শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫

চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ কতটা ঝুঁকিমুক্ত

পাইরেসি, প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা হ্রাস, প্রেক্ষাগৃহের মন্দ পরিবেশ, মানহীন নির্মাণ, মানসম্মত গল্প ও চিত্রনাট্যের অভাব, আকাশ সংস্কৃতি, ইন্টারনেটেঅবাধে প্রাপ্তি, এফডিসিতে চলচ্চিত্র নির্মাণের উন্নত প্রযুক্তির ব্যবস্থা না থাকাসহ নানা কারণে চলচ্চিত্রের ব্যবসা এখন কতটা ঝুঁকিমুক্ত। তাই জানালেন কয়েকজন চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব। তাদের সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ কতটা ঝুঁকিমুক্ত

জুনায়েদ হালিম

[চলচ্চিত্র গবেষক ও শিক্ষক]

বর্তমানে চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ হচ্ছে ওয়ান কাইন্ড অব গ্যাম্বলিং। যা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্রেক্ষাগৃহ সংকট চলচ্চিত্রের মন্দ ব্যবসার অন্যতম একটি কারণ। '৯০/৯১ সাল পর্যন্ত দেশে প্রায় সাড়ে বারশ' প্রেক্ষগৃহ ছিল। তাতে সপ্তাহে দুই-তিনটি ছবি মুক্তি পেত। তা থেকে বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আসত। এখন বড় জোর সাড়ে তিনশ' প্রেক্ষাগৃহ আছে। এ অবস্থায় এক কোটি টাকা বিনিয়োগ করে একটি ছবি নির্মাণ করলে সেই টাকা ফেরত আসবে কোথা থেকে।

ছয় বছর আগে মুক্তি পাওয়া 'মনপুরা' ছবিটির কথাই বলি। ছবিটি যে বাণিজ্যিক সফলতা পেয়েছিল এবং যে উচ্চতায় উঠেছিল সেই তুলনায় অর্থ ফেরত আনতে পারেনি।

কারণ প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা কম। আরেকটি ঝুঁকি হচ্ছে বিপণন ও প্রদর্শনের ক্ষেত্রে অব্যবস্থা। ১০০ টাকার একটি টিকিট থেকে প্রযোজক পায় মাত্র ২০ টাকার মতো। ৫০ ভাগের বেশি নিয়ে নেয় প্রেক্ষাগৃহ মালিক। বাকিটা কর হিসেবে পায় সরকার। মধ্যখানে আবার নির্মাতা ও প্রেক্ষাগৃহ থেকে বড় অঙ্কের কমিশন নেয় বুকিং এজেন্টরা। ফলে এক কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ছবি নির্মাণ করলে সেই টাকা ফেরত আসার সুযোগ কোথায়? তাই এই ব্যবসা এখন পুরোপুরি ঝুঁকিপূর্ণ। আরেকটি বিষয় হচ্ছে যোগাযোগের অব্যবস্থার কারণে যানজটে পড়ে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টার একটি ছবি দেখতে দর্শককে ব্যয় করতে হচ্ছে ৫ ঘণ্টারও বেশি সময়। প্রেক্ষাগৃহের পরিবেশও ভালো না। ফলে ছবি দেখার আনন্দ পরিণত হচ্ছে ভোগান্তিতে। তাই দর্শক প্রেক্ষাগৃহে যেতে বিরক্তবোধ করে। এতে চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন বিলুপ্তির পথে। সম্প্রতি এক কোটি পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে 'মেঘমল্লার' ছবিটি নির্মাণ করেছি। এখন পর্যন্ত চার লাখ টাকাও ফেরত পাইনি।

এই ব্যবসায়িক ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন প্রাইভেট পাবলিক জয়েন্ট ভেঞ্চারে গিয়ে প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা বাড়ানো। প্রেক্ষাগৃহকে সামাজিক মিলনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। মানে সিনেপ্লেক্স নির্মাণের বিকল্প নেই। যেখানে থাকবে বহুমুখী সংস্কৃতিক কার্যক্রম থেকে শুরু করে নানা বিনোদন। না হলে চলচ্চিত্রের বিনিয়োগ ঝুঁকির মধ্যেই থেকে যাবে।

অনুপম হায়াৎ

[চলচ্চিত্র সাংবাদিক, গবেষক]

চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন ঝুঁকিযুক্ত। এখন চলচ্চিত্রে ভালো কাহিনী, নির্মাণ, অভিনয়, উপস্থাপনা, কারিগরিমানসহ কোনো বৈচিত্র্য নেই। শুধু ডিজিটাল বললে তো হবে না। যথাযথ প্রযুক্তির অনুসরণ করতে হবে। এখন উম্মুক্ত আকাশ সংস্কৃতি আর বাজারের যুগ। ঘরে বসে নেট, ইউটিউব, মোবাইলসহ নানা মাধ্যমে ছবি ডাউনলোড করে দেখা যায়। গুলিস্তানের ফুটপাতে যদি ১০ টাকা দিয়ে ছবির পাইরেটেড সিডি কিনতে পাওয়া যায় তাহলে ১০০ টাকা খরচ করে দর্শক প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবি দেখবে কেন? বর্তমানে দেশে মাত্র ৩২২টির মতো প্রেক্ষাগৃহ রয়েছে। তাই কোটি টাকা ব্যয় করে ছবি নির্মাণ করে সেই টাকা তুলবে কোথা থেকে। এসবের সঙ্গে মেধাহীনতাও জড়িত। এখন সুভাষ দত্ত, খান আতা, জহির রায়হান, মিতা, সালাউদ্দীন, আমজাদ হোসেনের মতো নির্মাতা কোথায়? সুভাষ দত্তের 'সুতরাং' নির্মাণ হয়েছিল এক লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে। আর ছবিটি ব্যবসা করে প্রায় সাড়ে আট লাখ টাকার। ঢালিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যবসা সফল ছবি হচ্ছে 'বেদের মেয়ে জোছনা'। ১৯৮৯ সালে অর্ধলক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ ছবিটি ব্যবসা করে কয়েক কোটি টাকার। এ সাফল্যের পিছনে কাজ করেছে ব্যবসায়িক প্রটেকশন ও মান। চলচ্চিত্রের ব্যবসা ঝুঁকিমুক্ত করতে হলে দরকার বিষয়বস্তুর পরিবর্তন, আকাশ সংস্কৃতি ও নানা মাধ্যম সীমিতকরণ, প্রযুক্তির উন্নয়ন, সার্ভার সিস্টেমে প্রদর্শন, সিনেপ্লেক্স নির্মাণ ও পাইরেসি রোধ।

 

মিয়া আলাউদ্দীন

[সাধারণ সম্পাদক, চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি]

চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন শতভাগ ঝুঁকিপূর্ণ। ভালো গল্প, নির্মাণ ও অভিনয়ের অভাবে চলচ্চিত্র ব্যবসায় ধস নেমেছে। অবাধ আকাশ সংস্কৃতি ও নেটের প্রচলনও এর জন্য দায়ী। যতদিন স্যাটেলাইট চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করা না যাবে ততদিন এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে না। আগে ভারতের কয়েকটি বাংলা ছবি এনেছি। কিন্তু সেগুলো আগেই ঘরে বসে দর্শক ডিস লাইন ও সিডিতে দেখেছে। তাই প্রত্যাশিত সাড়া পাওয়া যায়নি। এখন হিন্দি 'ওয়ান্টেড' মুক্তি দেব। সেটিও ব্যবসা করবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। কারণ ছবিটি ডিস ও সিডিতে দর্শক আগেই দেখে ফেলেছে। এ ছাড়া প্রেক্ষাগৃহের নিম্নমানের পরিবেশের কারণে দর্শক ছবি দেখতে যেতে পারে না। অনেকের মতে প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা কমে যাওয়াতে ছবি ব্যবসা করে না। কথাটির সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ ভালো ছবি হলে একটি প্রেক্ষাগৃহে দীর্ঘদিন তা প্রদর্শন হয় এবং মুনাফাসহ পুঁজি ফেরত আসে। এর অন্যতম উদাহরণ বলিউডের 'দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে'। তাই ভালো গল্প, অভিনয়, নির্মাণ এবং প্রেক্ষাগৃহের উন্নত পরিবেশ ছাড়া চলচ্চিত্র ব্যবসাকে ঝুঁকিমুক্ত করা যাবে না।

 

দেলোয়ার জাহান ঝন্টু

[সভাপতি : চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি]

ভালো গল্প ও শিল্পীর অভাবে চলচ্চিত্র ব্যবসা এখন ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। প্রযোজকরা এই খাতে আর বিনিয়োগ করতে চায় না। এখনকার নির্মাতারা তামিল ছবির গল্প কপি অর্থাৎ নকলের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। দেশীয় প্রখ্যাত গল্পকারদের গল্প তারা নেয় না এবং চরিত্র অনুযায়ী কাস্টিং করে না। ফলে এসব ছবি দর্শক দেখে না। এতে চরম লোকসান গুনতে হয় প্রযোজককে। তাই প্রযোজকরা নির্মাণ অর্থাৎ এই খাতে বিনিয়োগে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে। ছবি ও দর্শকের অভাবে সিংহভাগ প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থার উন্নয়নে দেশের খ্যাতনামা সাহিত্যিকদের কাছ থেকে গল্প নিতে হবে, যোগ্য অভিনয় শিল্পী কাস্ট করতে হবে এবং প্রেক্ষাগৃহের পরিবেশ উন্নত করতে হবে।

 

খোরশেদ আলম খসরু

[সাবেক সি. সহ-সভাপতি, চলচ্চিত্র প্রযোজক সমিতি]

যতক্ষণ পর্যন্ত না পাইরেসি নির্মূল করা যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত চলচ্চিত্রে বিনিয়োগ চরম ঝুঁকির মধ্যে থাকবে। পাশাপাশি ইউটিউব আর নেটে মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ছবি চলে আসছে। এ অবস্থায় চলচ্চিত্রের ব্যবসা নিরাপদ হবে কিভাবে। প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা উদ্বেজনক হারে কমে গেছে। যেগুলো আছে তার মধ্যে বেশির ভাগেরই পরিবেশ ভালো নেই। এ অবস্থায় কোটি টাকা ব্যয়ে একটি ছবি নির্মাণ করে তা যদি চালানো না যায় তাহলে প্রযোজক লাভের মুখ দেখবে কিভাবে। বর্তমানে প্রেক্ষাগৃহে ডিজিটালের নামে ইলেকট্রিক্যাল প্রজেক্টর বসিয়ে দর্শকদের ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটাল চলচ্চিত্রের নামে টেলিফিল্ম বানিয়ে দর্শকদের বোকা বানানো হচ্ছে। কিন্তু দর্শক এখন সচেতন। মানসম্মত গল্প, নির্মাতা আর অভিনয় শিল্পীর এখন বড়ই অভাব। গল্পের ফর্মুলা তত্ত্ব এখনো চারটি ফাইট আর ছয়টি গানে আটকে আছে। মৌলিক গল্প নিয়ে ছবি নির্মাণ করতে হবে। আর সত্যিকারের অভিনয় শিল্পী নিয়ে ছবি বানাতে হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা