শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

মাওলানা মুহাম্মদ মুনিরুল হাছান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

পবিত্র কোরআন পৃথিবীর সব জ্ঞান-বিজ্ঞানের মূল উৎস। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর কোরআন নাজিল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই  ইসলামী শিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তখনকার পৃথিবী ছিল অজ্ঞতা ও অন্ধকারে পরিপূর্ণ। এমনকি আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরিই হয়নি।

নবীজি (সা.)-এর মাধ্যমে শুরু হয় জ্ঞানের আলোকরশ্মি বিতরণের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম। নবীজির জীবনটাই ছিল একটি চলমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক অবস্থায় তিনি গোপনে ইসলামের দাওয়াত দিতে থাকেন। যাতে শুরু থেকেই সাধারণ মানুষ বিরোধিতা করতে না পারে।

এই প্রক্রিয়ায় খুলাফায়ে রাশেদার চারজন খলিফাসহ প্রায় ৪০ জনের একটি দল ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁরাও গোপনে ইবাদত-বন্দেগি করতেন। নবদীক্ষিত সাহাবাদের মূল কাজ হলো ইসলামী শিক্ষা অর্জন। মক্কায় ইসলামী শিক্ষা বিকাশ হয়েছিল তিন পর্যায়ে—
এক. প্রিয় নবীজি (সা.) নিজেই নিকটাত্মীয়দের মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে ইসলাম শিক্ষা দিয়েছিলেন।


দুই. বিভিন্ন গৃহকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থার বিকাশ।

তিন. আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকেন্দ্র। যেমন—মক্কা নগরীর দারুল আরকাম। আরকাম (রা.) ছিলেন সপ্তম বা দশম স্থানে ইসলাম গ্রহণকারী একজন সাহাবি। তাঁর বাড়িটি ছিল সাফা পাহাড়ের পাদদেশে।


এতে বসেই নবীজি সাহাবাদের কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতেন। এই ‘দারে আরকাম’ই হলো ইসলামের ইতিহাসে প্রথম বিদ্যাপীঠ ও আবাসিক ছাত্রাবাস। রাসুল পাক (সা.) বেশি সময় ওই বাড়িতে থাকতেন। এখানে তিনি নিজেই কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং বহু লোক ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে। (মুসতাদরাকে হাকামে)
উমর ফারুক (রা.) এই দারুল আরকামে এসেই ইসলাম গ্রহণ করেন। সেখানে উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের মধ্যে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) এবং খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.) প্রমুখ অন্যতম।

শিয়াবে আবু তালেবে শিক্ষালয় স্থাপন

মুসলমানদের সংখ্যা যখন দিন দিন বৃদ্ধি পেতে লাগল, বিশেষ করে উমর (রা.) ও জাফর (রা.) ইসলাম গ্রহণ করলে কুরাইশরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তখন কুরাইশদের সব গোত্র একত্র হয়ে একটি চুক্তিপত্র সম্পাদন করে। এতে তারা লিখে যে মুহাম্মদ (সা.), বনি হাশেম ও তার সহযোগীদের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে। কোনো ব্যক্তি বনি হাশেমের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে না, তাদের সঙ্গে মেলামেশাও করতে পারবে না—যতক্ষণ না বনি হাশেম মহানবী (সা.)-কে তাদের কাছে হত্যার জন্য হস্তান্তর করে। এই শিয়াবে আবু তালেবে মুসলমানরা তিন বছর অত্যন্ত কষ্ট করে অতিবাহিত করেন। এখানেও রাসুলে পাক (সা.) কোরআন শিক্ষা অব্যাহত রেখেছিলেন।

আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদ শিক্ষাকেন্দ্র

ইসলামী শিক্ষার আদি কেন্দ্র হিসেবে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদের নাম উল্লেখযোগ্য। এটি ছিল মূলত খোলা জায়গা, যেখানে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) নামাজ আদায় করতেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করতেন। আবু বকর (রা.) যখন কোরআন তিলাওয়াত করতেন তখন মক্কার কুরাইশ বংশের নারী ও শিশুরা সেখানে জড়ো হয়ে যেত। এই দৃশ্য মক্কার কাফির-মুশরিকদের জন্য ছিল অসহ্য যন্ত্রণার। হাদিসে রয়েছে,...এরপর তাঁর (আবু বকর) ঘরের পাশেই একটি মসজিদ তৈরি করে নিলেন। এতে তিনি সালাত আদায় ও  কোরআন পড়তে লাগলেন। এতে তাঁর কাছে মুশরিকা মহিলা ও যুবকরা ভিড় জমাতে লাগল। তারা আবু বকর (রা.)-এর এই কাজে বিস্ময়বোধ করত এবং তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকত। আবু বকর (রা.) ছিলেন একজন ক্রন্দনকারী ব্যক্তি, তিনি যখন কোরআন পড়তেন তখন তাঁর অশ্রু সামলিয়ে রাখতে পারতেন না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৯০৫)

পরবর্তী সময়ে আরবের সম্ভ্রান্ত এক ব্যক্তি ইবনুদ দাগিনা দায়িত্ব নিয়ে আবু বকর (রা.)-কে নিজ ঘরে নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াতের ব্যবস্থা করে দেন।

ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে মাদরাসা

হিজরতের আগে মদিনা থেকে আসা ‘আউস’ গোত্রের কিছু লোক মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে হজের মওসুমে দেখা করে ইসলাম গ্রহণ করেন। এদের একজন হলেন আসআদ ইবনে জুরারাহ (রা.), অন্যজন হলেন জাকওয়ান ইবনে আবদে কাইস (রা.) প্রমুখ। পরবর্তী বছরে আরো আটজন ইসলাম গ্রহণ করেন। পরের বছর হজের মওসুমে ১২ জন লোক হাজির হলো। তার মধ্যে ১০ জন খাজরাজ গোত্রের আর দুজন আউস গোত্রের ছিল। সবার প্রিয় নবীজির হাতে মিনার জামরায়ে আকবায় বায়াত গ্রহণ করলেন। তাঁরা বায়াত গ্রহণ করে মদিনায় চলে যান। এক পর্যায়ে আউস ও খাজরাজ গোত্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা প্রিয় নবীজি (সা.)-এর কাছে এ মর্মে চিঠি লিখে পাঠালেন যে আপনি এমন কাউকে আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন, যিনি আমাদের কোরআন শেখাবেন, ইসলামের বিধি-বিধান শেখাবেন। তখন মহানবী (সা.) মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.)-কে মদিনাবাসী নতুন মুসলিমদের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করে পাঠান। মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.) মদিনায় আসআদ ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে অবস্থান গ্রহণ করেন। এই ঘরই হলো ইসলামের ইতিহাসে মদিনায় সর্বপ্রথম মাদরাসা।

মসজিদে বনু জুরাইক

বর্ণিত আছে প্রিয় নবী মদিনায় হিজরতের প্রায় দুই বছর আগেই সেখানে ইসলাম শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।

(ফতহুল বুলদান, বালাজুরি, পৃষ্ঠা-৪৫৯)

পরে নবীজির জীবদ্দশায় মদিনায় ৯টি মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মসজিদগুলোতে যাঁরা ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন, তাঁরা পাশাপাশি ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক হিসেবেও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছিলেন।

(ইবনে হাজার আসকালানি, আল-ইসাবা ফি তামিজিস সাহাবা : ২/১৯০)

গামিম অঞ্চলে শিক্ষালয় স্থাপন

গামিম হলো মদিনার নিকটবর্তী এলাকা। সেখানে আসলাম গোত্রের প্রায় ৮০টি পরিবারের বসবাস ছিল। নবীজি তাদের দ্বিনের দাওয়াত দিলে বুরাইদা (রা.) তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। অতঃপর নবীজি (সা.) তাঁদের সবাইকে নিয়ে এশার নামাজ আদায় করেন এবং তাঁদের সুরা মারইয়ামের প্রথম কয়েকটি আয়াত শিখিয়ে দেন।

মসজিদে নববী ও আসহাবে সুফফা

হিজরতের পর মদিনার ঐতিহাসিক মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠিত হলে দ্বিনি শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে শুরু হয়। প্রিয় নবীজির সোহবতে মসজিদে নববী অল্প দিনের মধ্যেই মুসলমানদের কেন্দ্রীয় শিক্ষায়তন হিসেবে পরিচিত হতে থাকে। মসজিদে নববীর ‘সুতুনে আবি লুবাবা’ নামক থামের গোড়ায় বসে কোরআনের দরস পেশ করতেন। সেখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭০ জন। তাঁরা সার্বক্ষণিক শিক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থেকে কোরআন পাঠ ও ইসলামের বিধি-বিধান শিক্ষা লাভ করতেন।


লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইসলাম শিক্ষা), চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৪৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম