শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯

'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

আমার বাবার দূর সম্পর্কের এক বোন থাকতেন আমাদের শহরে। আমরা ফুপু ডাকতাম। গ্রাম থেকে মফঃস্বল শহরে এসে আলিশান এক বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। বাড়িটির অন্দরমহল সাজানো গোছানো। রাজকীয় ব্যাপার স্যাপার। উদ্দেশ্য সন্তানদের শহরের স্কুলে পড়াবেন। সেই অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন তিন পুত্রকে। সবার বড়জন আমার সমবয়সী। ফুপা বিদেশ থাকতেন। মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে। মাঝে মাঝে ছুটিতে দেশে এলে ফুপুকে নিয়ে বেড়াতে আসতেন আমাদের বাসায়। তখন স্কুলে পড়তাম আমি। ছোট ছিলাম যদিও, তবুও কিছু ভালো লাগার অনুভূতি মনকে নাড়া দিয়ে যেতো। ফুপা-ফুপু দুপুরের কিছু পরে সূর্য যখন পশ্চিমাকাশের দিকে হেলে পড়তে শুরু করতো সেই সময়টায় ড্রইং রুমে চা-নাস্তা খেতে খেতে গল্প করতেন বাবা-মা'র সাথে।

সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু আগে তারা দু'জন বেলকণিতে গিয়ে দাঁড়াতেন। ফুপুর মুখের উপর গোধূলিবেলার সোনালি আলো এসে পড়তো যখন, কী অদ্ভুত সুন্দরই না লাগতো তাকে। খোঁপায় বেলি ফুলের মালা। সেখান থেকে বেলি ফুলের মিষ্টি সুবাস আমাদের ঘরখানিতে ভরে থাকতো। বেলিফুল সংগ্রহ করে মালা গেঁথে খোঁপায় পরা, কতটা সৌখিন হলে এমনটি হতে পারে, ভাবতাম আমি। বড় হতে হতে জানলাম, প্লাস্টিকের বেলি ফুলের উপর 'জেসমিন' পারফিউম স্প্রে করে খোঁপায় পরতেন ফুপু। কী চমৎকার আইডিয়া! আর তাতেই তাজা ফুলের সুবাস ছড়াতো চারিদিকে। সুন্দর সাজগোজ এর জন্যে ফুপুকে ভালো লাগতো চিরকালই।

কখনো দুপুরের দিকে ফুপুর বাসায় বেড়াতে গেলে দেখতাম আমার সমবয়সী ফুপাত ভাইটি তখনো ঘুম থেকে উঠেনি। ঘরের কাজে সাহায্যকারী মেয়েটি সকালের রকমারি নাস্তা খাবারের ট্রলিতে সাজিয়ে, তা ঠেলে নিয়ে যেতো তার রুমের দিকে। ঘরময় বলিউডের নায়কদের পোস্টার। একই স্টাইলে ফুপাত ভাইটির নিজেরও পোস্টার সাইজের ছবি দেয়ালে শোভা পেতো। ফুপু আমাদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করার সময়টায় ছেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠতেন। বলতেন, রাত জেগে ছেলেটি পড়াশুনা করে, তাই বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে। গল্পের সবটা জুড়েই থাকতো ছেলের প্রশংসা।

এইসব শুনে শুনে নিজের বাবা-মায়ের প্রতি কিঞ্চিত ক্ষোভ জমা হতো মনের কোণে। আমার প্রায়ই মনে হতো, ইস আমাদের বাবা-মা যদি এমন করে আমাদের প্রশংসা করতো! কতোই না আনন্দিত হতাম। সবার বাবা-মা কত্তো ভালো, আমাদের বাবা-মা যেন ক্যামন! উল্টো অন্যের ছেলে কতো ভালো লেখাপড়া করে সেইসব নিয়ে আলোচনা করতেন তারা। কিন্তু বছর শেষে পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই তুলনামূলক ভালো হতো আমাদের। আর আমার সেই ফুপাত ভাইটি মোটামুটিভাবে পাশ করে যেতো।

পরে গল্পচ্ছলে জেনেছিলাম, রাত জেগে সে পড়াশুনা নয়, হিন্দি সিনেমা দেখে সময় কাটাত। যা তার মায়ের অজানা ছিল। আবার কখনো বা মনে হতো ওরা অর্থনৈতিকভাবে বেশ সচ্ছল, চাহিবামাত্রই সবকিছু পেয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের কতো সীমাবদ্ধতা! সেইসাথে আছে কঠোর শাসন, নিয়মানুবর্তিতা। ঘড়ির সময় ধরে পড়া, খাওয়া, ঘুম। এমন কী বাবার রুমে রাখা টিভিতে সীমিত কিছু অনুষ্ঠান দেখবার অনুমতি মিলত। অথচ ওদের নিজেদের শোবার ঘরেই টিভি। আছে তা দেখবার অবাধ স্বাধীনতা, বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে জন্মদিনের পার্টি করার স্বাধীনতা। ওদের বেশ সৌভাগ্যবান মনে হতো।

এরপর একদিন পৃথিবীর সকল কন্যা সন্তানদের মতোই হুট করে বড় হয়ে গেলাম আমি। স্বামীর সাথে চলে এলাম এই দূর পরবাসে। কর্মব্যস্ততা আর কঠিন বাস্তবতার কারণে দীর্ঘ অনেকগুলো বছর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম আমরা। ফুপা মারা গেছেন, সে খবর পাই স্বজনদের মারফতে। একদিন এই বিদেশের বাড়িতে বসে প্রযুক্তির কল্যাণে আমার শহরের লোকাল নিউজ পোর্টালে কিছু ছবি এবং সংবাদ দেখে চমকে উঠি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমার সেই ফুপাত ভাইর ছবি। হাতকড়া পরানো। মাথা নিচু করে নয়, সরাসরি ক্যমেরার যান্ত্রিক চোখের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে। মাদকাসক্ত চোখ-মুখ। খবরের শিরোনাম 'মাদক ব্যবসায়ী আটক '। খবর নিয়ে জানলাম, আগেও বেশ ক'বার এমন আটকের ঘটনা ঘটেছিল।

মনটা বিষণ্ণ হোল। বহুদিন পর ফুপা-ফুপুর মুখ ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মনে হলো, এতো কষ্ট করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে যে ঘামঝরা অর্থ পাঠাতেন পরিবারের সুখের জন্যে, সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্যে, এই তার ফলাফল! তীব্র মনঃকষ্টে বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যেতে লাগলো। কেবলই মনে হচ্ছিল, আর্থিক চাকচিক্যই জীবনের সব নয়। অর্থ অর্জন করা আর ব্যয় করার মাঝে সাবধানতা অবলম্বন জরুরি। কেননা আর্থিক চাকচিক্য অনেক ক্ষেত্রেই কিশোর বয়সীদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলে থাকে। কখনোই শিশু কিশোরদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা প্রদর্শন করা উচিত নয়। এতে তাদের নৈতিক অধঃপতন হয়।

অনেক আগে বইয়ের পাতায় পড়েছিলাম, 'নৈতিকতা এমন এক আচরণ, যার চমক কখনোই ক্ষীণ হয় না, তার উপর কোন বাহ্যিক প্রভাব পড়ে না। তার উপর কখনো জং ধরে না।' টিভি দেখার অবাধ স্বাধীনতা ছিল না বলে কিশোর বয়সে বাবা-মা'র প্রতি যে অসন্তোষ ছিল, তা নিয়ে লজ্জিত হলাম, একদিন যখন নিজেই সন্তানের মা হলাম। বুঝতে পারলাম, টিভির মাধ্যমে দেশী-বিদেশী চ্যানেল দ্বারা প্রদর্শিত কিছু সামাজিক তথ্য শিশু কিশোরদের সামনে এসে দাঁড়ায়। কিছু কিছু দৃশ্য তাদের হিংস্র প্রবৃত্তিকে উসকে দেয়। সামাজিক অপরাধে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে। টিভি আর সিনেমা শিশু কিশোরদের সামনে যে জীবনশৈলী তুলে ধরে, তার প্রভাবে তাদের মানসিকতা সঠিক বয়সের আগেই বড়দের মতো হয়ে যায়। তারা হয়ে উঠে অকালপক্ব। আবার সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা যখন অন্ধ ভালোবাসায় রূপ নেয়, তখনই তারা অবাধ্য হতে শুরু করে। এ বিষয়ে বন্দনা অরোরা'র একটি উক্তি মনে পড়ছে , 'বুদ্ধিমান মা-বাবা সন্তানের জন্যে ঈশ্বরের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ '।

আমার বাসার পাশেই একটি হাইস্কুল আছে। বাসার পিছনের পার্কিং স্পেসের জায়গাটা খানিক নির্জন। সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু কিশোর-কিশোরীকে ড্রাগ নিতে দেখা যায়। কেউবা সিগারেটের ধোঁয়া শূন্যে ছুঁড়ে দিয়ে বন্ধুদের সাথে জটলা করে। এইসব দেখে দেখে আমার ভেতরে একরকম ভয়, শংকা কাজ করতে থাকে। এতটুকুন ছেলেমেয়েরা কেমন করে এপথে গেলো! আমার ছেলেটি যখন মিডল স্কুল শেষ করে হাইস্কুলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সেই সময়ে একদিন তাকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলাম। নিজের ভয়, শংকার কথা জানালাম। সতর্ক করে দিলাম। সে জানালো, এ বিষয়ে ইতিমধ্যে সে জেনেছে সোশ্যাল স্টাডিজ ক্লাসে টিচারের কাছ থেকে। হাইস্কুলে যাবার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে তাদেরকে মিডল স্কুলে এ বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে।

অবশেষে সে যখন নিউইয়র্কের অন্যতম সেরা হাই স্কুল 'স্টাইভেসেণ্ট' এর গর্বিত ছাত্র হবার সুযোগ পেলো, আমি যতোটা না খুশিতে আত্মহারা হয়েছি, তারচেয়েও অধিক অজানা আশঙ্কায় দিন কাটিয়েছি। স্কুল থেকে ফেরার পর নানান বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়া, ভালো ফলাফল নিয়ে উৎসাহ দিতে চেষ্টা করেছি। ভালো নাম্বার না পেলে ভেঙে না পড়তে আশ্বস্ত করেছি। আমার অনেক কিছু জানবার আগ্রহ আর উপর্যুপরি প্রশ্নে কখনো সে বিরক্তি প্রকাশ করলে কিংবা উচ্চস্বরে কথা বললে মনখারাপ করেছি। দিনশেষে সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে জড়িয়ে ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছে, ক্ষমা চেয়েছে। তারপরও ভাবনা থেকে যায় বিদেশে বেড়ে উঠা আমাদের টিনএজার ছেলেমেয়েদের নিয়ে।

কথাগুলো মনে এলো যে কারণে, এইতো এই পহেলা বৈশাখে বরের কিনে দেয়া নকল বেলি ফুলের মালা খোঁপায় পরেছিলাম (যদিও দেখতে একেবারে সতেজ ফুলের মতোই)। বন্ধু মাক্সুদার কাছ থেকে উপহার পাওয়া 'জেসমিন' নামের সুগন্ধি স্প্রে করে দিলাম তাতে। ঘরময় বেলি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়লো। আচমকা আমার ফুপুর মিষ্টি মুখখানা ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মালাগুলো খুলে আবার প্যাকেটবন্দি করে রেখে দিলাম। মনে হলো এটি শুধু একজনকেই মানায়। আমার সেই শ্যাম বর্ণের ফুপুকে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা