শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

মাওলানা মুহাম্মদ মুনিরুল হাছান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

পবিত্র কোরআন পৃথিবীর সব জ্ঞান-বিজ্ঞানের মূল উৎস। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর কোরআন নাজিল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই  ইসলামী শিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তখনকার পৃথিবী ছিল অজ্ঞতা ও অন্ধকারে পরিপূর্ণ। এমনকি আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরিই হয়নি।

নবীজি (সা.)-এর মাধ্যমে শুরু হয় জ্ঞানের আলোকরশ্মি বিতরণের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম। নবীজির জীবনটাই ছিল একটি চলমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক অবস্থায় তিনি গোপনে ইসলামের দাওয়াত দিতে থাকেন। যাতে শুরু থেকেই সাধারণ মানুষ বিরোধিতা করতে না পারে।

এই প্রক্রিয়ায় খুলাফায়ে রাশেদার চারজন খলিফাসহ প্রায় ৪০ জনের একটি দল ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁরাও গোপনে ইবাদত-বন্দেগি করতেন। নবদীক্ষিত সাহাবাদের মূল কাজ হলো ইসলামী শিক্ষা অর্জন। মক্কায় ইসলামী শিক্ষা বিকাশ হয়েছিল তিন পর্যায়ে—
এক. প্রিয় নবীজি (সা.) নিজেই নিকটাত্মীয়দের মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে ইসলাম শিক্ষা দিয়েছিলেন।


দুই. বিভিন্ন গৃহকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থার বিকাশ।

তিন. আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকেন্দ্র। যেমন—মক্কা নগরীর দারুল আরকাম। আরকাম (রা.) ছিলেন সপ্তম বা দশম স্থানে ইসলাম গ্রহণকারী একজন সাহাবি। তাঁর বাড়িটি ছিল সাফা পাহাড়ের পাদদেশে।


এতে বসেই নবীজি সাহাবাদের কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতেন। এই ‘দারে আরকাম’ই হলো ইসলামের ইতিহাসে প্রথম বিদ্যাপীঠ ও আবাসিক ছাত্রাবাস। রাসুল পাক (সা.) বেশি সময় ওই বাড়িতে থাকতেন। এখানে তিনি নিজেই কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং বহু লোক ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে। (মুসতাদরাকে হাকামে)
উমর ফারুক (রা.) এই দারুল আরকামে এসেই ইসলাম গ্রহণ করেন। সেখানে উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের মধ্যে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) এবং খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.) প্রমুখ অন্যতম।

শিয়াবে আবু তালেবে শিক্ষালয় স্থাপন

মুসলমানদের সংখ্যা যখন দিন দিন বৃদ্ধি পেতে লাগল, বিশেষ করে উমর (রা.) ও জাফর (রা.) ইসলাম গ্রহণ করলে কুরাইশরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তখন কুরাইশদের সব গোত্র একত্র হয়ে একটি চুক্তিপত্র সম্পাদন করে। এতে তারা লিখে যে মুহাম্মদ (সা.), বনি হাশেম ও তার সহযোগীদের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে। কোনো ব্যক্তি বনি হাশেমের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে না, তাদের সঙ্গে মেলামেশাও করতে পারবে না—যতক্ষণ না বনি হাশেম মহানবী (সা.)-কে তাদের কাছে হত্যার জন্য হস্তান্তর করে। এই শিয়াবে আবু তালেবে মুসলমানরা তিন বছর অত্যন্ত কষ্ট করে অতিবাহিত করেন। এখানেও রাসুলে পাক (সা.) কোরআন শিক্ষা অব্যাহত রেখেছিলেন।

আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদ শিক্ষাকেন্দ্র

ইসলামী শিক্ষার আদি কেন্দ্র হিসেবে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদের নাম উল্লেখযোগ্য। এটি ছিল মূলত খোলা জায়গা, যেখানে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) নামাজ আদায় করতেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করতেন। আবু বকর (রা.) যখন কোরআন তিলাওয়াত করতেন তখন মক্কার কুরাইশ বংশের নারী ও শিশুরা সেখানে জড়ো হয়ে যেত। এই দৃশ্য মক্কার কাফির-মুশরিকদের জন্য ছিল অসহ্য যন্ত্রণার। হাদিসে রয়েছে,...এরপর তাঁর (আবু বকর) ঘরের পাশেই একটি মসজিদ তৈরি করে নিলেন। এতে তিনি সালাত আদায় ও  কোরআন পড়তে লাগলেন। এতে তাঁর কাছে মুশরিকা মহিলা ও যুবকরা ভিড় জমাতে লাগল। তারা আবু বকর (রা.)-এর এই কাজে বিস্ময়বোধ করত এবং তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকত। আবু বকর (রা.) ছিলেন একজন ক্রন্দনকারী ব্যক্তি, তিনি যখন কোরআন পড়তেন তখন তাঁর অশ্রু সামলিয়ে রাখতে পারতেন না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৯০৫)

পরবর্তী সময়ে আরবের সম্ভ্রান্ত এক ব্যক্তি ইবনুদ দাগিনা দায়িত্ব নিয়ে আবু বকর (রা.)-কে নিজ ঘরে নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াতের ব্যবস্থা করে দেন।

ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে মাদরাসা

হিজরতের আগে মদিনা থেকে আসা ‘আউস’ গোত্রের কিছু লোক মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে হজের মওসুমে দেখা করে ইসলাম গ্রহণ করেন। এদের একজন হলেন আসআদ ইবনে জুরারাহ (রা.), অন্যজন হলেন জাকওয়ান ইবনে আবদে কাইস (রা.) প্রমুখ। পরবর্তী বছরে আরো আটজন ইসলাম গ্রহণ করেন। পরের বছর হজের মওসুমে ১২ জন লোক হাজির হলো। তার মধ্যে ১০ জন খাজরাজ গোত্রের আর দুজন আউস গোত্রের ছিল। সবার প্রিয় নবীজির হাতে মিনার জামরায়ে আকবায় বায়াত গ্রহণ করলেন। তাঁরা বায়াত গ্রহণ করে মদিনায় চলে যান। এক পর্যায়ে আউস ও খাজরাজ গোত্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা প্রিয় নবীজি (সা.)-এর কাছে এ মর্মে চিঠি লিখে পাঠালেন যে আপনি এমন কাউকে আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন, যিনি আমাদের কোরআন শেখাবেন, ইসলামের বিধি-বিধান শেখাবেন। তখন মহানবী (সা.) মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.)-কে মদিনাবাসী নতুন মুসলিমদের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করে পাঠান। মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.) মদিনায় আসআদ ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে অবস্থান গ্রহণ করেন। এই ঘরই হলো ইসলামের ইতিহাসে মদিনায় সর্বপ্রথম মাদরাসা।

মসজিদে বনু জুরাইক

বর্ণিত আছে প্রিয় নবী মদিনায় হিজরতের প্রায় দুই বছর আগেই সেখানে ইসলাম শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।

(ফতহুল বুলদান, বালাজুরি, পৃষ্ঠা-৪৫৯)

পরে নবীজির জীবদ্দশায় মদিনায় ৯টি মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মসজিদগুলোতে যাঁরা ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন, তাঁরা পাশাপাশি ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক হিসেবেও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছিলেন।

(ইবনে হাজার আসকালানি, আল-ইসাবা ফি তামিজিস সাহাবা : ২/১৯০)

গামিম অঞ্চলে শিক্ষালয় স্থাপন

গামিম হলো মদিনার নিকটবর্তী এলাকা। সেখানে আসলাম গোত্রের প্রায় ৮০টি পরিবারের বসবাস ছিল। নবীজি তাদের দ্বিনের দাওয়াত দিলে বুরাইদা (রা.) তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। অতঃপর নবীজি (সা.) তাঁদের সবাইকে নিয়ে এশার নামাজ আদায় করেন এবং তাঁদের সুরা মারইয়ামের প্রথম কয়েকটি আয়াত শিখিয়ে দেন।

মসজিদে নববী ও আসহাবে সুফফা

হিজরতের পর মদিনার ঐতিহাসিক মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠিত হলে দ্বিনি শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে শুরু হয়। প্রিয় নবীজির সোহবতে মসজিদে নববী অল্প দিনের মধ্যেই মুসলমানদের কেন্দ্রীয় শিক্ষায়তন হিসেবে পরিচিত হতে থাকে। মসজিদে নববীর ‘সুতুনে আবি লুবাবা’ নামক থামের গোড়ায় বসে কোরআনের দরস পেশ করতেন। সেখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭০ জন। তাঁরা সার্বক্ষণিক শিক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থেকে কোরআন পাঠ ও ইসলামের বিধি-বিধান শিক্ষা লাভ করতেন।


লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইসলাম শিক্ষা), চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

এই মাত্র | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা