শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

একটি চলচ্চিত্র দেশ, জাতি, সমাজ ও পরিবারের জন্য কল্যাণকর বাণী বহন করে। এসব চলচ্চিত্র দেখে মানুষ তার জীবন গড়ার প্রেরণা খুঁজে পায়। নব্বই দশকের শেষভাগে ঢাকাই চলচ্চিত্র ধ্বংসে মাফিয়া চক্র শুরু করে পাইরেসি, নকল আর অশ্লীল চলচ্চিত্রের মহোৎসব...
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

জীবনের গল্প অর্থাৎ পারিবারিক গল্পবিহীন চলচ্চিত্রের সঙ্গে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কোনো মিল নেই। এগুলো হলো হাওয়াই মিঠাইর মতো। যতক্ষণ মুখে থাকে ততক্ষণ মিষ্টি লাগে। তারপর সব মজা শেষ। এমন চলচ্চিত্রকে বলা হয় মাসালাদার চলচ্চিত্র। যা নির্মাণ করা হয় কমার্শিয়াল চিন্তাভাবনার আদলে। এতে শিল্পের কোনো ছোঁয়া থাকে না। অথচ চলচ্চিত্র হলো একটি শিল্প। এক শ্রেণির দর্শক সিনেমা হলে শিস বাজাতে ও অন্যরকম সুড়সুড়ি পেতে এসব অ্যাকশন ঘরানার জীবনের গল্পবিহীন চলচ্চিত্র দেখে থাকে সস্তা বিনোদন লাভের আশায়। এদের বিকৃত রুচির দর্শকও বলা হয়ে থাকে। আসলে চলচ্চিত্র শব্দের অর্থ হলো চলমান জীবনের চিত্র। তাই একটি চলচ্চিত্রের গল্প গড়ে উঠবে মানুষের জীবনের পারিপার্শ্বিক ছায়াকে ঘিরে। একসময় বিশেষ করে আশির দশক পর্যন্ত এ দেশে জীবনঘনিষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাণ হতো বলে সেগুলো কালজয়ী হয়ে আছে। যেমন- অবুঝ মন, অশ্রু দিয়ে লেখা, নয়ন মনি, গোলাপী এখন ট্রেনে, ভাত দে, শুভদা, আবির্ভাব, স্বামী-স্ত্রী, সত্য-মিথ্যা, আমি সেই মেয়ে, নীল আকাশের নীচে, আলোর মিছিল, ওরা ১১ জন, ছুটির ঘণ্টা, অশিক্ষিত, সুন্দরী, এখনই সময়, ঘর সংসার, বৌরাণী, ঘুড্ডি, কসাই, অনন্ত প্রেম, অন্তরে অন্তরে, সত্যের মৃত্যু নেই, এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, সবুজ সাথী, জীবন থেকে নেয়া, সীমানা পেরিয়ে, নাচের পুতুল, লক্ষ্মীর সংসার, সারেং বৌ, বসুন্ধরা, ডুমুরের ফুল, ডানপিঠে ছেলে, সূর্যদীঘল বাড়ি, স্বরলিপি, লাল কাজল, পুরস্কার, হাজার বছর ধরে, মোল্লাবাড়ীর বৌ-সহ অসংখ্য জীবন গল্পের চলচ্চিত্র। আর এসব চলচ্চিত্রের গল্প লিখতেন জহির রায়হান, আহমদ জামান চৌধুরী, খান আতাউর রহমান, আমজাদ হোসেন, আশীষ কুমার লৌহ, রফিকুজ্জামান, সৈয়দ শামসুল হক, ছটকু আহমেদ, আলমগীর কবির, সুভাষ দত্ত, ফতেহ লোহানী, আজিজুর রহমান, মতিন রহমান প্রমুখ। এদের মধ্যে অনেকে চলচ্চিত্রের জন্য শ্রুতিমধুর গানও রচনা করে গেছেন।

নব্বই দশকের শেষ ভাগ থেকে দুঃখজনকভাবে এ দেশের চলচ্চিত্রে অশনি সংকেত দেখা দেয়। চলচ্চিত্র জগতে অনুপ্রবেশ করে মাফিয়া চক্র। এরা ছিল কোনো বিদেশি চলচ্চিত্র জগতের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী দুর্বৃত্তের দল। তারা বাংলাদেশের প্রধান গণমাধ্যম চলচ্চিত্র শিল্পকে ধ্বংসের নীলনকশায় মেতে ওঠে। কারণ একটি চলচ্চিত্র দেশ, জাতি, সমাজ ও পরিবারের জন্য কল্যাণকর বাণী বহন করে। এসব চলচ্চিত্র দেখে মানুষ তার জীবন গড়ার প্রেরণা লাভ করে। এ কারণেই নব্বই দশকের শেষভাগে মাফিয়া চক্র শুরু করে পাইরেসি, নকল আর অশ্লীল চলচ্চিত্রের মহোৎসব। ফলে সুস্থ রুচির দর্শক বিশেষ করে মহিলারা সিনেমা হল বিমুখ হতে শুরু করে। দর্শকের অভাবে প্রায় ১ হাজার ৪০০ সিনেমা হলের সংখ্যা এখন অর্ধশতের ঘরে এসে দাঁড়িয়েছে। নামিদামি চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থাগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। দুর্বৃত্তরা প্রথমেই দুটি অপকর্ম দিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রের বিনাশের কাজ শুরু করে। প্রথমে ভালো মানের চলচ্চিত্র মুক্তি পেলেই তা পাইরেসি করা দ্বিতীয়ত, বাইরের দেশের আজগুবি গল্পের চলচ্চিত্রের নকল করে এখানে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা। তারা তামিল তেলেগু ছবি এনে এর ভাষা সুইপারদের দিয়ে বাংলায় অনুবাদ করিয়ে নিত। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাদের সৃষ্ট কিছু বিকৃত রুচির মানুষকে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক বানিয়ে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করিয়ে দেয়। সঙ্গে একদল বিকৃত রুচির শিল্পীও তৈরি করে তারা। এফডিসির নিয়ন্ত্রণ চলে যায় এসব মাফিয়ার দখলে। এদের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ হয়ে এফডিসি ও চলচ্চিত্র জগৎ ছাড়তে বাধ্য হয় সিনিয়র নির্মাতা ও শিল্পীরা। এই সুযোগে সিনেমা হল ও এফডিসিকে রীতিমতো পতিতালয় বানিয়ে ছাড়ে তারা। অসামাজিক কার্যকলাপের আখড়া হয়ে যায় এফডিসি। এভাবে নকল ছবি পাইরেসি আর অশ্লীল ছবি দিয়ে বাংলাদেশের সুস্থ চলচ্চিত্রের কফিনে পেরেক ঠুকে দেয় নীলনকশা বাস্তবায়নকারীরা। যার জের টানতে হচ্ছে এখনো। গত দেড় দশক ধরে সিনেমা হল প্রায় দর্শক শূন্য।

শুধু বছরের দুই ঈদে কয়েকটি চলচ্চিত্র দেখতে দর্শক সিনেমা হলে যায় সত্যি; কিন্তু এসব চলচ্চিত্র চিরদিনের মতো দর্শক হৃদয়ে আর গেঁথে যায় না। ঈদে সিনেমা হলে দর্শক যাওয়াটা আসলে মনে-প্রাণে ছবি দেখার জন্য যাওয়া নয়, উৎসবের দিনে বিনোদনের অন্যান্য অনুষঙ্গ যেমন- মেলা, চিড়িয়াখানা ইত্যাদিতে যাওয়ার পর আরও বিনোদনের স্থান পেতে সিনেমা হলে যায়। তারপরও প্রশ্ন থেকে যায়, যেসব দর্শক ঈদের ছবি দেখতে যায় তারা কী সব বিত্তের। বর্তমান সময়ের চলচ্চিত্র মারপিট, আইটেম গান, মাদক গ্রহণ, রক্তারক্তি, অশ্লীল পোশাক আর সংলাপে বিকৃত রুচির বিনোদন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানে জীবনের সঙ্গে এসব চলচ্চিত্রের কোনো যোগাযোগ নেই। মাঝে মধ্যে ভিন্নধারার হাতে গোনা কয়েকটি চলচ্চিত্র মুক্তি পায়। কিন্তু চুন খেয়ে জিভ পোড়ানো দর্শক পূর্বের তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে এসব চলচ্চিত্র দেখতেও আর সিনেমা হলমুখী হয় না।

এখন এ দেশের দর্শক আর চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের একটিই প্রশ্ন- এ দেশের চলচ্চিত্রের সুদিন কবে ফিরবে। চলচ্চিত্র সাংবাদিক আর গবেষক অনুপম হায়াতের কাছে এই প্রশ্ন রাখতেই তিনি অনেকটা বিরক্তির সুরে কপাল কুঁচকে বলেন, আমি জানি না

এই বিভাগের আরও খবর
স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...
ভারসাম্য হারাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন
ভারসাম্য হারাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন
মডেল কেয়া পায়েল
মডেল কেয়া পায়েল
তারকার স্রষ্টা আবদুল্লাহ আল মামুন
তারকার স্রষ্টা আবদুল্লাহ আল মামুন
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
রাজ ছাড়া যেমন আছে লক্ষ্মীর সংসার
রাজ ছাড়া যেমন আছে লক্ষ্মীর সংসার
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
বড়পর্দার বেলা দে ঋতুপর্ণা
বড়পর্দার বেলা দে ঋতুপর্ণা
রোমাঞ্চে মগ্ন হিমি
রোমাঞ্চে মগ্ন হিমি
যেভাবে ভাঙল সুমিতার সংসার
যেভাবে ভাঙল সুমিতার সংসার
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
সর্বশেষ খবর
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি
নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা
দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার
অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত
মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের
একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৭

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা
লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে সার্ভিকাল ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে সার্ভিকাল ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘অশালীন শব্দ’ ব্যবহারের দায়ে শাস্তি পেলেন জাম্পা
‘অশালীন শব্দ’ ব্যবহারের দায়ে শাস্তি পেলেন জাম্পা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে শ্রেয়াস
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে শ্রেয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিপক্ষে ম্যাচের লভ্যাংশ গাজায় পাঠাবে নরওয়ে
ইসরায়েলের বিপক্ষে ম্যাচের লভ্যাংশ গাজায় পাঠাবে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে আহত ১৫
মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিরাপদ থাকুন সবসময়
অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিরাপদ থাকুন সবসময়

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জর্জিনাকে রোনালদোর দেওয়া আংটিটি ‘প্রপোজাল রিং’ নয়!
জর্জিনাকে রোনালদোর দেওয়া আংটিটি ‘প্রপোজাল রিং’ নয়!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআইইউবি ও বাংলাদেশ ফেন্সিং ফেডারেশনের মধ্যে সমঝোতা
এআইইউবি ও বাংলাদেশ ফেন্সিং ফেডারেশনের মধ্যে সমঝোতা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের অভিযান, জীবন বাঁচাতে পালাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের অভিযান, জীবন বাঁচাতে পালাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা