মানুষে মানুষে বন্ধুত্বের মাঝে ভাষা কোনো দূরত্ব নয় সেটি আবারো প্রমাণিত হলো। কিন্তু এই দূরত্বের মাঝে সেতু হয়ে দাঁড়ালো সংস্কৃতি। চীনের শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা বুঝতে কোনো কষ্ট হয়নি বাংলাদেশি দর্শকদের।
নৃত্যের ছন্দে, পুতুলের নাচে, অ্যাক্রোবেটিক শোসহ বহুমাত্রিক উপস্থাপনায় মঞ্চ মাতায় চীনের সিচুয়ান প্রদেশের একঝাঁক শিল্পী। শনিবার শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে শিল্পীদের পরিবেশনা মুগ্ধ করলো বাংলাদেশের দর্শকদের।
চীনা নববর্ষ উপলক্ষে মনোমুগ্ধকর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ-চায়না কালচারাল ইকোনোমিক সেন্টার (বিসিসিইসি) এবং সিচুয়ান প্রাদেশিক সরকারের পররাষ্ট্র ও বহির্বিশ্ব বিষয়ক অধিদফতর। সহযোগিতায় ছিল চীনা দূতাবাস ও সিচুয়ান প্রাদেশিক সরকার।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ চীনা রাষ্ট্রদূত মা মিং কিয়াং। এছাড়া বক্তব্য রাখেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, সিচুয়ান সাংস্কৃতিক দলের দলপ্রধান শেন চাও ও বিসিসিইসির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মৃধা।
বিডি প্রতিদিন/১১ জুন ২০১৭/আরাফাত