শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

দেশীয় ব্যান্ড সংগীতের পালাবদল...

যে কোনো গান জনপ্রিয় হতো গীতিকবির সুন্দর সুন্দর লেখনীতে। সঙ্গে ছিল সুরকারের সুর ও ব্যান্ড দল ভোকালের কণ্ঠের জাদু। সে সময় একটি অ্যালবামের লাখ লাখ কপি বিক্রি হতো। নতুন অ্যালবাম রিলিজ হওয়ার পর পাড়ায় পাড়ায় হিড়িক পড়ে যেত।
পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
দেশীয় ব্যান্ড সংগীতের পালাবদল...

স্বাধীনতা-পরবর্তী ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস নতুন নানা বাঁক বদলের মাধ্যমে আজকের অবস্থানে পৌঁছেছে। এ সময় দেশের ব্যান্ড সংগীত নিয়ে যে উচ্ছ্বাস ও রব শোনা যায়, তা আজ থেকে ৫০ বছর আগেও ‘অপসংস্কৃতি’ হিসেবেই পরিচিত ছিল। আর শুরু থেকেই সংগীতের এ ধারাটি সমাজের ‘এলিট’ ও ‘উচ্চ মধ্যবিত্ত’ শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই ধারার পরিবর্তন ঘটে এবং এ শ্রেণির ধারণা থেকে বের হয়ে তরুণ সমাজের মাঝে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। আজকে ব্যান্ড সংগীত যে অবস্থানে তার জন্য পাঁচ কিংবদন্তি পপ শিল্পীর নাম উল্লেখযোগ্য। যাঁদের ‘বাংলা ব্যান্ডের পাঁচ পীর’ নামে ডাকা হতো। এই পাঁচ পীরের প্রথম ও প্রধান পীর ছিলেন পপগুরু আজম খান। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আজম খান তাঁর বন্ধুদের নিয়ে ‘উচ্চারণ’ ব্যান্ড গঠন করেন। ব্যান্ড ‘উচ্চারণ’ ১৯৭২ সালেই বিটিভিতে এক কনসার্টে ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ ও ‘চার কালেমা সাক্ষী দেবে’ গান দুটি পরিবেশন করে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। সেই ধারাবাহিকতায়ই পরবর্তী সময় স্বাধীন বাংলাদেশে নতুন করে ব্যান্ড সংগীতের ধারণা মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সাহস তৈরি করতে পেরেছিল বলে মনে করা হয়। আজম খানের দলে পরে যুক্ত হন ফিরোজ সাঁই, ফকির আলমগীর, ফেরদৌস ওয়াহিদ ও পিলু মমতাজ। আজম খানের সেই পপসংগীত থেকেই একটু একটু করে হয়েছে ব্যান্ড সংগীত। এখন দেশে অন্তত ৩০টি ব্যান্ড দল সক্রিয়। ‘উচ্চারণ’-এর পর ‘মাইলস’ আর ‘সোলস’ নামের দুটি দল অনেক দিন রাজত্ব করে। শাফিন আহমেদ, নিলয় দাশ আর তপন চৌধুরী বাংলা ব্যান্ডে যোগ করেন নতুন এক ধারা। এরপর আরও যোগ হয় ফিডব্যাক, ফিলিংস, নগর বাউল, রেনেসাঁর মতো জনপ্রিয় সব ব্যান্ড দল। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় চট্টগ্রামের কিছু গানপাগল তরুণ সাজিদ উল আলম (গিটার), লুলু (গিটার) নেওয়াজ (পারকিউশন), রনি বড়ুয়া (ড্রামস) ও তাজুল (ভোকাল) মিলে বিদেশি গানের দলের অনুকরণে গানের একটি দল গঠন করে যার নাম দেয় ‘সোলস’। ১৯৭২-এর শেষের দিকে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য লুলু ব্যান্ড ত্যাগ করার আগে ‘নকীব খান’ দলে যোগ দেন, যিনি পরবর্তীতে ‘রেনেসাঁ’ ব্যান্ড প্রতিষ্ঠাতা ও ভোকালিস্ট। নকীবের

পথ অনুসরণ করে এরপর ব্যান্ডে যোগ দেন পীলু খান ও তপন চৌধুরী। শুরু হয় সব গানপাগল তরুণের একসঙ্গে স্বপ্ন বোনা আর গান বোনা। ১৯৭৭-এ ব্যান্ডে যোগ দেন নাসিম আলী খান এবং ১৯৭৮-এ আইয়ুব বাচ্চু। শুরু হয় বাংলার সর্বকালের সেরা একটি ব্যান্ড দলের যাত্রা। সে সময় আইয়ুব বাচ্চু ছিলেন ব্যান্ডের একজন গিটারিস্ট, ভোকাল, গীতিকার ও সুরকার। ১৯৭৯ সালের মাঝামাঝি সময় যোগ দেন বাংলা আধুনিক গানের আরেক দিকপাল কুমার বিশ্বজিৎ। নাম দেখলেই বোঝা যায়, কতটা দুর্দান্ত ছিল তখনকার ‘সোলস’। এমন সেরা লাইনআপ বাংলাব্যান্ড ইতিহাসে দ্বিতীয় আর কারও হয়নি। ব্যান্ড সংগীতের লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চুর ‘এলআরবি’, জেমসের ‘নগর বাউল’, হামিন-শাফিনের ‘মাইলস’, আশিকুজ্জামান টুলু-হাসানের ‘আর্ক’, বিপ্লবের ‘প্রমিথিউজ’, টিপুর ‘অবসকিউর’, খালিদের ‘চাইম’, ফজলের ‘নোভা’, মেজবাহর ‘ডিফারেন্ট টাচ’, চন্দনের ‘উইনিং’, সঞ্জয়ের ‘ওয়ারফেইজ’, পার্থ বড়ুয়ার ‘সোলস’, মাকসুদের ‘ফিডব্যাক’ বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতকে নতুন উচ্চতা দিয়েছে। তবে জনপ্রিয় শিল্পীদের নিয়ে মিক্সড গানের অ্যালবাম বের করার ধারণার জন্য ধন্যবাদ প্রাপ্তির তালিকায় ‘টুগেদার’ ব্যান্ডের আলী আফজাল নিকোলাস। এরপর প্রিন্স মাহমুদের হাতে অজস্র মিক্সড অ্যালবাম তৈরি হয়েছে। তবে একই সঙ্গে আইওলাইটস, ওয়েভস, লেসন ওয়ান, পেন্টাগন, পেপার রাইম, লিজেন্ড, সুইট ভেনমসহ বেশ কিছু দল ব্যান্ড সংগীতকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কৃতিত্বের দাবিদার। বাপ্পা মজুমদার-সঞ্জীব চৌধুরীর ‘দলছুট’, মাকসুদের ‘মাকসুদ ও ঢাকা’ কিন্তু এক দিনে গড়ে ওঠেনি। অন্যদিকে একসময় সুমন ‘ওয়ারফেজ’ ছেড়ে তৈরি করলেন ব্যান্ড ‘অর্থহীন’।

আশির দশককে বিবেচনা করা হয় ব্যান্ড সংগীতের উত্থানের এক উত্তাল সময়। তখন ঢাকার অধিকাংশ তরুণের মুখে মুখে ফিরত নানারকম জনপ্রিয় ব্যান্ডের গান। সে সব গান তরুণদের নানাভাবে মাতিয়ে রাখত। যেখানে গানের বিষয়বস্তু হিসেবে প্রেম, বিরহ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র ও সমাজের নানা অসামঞ্জস্য ছিল অন্যতম। তখন

অবশ্য সারা দেশেই সুস্থ ধারার গানের শ্রোতা ছিল। যে কোনো গান জনপ্রিয় হতো গীতিকবির সুন্দর সুন্দর লেখনীতে। সঙ্গে ছিল সুরকারের সুর ও ব্যান্ড দল ভোকালের কণ্ঠের জাদু। সে সময় একটি অ্যালবামের লাখ লাখ কপি বিক্রি হতো। নতুন অ্যালবাম রিলিজ হওয়ার পর পাড়ায় পাড়ায় হিড়িক পড়ে যেত। গান, কথা, সুর নিয়ে আলোচনা হতো। উৎসবে ব্যান্ড মিউজিক পিপাসুরা উন্মুখ হয়ে থাকত নতুন অ্যালবামের প্রতীক্ষায়। এমনও হয়েছে কাটতি বেশি হওয়ায় অ্যালবাম বিক্রি করতে গিয়ে শর্টেজ দেখা দিত। টিভির ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে ওই অ্যালবামের সবচেয়ে ভালো গানটির পরিবেশনা থাকত। পুরো দেশ একসঙ্গে শুনত সে সব মনমাতানো গান। গান ছিল লাখ লাখ শ্রোতা মনের অভিন্ন ভালো লাগা, অভিন্ন অনুভূতি, অভিন্ন উন্মাদনা। তখন একটি অ্যালবামের যেসব গান শ্রোতাপ্রিয় ছিল, এখন সেরকম জনপ্রিয় গান নেই বললেই চলে। এখনকার সময় গান শোনার প্ল্যাটফরম বদলেছে। ফিতা ক্যাসেট আর সিডি-ডিভিডি ও মেমরি কার্ডের স্থানে জায়গা করে নিয়েছে অ্যাপ ও ইউটিউবের যুগ। এখন তো দু-একটি ব্যান্ড দলের অ্যালবামের গান তো দূরের কথা, ছয়-সাতটা দীর্ঘস্থায়ী মৌলিক গান পাওয়াই দুষ্কর! তবে স্বীকার করতেই হবে, ব্যান্ড সংগীত এমনই মন্ত্রমুগ্ধতার, যা অজস্র কোলাহলে জীবনের সঙ্গে মিশে গেছে। যে কোলাহল ব্যস্ত নগরী ঘুমিয়ে পড়লে চাঁদের মৌন কোলাহলে ভরিয়ে দেয় চারপাশ। জোনাক জ্বলা প্রতিটি রাতে অপেক্ষায় থাকে দূরের কারোর জন্য। তবে পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, বাংলা ব্যান্ড মিউজিকে অবদান রেখেছেন এমন অনেক ব্যান্ড, গীতিকার, সুরকার, যন্ত্রশিল্পী, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারের কথা একবারের জন্যও ওঠে আসেনি কোথাও। বাংলাদেশের ব্যান্ড কিংবা রক সংগীত নিয়ে খুব বেশি লেখালেখি বা গবেষণাও হয়নি। সব কিছুর পরও ব্যান্ড ভক্তদের স্বীকার করতেই হবে যে, এ দেশে এখন ব্যান্ড সংগীতের এক নতুন যুগ শুরু হয়েছে। শিরোনামহীন, ভাইকিং, দ্য ট্র্যাপ, ব্ল্যাক, শূন্য, জলের গান, ক্রিপটেইক ফেইট, চিরকুট, লালন, নেমেসিস, শহরতলি, রিকল নামের ব্যান্ডগুলো তাদের গান ও ভিন্নরকম কাজ দিয়ে নজর কেড়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

এই বিভাগের আরও খবর
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
স্মৃতিকাতর সম্রাট
স্মৃতিকাতর সম্রাট
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
দিশার হলিউড যাত্রা
দিশার হলিউড যাত্রা
কার প্রেমে মেহজাবীন
কার প্রেমে মেহজাবীন
মন্দিরা কেন বিব্রত...
মন্দিরা কেন বিব্রত...
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম