শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়াশোনা

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

মো. জিল্লুর রহমান : প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

[উদ্দীপকগুলো পড়ে নিচের যেকোনো ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০]

 

১. মি. সফিক আহমেদ দেশের একজন স্বনামধন্য পোশাক রপ্তানিকারক। সম্প্রতি তিনি ইউরোপের একটি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রপ্তানির একটি প্রস্তাব পান। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক ও বাহ্যিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও দিক বিবেচনায় প্রস্তাবটি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন এবং যথাযথ কর্মসূচি প্রণয়ন করলেন। যথাসময়ে পণ্য প্রেরণ করায় তার ব্যবসায়ের সুনাম বেড়েছে।

ক. সিদ্ধান্ত গ্রহণ কী?

খ. পরিকল্পনায় নমনীয়তা কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে পণ্য সরবরাহ সংক্রান্ত গৃহীত পরিকল্পনাটি কোন ধরনের পরিকল্পনা? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে মি. সফিক আহমেদের সফলতার কারণ মূল্যায়ন কর। 

২. মি. জামান একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক। তিনি বছরের শুরুতে প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সারা বছরে বিক্রয়ের পরিমাণ কত হবে, খরচ কত হবে তার একটা সম্ভাব্য আয়-ব্যয়ের হিসাব স্থির করলেন। প্রতি তিন মাস পর পর মি. জামান তাঁর আয়-ব্যয় পরিকল্পনা অনুযায়ী হচ্ছে কি না যাচাই করে দেখেন এবং কার্যক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ক. ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ কী? 

খ. নিয়ন্ত্রণ কেন কালান্তিক কাজ? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে মি. জামান তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রয়োগ করেন? ব্যাখ্যা কর।  

ঘ. ‘মি. জামানের গৃহীত ব্যবস্থা কার্যক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে।’ উদ্দীপকের আলোকে যুক্তি দাও।   

৩. চৌধুরী ফ্যাশনস লিমিটেড কোম্পানি কয়েক বছর ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। দক্ষ কর্মীর অভাবে প্রতিষ্ঠানটি নতুন সৃষ্ট পদে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৪০ জন কর্মীকে নির্বাচন করে। তাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে ছয় মাসের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এতে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি ক্রমান্বয়ে সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে।

ক. কর্মী সংগ্রহ কী?

খ. পদ আবর্তন বলতে কী বোঝায়? 

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটিতে প্রশিক্ষণের কোন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রশিক্ষণই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূল কারণ’ এ বক্তব্যের সঙ্গে তুমি কী একমত? যুক্তিসহ তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

৪. আনন্দ লিমিটেড কোম্পানি একটি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিভাগীয় ব্যবস্থাপকরা প্রায়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। এতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্যবস্থাপকদের দক্ষতার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এ অবস্থায় তিনি প্রতিটি বিভাগে একজন করে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি নিয়োগ করলেন। নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা বিভাগীয় প্রধানের বিষয়ে পরামর্শ দেবেন, তবে পরামর্শ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বাধ্য করতে পারবেন না।

ক. সংগঠন চার্ট কী?

খ. ‘সংগঠনে কর্তৃত্ব প্রবাহ সব সময় নিম্নগামী’ ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে আনন্দ লিমিটেড কোম্পানির পরিবর্তিত সংগঠন কাঠামো কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সংগঠন কাঠামো পরিবর্তন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে কী ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বলে তুমি মনে কর? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।   

৫. জনাব আকাশ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে তিনি চিন্তিত। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে তিনি আপসহীন। তিনি লক্ষ্য করলেন ইদানীং তাঁর প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে। তাদের মনোবলও দুর্বল হয়ে পড়ছে। তিনি ভাবলেন শ্রমিকদের প্রেষণার ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য তিনি যোগ্য শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী করলেন। বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি করলেন এবং অদক্ষ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন; কিন্তু প্রত্যাশিত ফল পেলেন না।

ক. প্রেষণার দ্বি-উপাদান তত্ত্বের জনক কে?  

খ. মাসলোর প্রেষণা তত্ত্বের মূল ভিত্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের প্রেষণা ব্যবহার করেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ কর্তৃক গৃহীত প্রেষণা পদ্ধতির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।   

৬. জনাব সেলিম আহমেদ ঢাকার গুলশানে অবস্থিত একটি সুপার স্টোরের ব্যবস্থাপক। তিনি পণ্যের ও ক্রেতার প্রকৃতি বিবেচনায় নিয়ে কতগুলো বিভাগ খুলে প্রতি বিভাগের জন্য একজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দেন এবং তাঁদের দায়িত্ব, কর্তব্য ও সম্পর্ক নির্ধারণ করে দেন। তিনি সব কর্মকর্তাকে তাঁর কাছে জবাবদিহি করতে এবং তাঁর কাছ থেকেই নির্দেশনা নেওয়ার পরামর্শ দেন।

ক. ব্যবস্থাপনা চক্র কী?

খ. ‘ব্যবস্থাপনা সর্বজনীন’ ব্যাখ্যা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রথম দিকে জনাব সেলিম আহমেদ কর্তৃক ব্যবস্থাপনার কোন কাজটি সম্পাদিত হয়েছে? বর্ণনা কর।   

ঘ. উদ্দীপকের শেষ অংশে ব্যবস্থাপনার কোন নীতির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে বলে তুমি মনে কর? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।  

৭. জনাব পারভেজ আহমেদ    আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়। তাঁকে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিদেশেও অবস্থান করতে হয়। তিনি কোনো বিষয়ে পরামর্শের প্রয়োজন হলে কম্পিউটার, ওয়েবক্যাম ও ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাহায্যে ভিন্ন স্থানে অবস্থান করেও মুখোমুখি কথাবার্তা বলে সিদ্ধান্ত নেন।

ক. ফলাবর্তন কী?

খ. ব্যবসায় যোগাযোগ বলতে কী বোঝায়? গ. উদ্দীপকে কোন ধরনের যোগাযোগ পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রযুক্তি মানুষের মাঝের দূরত্বকে হ্রাস করেছে’ উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।   

৮. জনাব মামুন একতা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন। এতে প্রতিষ্ঠানে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়ে থাকে।

অন্যদিকে জনাব ইমন তাঁর টেক্সটাইল কারখানায় সব সময় কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যা বলে বা যেভাবে পরামর্শ দেয় এবং কাজ করতে চায় সেভাবেই তাদের কাজ করতে দেন। সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি নিষ্ক্রিয় থাকেন। এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তাঁর প্রতিষ্ঠান সব সময় পিছিয়ে থাকে।

ক. নির্দেশনা কী?  

খ. পরামর্শমূলক নির্দেশনা বলতে কী বোঝায়?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব মামুন তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নেতৃত্ব প্রয়োগ করেছেন? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. জনাব মামুনের নেতৃত্ব ও ইমনের নেতৃত্ব কোনটি তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।   

৯. জাকির আহমেদ একজন তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বোর্ড সভায় পরবর্তী বছরের কোম্পানির সামগ্রিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা বিভাগীয় প্রধানদের অবহিত করেন। বিভাগীয় প্রধানরা নিজ নিজ বিভাগের লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা নিলেও আন্তঃ বিভাগীয় পরিকল্পনায় পারস্পরিক সংহতি স্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে পরবর্তী সময়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বোর্ডের নজরে এলে বোর্ড উৎপাদন বিভাগের ব্যবস্থাপককে প্রধান এবং অন্য বিভাগের প্রধানদের সদস্য করে বিভাগীয় কর্মকাণ্ডে সংহতি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থায়ী কমিশন গঠন করে দেয়।

ক. সমন্বয় সাধন কী?

খ. নির্দেশের ঐক্য প্রতিষ্ঠায় সমন্বয়ের গুরুত্ব বর্ণনা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সমন্বয়ের কোন নীতি অনুসরণ না করায় বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়? বর্ণনা কর।

ঘ. বোর্ড কর্তৃক সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়ায় ভবিষ্যতে বিশৃঙ্খলা কমবেÑ তুমি কী একমত? মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

এই মাত্র | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

৩২ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৫৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা