শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, শনিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ গ্রিজেলডার হলিউড অভিষেক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ গ্রিজেলডার হলিউড অভিষেক

‘একমাত্র ব্যক্তি যাকে আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম, তিনি গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো নামের এক মহিলা,’ একবার বলেছিলেন কুখ্যাত মাদক সম্রাট পাবলো এসকোবার, যিনি স্বয়ং ইতিহাসের তীব্র ক্ষমতাধর ও লাভজনক মাদক বানিজ্য দল বা ড্রাগ কার্টেল তৈরি করা ব্যক্তি। ব্লাঙ্কোকে নির্দয় মনের মাস্টারমাইন্ড অপরাধী হিসেবে বর্ণনা করেন অনেকে, যার নাম শুনলে ১৯৭০ ও '৮০র দশকে ভয় পেতো মানুষ।

তার সম্পর্কে বলা হয়, একজন নারী যিনি মানুষকে হত্যা করেছেন, কারণ “তারা তার দিকে যেভাবে তাকাতো সেটি তার পছন্দ ছিলো না।” ‘মডার্ন ফ্যামিলি’ সিরিজখ্যাত সোফিয়া ভারগারা এই কুখ্যাত মাদক সম্রাজ্ঞীর চরিত্রে অভিনয় করছেন 'গ্রিজেলডা' সিরিজে। অপরাধ বিষয়ক নাটক 'নারকোস'র নির্মাতা দলই এই সিরিজটি বানাচ্ছে।

তুমুল অ্যাকশন, ঝুঁকিপূর্ণ নাটকীয় গোলাগুলি আর গ্ল্যামারে ভরপুর ছয় পর্বের এই নেটফ্লিক্স সিরিজ। এতে গ্রিজেলডাকে একজন অত্যন্ত দুর্ধর্ষ অপরাধী হিসেবে চিত্রায়িত করে তার বুদ্ধিমত্তা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ হিসেবে অভিহিত, নিজের তিনজন স্বামীকে হত্যার সাথে জড়িত এই নারীর জীবনের সত্যিকারের গল্প অবশ্য বেশ অস্পষ্ট।

গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো কে
কলম্বিয়ায় জন্ম নেয়া ব্লাঙ্কো ১১ বছর বয়সেই অপরাধ জগতের সাথে জড়িয়ে পড়ে। ব্লাঙ্কো সে সময় এক ধনী পরিবারের ছেলেকে অপহরণের পর তার পরিবার মুক্তিপণ দিতে অস্বীকার করায় তাকে গুলি করে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে ।

এরপর ২১ বছর বয়সে ১৯৬৪ সালে ব্লাঙ্কো তার তিন সন্তান ও স্বামীকে নিয়ে অবৈধভাবে নিউইয়র্কে অভিবাসী হয়ে যান এবং সেখানে গাঁজা বিক্রি করা শুরু করেন। কলম্বিয়াতেই বেড়ে উঠা ভারগারা বিবিসিকে বলছিলেন, “এটা মনে রাখা খুবই জরুরি যে গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো তার জীবনের শুরুর দিকে কে ছিলেন। একজন অভিবাসী যে সম্পূর্ণ একা তার তিন সন্তানকে লালন-পালন করছিল। তার কিছুই ছিল না, বেঁচে থাকার জন্য তার না ছিল শিক্ষা, না ছিল কোনও হাতিয়ার।”

সিরিজটির পরিচালক এরিক নিউম্যান বলেছেন, তিনি গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কোর এই 'জটিল চরিত্রকে মানবিক' করে তুলে আনতে চেয়েছেন। সহকারী পরিচালক আন্ড্রেজ বেইজ বলেছেন, “পুরুষের জগতে সে একজন নারী, নিজেকে প্রমাণ করতে সে দশগুণ বেশি পরিশ্রম করেছে এবং নিজের চারপাশে থাকা পুরুষদের ছাড়িয়ে যেতে নিজের বুদ্ধি ও প্রজ্ঞা ব্যবহার করেছে। লোকজন তাকে সম্পূর্ণ বিনাশ করার জন্য পদক্ষেপও নিয়েছে এক সময়।”

'ক্ষমতা তাকে দানবে পরিণত করেছে'
ব্লাঙ্কো ১৯৭০ সালে তার প্রথম স্বামীকে হত্যার নির্দেশ দিয়ে মিয়ামিতে চলে গিয়েছিল। সেখানে তার দ্বিতীয় স্বামী মাদক পাচারকারী আলবার্টো ব্রাভোর সাথে তার দেখা হয়, যে তাকে মাদকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের আরও অন্ধকার জগতের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।

ব্লাঙ্কোর সহিংস মনোভাব আর মাদক চোরাচালানে সাহসী দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, যা তাকে তরুণীদের কলম্বিয়া থেকে আমেরিকায় ব্রা কিংবা অন্তর্বাসের ভেতরে কোকেন লুকিয়ে উড়ে যেতে সহায়তা করেছে। এর অর্থ এটাই যে অচিরেই পুরো অপরাধ সাম্রাজ্য তার হাতের মুঠোয় চলে যায়।

মিয়ামিতে মাদক যুদ্ধ আরও তীব্র হওয়ার পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষগুলো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল, যা ব্লাঙ্কোকে আরও বেশি নির্মম করে তোলে। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে স্বামীকে গুলি করে ব্লাঙ্কো, কারণ তার বিশ্বাস ছিল যে তার স্বামী তার টাকা চুরি করেছে।

এরপর ১৯৮৩ সালে ব্লাঙ্কো তার তৃতীয় স্বামীকে খুন করে মিয়ামি ছেড়ে চলে যায়। সে সময় তার সাথে এই দম্পতির ছেলে মাইকেল করলিওনি ছিল। নির্দয় ও নির্মম আচরণের জন্য ব্লাঙ্কোকে 'ব্ল্যাক উইডো' বা 'কালো বিধবা' নামেও অভিহিত করা হয়।

সে সময় ব্লাঙ্কোর সাম্রাজ্য আরও বিস্তৃত হয় এবং ১৯৮০'র দশকের গোড়ার দিকে সে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও দুর্ধর্ষ মহিলায় পরিণত হয়, যে প্রতি মাসে এক দশমিক পাঁচ টন কোকেন পাচার তদারকি করতো।

ভারগারা বিবিসিকে বলছিলেন, “আমি সত্যিই মনে করি যে যখন গ্রিজেলডা মিয়ামিতে প্রথম যায় তখন তার উদ্দেশ্য ছিল শুধু পরিবারকে দেখাশোনা ও রক্ষা করা। কিন্তু এই অন্ধকার পথে সে হারিয়ে যায় এবং ক্ষমতা ও অর্থ তাকে একজন দানবে পরিণত করে।”

নিজের সাম্রাজ্য ত্যাগ করতে ১৯৮০'র দশকে প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষের দেয়া ১৫ মিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ব্লাঙ্কো।

অদক্ষ ব্যক্তিদের উপর নির্ভর করা
দুই দশক ধরে কঠোরভাবে মিয়ামিতে মাদক সাম্রাজ্য পরিচালনা করলেও নারী হিসেবে ব্লাঙ্কো সম্পূর্ণ সচেতন ছিল যে, মাদক ইন্ডাস্ট্রি একচেটিয়াভাবে উগ্রবাদী পুরুষরাই চালায়, যেখানে তার অবস্থান অনিশ্চিত ছিল।

এই যুক্তিতে ব্লাঙ্কো তার ব্যবসা পরিচালনা করতে সেসময় একজন পুরুষকে অনুমতি দেয়--স্থানীয় ডিলাররা তখনই “চুক্তি গ্রহণ করে যখন তা কোনও পুরুষের মুখ থেকে বের হয়।” এক হত্যা মামলায় ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর ব্লাঙ্কো নিজের ব্যবসা নিজেই পরিচালনা করার দায়িত্ব বেছে নেয় এবং নিজের সুবিধার জন্য তার বহিরাগত অবস্থানকে ব্যবহার করে।

আনুমানিক এক লাখ ৩৫ হাজার কিউবান ১৯৮০ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমেরিকায় অভিবাসী হয় যারা 'মারিলিটোস' নামে পরিচিত। এদের অনেকেই আবার ক্রিমিনাল গ্যাং বা অপরাধী চক্র, মাদক পাচার, কন্ট্রাক্ট কিলিং বা চুক্তিতে মানুষ হত্যার মতো অপরাধে আগে থেকেই জড়িত ছিল।

ব্লাঙ্কো এটাকে পুঁজি করে তাদেরকে নিজের গ্যাংয়ে নিয়োগ করে। হিটম্যান, গোলন্দাজ অর্থাৎ যারা পিস্তল চালাতে পারদর্শী, তাদেরকে নিয়ে ব্লাঙ্কোর দল তৈরি হয়, যারা মোটরসাইকেলে চড়ে গুপ্তহত্যা করতে পরিচিত হয়ে উঠেছিল।

নেটফ্লিক্সের সিরিজটির সহকারী পরিচালক আন্ড্রেজ বেইজ বলছিলেন, “ব্লাঙ্কো নিজে একজন অভিবাসী বা বহিরাগত এবং তার আশেপাশেও সব বহিরাগতদের নিয়োগ দেয় সে। এরকম ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে বিশ্বাস অর্জন করা খুব কঠিন এবং আরও কঠিন তা ধরে রাখা, ব্লাঙ্কো জানতো যে সে কী করছে।”

“এরা সবাই অদক্ষ ছিল, সমাজের স্বাভাবিক মানের সাথেও এরা যায় না। গ্রিজেলডা এটা জানতো এবং তাদের উপলব্ধি করতে সাহায্য করতো যে তারা তার পরিবারের অংশ,” যোগ করেন বেইজ।

“আমি একজন কলম্বিয়ান, একজন মা এবং একজন অভিবাসী। একজন নারী হিসেবে গ্রিজেলডাকে বিবেচনা করা হতো এবং এখন আমি জানি কারণ আমার উচ্চারণের কারণে আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় এবং আমি অন্যদের চাইতে কম সুযোগ পাই,” বলছিলেন ভারগারা।

‘একজন নারী কখনও এমন খারাপ হতে পারে না’
ব্লাঙ্কোর অপরাধ সাম্রাজ্য ১৯৮০'র দশকের মাঝের দিকে উন্মোচিত হতে শুরু করে এবং ক্যালিফোর্নিয়ার আরভিনে গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার সন্ত্রাসের রাজত্ব হঠাৎ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়।

কিন্তু কীভাবে দুই দশক ধরে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে ব্লাঙ্কো মিয়ামিকে মাদক নিয়ে খেলার মাঠে রূপান্তরিত করেছিলেন? ব্লাঙ্কো একজন নারী, এটাকেই কারণ বলে দেখিয়েছে 'গ্রিজেলডা' সিরিজটি।

“কারণ সে একজন নারী ছিল। সে যখন চাইতো তখনই অদৃশ্য হয়ে যেতে পারতো। কেউ ভাবতেও পারতো না যে একজন নারী এই আকারের একটি দল পরিচালনা করতে পারে। মানুষ ভাবে একজন নারী কখনও এরকম খারাপ হতে পারে না,” ভারগারা বলছিলেন।

পুরুষশাসিত মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো এ ব্যাপারে দৃঢ় ছিল যে একজন নারী কখনও মাদক ব্যবসার পিছনে জড়িত থাকতে পারে না। কেউ কেউ একেবারে এই লাইনেই তদন্তের জন্য জোর দেয়।

তবে ১৯৭০'র দশকের শুরু থেকে মাঝামাঝি পর্যন্ত ব্লাঙ্কোকে ধরার দায়িত্ব ছিল মিয়ামি পুলিশ বিভাগের একজন নারী গোয়েন্দা বিশ্লেষক জুন হকিন্সের।

পরিচালক নিউম্যান হকিন্সকে এই গল্পের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করেন।

“সে গ্রিজেলডার প্রতিরূপ, সে নিজেও একজন লাটিন তরুণী ও সিঙ্গেল মা - যে এমন একটি বিশ্বে কাজ করছে যেখানে নারীদেরকে অবমূল্যায়ন করা হয়। সে এটা দেখাতে চায় যে গ্রিজেলডা যা বেছে নিয়েছে, সেটা তার একমাত্র অপশন বা পথ ছিলো না।”

কী ঘটেছিল গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কোর ভাগ্যে?
এরপর ১৯৮৫ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি ব্লাঙ্কো তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার হয়। কোকেন উৎপাদন, আমদানি ও বিতরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয় সে।

ব্লাঙ্কোর বিরুদ্ধে আরও তিনটি হত্যার অভিযোগ আনা হয় এবং প্রায় দুই দশক সে কারাগারে কাটায়।

কারাভোগের সময়ই ব্লাঙ্কোর তিন ছেলেকে হত্যা করা হয়। পরে ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়ে ব্লাঙ্কো কলম্বিয়ায় নির্বাসনে যায় এবং সেখানে শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করে।

কয়েক বছর পর ২০১২ সালের তেসরা সেপ্টেম্বর মোটরবাইকে আসা এক ব্যক্তি ৬৯ বছর বয়সী ব্লাঙ্কোকে গুলি করে।

ব্লাঙ্কোকে যে স্টাইলে গুপ্তহত্যা করা হয়, তা অবিকল তার রাজত্বে গড়ে তোলা মানুষ হত্যার স্টাইলের মতোই।

“এ হত্যাকাণ্ড তার প্রতি ঘৃণার মাত্রা প্রমাণ করে। সে ২০১২ সালে ছিল একজন নিরীহ মহিলা, নির্জনে একাকী বাস করতো এবং তার চার সন্তানের মধ্যে তিনজনই মারা গিয়েছিল,” বিবিসিকে বলেন নিউম্যান।

বেইজ যোগ করেন, “সে কোনও কিছু থেকে উঠে আসেনি, সে অবিশ্বাস্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল, কিন্তু গল্পের একেবারে শেষে এসে এটা এমন একটা ট্রাজেডিতে পরিণত হয় যার পুরোটাই লস।”

ব্লাঙ্কোর জীবন ও ক্ষমতার আকর্ষনীয় কাহিনী হওয়া সত্ত্বেও ইতিহাসের বইগুলোতে তার উপস্থিতি সেভাবে নেই।

এমনকি ভারগারা, কলম্বিয়ায় যিনি 'মাদক যুগে' বেড়ে উঠেছেন তিনিও বলছেন যে কখনও এই নারী সম্পর্কে শোনেননি। ব্লাঙ্কোর জীবন সম্পর্কে জানার পর তার মনে হয়েছিল যে, এটা “অসম্ভব”, কিন্তু এটা ছিল সত্যি গল্প।

“এই কারণেই আমি গ্রিজেলডার চরিত্রে অভিনয় করতে চেয়েছিলাম। সে একাধারে একজন মা, খলনায়ক, প্রেমিকা এবং খুনিও। সে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে মানুষ কত জটিল হতে পারে।” সূত্র : বিবিসি বাংলা।

এই বিভাগের আরও খবর
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা
ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'
ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'
‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’
‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
সর্বশেষ খবর
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৪৮ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা