শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯

'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

আমার বাবার দূর সম্পর্কের এক বোন থাকতেন আমাদের শহরে। আমরা ফুপু ডাকতাম। গ্রাম থেকে মফঃস্বল শহরে এসে আলিশান এক বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। বাড়িটির অন্দরমহল সাজানো গোছানো। রাজকীয় ব্যাপার স্যাপার। উদ্দেশ্য সন্তানদের শহরের স্কুলে পড়াবেন। সেই অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন তিন পুত্রকে। সবার বড়জন আমার সমবয়সী। ফুপা বিদেশ থাকতেন। মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে। মাঝে মাঝে ছুটিতে দেশে এলে ফুপুকে নিয়ে বেড়াতে আসতেন আমাদের বাসায়। তখন স্কুলে পড়তাম আমি। ছোট ছিলাম যদিও, তবুও কিছু ভালো লাগার অনুভূতি মনকে নাড়া দিয়ে যেতো। ফুপা-ফুপু দুপুরের কিছু পরে সূর্য যখন পশ্চিমাকাশের দিকে হেলে পড়তে শুরু করতো সেই সময়টায় ড্রইং রুমে চা-নাস্তা খেতে খেতে গল্প করতেন বাবা-মা'র সাথে।

সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু আগে তারা দু'জন বেলকণিতে গিয়ে দাঁড়াতেন। ফুপুর মুখের উপর গোধূলিবেলার সোনালি আলো এসে পড়তো যখন, কী অদ্ভুত সুন্দরই না লাগতো তাকে। খোঁপায় বেলি ফুলের মালা। সেখান থেকে বেলি ফুলের মিষ্টি সুবাস আমাদের ঘরখানিতে ভরে থাকতো। বেলিফুল সংগ্রহ করে মালা গেঁথে খোঁপায় পরা, কতটা সৌখিন হলে এমনটি হতে পারে, ভাবতাম আমি। বড় হতে হতে জানলাম, প্লাস্টিকের বেলি ফুলের উপর 'জেসমিন' পারফিউম স্প্রে করে খোঁপায় পরতেন ফুপু। কী চমৎকার আইডিয়া! আর তাতেই তাজা ফুলের সুবাস ছড়াতো চারিদিকে। সুন্দর সাজগোজ এর জন্যে ফুপুকে ভালো লাগতো চিরকালই।

কখনো দুপুরের দিকে ফুপুর বাসায় বেড়াতে গেলে দেখতাম আমার সমবয়সী ফুপাত ভাইটি তখনো ঘুম থেকে উঠেনি। ঘরের কাজে সাহায্যকারী মেয়েটি সকালের রকমারি নাস্তা খাবারের ট্রলিতে সাজিয়ে, তা ঠেলে নিয়ে যেতো তার রুমের দিকে। ঘরময় বলিউডের নায়কদের পোস্টার। একই স্টাইলে ফুপাত ভাইটির নিজেরও পোস্টার সাইজের ছবি দেয়ালে শোভা পেতো। ফুপু আমাদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করার সময়টায় ছেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠতেন। বলতেন, রাত জেগে ছেলেটি পড়াশুনা করে, তাই বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে। গল্পের সবটা জুড়েই থাকতো ছেলের প্রশংসা।

এইসব শুনে শুনে নিজের বাবা-মায়ের প্রতি কিঞ্চিত ক্ষোভ জমা হতো মনের কোণে। আমার প্রায়ই মনে হতো, ইস আমাদের বাবা-মা যদি এমন করে আমাদের প্রশংসা করতো! কতোই না আনন্দিত হতাম। সবার বাবা-মা কত্তো ভালো, আমাদের বাবা-মা যেন ক্যামন! উল্টো অন্যের ছেলে কতো ভালো লেখাপড়া করে সেইসব নিয়ে আলোচনা করতেন তারা। কিন্তু বছর শেষে পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই তুলনামূলক ভালো হতো আমাদের। আর আমার সেই ফুপাত ভাইটি মোটামুটিভাবে পাশ করে যেতো।

পরে গল্পচ্ছলে জেনেছিলাম, রাত জেগে সে পড়াশুনা নয়, হিন্দি সিনেমা দেখে সময় কাটাত। যা তার মায়ের অজানা ছিল। আবার কখনো বা মনে হতো ওরা অর্থনৈতিকভাবে বেশ সচ্ছল, চাহিবামাত্রই সবকিছু পেয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের কতো সীমাবদ্ধতা! সেইসাথে আছে কঠোর শাসন, নিয়মানুবর্তিতা। ঘড়ির সময় ধরে পড়া, খাওয়া, ঘুম। এমন কী বাবার রুমে রাখা টিভিতে সীমিত কিছু অনুষ্ঠান দেখবার অনুমতি মিলত। অথচ ওদের নিজেদের শোবার ঘরেই টিভি। আছে তা দেখবার অবাধ স্বাধীনতা, বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে জন্মদিনের পার্টি করার স্বাধীনতা। ওদের বেশ সৌভাগ্যবান মনে হতো।

এরপর একদিন পৃথিবীর সকল কন্যা সন্তানদের মতোই হুট করে বড় হয়ে গেলাম আমি। স্বামীর সাথে চলে এলাম এই দূর পরবাসে। কর্মব্যস্ততা আর কঠিন বাস্তবতার কারণে দীর্ঘ অনেকগুলো বছর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম আমরা। ফুপা মারা গেছেন, সে খবর পাই স্বজনদের মারফতে। একদিন এই বিদেশের বাড়িতে বসে প্রযুক্তির কল্যাণে আমার শহরের লোকাল নিউজ পোর্টালে কিছু ছবি এবং সংবাদ দেখে চমকে উঠি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমার সেই ফুপাত ভাইর ছবি। হাতকড়া পরানো। মাথা নিচু করে নয়, সরাসরি ক্যমেরার যান্ত্রিক চোখের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে। মাদকাসক্ত চোখ-মুখ। খবরের শিরোনাম 'মাদক ব্যবসায়ী আটক '। খবর নিয়ে জানলাম, আগেও বেশ ক'বার এমন আটকের ঘটনা ঘটেছিল।

মনটা বিষণ্ণ হোল। বহুদিন পর ফুপা-ফুপুর মুখ ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মনে হলো, এতো কষ্ট করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে যে ঘামঝরা অর্থ পাঠাতেন পরিবারের সুখের জন্যে, সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্যে, এই তার ফলাফল! তীব্র মনঃকষ্টে বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যেতে লাগলো। কেবলই মনে হচ্ছিল, আর্থিক চাকচিক্যই জীবনের সব নয়। অর্থ অর্জন করা আর ব্যয় করার মাঝে সাবধানতা অবলম্বন জরুরি। কেননা আর্থিক চাকচিক্য অনেক ক্ষেত্রেই কিশোর বয়সীদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলে থাকে। কখনোই শিশু কিশোরদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা প্রদর্শন করা উচিত নয়। এতে তাদের নৈতিক অধঃপতন হয়।

অনেক আগে বইয়ের পাতায় পড়েছিলাম, 'নৈতিকতা এমন এক আচরণ, যার চমক কখনোই ক্ষীণ হয় না, তার উপর কোন বাহ্যিক প্রভাব পড়ে না। তার উপর কখনো জং ধরে না।' টিভি দেখার অবাধ স্বাধীনতা ছিল না বলে কিশোর বয়সে বাবা-মা'র প্রতি যে অসন্তোষ ছিল, তা নিয়ে লজ্জিত হলাম, একদিন যখন নিজেই সন্তানের মা হলাম। বুঝতে পারলাম, টিভির মাধ্যমে দেশী-বিদেশী চ্যানেল দ্বারা প্রদর্শিত কিছু সামাজিক তথ্য শিশু কিশোরদের সামনে এসে দাঁড়ায়। কিছু কিছু দৃশ্য তাদের হিংস্র প্রবৃত্তিকে উসকে দেয়। সামাজিক অপরাধে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে। টিভি আর সিনেমা শিশু কিশোরদের সামনে যে জীবনশৈলী তুলে ধরে, তার প্রভাবে তাদের মানসিকতা সঠিক বয়সের আগেই বড়দের মতো হয়ে যায়। তারা হয়ে উঠে অকালপক্ব। আবার সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা যখন অন্ধ ভালোবাসায় রূপ নেয়, তখনই তারা অবাধ্য হতে শুরু করে। এ বিষয়ে বন্দনা অরোরা'র একটি উক্তি মনে পড়ছে , 'বুদ্ধিমান মা-বাবা সন্তানের জন্যে ঈশ্বরের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ '।

আমার বাসার পাশেই একটি হাইস্কুল আছে। বাসার পিছনের পার্কিং স্পেসের জায়গাটা খানিক নির্জন। সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু কিশোর-কিশোরীকে ড্রাগ নিতে দেখা যায়। কেউবা সিগারেটের ধোঁয়া শূন্যে ছুঁড়ে দিয়ে বন্ধুদের সাথে জটলা করে। এইসব দেখে দেখে আমার ভেতরে একরকম ভয়, শংকা কাজ করতে থাকে। এতটুকুন ছেলেমেয়েরা কেমন করে এপথে গেলো! আমার ছেলেটি যখন মিডল স্কুল শেষ করে হাইস্কুলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সেই সময়ে একদিন তাকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলাম। নিজের ভয়, শংকার কথা জানালাম। সতর্ক করে দিলাম। সে জানালো, এ বিষয়ে ইতিমধ্যে সে জেনেছে সোশ্যাল স্টাডিজ ক্লাসে টিচারের কাছ থেকে। হাইস্কুলে যাবার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে তাদেরকে মিডল স্কুলে এ বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে।

অবশেষে সে যখন নিউইয়র্কের অন্যতম সেরা হাই স্কুল 'স্টাইভেসেণ্ট' এর গর্বিত ছাত্র হবার সুযোগ পেলো, আমি যতোটা না খুশিতে আত্মহারা হয়েছি, তারচেয়েও অধিক অজানা আশঙ্কায় দিন কাটিয়েছি। স্কুল থেকে ফেরার পর নানান বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়া, ভালো ফলাফল নিয়ে উৎসাহ দিতে চেষ্টা করেছি। ভালো নাম্বার না পেলে ভেঙে না পড়তে আশ্বস্ত করেছি। আমার অনেক কিছু জানবার আগ্রহ আর উপর্যুপরি প্রশ্নে কখনো সে বিরক্তি প্রকাশ করলে কিংবা উচ্চস্বরে কথা বললে মনখারাপ করেছি। দিনশেষে সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে জড়িয়ে ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছে, ক্ষমা চেয়েছে। তারপরও ভাবনা থেকে যায় বিদেশে বেড়ে উঠা আমাদের টিনএজার ছেলেমেয়েদের নিয়ে।

কথাগুলো মনে এলো যে কারণে, এইতো এই পহেলা বৈশাখে বরের কিনে দেয়া নকল বেলি ফুলের মালা খোঁপায় পরেছিলাম (যদিও দেখতে একেবারে সতেজ ফুলের মতোই)। বন্ধু মাক্সুদার কাছ থেকে উপহার পাওয়া 'জেসমিন' নামের সুগন্ধি স্প্রে করে দিলাম তাতে। ঘরময় বেলি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়লো। আচমকা আমার ফুপুর মিষ্টি মুখখানা ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মালাগুলো খুলে আবার প্যাকেটবন্দি করে রেখে দিলাম। মনে হলো এটি শুধু একজনকেই মানায়। আমার সেই শ্যাম বর্ণের ফুপুকে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন