শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?

রাজ্জাক পেয়েছিলেন নায়করাজ খ্যাতি। এ খ্যাতি পেতে বেশি সময় লাগেনি। কারণ কাজের প্রতি তাঁর ছিল অসীম ভালোবাসা আর অপরিসীম দক্ষতা। এভাবেই কাজপাগল শিল্পীরা একসময় হয়ে উঠতেন তারকা। বর্তমান সময়ে ‘তারকা’ শব্দটিই যেন হারিয়ে গেছে। এ নিয়ে সিনিয়র চলচ্চিত্রকার কাজী হায়াতের বক্তব্য- ‘এখন যারা অভিনয়ে আসছে তাদের মধ্যে কাজ নয়, সহজেই অর্থবিত্তের মালিক হওয়ার প্রবণতা বেশি। মানে পেশার প্রতি ডেডিকেশন বলতে গেলে থাকে না বলেই বর্তমানে অভিনয়ে আসা শিল্পীরা আর তারকা হয়ে উঠতে পারে না।’ বলতে গেলে নব্বই দশক পর্যন্ত যেসব শিল্পীর চিত্রজগতে আবির্ভাব ঘটেছিল তাঁদের মধ্যে প্রায় সবাই অল্প সময়ে তারকা হয়ে উঠেছিলেন। ছবির দৃশ্য-গল্পের সঙ্গে মিশে যেতেন তাঁরা। দর্শকরা নিজেকে খুঁজে পেতেন সিনেমার পর্দায়। কাঁদতেন, হাসতেন, আপ্লুত-আলোড়িত হতেন। দর্শকরা এটা ভেবে ঘরে ফিরতেন যে, রাজ্জাক-কবরী বা আলমগীর-শাবানা সত্যি সত্যি হয়তো বাস্তব জীবনেও স্বামী-স্ত্রী। সিনেমার কাহিনি মুখস্থ হয়ে যেত। কোনো কোনো ডায়ালগ মুখে মুখে ফিরত। কেবল সিনেমার কাহিনি নয়, শিল্পীদের অভিনয় আর মনমাতানো গানও দর্শকের মনে গেঁথে যেত। এখন আর নায়করাজ রাজ্জাক, ড্যাশিং হিরো সোহেল রানা, মেগাস্টার উজ্জল, সুপারস্টার মিয়াভাই ফারুক, হ্যান্ডসাম হিরো আলমগীর, রাফ অ্যান্ড টাফ জসিম, লাভার বয় জাফর ইকবাল, হিউম্যান হিরো ওয়াসিম, মহানায়ক বুলবুল আহমেদ, বিউটিকুইন শাবানা, মিষ্টি মেয়ে কবরী, ইন্টারন্যাশনাল ট্যালেন্ট ববিতা, ড্রিমগার্ল সুচরিতা, মমতাময়ী আনোয়ারা, ঢাকাই চলচ্চিত্রের মুকুটবিহীন সম্রাট আনোয়ার হোসেন, সাফল্যের বরপুত্র সালমান শাহ, কমেডি কিং টেলি সামাদ, মতি, দিলদারদের মতো কালজয়ী অভিনেতা-অভিনেত্রী-শিল্পী তৈরি হচ্ছে না। গত দুই দশকে বাংলা চলচ্চিত্র অপরিসীম দক্ষতাকয়েকজন মেধাবী, সুদর্শন, গুণী অভিনেতা-অভিনেত্রী পেলেও তারা আর লিজেন্ড হয়ে উঠতে পারেননি। সৃষ্টি করতে পারেননি স্বতন্ত্র তারকা ইমেজ, স্টাইল বা স্টারডম। দু-চারজন তারকাখ্যাতি পেলেও অন্যরা চাহিদা তৈরি করতে পারেননি। ষাটের মাঝামাঝি থেকে নব্বই দশকের প্রথম পর্যন্ত সময়কালকে বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালি যুগ বলেন বোদ্ধারা। সেই সময় চলচ্চিত্রকে স্বমহিমায় আলোকিত করেছেন রাজ্জাক-কবরী, উজ্জল-ববিতা, শাবানা-আলমগীর, ফারুক-ববিতা, বুলবুল আহমেদ-ববিতা, সোহেল রানা-সুচরিতা, জসিম-রোজিনা, ওয়াসিম-অলিভিয়া বা অঞ্জু ঘোষ, জাফর ইকবাল-ববিতা, আজিম-সুজাতা, রহমান-শবনম, আনোয়ার হোসেন-আনোয়ারা, ইলিয়াস কাঞ্চন-দিতি, সালমান শাহ-শাবনূর বা মৌসুমী, নাঈম-শাবনাজ, শাকিব খান-অপু, শাকিব-বুবলী, পপি-শাকিল, পপি-মান্না, রিয়াজ-শাবনূর, ফেরদৌস-মৌসুমীর মতো জুটি ও তারকা। কিন্তু পরবর্তীকালে অনেক শিল্পী চলচ্চিত্রে এলেও তারকা হয়ে উঠতে পারেননি কেউই। মেগাস্টার খ্যাত অভিনেতা উজ্জল বলেন, আসলে কেউ লিজেন্ড হয়ে জন্মায় না। পর্দার ইমেজ অভিনেতাকে লিজেন্ড করে দেয়। নিজেকে লিজেন্ড তৈরি করতে হয় অতি যত্নে, পরিশ্রমে, সাধনায়। এখন অভিনয়শিল্পী হতে গুণ লাগছে না, সময় লাগছে না। লাগছে না কোনো পরিশ্রমও। তাই যত দ্রুত উন্নতি, তত দ্রুত পতনও হচ্ছে। এখন বেশির ভাগই চলচ্চিত্রে বাণিজ্য ছাড়া কিছুই বোঝেন না। চলচ্চিত্র সম্পর্কে সম্যক লেখাপড়া ও জ্ঞানের অভাব ভালো চলচ্চিত্র তৈরি না হওয়ার অন্যতম কারণ। তাই তারকা শিল্পীও তৈরি হচ্ছে না। এর জন্য মূলত সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবই অনেকটা দায়ী। বাংলাদেশে এখনো একটি পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম ইনস্টিটিউট গড়ে ওঠেনি। প্রশিক্ষণের জন্য ফিল্ম ইনস্টিটিউট কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। সিনিয়র চলচ্চিত্রকারদের কথায়-বিশ্বে বাংলাদেশের শাবানাই একমাত্র অভিনেত্রী যিনি একটি দেশের চলচ্চিত্র জগতে সর্বকালের সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা নিয়ে অপরিসীম দক্ষতাপ্রায় তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে গিনেস বুক অব রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন। শাবানার কান্নায় কাঁদেননি এমন নারীদর্শক খুঁজে পাওয়া যাবে না দেশে। কবরীর ভুবনমোহিনী হাসি মুগ্ধ করেছে সব শ্রেণির দর্শককে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতার জন্য তাঁর এক ভক্ত বুকে-পিঠে নাম লিখে ১৯৮৩ সালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন করেছিলেন। ববিতা ছিলেন সে সময়ের ফ্যাশন আইকন। অঞ্জু ঘোষ- এ পর্যন্ত বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল ছবি ‘বেদের মেয়ে জোসনা’র নায়িকা তিনি। সুচরিতা শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করলেও পরবর্তীতে নায়িকা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান। চলচ্চিত্র বিশেষজ্ঞের মতে, এক সময় তারকা শিল্পীর অভাব ছিল না। এফডিসি অনেক তারকার পদচারণে মুখর থাকত। ষাট থেকে নব্বই দশক পর্যন্ত ঢাকার ছবির রমরমা অবস্থা ছিল। কবরী, শাবানা, অলিভিয়া, অঞ্জু, রোজিনা, সুচরিতা এরা আধুনিক ছিলেন তাঁদের সময়ের থেকে। দিতি তাঁর সময়কে অতিক্রম করা এক প্রতিভা। রাজ্জাক ছিলেন পাশের বাড়ির ছেলে। বুলবুল আহমেদ ‘মহানায়ক’ হয়ে যে অভিনয় ক্ষমতা দেখান সেখানে আর কাউকেই তাঁর সমতুল্য লাগে না। জসিম যেভাবে রক্তচোখে তাকায়, বজ্র হাতের মুষ্টিতে ঘুসি মারে- ওটা আর কাউকে মানায় না। ওয়াসিমের তারুণ্য আর কারও মতো না। উজ্জলের একটা চিরসবুজ লুক ছিল। মেগাস্টার ইমেজ ছিল। ফারুক গ্রামীণ আবহতে অনন্য। জাফর ইকবালের ছিল সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা স্টাইল, ফ্যাশন, ক্রেজ ও অভিনয়। ইলিয়াস কাঞ্চনের অভিনয়, বডি ল্যাঙ্গুয়েজে ফুটে ওঠে, তিনি রাজত্ব করেছিলেন তাঁর সময়ে। মান্নার আওয়াজে হলের পর্দা কাঁপত। মার্শাল আর্ট দেখলে রুবেলকে বাকিদের থেকে আলাদা করা যায়। সালমান শাহ একাই এক শ। অভিনয়, স্টাইল, তারকাখ্যাতি, মৃত্যুর মধ্য দিয়ে মানুষের কাছে অনন্তকালের একটা তৃষ্ণা তিনি। হুমায়ুন ফরীদি পর্দা আর চরিত্র শাসন করা বিরল অভিনেতা। রাজীব রাজীবই। অনেকে বলে বাঘের মতো গর্জন তাঁর। আবার কোমল অভিনয়েও মিশে যেতে পারতেন অনায়াসে। এ টি এম শামসুজ্জামানকে চিনতে একসঙ্গে তিনটি বৈশিষ্ট্যকে মাথায় আনতে হয়। খলনায়ক, ভালো মানুষ আর কৌতুক অভিনেতা। সেরকম অভিনেতা-অভিনেত্রী এখন আর গড়ে উঠছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
তুর্কি ধারাবাহিক ‘মোস্তফা’
তুর্কি ধারাবাহিক ‘মোস্তফা’
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ফোক ফ্যান্টাসি ছবি কেন হারিয়ে যাচ্ছে
ফোক ফ্যান্টাসি ছবি কেন হারিয়ে যাচ্ছে
অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া
কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা
সুস্মিতার বায়না
সুস্মিতার বায়না
কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

এই মাত্র | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা