শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

মুসলিম বিশ্বের একটি দরিদ্র দেশ কীভাবে ২২ বছরে (১৯৮১-২০০৩) একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে মালয়েশিয়া তার উদাহরণ। পেশায় চিকিৎসক একজন রাজনীতিবিদের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে এই বিস্ময়কর সাফল্য। মালয়েশিয়ার উন্নয়নের মহানায়ক ডা. মাহাথির মোহাম্মদ। এই মহান রাজনীতিবিদ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়ে তাঁর দেশে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন, তার কোনো তুলনা নেই। ডা. মাহাথির মোহাম্মদ ১৯৮১ সালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এ পদে দায়িত্ব পালন করেন টানা ২২ বছর। তারপর রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তাঁর উত্তরসূরিদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ হয়ে ২০১৮ সালে ৯৩ বছর বয়সে আবার ফিরে আসেন রাজনীতিতে। ওই বছরই প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন। ২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। মাহাথির মোহাম্মদ একটানা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলেও তাঁর দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাননি। তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনকে দুর্নীতিতে জড়ানোর ভ্রান্তিতে ভোগেননি। যেমনটি ঘটেছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত শুধু নয়, তারা লুটপাটের মৃগয়াক্ষেত্র বানিয়েছিলেন বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনা তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাবার যে অপকৌশল বেছে নিয়েছিলেন, তা তাঁর নিজের জন্য কল্যাণকর হয়নি। এ অপকর্মের অনিবার্য পরিণতি ছিল গত বছরের জুলাই গণ অভ্যুত্থান।

শেখ হাসিনা, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোনের ছেলে রাদওয়ান মুজিব ববি, বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চাচাতো ভাই শেখ হেলাল এবং নতুন প্রজন্ম শেখ তন্ময়, শেখ তাপস, শেখ পরশ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে নিয়ে পারিবারিক শাসন কায়েম করেন শেখ হাসিনা। তাঁর চেয়ে বড় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ডা. মাহাথির মোহাম্মদ সে পথে হাঁটেননি। যদিও তাঁর সহধর্মিণী ডা. সিতি হাশমাহ বিখ্যাত চিকিৎসাবিদ, রাষ্ট্রের আমলা সদস্য, সমাজসেবী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁকে ‘মাদার অব দ্য নেশন’ আখ্যায়িত করা হতো। ম্যাডাম হাশমাহ মাহাথিরের ভাইয়েরা ও অন্য আত্মীয়স্বজনের মধ্যে প্রভাবশালী রাজনীতিকসহ উচ্চ পেশার লোকজন থাকলেও তাঁরা নিজেরা ক্ষমতার অংশীদার হওয়ার চেষ্টা করেননি।

বাংলাদেশের পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেকে ডা. মাহাথির মোহাম্মদের মতো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উন্নয়নের রূপকার ভাবার চেষ্টা করতেন। তেমন একটা ভাবও দেখাতেন। কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদের দেশপ্রেম, তাঁর দুর্নীতিমুক্ত জীবন-কালচার, তাঁর উন্নয়ন ভাবনার আধুনিক ধ্যান-ধারণা, সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রনায়কোচিত ব্যক্তিত্বের ধারেকাছে যাওয়ার যোগ্যতাও অর্জন করতে পারেননি শেখ হাসিনা। কারণ ডা. মাহাথির আর শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সংস্কৃতি পুরো বিপরীতমুখী। মাহাথির খাঁটি দেশপ্রেমিক, মানবতাবাদী রাষ্ট্রনায়ক আর তার বিপরীতে শেখ হাসিনা কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েমের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন। এ বাংলাদেশে একজন নেতা এসেছিলেন, যিনি মাহাথির মোহাম্মদের মতোই রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন, তাঁর মতোই দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র-উন্নয়ন-ভাবনায় দক্ষ, গণমানুষের প্রকৃত স্বজন-জাতীয় নেতা হতে পেরেছিলেন তিনি জিয়াউর রহমান। যদিও মাহাথির ছিলেন একজন চিকিৎসাবিদ আর জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন জেনারেল, পেশাগতভাবে বিপরীত মেরুর মানুষ। কিন্তু দেশবাসীর অর্থনৈতিক মুক্তির চিন্তাভাবনায় তাঁরা ছিলেন খুবই কাছাকাছি। তাঁরা দুজনই রাষ্ট্রপরিচালনায় অত্যন্ত দক্ষ ও মেধাবী ছিলেন। বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে নিজ নিজ দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে ছিলেন অত্যন্ত সফল রাষ্ট্রনায়ক।

দুর্ভাগ্য জিয়াউর রহমানের। এক অমুক্তিযোদ্ধা ক্ষমতালোভী জেনারেল ও তাঁর সহযোগীদের ষড়যন্ত্রে ৪৫ বছর বয়সেই তাঁকে সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যদের হাতে প্রাণ হারাতে হয়। আর সৌভাগ্যবান ডা. মাহাথির মোহাম্মদ, তিনি ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল অবধি তাঁর নব্বই-উত্তীর্ণ বয়সেও দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেয়েছেন। ১০০ বছরের জীবনের ৭৫ বছর রাজনীতি করেছেন সুনামের সঙ্গে। ১৯৭৪ সাল থেকেই মন্ত্রীর পদমর্যাদায় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের সুযোগ লাভ করেছেন, তারপরে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ১৯৭৬ সালে। এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলটির প্রধান হয়ে বহু বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৮১ সাল থেকেই তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদে ছিলেন টানা ২২ বছর। ওই সময়ে দরিদ্র একটি রাষ্ট্রকে ব্যাপক দেশিবিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পায়নের দ্বারা উন্নয়নের চূড়ান্ত পর্যায়ের দিকে নিয়ে যান। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে সে সুযোগ পাননি। মহান রাষ্ট্রনায়ক, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান যখন দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন, এই মুহূর্তে তাঁকে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়। জিয়াউর রহমান যদি কমপক্ষে ১০ থেকে ২০ বছর আরও বাঁচতেন মোটামুটি শারীরিক-মানসিক সুস্থতা নিয়ে, তাহলে তিনি তাঁর সততার রাজনীতি ও রাষ্ট্র-উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দিয়ে বাংলাদেশকে আজ মালয়েশিয়ার মতোই উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে পারতেন। মালয়েশিয়া ছিল সব দিক দিয়েই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে। ষাটের দশকেও মালয়েশিয়া থেকে ডাক্তারি পড়ার জন্য শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে আসতেন। পড়তেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। মালয়েশিয়ার মতো যোগ্য নেতৃত্ব পেলে বাংলাদেশও আজ সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতো। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৯১ থেকে ’৯৬ এই পাঁচ বছরে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে তিনি বাজার অর্থনীতির পথ ধরেন। গত তিন দশকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যতটুকু এগিয়েছে তা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তের ফল। দেশে নির্ভেজাল গণতন্ত্র ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা প্রবর্তনে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু গণতন্ত্রের শত্রুরা থাবা বিস্তার করে নির্দয়ভাবে। তাদের ষড়যন্ত্রে ওয়ান-ইলেভেনের অপশাসন জাতির ঘাড়ে চেপে বসে। ২০০৮ সালে যে কর্তৃত্ববাদী শাসনের সূত্রপাত হয়, তার পেছনে ওয়ান-ইলেভেনের অপনায়কদের হাত ছিল ওপেন সিক্রেট। শেখ হাসিনা নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিশ্বাস করতেন না বলেই ১৯১৪, ১৯১৮ ও ১৯২৪-এর মতো প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিলেন। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছিলেন লুটপাটের মাধ্যমে। তাঁর আমলে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হতো, মেগা দুর্নীতি করার অভিলাসে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে মেনে নিতে পারেনি স্বাধীনতাবিরোধীরা। মেনে নিতে পারেনি গণতন্ত্রের শত্রুরা। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ দেশে বাকশালী শাসন কায়েম করেছিল। কেড়ে নিয়েছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। শহীদ জিয়া সে অধিকার ফিরিয়ে দেন। একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক শাসন নিশ্চিত করেন। দেশে গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক শাসন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার মতো উন্নয়নের সোপানে পা রাখার সুযোগ পেত।

মালয়েশিয়া বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে প্রায় আড়াই গুণ। মাত্র ৩ কোটি ৫১ লাখ জনসংখ্যার দেশ। সংস্কৃতিগতভাবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে। উভয় দেশ ইসলামি আদর্শের অনুসারী হলেও মধ্যপন্থি উদারনৈতিক আধুনিক বিজ্ঞান-ভাবনার রাষ্ট্র। আফগানিস্তান-মার্কা উগ্র ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র নয়। দুদেশই যে ভবিষ্যতে সেদিকে পা বাড়াবে না, সেটা নিশ্চিত। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া উভয় দেশই সংসদীয় গণতন্ত্রের সরকারব্যবস্থায় পরিচালিত। মালয়েশিয়ায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দুর্নীতির বড় অভিযোগ জানা যায় না আর সাধারণভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতির প্রমাণও তেমন একটা পাওয়া যায় না।

মালয়েশিয়া ১৩টি স্টেট ও তিনটি বিশেষ অঞ্চল নিয়ে গঠিত। দেশটির আয়তন ৩ লাখ ৩০ হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার। এর আগে কিছুকাল সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাই মালয়েশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল, তারা আলাদা হয়ে গেছে অনেক বছর হলো। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে মালয়েশিয়ার নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় দ্বিগুণ করে ফেলে প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথিরের সরকার। বর্তমানে মালয়েশীয় নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১১ হাজার ৮৯২ মার্কিন ডলার (২০২৪ পরিসংখ্যান মতে)। দেশটির সাধারণ জিডিপি ৪৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থানে ৩৬তম)। আর পিপিপি জিডিপি গণনায় রাষ্ট্রটি বিশ্বে ৩০তম অর্থনীতির পর্যায়ে রয়েছে। আর সামগ্রিক সমৃদ্ধির সূচকে মালয়েশিয়া ৪৩তম অবস্থানে। বিশ্ব উদ্ভাবনমূলক সূচকে এ রাষ্ট্রটি ৩৩তম।

বাংলাদেশ এখন গণতন্ত্রের পথে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাতে যাঁরা জয়ী হবেন, তাঁদের উচিত হবে দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া বা মাহাথির মডেল অনুসরণ করা। শহীদ জিয়ার মতো দেশপ্রেম ও সততার প্রতিফলন থাকতে হবে দেশ পরিচালনার প্রতিটি কর্মকাণ্ডে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

৪৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত
জামালপুরে জাসাসের প্রতিবাদী গণসঙ্গীত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন
ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ
ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক
মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে