শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়াশোনা

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

মো. জিল্লুর রহমান : প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

[উদ্দীপকগুলো পড়ে নিচের যেকোনো ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০]

 

১. মি. সফিক আহমেদ দেশের একজন স্বনামধন্য পোশাক রপ্তানিকারক। সম্প্রতি তিনি ইউরোপের একটি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রপ্তানির একটি প্রস্তাব পান। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক ও বাহ্যিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও দিক বিবেচনায় প্রস্তাবটি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন এবং যথাযথ কর্মসূচি প্রণয়ন করলেন। যথাসময়ে পণ্য প্রেরণ করায় তার ব্যবসায়ের সুনাম বেড়েছে।

ক. সিদ্ধান্ত গ্রহণ কী?

খ. পরিকল্পনায় নমনীয়তা কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে পণ্য সরবরাহ সংক্রান্ত গৃহীত পরিকল্পনাটি কোন ধরনের পরিকল্পনা? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে মি. সফিক আহমেদের সফলতার কারণ মূল্যায়ন কর। 

২. মি. জামান একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক। তিনি বছরের শুরুতে প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সারা বছরে বিক্রয়ের পরিমাণ কত হবে, খরচ কত হবে তার একটা সম্ভাব্য আয়-ব্যয়ের হিসাব স্থির করলেন। প্রতি তিন মাস পর পর মি. জামান তাঁর আয়-ব্যয় পরিকল্পনা অনুযায়ী হচ্ছে কি না যাচাই করে দেখেন এবং কার্যক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ক. ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ কী? 

খ. নিয়ন্ত্রণ কেন কালান্তিক কাজ? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে মি. জামান তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রয়োগ করেন? ব্যাখ্যা কর।  

ঘ. ‘মি. জামানের গৃহীত ব্যবস্থা কার্যক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে।’ উদ্দীপকের আলোকে যুক্তি দাও।   

৩. চৌধুরী ফ্যাশনস লিমিটেড কোম্পানি কয়েক বছর ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। দক্ষ কর্মীর অভাবে প্রতিষ্ঠানটি নতুন সৃষ্ট পদে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৪০ জন কর্মীকে নির্বাচন করে। তাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে ছয় মাসের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এতে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি ক্রমান্বয়ে সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে।

ক. কর্মী সংগ্রহ কী?

খ. পদ আবর্তন বলতে কী বোঝায়? 

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটিতে প্রশিক্ষণের কোন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রশিক্ষণই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূল কারণ’ এ বক্তব্যের সঙ্গে তুমি কী একমত? যুক্তিসহ তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

৪. আনন্দ লিমিটেড কোম্পানি একটি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিভাগীয় ব্যবস্থাপকরা প্রায়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। এতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্যবস্থাপকদের দক্ষতার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এ অবস্থায় তিনি প্রতিটি বিভাগে একজন করে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি নিয়োগ করলেন। নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা বিভাগীয় প্রধানের বিষয়ে পরামর্শ দেবেন, তবে পরামর্শ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বাধ্য করতে পারবেন না।

ক. সংগঠন চার্ট কী?

খ. ‘সংগঠনে কর্তৃত্ব প্রবাহ সব সময় নিম্নগামী’ ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে আনন্দ লিমিটেড কোম্পানির পরিবর্তিত সংগঠন কাঠামো কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সংগঠন কাঠামো পরিবর্তন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে কী ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বলে তুমি মনে কর? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।   

৫. জনাব আকাশ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে তিনি চিন্তিত। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে তিনি আপসহীন। তিনি লক্ষ্য করলেন ইদানীং তাঁর প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে। তাদের মনোবলও দুর্বল হয়ে পড়ছে। তিনি ভাবলেন শ্রমিকদের প্রেষণার ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য তিনি যোগ্য শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী করলেন। বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি করলেন এবং অদক্ষ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন; কিন্তু প্রত্যাশিত ফল পেলেন না।

ক. প্রেষণার দ্বি-উপাদান তত্ত্বের জনক কে?  

খ. মাসলোর প্রেষণা তত্ত্বের মূল ভিত্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের প্রেষণা ব্যবহার করেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ কর্তৃক গৃহীত প্রেষণা পদ্ধতির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।   

৬. জনাব সেলিম আহমেদ ঢাকার গুলশানে অবস্থিত একটি সুপার স্টোরের ব্যবস্থাপক। তিনি পণ্যের ও ক্রেতার প্রকৃতি বিবেচনায় নিয়ে কতগুলো বিভাগ খুলে প্রতি বিভাগের জন্য একজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দেন এবং তাঁদের দায়িত্ব, কর্তব্য ও সম্পর্ক নির্ধারণ করে দেন। তিনি সব কর্মকর্তাকে তাঁর কাছে জবাবদিহি করতে এবং তাঁর কাছ থেকেই নির্দেশনা নেওয়ার পরামর্শ দেন।

ক. ব্যবস্থাপনা চক্র কী?

খ. ‘ব্যবস্থাপনা সর্বজনীন’ ব্যাখ্যা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রথম দিকে জনাব সেলিম আহমেদ কর্তৃক ব্যবস্থাপনার কোন কাজটি সম্পাদিত হয়েছে? বর্ণনা কর।   

ঘ. উদ্দীপকের শেষ অংশে ব্যবস্থাপনার কোন নীতির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে বলে তুমি মনে কর? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।  

৭. জনাব পারভেজ আহমেদ    আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়। তাঁকে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিদেশেও অবস্থান করতে হয়। তিনি কোনো বিষয়ে পরামর্শের প্রয়োজন হলে কম্পিউটার, ওয়েবক্যাম ও ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাহায্যে ভিন্ন স্থানে অবস্থান করেও মুখোমুখি কথাবার্তা বলে সিদ্ধান্ত নেন।

ক. ফলাবর্তন কী?

খ. ব্যবসায় যোগাযোগ বলতে কী বোঝায়? গ. উদ্দীপকে কোন ধরনের যোগাযোগ পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রযুক্তি মানুষের মাঝের দূরত্বকে হ্রাস করেছে’ উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।   

৮. জনাব মামুন একতা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন। এতে প্রতিষ্ঠানে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়ে থাকে।

অন্যদিকে জনাব ইমন তাঁর টেক্সটাইল কারখানায় সব সময় কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যা বলে বা যেভাবে পরামর্শ দেয় এবং কাজ করতে চায় সেভাবেই তাদের কাজ করতে দেন। সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি নিষ্ক্রিয় থাকেন। এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তাঁর প্রতিষ্ঠান সব সময় পিছিয়ে থাকে।

ক. নির্দেশনা কী?  

খ. পরামর্শমূলক নির্দেশনা বলতে কী বোঝায়?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব মামুন তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নেতৃত্ব প্রয়োগ করেছেন? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. জনাব মামুনের নেতৃত্ব ও ইমনের নেতৃত্ব কোনটি তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।   

৯. জাকির আহমেদ একজন তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বোর্ড সভায় পরবর্তী বছরের কোম্পানির সামগ্রিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা বিভাগীয় প্রধানদের অবহিত করেন। বিভাগীয় প্রধানরা নিজ নিজ বিভাগের লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা নিলেও আন্তঃ বিভাগীয় পরিকল্পনায় পারস্পরিক সংহতি স্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে পরবর্তী সময়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বোর্ডের নজরে এলে বোর্ড উৎপাদন বিভাগের ব্যবস্থাপককে প্রধান এবং অন্য বিভাগের প্রধানদের সদস্য করে বিভাগীয় কর্মকাণ্ডে সংহতি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থায়ী কমিশন গঠন করে দেয়।

ক. সমন্বয় সাধন কী?

খ. নির্দেশের ঐক্য প্রতিষ্ঠায় সমন্বয়ের গুরুত্ব বর্ণনা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সমন্বয়ের কোন নীতি অনুসরণ না করায় বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়? বর্ণনা কর।

ঘ. বোর্ড কর্তৃক সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়ায় ভবিষ্যতে বিশৃঙ্খলা কমবেÑ তুমি কী একমত? মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন