শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

বাবুরের মহত্ত্ব :

-কালিদাস রায়

উদ্দীপক পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১. প্রচন্ড  বন্যায় ডুবে যায় টাঙ্গাইলের ব্যাপক অঞ্চল। অনেকেরই বাড়ি-ঘর ডুবে যায়। নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে অগণিত মানুষ। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এমনি একটি পরিবার নৌকায় চড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছোটে। তীব্র স্রোতের টানে নৌকাটি উল্টে গেলে সবাই সাঁতার কেটে উঠে এলেও জলে ডুবে যায় একটি শিশু। বড় মিয়া নামের এক যুবক এ দৃশ্য দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেন শিশুটিকে। কূলে উঠে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ডাক্তার এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন যে বড় মিয়া আর বেঁচে নেই।

ক. রণবীর চৌহান কে ছিল?

উত্তর : রণবীর চৌহান ছিল একজন স্বদেশ প্রেমিক রাজপুত যুবক, যে বাবুরকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

খ.  ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে’-কেন?

উত্তর : ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে’-এ কথার অর্থ হলো-প্রাণ হরণ করা যতটা সহজ, মানুষকে প্রাণ দান করা ঠিক ততটাই কঠিন কর্ম।

কালিদাস রায়ের ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার তরুণ রণবীর চৌহান সম্রাট বাবুরকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে দিল্লির রাজপথে ঘুরছিল। সে সময় সে দেখতে পায় যে বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। রাজপুত যুবক বাবুরের মহত্ত্বে বিস্মিত হয়। সে বাবুরের পায়ে পড়ে অপরাধ স্বীকার করে শাস্তি প্রার্থনা করলে বাবুর তাকে ক্ষমা করে উপর্যুক্ত মন্তব্যটি করেন। এ কথার অর্থ হলো একজনের কৃত অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা যেতে পারে, কিন্তু জীবন দান একমাত্র ক্ষমাশীলতার মাধ্যমেই হতে পারে-যেটা অত্যন্ত কঠিন। কারণ অপরাধের ধরনের ওপর ক্ষমা করা-না করা অর্থাৎ জীবন দান নির্ভর করে।

গ.  উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি হলো মহানুভবতা।

 ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয়-জয়ে মনোযোগী হলেন।

তাই ছদ্মবেশ ধরে প্রজাদের দুঃখ-দুর্দশা নিজ চোখে দেখার জন্য দিল্লির পথে পথে ঘুরতে লাগলেন। একদিন যখন তিনি দিল্লির পথে পথে ঘুরছিলেন, তখন একটা মত্ত হাতি পথের ওপর ছুটে আসে। হাতির ভয়ে সবাই রাস্তা থেকে সরে পড়ে। কেবল রাজপথের ধুলায় একটি শিশু পড়ে থাকে। হাতির পায়ের চাপে শিশুটির মৃত্যু হতে পারে বলে সবাই শিশুটিকে কুড়িয়ে আনতে বললেও নিজেরা কেউই সাহস করে আগায় না। সে সময় বাবুর ভিড় ঠেলে, হাতির শুঁড়ের ঘষা শরীরে সহ্য করে পথের শিশুকে বুকে করে এনে তার মায়ের কোলে তুলে দেন।

উদ্দীপকেও এ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি পরিবার যখন নৌকাযোগে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছিল, তখন স্রোতের টানে তাদের নৌকাটি উল্টে যায়। সবাই সাঁতার কেটে তীরে উঠলেও একটি শিশু জলে ডুবে যায়। তখন বড় মিয়া নামের এক যুবক পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে। উদ্দীপকের বড় মিয়ার আচরণের এই দিকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার উপর্যুক্ত ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা বাবুরের মহত্ত্বকে নির্দেশ করে।

ঘ.  উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব কবিতার একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটলেও সম্পূর্ণভাব ধারণ করে না’ যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

উত্তর : উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার একটি বিশেষ দিক মহানুভবতার প্রকাশ ঘটলেও সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করেনি।

‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় আরও বর্ণিত হয়েছে-মোগল সম্রাট বাবুর ভারতে মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মাত্র ১১ বছর বয়সে  মধ্য এশিয়ার সমরখন্দের সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং অল্প বয়সে দুইবার সিংহাসন হারান। তার পরও নিজ দেশ ছেড়ে আফগানিস্তানের সিংহাসন অধিকার করেন। এরপর তিনি পাঠান বাদশাহ্ ইব্রাহীম লোদিকে পানি পথের যুদ্ধে পরাজিত করে দিল্লির সিংহাসনে বসেন। মেবারের রাজা সংগ্রাম সিংহ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ আহ্বান করলে তাঁকেও খানুয়ার প্রান্তরে পরাজিত করে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। পাঞ্জাবের শাসক কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ লোদি পরাজিত ও নিহত হলে বাবুরের আর কোনো প্রতিরোধ থাকে না। কিন্তু বাবুর দস্যুর মতো লুণ্ঠিত সম্পদে তুষ্ট থাকতে পারলেন না। তিনি বুঝতে পারলেন, নির্দিষ্ট ভূখন্ড বা মাটির দখলই একমাত্র জয় নয়। ভারতের যারা প্রকৃত অধিবাসী অর্থাৎ হিন্দু সম্প্রদায়ের হৃদয় জয় করার জন্য তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট নিজ চোখে পর্যবেক্ষণ করার জন্য ঘুরতে লাগলেন। এ দিকটি ছাড়াও তাঁকে হত্যা করতে আসা রণবীর চৌহানকেও ক্ষমা করে তাঁর দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দান করেন।

আর উদ্দীপকের বড় মিয়া শুধু নিজের জীবনের বিনিময়ে পানি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। এ বর্ণনার বাইরে আর কিছু নেই। তাই উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়, ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সম্পূর্ণ দিক উদ্দীপকে অনুপস্থিত।

২. ‘বাঁচিতে চাইনা আর

জীবন আমার সঁপিলাম, পীর, পুত পদে আপনার।

ইব্রাহীমের গুপ্ত ঘাতক আমি ছাড়া কেই নয়,

ঐ অসীখানা এ বুকে হানুন, সত্যের হোক জয়।’

ক. বাবুরের আসল নাম কী?

উত্তর : বাবুরের আসল নাম হলো জহিরুদ্দিন মুহম্মদ।

খ. বাবুরকে ‘বে-আকুফ’ বলা হয়েছে কেন?

উত্তর : বাবুর না জেনে একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেছেন বলে তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলা হয়েছে।

কালিদাস রায় রচিত ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয় জয়ে মনোযোগী হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে তিনি দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট জানার চেষ্টা করতেন। একদিন তিনি যখন দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরছিলেন, সে সময় হঠাৎ একটি মত্ত হাতি রাজপথে ছুটে আসে। সে সময় বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। বাবুরের কাছে শিশুটিকে দেখে জনতার মধ্যে একজন তাকে মেথরের শিশু হিসেবে চিনতে পারে। সামান্য এক মেথর শিশুকে উদ্ধারের জন্য নিজের প্রাণের মায়া ত্যাগ করেছেন বলে জনতার মধ্যে একজন তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলে অভিহিত করেছে।

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ইব্রাহীমের গুপ্তঘাতকের সঙ্গে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীরের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকে উল্লিখিত ইব্রাহীমের গুপ্তঘাতকের সঙ্গে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীরের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি হলো উভয়ে ঘাতক হিসেবে নিজেদের সত্যিকারের পরিচয় তুলে ধরেছে।

‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মোগল সম্রাট বাবুর ভারতবর্ষে তাঁর সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এ জন্য তাকে পানি পথের প্রান্তরে পরাজিত করতে হয়েছে পাঠান বাদশাহ্ ইব্রাহীম লোদি, খানুয়ার প্রান্তরে মেবার রাজ্যের অধিপতি রাজা সংগ্রাম সিংহকে এবং পাঞ্জাবের শাসক কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ লোদিকে। কিন্তু দিল্লির সেনদে বসার পর তাঁর মনে হলো মাটির দখল বা কোনো নির্দিষ্ট ভূখন্ড জয়ই একমাত্র বিজয় নয়। তাই তিনি স্থির করলেন ভারতের যারা প্রকৃত অধিবাসী অর্থাৎ হিন্দুদের হৃদয় জয় করতে হবে। সে জন্য তিনি পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট জানার জন্য ঘুরতে লাগলেন। রাজপুতরা তাঁকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না। রাজপুত-বীর তরুণ রণবীর চৌহান বাবুরকে হত্যা করার জন্য রাজপথে ঘুরছিল।

সে সময় মত্ত হাতির কবল থেকে নিজের জীবন বিপন্ন করে মেথর শিশুকে উদ্ধার-দৃশ্য দেখে সে বাবুরের মহত্ত্বে বিস্মিত হয়, আর বাবুরের পায়ে পড়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করে শাস্তি প্রার্থনা করে।

উদ্দীপকের গুপ্তঘাতক ও তার আশ্রয়দাতার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়ে তার পুত্র ইব্রাহীমের হত্যাকারী বলে নিজের পরিচয় দিয়ে প্রাপ্য শাস্তি প্রার্থনা করে। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার রাজপুত বীর চৌহানের শাস্তি প্রার্থনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ. উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সমগ্রভাব প্রকাশে কতটুকু সক্ষম হয়েছে তা যুক্তি সহকারে আলোচনা কর।

উত্তর : উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার আংশিক ভাব প্রকাশে সক্ষম হয়েছে, যা কেবল চৌহানের অপরাধ স্বীকারোক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত।

এ ছাড়া ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় ভারতের মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা জহিরুদ্দিন বাবুরের আফগানিস্তানের সিংহাসন দখলের পর একে একে পানিপথ প্রান্তরে পাঠান বাদশাহ ইব্রাহীম লোদিকে পরাজিত করে দিল্লি অধিকার, মেবারের রাজা সংগ্রাম সিংহকে খানুয়ার প্রান্তরে এবং কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ মলাদিকে পরাজিত করেন। কিন্তু দস্যুর মতো লুণ্ঠিত সম্পদ আর সিংহাসনের অধিকার পেয়ে তিনি তুষ্ট হতে পারলেন না। রাজ্য বিজয়ের পর তিনি প্রজাসাধারণের হৃদয়-জয়ে মনোযোগী হলেন আর পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরতে লাগলেন তাদের দুঃখ-কষ্ট জানার জন্য।

আর উদ্দীপকের ইব্রাহীমের গুপ্ত ঘাতক আশ্রয়দাতার আতিথ্যে মুুগ্ধ হয়ে তার অপরাধ স্বীকার করেছে-এটুকুই কেবল বলা হয়েছে।

উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাই এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় যে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বাবুরের রাজ্য জয় ও প্রজা রঞ্জনের যে কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তা উদ্দীপকে নেই বলে তা আংশিক ভাব ধারণ করেছে-এ কথা নির্দ্বিধায় বলা চলে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম