শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, শনিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ গ্রিজেলডার হলিউড অভিষেক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ গ্রিজেলডার হলিউড অভিষেক

‘একমাত্র ব্যক্তি যাকে আমি সবচেয়ে বেশি ভয় পেতাম, তিনি গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো নামের এক মহিলা,’ একবার বলেছিলেন কুখ্যাত মাদক সম্রাট পাবলো এসকোবার, যিনি স্বয়ং ইতিহাসের তীব্র ক্ষমতাধর ও লাভজনক মাদক বানিজ্য দল বা ড্রাগ কার্টেল তৈরি করা ব্যক্তি। ব্লাঙ্কোকে নির্দয় মনের মাস্টারমাইন্ড অপরাধী হিসেবে বর্ণনা করেন অনেকে, যার নাম শুনলে ১৯৭০ ও '৮০র দশকে ভয় পেতো মানুষ।

তার সম্পর্কে বলা হয়, একজন নারী যিনি মানুষকে হত্যা করেছেন, কারণ “তারা তার দিকে যেভাবে তাকাতো সেটি তার পছন্দ ছিলো না।” ‘মডার্ন ফ্যামিলি’ সিরিজখ্যাত সোফিয়া ভারগারা এই কুখ্যাত মাদক সম্রাজ্ঞীর চরিত্রে অভিনয় করছেন 'গ্রিজেলডা' সিরিজে। অপরাধ বিষয়ক নাটক 'নারকোস'র নির্মাতা দলই এই সিরিজটি বানাচ্ছে।

তুমুল অ্যাকশন, ঝুঁকিপূর্ণ নাটকীয় গোলাগুলি আর গ্ল্যামারে ভরপুর ছয় পর্বের এই নেটফ্লিক্স সিরিজ। এতে গ্রিজেলডাকে একজন অত্যন্ত দুর্ধর্ষ অপরাধী হিসেবে চিত্রায়িত করে তার বুদ্ধিমত্তা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু কলম্বিয়ার ‘কোকেন গডমাদার’ হিসেবে অভিহিত, নিজের তিনজন স্বামীকে হত্যার সাথে জড়িত এই নারীর জীবনের সত্যিকারের গল্প অবশ্য বেশ অস্পষ্ট।

গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো কে
কলম্বিয়ায় জন্ম নেয়া ব্লাঙ্কো ১১ বছর বয়সেই অপরাধ জগতের সাথে জড়িয়ে পড়ে। ব্লাঙ্কো সে সময় এক ধনী পরিবারের ছেলেকে অপহরণের পর তার পরিবার মুক্তিপণ দিতে অস্বীকার করায় তাকে গুলি করে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে ।

এরপর ২১ বছর বয়সে ১৯৬৪ সালে ব্লাঙ্কো তার তিন সন্তান ও স্বামীকে নিয়ে অবৈধভাবে নিউইয়র্কে অভিবাসী হয়ে যান এবং সেখানে গাঁজা বিক্রি করা শুরু করেন। কলম্বিয়াতেই বেড়ে উঠা ভারগারা বিবিসিকে বলছিলেন, “এটা মনে রাখা খুবই জরুরি যে গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কো তার জীবনের শুরুর দিকে কে ছিলেন। একজন অভিবাসী যে সম্পূর্ণ একা তার তিন সন্তানকে লালন-পালন করছিল। তার কিছুই ছিল না, বেঁচে থাকার জন্য তার না ছিল শিক্ষা, না ছিল কোনও হাতিয়ার।”

সিরিজটির পরিচালক এরিক নিউম্যান বলেছেন, তিনি গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কোর এই 'জটিল চরিত্রকে মানবিক' করে তুলে আনতে চেয়েছেন। সহকারী পরিচালক আন্ড্রেজ বেইজ বলেছেন, “পুরুষের জগতে সে একজন নারী, নিজেকে প্রমাণ করতে সে দশগুণ বেশি পরিশ্রম করেছে এবং নিজের চারপাশে থাকা পুরুষদের ছাড়িয়ে যেতে নিজের বুদ্ধি ও প্রজ্ঞা ব্যবহার করেছে। লোকজন তাকে সম্পূর্ণ বিনাশ করার জন্য পদক্ষেপও নিয়েছে এক সময়।”

'ক্ষমতা তাকে দানবে পরিণত করেছে'
ব্লাঙ্কো ১৯৭০ সালে তার প্রথম স্বামীকে হত্যার নির্দেশ দিয়ে মিয়ামিতে চলে গিয়েছিল। সেখানে তার দ্বিতীয় স্বামী মাদক পাচারকারী আলবার্টো ব্রাভোর সাথে তার দেখা হয়, যে তাকে মাদকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের আরও অন্ধকার জগতের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।

ব্লাঙ্কোর সহিংস মনোভাব আর মাদক চোরাচালানে সাহসী দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, যা তাকে তরুণীদের কলম্বিয়া থেকে আমেরিকায় ব্রা কিংবা অন্তর্বাসের ভেতরে কোকেন লুকিয়ে উড়ে যেতে সহায়তা করেছে। এর অর্থ এটাই যে অচিরেই পুরো অপরাধ সাম্রাজ্য তার হাতের মুঠোয় চলে যায়।

মিয়ামিতে মাদক যুদ্ধ আরও তীব্র হওয়ার পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষগুলো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল, যা ব্লাঙ্কোকে আরও বেশি নির্মম করে তোলে। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে স্বামীকে গুলি করে ব্লাঙ্কো, কারণ তার বিশ্বাস ছিল যে তার স্বামী তার টাকা চুরি করেছে।

এরপর ১৯৮৩ সালে ব্লাঙ্কো তার তৃতীয় স্বামীকে খুন করে মিয়ামি ছেড়ে চলে যায়। সে সময় তার সাথে এই দম্পতির ছেলে মাইকেল করলিওনি ছিল। নির্দয় ও নির্মম আচরণের জন্য ব্লাঙ্কোকে 'ব্ল্যাক উইডো' বা 'কালো বিধবা' নামেও অভিহিত করা হয়।

সে সময় ব্লাঙ্কোর সাম্রাজ্য আরও বিস্তৃত হয় এবং ১৯৮০'র দশকের গোড়ার দিকে সে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও দুর্ধর্ষ মহিলায় পরিণত হয়, যে প্রতি মাসে এক দশমিক পাঁচ টন কোকেন পাচার তদারকি করতো।

ভারগারা বিবিসিকে বলছিলেন, “আমি সত্যিই মনে করি যে যখন গ্রিজেলডা মিয়ামিতে প্রথম যায় তখন তার উদ্দেশ্য ছিল শুধু পরিবারকে দেখাশোনা ও রক্ষা করা। কিন্তু এই অন্ধকার পথে সে হারিয়ে যায় এবং ক্ষমতা ও অর্থ তাকে একজন দানবে পরিণত করে।”

নিজের সাম্রাজ্য ত্যাগ করতে ১৯৮০'র দশকে প্রতিদ্বন্দ্বী পক্ষের দেয়া ১৫ মিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ব্লাঙ্কো।

অদক্ষ ব্যক্তিদের উপর নির্ভর করা
দুই দশক ধরে কঠোরভাবে মিয়ামিতে মাদক সাম্রাজ্য পরিচালনা করলেও নারী হিসেবে ব্লাঙ্কো সম্পূর্ণ সচেতন ছিল যে, মাদক ইন্ডাস্ট্রি একচেটিয়াভাবে উগ্রবাদী পুরুষরাই চালায়, যেখানে তার অবস্থান অনিশ্চিত ছিল।

এই যুক্তিতে ব্লাঙ্কো তার ব্যবসা পরিচালনা করতে সেসময় একজন পুরুষকে অনুমতি দেয়--স্থানীয় ডিলাররা তখনই “চুক্তি গ্রহণ করে যখন তা কোনও পুরুষের মুখ থেকে বের হয়।” এক হত্যা মামলায় ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর ব্লাঙ্কো নিজের ব্যবসা নিজেই পরিচালনা করার দায়িত্ব বেছে নেয় এবং নিজের সুবিধার জন্য তার বহিরাগত অবস্থানকে ব্যবহার করে।

আনুমানিক এক লাখ ৩৫ হাজার কিউবান ১৯৮০ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমেরিকায় অভিবাসী হয় যারা 'মারিলিটোস' নামে পরিচিত। এদের অনেকেই আবার ক্রিমিনাল গ্যাং বা অপরাধী চক্র, মাদক পাচার, কন্ট্রাক্ট কিলিং বা চুক্তিতে মানুষ হত্যার মতো অপরাধে আগে থেকেই জড়িত ছিল।

ব্লাঙ্কো এটাকে পুঁজি করে তাদেরকে নিজের গ্যাংয়ে নিয়োগ করে। হিটম্যান, গোলন্দাজ অর্থাৎ যারা পিস্তল চালাতে পারদর্শী, তাদেরকে নিয়ে ব্লাঙ্কোর দল তৈরি হয়, যারা মোটরসাইকেলে চড়ে গুপ্তহত্যা করতে পরিচিত হয়ে উঠেছিল।

নেটফ্লিক্সের সিরিজটির সহকারী পরিচালক আন্ড্রেজ বেইজ বলছিলেন, “ব্লাঙ্কো নিজে একজন অভিবাসী বা বহিরাগত এবং তার আশেপাশেও সব বহিরাগতদের নিয়োগ দেয় সে। এরকম ইন্ডাস্ট্রিতে যেখানে বিশ্বাস অর্জন করা খুব কঠিন এবং আরও কঠিন তা ধরে রাখা, ব্লাঙ্কো জানতো যে সে কী করছে।”

“এরা সবাই অদক্ষ ছিল, সমাজের স্বাভাবিক মানের সাথেও এরা যায় না। গ্রিজেলডা এটা জানতো এবং তাদের উপলব্ধি করতে সাহায্য করতো যে তারা তার পরিবারের অংশ,” যোগ করেন বেইজ।

“আমি একজন কলম্বিয়ান, একজন মা এবং একজন অভিবাসী। একজন নারী হিসেবে গ্রিজেলডাকে বিবেচনা করা হতো এবং এখন আমি জানি কারণ আমার উচ্চারণের কারণে আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় এবং আমি অন্যদের চাইতে কম সুযোগ পাই,” বলছিলেন ভারগারা।

‘একজন নারী কখনও এমন খারাপ হতে পারে না’
ব্লাঙ্কোর অপরাধ সাম্রাজ্য ১৯৮০'র দশকের মাঝের দিকে উন্মোচিত হতে শুরু করে এবং ক্যালিফোর্নিয়ার আরভিনে গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার সন্ত্রাসের রাজত্ব হঠাৎ বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়।

কিন্তু কীভাবে দুই দশক ধরে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে ব্লাঙ্কো মিয়ামিকে মাদক নিয়ে খেলার মাঠে রূপান্তরিত করেছিলেন? ব্লাঙ্কো একজন নারী, এটাকেই কারণ বলে দেখিয়েছে 'গ্রিজেলডা' সিরিজটি।

“কারণ সে একজন নারী ছিল। সে যখন চাইতো তখনই অদৃশ্য হয়ে যেতে পারতো। কেউ ভাবতেও পারতো না যে একজন নারী এই আকারের একটি দল পরিচালনা করতে পারে। মানুষ ভাবে একজন নারী কখনও এরকম খারাপ হতে পারে না,” ভারগারা বলছিলেন।

পুরুষশাসিত মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো এ ব্যাপারে দৃঢ় ছিল যে একজন নারী কখনও মাদক ব্যবসার পিছনে জড়িত থাকতে পারে না। কেউ কেউ একেবারে এই লাইনেই তদন্তের জন্য জোর দেয়।

তবে ১৯৭০'র দশকের শুরু থেকে মাঝামাঝি পর্যন্ত ব্লাঙ্কোকে ধরার দায়িত্ব ছিল মিয়ামি পুলিশ বিভাগের একজন নারী গোয়েন্দা বিশ্লেষক জুন হকিন্সের।

পরিচালক নিউম্যান হকিন্সকে এই গল্পের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করেন।

“সে গ্রিজেলডার প্রতিরূপ, সে নিজেও একজন লাটিন তরুণী ও সিঙ্গেল মা - যে এমন একটি বিশ্বে কাজ করছে যেখানে নারীদেরকে অবমূল্যায়ন করা হয়। সে এটা দেখাতে চায় যে গ্রিজেলডা যা বেছে নিয়েছে, সেটা তার একমাত্র অপশন বা পথ ছিলো না।”

কী ঘটেছিল গ্রিজেলডা ব্লাঙ্কোর ভাগ্যে?
এরপর ১৯৮৫ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি ব্লাঙ্কো তার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার হয়। কোকেন উৎপাদন, আমদানি ও বিতরণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয় সে।

ব্লাঙ্কোর বিরুদ্ধে আরও তিনটি হত্যার অভিযোগ আনা হয় এবং প্রায় দুই দশক সে কারাগারে কাটায়।

কারাভোগের সময়ই ব্লাঙ্কোর তিন ছেলেকে হত্যা করা হয়। পরে ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়ে ব্লাঙ্কো কলম্বিয়ায় নির্বাসনে যায় এবং সেখানে শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করে।

কয়েক বছর পর ২০১২ সালের তেসরা সেপ্টেম্বর মোটরবাইকে আসা এক ব্যক্তি ৬৯ বছর বয়সী ব্লাঙ্কোকে গুলি করে।

ব্লাঙ্কোকে যে স্টাইলে গুপ্তহত্যা করা হয়, তা অবিকল তার রাজত্বে গড়ে তোলা মানুষ হত্যার স্টাইলের মতোই।

“এ হত্যাকাণ্ড তার প্রতি ঘৃণার মাত্রা প্রমাণ করে। সে ২০১২ সালে ছিল একজন নিরীহ মহিলা, নির্জনে একাকী বাস করতো এবং তার চার সন্তানের মধ্যে তিনজনই মারা গিয়েছিল,” বিবিসিকে বলেন নিউম্যান।

বেইজ যোগ করেন, “সে কোনও কিছু থেকে উঠে আসেনি, সে অবিশ্বাস্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল, কিন্তু গল্পের একেবারে শেষে এসে এটা এমন একটা ট্রাজেডিতে পরিণত হয় যার পুরোটাই লস।”

ব্লাঙ্কোর জীবন ও ক্ষমতার আকর্ষনীয় কাহিনী হওয়া সত্ত্বেও ইতিহাসের বইগুলোতে তার উপস্থিতি সেভাবে নেই।

এমনকি ভারগারা, কলম্বিয়ায় যিনি 'মাদক যুগে' বেড়ে উঠেছেন তিনিও বলছেন যে কখনও এই নারী সম্পর্কে শোনেননি। ব্লাঙ্কোর জীবন সম্পর্কে জানার পর তার মনে হয়েছিল যে, এটা “অসম্ভব”, কিন্তু এটা ছিল সত্যি গল্প।

“এই কারণেই আমি গ্রিজেলডার চরিত্রে অভিনয় করতে চেয়েছিলাম। সে একাধারে একজন মা, খলনায়ক, প্রেমিকা এবং খুনিও। সে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে মানুষ কত জটিল হতে পারে।” সূত্র : বিবিসি বাংলা।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
জমে উঠেছে বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’
জমে উঠেছে বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ