শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

মাওলানা মুহাম্মদ মুনিরুল হাছান
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

পবিত্র কোরআন পৃথিবীর সব জ্ঞান-বিজ্ঞানের মূল উৎস। প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর কোরআন নাজিল শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই  ইসলামী শিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। তখনকার পৃথিবী ছিল অজ্ঞতা ও অন্ধকারে পরিপূর্ণ। এমনকি আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরিই হয়নি।

নবীজি (সা.)-এর মাধ্যমে শুরু হয় জ্ঞানের আলোকরশ্মি বিতরণের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম। নবীজির জীবনটাই ছিল একটি চলমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক অবস্থায় তিনি গোপনে ইসলামের দাওয়াত দিতে থাকেন। যাতে শুরু থেকেই সাধারণ মানুষ বিরোধিতা করতে না পারে।

এই প্রক্রিয়ায় খুলাফায়ে রাশেদার চারজন খলিফাসহ প্রায় ৪০ জনের একটি দল ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁরাও গোপনে ইবাদত-বন্দেগি করতেন। নবদীক্ষিত সাহাবাদের মূল কাজ হলো ইসলামী শিক্ষা অর্জন। মক্কায় ইসলামী শিক্ষা বিকাশ হয়েছিল তিন পর্যায়ে—
এক. প্রিয় নবীজি (সা.) নিজেই নিকটাত্মীয়দের মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়ে ইসলাম শিক্ষা দিয়েছিলেন।


দুই. বিভিন্ন গৃহকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থার বিকাশ।

তিন. আনুষ্ঠানিক শিক্ষাকেন্দ্র। যেমন—মক্কা নগরীর দারুল আরকাম। আরকাম (রা.) ছিলেন সপ্তম বা দশম স্থানে ইসলাম গ্রহণকারী একজন সাহাবি। তাঁর বাড়িটি ছিল সাফা পাহাড়ের পাদদেশে।


এতে বসেই নবীজি সাহাবাদের কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতেন। এই ‘দারে আরকাম’ই হলো ইসলামের ইতিহাসে প্রথম বিদ্যাপীঠ ও আবাসিক ছাত্রাবাস। রাসুল পাক (সা.) বেশি সময় ওই বাড়িতে থাকতেন। এখানে তিনি নিজেই কোরআন শিক্ষা দিতেন এবং বহু লোক ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে। (মুসতাদরাকে হাকামে)
উমর ফারুক (রা.) এই দারুল আরকামে এসেই ইসলাম গ্রহণ করেন। সেখানে উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের মধ্যে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) এবং খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.) প্রমুখ অন্যতম।

শিয়াবে আবু তালেবে শিক্ষালয় স্থাপন

মুসলমানদের সংখ্যা যখন দিন দিন বৃদ্ধি পেতে লাগল, বিশেষ করে উমর (রা.) ও জাফর (রা.) ইসলাম গ্রহণ করলে কুরাইশরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। তখন কুরাইশদের সব গোত্র একত্র হয়ে একটি চুক্তিপত্র সম্পাদন করে। এতে তারা লিখে যে মুহাম্মদ (সা.), বনি হাশেম ও তার সহযোগীদের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে। কোনো ব্যক্তি বনি হাশেমের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে না, তাদের সঙ্গে মেলামেশাও করতে পারবে না—যতক্ষণ না বনি হাশেম মহানবী (সা.)-কে তাদের কাছে হত্যার জন্য হস্তান্তর করে। এই শিয়াবে আবু তালেবে মুসলমানরা তিন বছর অত্যন্ত কষ্ট করে অতিবাহিত করেন। এখানেও রাসুলে পাক (সা.) কোরআন শিক্ষা অব্যাহত রেখেছিলেন।

আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদ শিক্ষাকেন্দ্র

ইসলামী শিক্ষার আদি কেন্দ্র হিসেবে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) মসজিদের নাম উল্লেখযোগ্য। এটি ছিল মূলত খোলা জায়গা, যেখানে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) নামাজ আদায় করতেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করতেন। আবু বকর (রা.) যখন কোরআন তিলাওয়াত করতেন তখন মক্কার কুরাইশ বংশের নারী ও শিশুরা সেখানে জড়ো হয়ে যেত। এই দৃশ্য মক্কার কাফির-মুশরিকদের জন্য ছিল অসহ্য যন্ত্রণার। হাদিসে রয়েছে,...এরপর তাঁর (আবু বকর) ঘরের পাশেই একটি মসজিদ তৈরি করে নিলেন। এতে তিনি সালাত আদায় ও  কোরআন পড়তে লাগলেন। এতে তাঁর কাছে মুশরিকা মহিলা ও যুবকরা ভিড় জমাতে লাগল। তারা আবু বকর (রা.)-এর এই কাজে বিস্ময়বোধ করত এবং তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকত। আবু বকর (রা.) ছিলেন একজন ক্রন্দনকারী ব্যক্তি, তিনি যখন কোরআন পড়তেন তখন তাঁর অশ্রু সামলিয়ে রাখতে পারতেন না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৯০৫)

পরবর্তী সময়ে আরবের সম্ভ্রান্ত এক ব্যক্তি ইবনুদ দাগিনা দায়িত্ব নিয়ে আবু বকর (রা.)-কে নিজ ঘরে নামাজ ও কোরআন তেলাওয়াতের ব্যবস্থা করে দেন।

ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে মাদরাসা

হিজরতের আগে মদিনা থেকে আসা ‘আউস’ গোত্রের কিছু লোক মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে হজের মওসুমে দেখা করে ইসলাম গ্রহণ করেন। এদের একজন হলেন আসআদ ইবনে জুরারাহ (রা.), অন্যজন হলেন জাকওয়ান ইবনে আবদে কাইস (রা.) প্রমুখ। পরবর্তী বছরে আরো আটজন ইসলাম গ্রহণ করেন। পরের বছর হজের মওসুমে ১২ জন লোক হাজির হলো। তার মধ্যে ১০ জন খাজরাজ গোত্রের আর দুজন আউস গোত্রের ছিল। সবার প্রিয় নবীজির হাতে মিনার জামরায়ে আকবায় বায়াত গ্রহণ করলেন। তাঁরা বায়াত গ্রহণ করে মদিনায় চলে যান। এক পর্যায়ে আউস ও খাজরাজ গোত্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা প্রিয় নবীজি (সা.)-এর কাছে এ মর্মে চিঠি লিখে পাঠালেন যে আপনি এমন কাউকে আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিন, যিনি আমাদের কোরআন শেখাবেন, ইসলামের বিধি-বিধান শেখাবেন। তখন মহানবী (সা.) মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.)-কে মদিনাবাসী নতুন মুসলিমদের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করে পাঠান। মুসআব ইবনে উমায়ের (রা.) মদিনায় আসআদ ইবনে জুরারা (রা.)-এর ঘরে অবস্থান গ্রহণ করেন। এই ঘরই হলো ইসলামের ইতিহাসে মদিনায় সর্বপ্রথম মাদরাসা।

মসজিদে বনু জুরাইক

বর্ণিত আছে প্রিয় নবী মদিনায় হিজরতের প্রায় দুই বছর আগেই সেখানে ইসলাম শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।

(ফতহুল বুলদান, বালাজুরি, পৃষ্ঠা-৪৫৯)

পরে নবীজির জীবদ্দশায় মদিনায় ৯টি মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মসজিদগুলোতে যাঁরা ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন, তাঁরা পাশাপাশি ইসলাম শিক্ষার শিক্ষক হিসেবেও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছিলেন।

(ইবনে হাজার আসকালানি, আল-ইসাবা ফি তামিজিস সাহাবা : ২/১৯০)

গামিম অঞ্চলে শিক্ষালয় স্থাপন

গামিম হলো মদিনার নিকটবর্তী এলাকা। সেখানে আসলাম গোত্রের প্রায় ৮০টি পরিবারের বসবাস ছিল। নবীজি তাদের দ্বিনের দাওয়াত দিলে বুরাইদা (রা.) তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। অতঃপর নবীজি (সা.) তাঁদের সবাইকে নিয়ে এশার নামাজ আদায় করেন এবং তাঁদের সুরা মারইয়ামের প্রথম কয়েকটি আয়াত শিখিয়ে দেন।

মসজিদে নববী ও আসহাবে সুফফা

হিজরতের পর মদিনার ঐতিহাসিক মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠিত হলে দ্বিনি শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাপকভাবে শুরু হয়। প্রিয় নবীজির সোহবতে মসজিদে নববী অল্প দিনের মধ্যেই মুসলমানদের কেন্দ্রীয় শিক্ষায়তন হিসেবে পরিচিত হতে থাকে। মসজিদে নববীর ‘সুতুনে আবি লুবাবা’ নামক থামের গোড়ায় বসে কোরআনের দরস পেশ করতেন। সেখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭০ জন। তাঁরা সার্বক্ষণিক শিক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থেকে কোরআন পাঠ ও ইসলামের বিধি-বিধান শিক্ষা লাভ করতেন।


লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (ইসলাম শিক্ষা), চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম