শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ কতটা ঝুঁকিমুক্ত

পাইরেসি, প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা হ্রাস, প্রেক্ষাগৃহের মন্দ পরিবেশ, মানহীন নির্মাণ, মানসম্মত গল্প ও চিত্রনাট্যের অভাব, আকাশ সংস্কৃতি, ইন্টারনেটেঅবাধে প্রাপ্তি, এফডিসিতে চলচ্চিত্র নির্মাণের উন্নত প্রযুক্তির ব্যবস্থা না থাকাসহ নানা কারণে চলচ্চিত্রের ব্যবসা এখন কতটা ঝুঁকিমুক্ত। তাই জানালেন কয়েকজন চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব। তাদের সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ কতটা ঝুঁকিমুক্ত

জুনায়েদ হালিম

[চলচ্চিত্র গবেষক ও শিক্ষক]

বর্তমানে চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ হচ্ছে ওয়ান কাইন্ড অব গ্যাম্বলিং। যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্রেক্ষাগৃহ সংকট চলচ্চিত্রের মন্দ ব্যবসার অন্যতম একটি কারণ। '৯০/৯১ সাল পর্যন্ত দেশে প্রায় সাড়ে বারশ' প্রেক্ষগৃহ ছিল। তাতে সপ্তাহে দুই-তিনটি ছবি মুক্তি পেত। তা থেকে বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আসত। এখন বড় জোর সাড়ে তিনশ' প্রেক্ষাগৃহ আছে। এ অবস্থায় এক কোটি টাকা বিনিয়োগ করে একটি ছবি নির্মাণ করলে সেই টাকা ফেরত আসবে কোথা থেকে।

ছয় বছর আগে মুক্তি পাওয়া 'মনপুরা' ছবিটির কথাই বলি। ছবিটি যে বাণিজ্যিক সফলতা পেয়েছিল এবং যে উচ্চতায় উঠেছিল সেই তুলনায় অর্থ ফেরত আনতে পারেনি।

কারণ প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা কম। আরেকটি ঝুঁকি হচ্ছে বিপণন ও প্রদর্শনের ক্ষেত্রে অব্যবস্থা। ১০০ টাকার একটি টিকিট থেকে প্রযোজক পায় মাত্র ২০ টাকার মতো। ৫০ ভাগের বেশি নিয়ে নেয় প্রেক্ষাগৃহ মালিক। বাকিটা কর হিসেবে পায় সরকার। মধ্যখানে আবার নির্মাতা ও প্রেক্ষাগৃহ থেকে বড় অঙ্কের কমিশন নেয় বুকিং এজেন্টরা। ফলে এক কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ছবি নির্মাণ করলে সেই টাকা ফেরত আসার সুযোগ কোথায়? তাই এই ব্যবসা এখন পুরোপুরি ঝুঁকিপূর্ণ। আরেকটি বিষয় হচ্ছে যোগাযোগের অব্যবস্থার কারণে যানজটে পড়ে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টার একটি ছবি দেখতে দর্শককে ব্যয় করতে হচ্ছে ৫ ঘণ্টারও বেশি সময়। প্রেক্ষাগৃহের পরিবেশও ভালো না। ফলে ছবি দেখার আনন্দ পরিণত হচ্ছে ভোগান্তিতে। তাই দর্শক প্রেক্ষাগৃহে যেতে বিরক্তবোধ করে। এতে চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন বিলুপ্তির পথে। সম্প্রতি এক কোটি পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে 'মেঘমল্লার' ছবিটি নির্মাণ করেছি। এখন পর্যন্ত চার লাখ টাকাও ফেরত পাইনি।

এই ব্যবসায়িক ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন প্রাইভেট পাবলিক জয়েন্ট ভেঞ্চারে গিয়ে প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা বাড়ানো। প্রেক্ষাগৃহকে সামাজিক মিলনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। মানে সিনেপ্লেক্স নির্মাণের বিকল্প নেই। যেখানে থাকবে বহুমুখী সংস্কৃতিক কার্যক্রম থেকে শুরু করে নানা বিনোদন। না হলে চলচ্চিত্রের বিনিয়োগ ঝুঁকির মধ্যেই থেকে যাবে।

অনুপম হায়াৎ

[চলচ্চিত্র সাংবাদিক, গবেষক]

চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন ঝুঁকিযুক্ত। এখন চলচ্চিত্রে ভালো কাহিনী, নির্মাণ, অভিনয়, উপস্থাপনা, কারিগরিমানসহ কোনো বৈচিত্র্য নেই। শুধু ডিজিটাল বললে তো হবে না। যথাযথ প্রযুক্তির অনুসরণ করতে হবে। এখন উম্মুক্ত আকাশ সংস্কৃতি আর বাজারের যুগ। ঘরে বসে নেট, ইউটিউব, মোবাইলসহ নানা মাধ্যমে ছবি ডাউনলোড করে দেখা যায়। গুলিস্তানের ফুটপাতে যদি ১০ টাকা দিয়ে ছবির পাইরেটেড সিডি কিনতে পাওয়া যায় তাহলে ১০০ টাকা খরচ করে দর্শক প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখবে কেন? বর্তমানে দেশে মাত্র ৩২২টির মতো প্রেক্ষাগৃহ রয়েছে। তাই কোটি টাকা ব্যয় করে ছবি নির্মাণ করে সেই টাকা তুলবে কোথা থেকে। এসবের সঙ্গে মেধাহীনতাও জড়িত। এখন সুভাষ দত্ত, খান আতা, জহির রায়হান, মিতা, সালাউদ্দীন, আমজাদ হোসেনের মতো নির্মাতা কোথায়? সুভাষ দত্তের 'সুতরাং' নির্মাণ হয়েছিল এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে। আর ছবিটি ব্যবসা করে প্রায় সাড়ে আট লাখ টাকার। ঢালিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যবসা সফল ছবি হচ্ছে 'বেদের মেয়ে জোছনা'। ১৯৮৯ সালে অর্ধলক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ছবিটি ব্যবসা করে কয়েক কোটি টাকার। এ সাফল্যের পিছনে কাজ করেছে ব্যবসায়িক প্রটেকশন ও মান। চলচ্চিত্রের ব্যবসা ঝুঁকিমুক্ত করতে হলে দরকার বিষয়বস্তুর পরিবর্তন, আকাশ সংস্কৃতি ও নানা মাধ্যম সীমিতকরণ, প্রযুক্তির উন্নয়ন, সার্ভার সিস্টেমে প্রদর্শন, সিনেপ্লেক্স নির্মাণ ও পাইরেসি রোধ।

 

মিয়া আলাউদ্দীন

[সাধারণ সম্পাদক, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন শতভাগ ঝুঁকিপূর্ণ। ভালো গল্প, নির্মাণ ও অভিনয়ের অভাবে চলচ্চিত্র ব্যবসায় ধস নেমেছে। অবাধ আকাশ সংস্কৃতি ও নেটের প্রচলনও এর জন্য দায়ী। যতদিন স্যাটেলাইট চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করা না যাবে ততদিন এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে না। আগে ভারতের কয়েকটি বাংলা ছবি এনেছি। কিন্তু সেগুলো আগেই ঘরে বসে দর্শক ডিস লাইন ও সিডিতে দেখেছে। তাই প্রত্যাশিত সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন হিন্দি 'ওয়ান্টেড' মুক্তি দেব। সেটিও ব্যবসা করবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। কারণ ছবিটি ডিস ও সিডিতে দর্শক আগেই দেখে ফেলেছে। এ ছাড়া প্রেক্ষাগৃহের নিম্নমানের পরিবেশের কারণে দর্শক ছবি দেখতে যেতে পারে না। অনেকের মতে প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা কমে যাওয়াতে ছবি ব্যবসা করে না। কথাটির সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ ভালো ছবি হলে একটি প্রেক্ষাগৃহে দীর্ঘদিন তা প্রদর্শন হয় এবং মুনাফাসহ পুঁজি ফেরত আসে। এর অন্যতম উদাহরণ বলিউডের 'দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে'। তাই ভালো গল্প, অভিনয়, নির্মাণ এবং প্রেক্ষাগৃহের উন্নত পরিবেশ ছাড়া চলচ্চিত্র ব্যবসাকে ঝুঁকিমুক্ত করা যাবে না।

 

দেলোয়ার জাহান ঝন্টু

[সভাপতি : চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি]

ভালো গল্প ও শিল্পীর অভাবে চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। প্রযোজকরা এই খাতে আর বিনিয়োগ করতে চায় না। এখনকার নির্মাতারা তামিল ছবির গল্প কপি অর্থাৎ নকলের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। দেশীয় প্রখ্যাত গল্পকারদের গল্প তারা নেয় না এবং চরিত্র অনুযায়ী কাস্টিং করে না। ফলে এসব ছবি দর্শক দেখে না। এতে চরম লোকসান গুনতে হয় প্রযোজককে। তাই প্রযোজকরা নির্মাণ অর্থাৎ এই খাতে বিনিয়োগে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। ছবি ও দর্শকের অভাবে সিংহভাগ প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থার উন্নয়নে দেশের খ্যাতনামা সাহিত্যিকদের কাছ থেকে গল্প নিতে হবে, যোগ্য অভিনয় শিল্পী কাস্ট করতে হবে এবং প্রেক্ষাগৃহের পরিবেশ উন্নত করতে হবে।

 

খোরশেদ আলম খসরু

[সাবেক সি. সহ-সভাপতি, চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতি]

যতক্ষণ পর্যন্ত না পাইরেসি নির্মূল করা যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ চরম ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। পাশাপাশি ইউটিউব আর নেটে মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ছবি চলে আসছে। এ অবস্থায় চলচ্চিত্রের ব্যবসা নিরাপদ হবে কিভাবে। প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা উদ্বেজনক হারে কমে গেছে। যেগুলো আছে তার মধ্যে বেশির ভাগেরই পরিবেশ ভালো নেই। এ অবস্থায় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ছবি নির্মাণ করে তা যদি চালানো না যায় তাহলে প্রযোজক লাভের মুখ দেখবে কিভাবে। বর্তমানে প্রেক্ষাগৃহে ডিজিটালের নামে ইলেকট্রিক্যাল প্রজেক্টর বসিয়ে দর্শকদের ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে টেলিফিল্ম বানিয়ে দর্শকদের বোকা বানানো হচ্ছে। কিন্তু দর্শক এখন সচেতন। মানসম্মত গল্প, নির্মাতা আর অভিনয় শিল্পীর এখন বড়ই অভাব। গল্পের ফর্মুলা তত্ত্ব এখনো চারটি ফাইট আর ছয়টি গানে আটকে আছে। মৌলিক গল্প নিয়ে ছবি নির্মাণ করতে হবে। আর সত্যিকারের অভিনয় শিল্পী নিয়ে ছবি বানাতে হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
বাবা দিবসে শাকিব ও সন্তানদের নিয়ে অপু-বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
স্বামী সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কারিশমার!
স্বামী সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ কারিশমার!
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর
মারা গেছেন কারিশমার প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত তানিন সুবহা
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়