি সুপার স্টোরের ব্যবস্থাপক। তিনি পণ্যের ও ক্রেতার প্রকৃতি বিবেচনায় নিয়ে কতগুলো বিভাগ খুলে প্রতি বিভাগের জন্য একজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দেন এবং তাঁদের দায়িত্ব, কর্তব্য ও সম্পর্ক নির্ধারণ করে দেন। তিনি সব কর্মকর্তাকে তাঁর কাছে জবাবদিহি করতে এবং তাঁর কাছ থেকেই নির্দেশনা নেওয়ার পরামর্শ দেন।

ক. ব্যবস্থাপনা চক্র কী?

খ. ‘ব্যবস্থাপনা সর্বজনীন’ ব্যাখ্যা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রথম দিকে জনাব সেলিম আহমেদ কর্তৃক ব্যবস্থাপনার কোন কাজটি সম্পাদিত হয়েছে? বর্ণনা কর।   

ঘ. উদ্দীপকের শেষ অংশে ব্যবস্থাপনার কোন নীতির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে বলে তুমি মনে কর? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।  

৭. জনাব পারভেজ আহমেদ    আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়। তাঁকে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিদেশেও অবস্থান করতে হয়। তিনি কোনো বিষয়ে পরামর্শের প্রয়োজন হলে কম্পিউটার, ওয়েবক্যাম ও ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাহায্যে ভিন্ন স্থানে অবস্থান করেও মুখোমুখি কথাবার্তা বলে সিদ্ধান্ত নেন।

ক. ফলাবর্তন কী?

খ. ব্যবসায় যোগাযোগ বলতে কী বোঝায়? গ. উদ্দীপকে কোন ধরনের যোগাযোগ পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রযুক্তি মানুষের মাঝের দূরত্বকে হ্রাস করেছে’ উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।   

৮. জনাব মামুন একতা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন। এতে প্রতিষ্ঠানে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়ে থাকে।

অন্যদিকে জনাব ইমন তাঁর টেক্সটাইল কারখানায় সব সময় কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যা বলে বা যেভাবে পরামর্শ দেয় এবং কাজ করতে চায় সেভাবেই তাদের কাজ করতে দেন। সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি নিষ্ক্রিয় থাকেন। এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তাঁর প্রতিষ্ঠান সব সময় পিছিয়ে থাকে।

ক. নির্দেশনা কী?  

খ. পরামর্শমূলক নির্দেশনা বলতে কী বোঝায়?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব মামুন তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নেতৃত্ব প্রয়োগ করেছেন? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. জনাব মামুনের নেতৃত্ব ও ইমনের নেতৃত্ব কোনটি তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।   

৯. জাকির আহমেদ একজন তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বোর্ড সভায় পরবর্তী বছরের কোম্পানির সামগ্রিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা বিভাগীয় প্রধানদের অবহিত করেন। বিভাগীয় প্রধানরা নিজ নিজ বিভাগের লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা নিলেও আন্তঃ বিভাগীয় পরিকল্পনায় পারস্পরিক সংহতি স্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে পরবর্তী সময়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বোর্ডের নজরে এলে বোর্ড উৎপাদন বিভাগের ব্যবস্থাপককে প্রধান এবং অন্য বিভাগের প্রধানদের সদস্য করে বিভাগীয় কর্মকাণ্ডে সংহতি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থায়ী কমিশন গঠন করে দেয়।

ক. সমন্বয় সাধন কী?

খ. নির্দেশের ঐক্য প্রতিষ্ঠায় সমন্বয়ের গুরুত্ব বর্ণনা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সমন্বয়ের কোন নীতি অনুসরণ না করায় বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়? বর্ণনা কর।

ঘ. বোর্ড কর্তৃক সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়ায় ভবিষ্যতে বিশৃঙ্খলা কমবেÑ তুমি কী একমত? মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা