শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পড়াশোনা

ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

মো. জিল্লুর রহমান : প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয় পত্র

[উদ্দীপকগুলো পড়ে নিচের যেকোনো ছয়টি প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০]

 

১. মি. সফিক আহমেদ দেশের একজন স্বনামধন্য পোশাক রপ্তানিকারক। সম্প্রতি তিনি ইউরোপের একটি দেশ থেকে বিপুল পরিমাণে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রপ্তানির একটি প্রস্তাব পান। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক ও বাহ্যিক বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও দিক বিবেচনায় প্রস্তাবটি গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন এবং যথাযথ কর্মসূচি প্রণয়ন করলেন। যথাসময়ে পণ্য প্রেরণ করায় তার ব্যবসায়ের সুনাম বেড়েছে।

ক. সিদ্ধান্ত গ্রহণ কী?

খ. পরিকল্পনায় নমনীয়তা কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে পণ্য সরবরাহ সংক্রান্ত গৃহীত পরিকল্পনাটি কোন ধরনের পরিকল্পনা? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে মি. সফিক আহমেদের সফলতার কারণ মূল্যায়ন কর। 

২. মি. জামান একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক। তিনি বছরের শুরুতে প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সারা বছরে বিক্রয়ের পরিমাণ কত হবে, খরচ কত হবে তার একটা সম্ভাব্য আয়-ব্যয়ের হিসাব স্থির করলেন। প্রতি তিন মাস পর পর মি. জামান তাঁর আয়-ব্যয় পরিকল্পনা অনুযায়ী হচ্ছে কি না যাচাই করে দেখেন এবং কার্যক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

ক. ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ কী? 

খ. নিয়ন্ত্রণ কেন কালান্তিক কাজ? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে মি. জামান তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রয়োগ করেন? ব্যাখ্যা কর।  

ঘ. ‘মি. জামানের গৃহীত ব্যবস্থা কার্যক্ষেত্রে আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে।’ উদ্দীপকের আলোকে যুক্তি দাও।   

৩. চৌধুরী ফ্যাশনস লিমিটেড কোম্পানি কয়েক বছর ধরে ব্যবসা পরিচালনা করছে। দক্ষ কর্মীর অভাবে প্রতিষ্ঠানটি নতুন সৃষ্ট পদে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৪০ জন কর্মীকে নির্বাচন করে। তাদের প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে ছয় মাসের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এতে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি ক্রমান্বয়ে সফলতার পথে এগিয়ে চলেছে।

ক. কর্মী সংগ্রহ কী?

খ. পদ আবর্তন বলতে কী বোঝায়? 

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানটিতে প্রশিক্ষণের কোন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রশিক্ষণই উক্ত প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূল কারণ’ এ বক্তব্যের সঙ্গে তুমি কী একমত? যুক্তিসহ তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

৪. আনন্দ লিমিটেড কোম্পানি একটি রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি কাজের পরিধি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিভাগীয় ব্যবস্থাপকরা প্রায়ই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। এতে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ব্যবস্থাপকদের দক্ষতার বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এ অবস্থায় তিনি প্রতিটি বিভাগে একজন করে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি নিয়োগ করলেন। নিয়োগকৃত ব্যক্তিরা বিভাগীয় প্রধানের বিষয়ে পরামর্শ দেবেন, তবে পরামর্শ গ্রহণ ও বাস্তবায়নে বাধ্য করতে পারবেন না।

ক. সংগঠন চার্ট কী?

খ. ‘সংগঠনে কর্তৃত্ব প্রবাহ সব সময় নিম্নগামী’ ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে আনন্দ লিমিটেড কোম্পানির পরিবর্তিত সংগঠন কাঠামো কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সংগঠন কাঠামো পরিবর্তন উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে কী ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বলে তুমি মনে কর? উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।   

৫. জনাব আকাশ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। সম্প্রতি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে তিনি চিন্তিত। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব পালনে তিনি আপসহীন। তিনি লক্ষ্য করলেন ইদানীং তাঁর প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাচ্ছে। তাদের মনোবলও দুর্বল হয়ে পড়ছে। তিনি ভাবলেন শ্রমিকদের প্রেষণার ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য তিনি যোগ্য শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী করলেন। বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধি করলেন এবং অদক্ষ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন; কিন্তু প্রত্যাশিত ফল পেলেন না।

ক. প্রেষণার দ্বি-উপাদান তত্ত্বের জনক কে?  

খ. মাসলোর প্রেষণা তত্ত্বের মূল ভিত্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের প্রেষণা ব্যবহার করেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে জনাব আকাশ কর্তৃক গৃহীত প্রেষণা পদ্ধতির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।   

৬. জনাব সেলিম আহমেদ ঢাকার গুলশানে অবস্থিত একটি সুপার স্টোরের ব্যবস্থাপক। তিনি পণ্যের ও ক্রেতার প্রকৃতি বিবেচনায় নিয়ে কতগুলো বিভাগ খুলে প্রতি বিভাগের জন্য একজন করে কর্মকর্তা নিয়োগ দেন এবং তাঁদের দায়িত্ব, কর্তব্য ও সম্পর্ক নির্ধারণ করে দেন। তিনি সব কর্মকর্তাকে তাঁর কাছে জবাবদিহি করতে এবং তাঁর কাছ থেকেই নির্দেশনা নেওয়ার পরামর্শ দেন।

ক. ব্যবস্থাপনা চক্র কী?

খ. ‘ব্যবস্থাপনা সর্বজনীন’ ব্যাখ্যা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রথম দিকে জনাব সেলিম আহমেদ কর্তৃক ব্যবস্থাপনার কোন কাজটি সম্পাদিত হয়েছে? বর্ণনা কর।   

ঘ. উদ্দীপকের শেষ অংশে ব্যবস্থাপনার কোন নীতির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে বলে তুমি মনে কর? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।  

৭. জনাব পারভেজ আহমেদ    আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্রি হয়। তাঁকে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিদেশেও অবস্থান করতে হয়। তিনি কোনো বিষয়ে পরামর্শের প্রয়োজন হলে কম্পিউটার, ওয়েবক্যাম ও ইন্টারনেট প্রযুক্তির সাহায্যে ভিন্ন স্থানে অবস্থান করেও মুখোমুখি কথাবার্তা বলে সিদ্ধান্ত নেন।

ক. ফলাবর্তন কী?

খ. ব্যবসায় যোগাযোগ বলতে কী বোঝায়? গ. উদ্দীপকে কোন ধরনের যোগাযোগ পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘প্রযুক্তি মানুষের মাঝের দূরত্বকে হ্রাস করেছে’ উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।   

৮. জনাব মামুন একতা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন। এতে প্রতিষ্ঠানে শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়ে থাকে।

অন্যদিকে জনাব ইমন তাঁর টেক্সটাইল কারখানায় সব সময় কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যা বলে বা যেভাবে পরামর্শ দেয় এবং কাজ করতে চায় সেভাবেই তাদের কাজ করতে দেন। সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তিনি নিষ্ক্রিয় থাকেন। এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তাঁর প্রতিষ্ঠান সব সময় পিছিয়ে থাকে।

ক. নির্দেশনা কী?  

খ. পরামর্শমূলক নির্দেশনা বলতে কী বোঝায়?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব মামুন তাঁর প্রতিষ্ঠানে কোন ধরনের নেতৃত্ব প্রয়োগ করেছেন? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. জনাব মামুনের নেতৃত্ব ও ইমনের নেতৃত্ব কোনটি তোমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হয়? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।   

৯. জাকির আহমেদ একজন তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বোর্ড সভায় পরবর্তী বছরের কোম্পানির সামগ্রিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে তা বিভাগীয় প্রধানদের অবহিত করেন। বিভাগীয় প্রধানরা নিজ নিজ বিভাগের লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা নিলেও আন্তঃ বিভাগীয় পরিকল্পনায় পারস্পরিক সংহতি স্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে পরবর্তী সময়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। বিষয়টি বোর্ডের নজরে এলে বোর্ড উৎপাদন বিভাগের ব্যবস্থাপককে প্রধান এবং অন্য বিভাগের প্রধানদের সদস্য করে বিভাগীয় কর্মকাণ্ডে সংহতি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি স্থায়ী কমিশন গঠন করে দেয়।

ক. সমন্বয় সাধন কী?

খ. নির্দেশের ঐক্য প্রতিষ্ঠায় সমন্বয়ের গুরুত্ব বর্ণনা কর।   

গ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটিতে সমন্বয়ের কোন নীতি অনুসরণ না করায় বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়? বর্ণনা কর।

ঘ. বোর্ড কর্তৃক সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়ায় ভবিষ্যতে বিশৃঙ্খলা কমবেÑ তুমি কী একমত? মতের সপক্ষে যুক্তি দাও।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৩৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা