শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯

'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

আমার বাবার দূর সম্পর্কের এক বোন থাকতেন আমাদের শহরে। আমরা ফুপু ডাকতাম। গ্রাম থেকে মফঃস্বল শহরে এসে আলিশান এক বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। বাড়িটির অন্দরমহল সাজানো গোছানো। রাজকীয় ব্যাপার স্যাপার। উদ্দেশ্য সন্তানদের শহরের স্কুলে পড়াবেন। সেই অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন তিন পুত্রকে। সবার বড়জন আমার সমবয়সী। ফুপা বিদেশ থাকতেন। মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে। মাঝে মাঝে ছুটিতে দেশে এলে ফুপুকে নিয়ে বেড়াতে আসতেন আমাদের বাসায়। তখন স্কুলে পড়তাম আমি। ছোট ছিলাম যদিও, তবুও কিছু ভালো লাগার অনুভূতি মনকে নাড়া দিয়ে যেতো। ফুপা-ফুপু দুপুরের কিছু পরে সূর্য যখন পশ্চিমাকাশের দিকে হেলে পড়তে শুরু করতো সেই সময়টায় ড্রইং রুমে চা-নাস্তা খেতে খেতে গল্প করতেন বাবা-মা'র সাথে।

সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু আগে তারা দু'জন বেলকণিতে গিয়ে দাঁড়াতেন। ফুপুর মুখের উপর গোধূলিবেলার সোনালি আলো এসে পড়তো যখন, কী অদ্ভুত সুন্দরই না লাগতো তাকে। খোঁপায় বেলি ফুলের মালা। সেখান থেকে বেলি ফুলের মিষ্টি সুবাস আমাদের ঘরখানিতে ভরে থাকতো। বেলিফুল সংগ্রহ করে মালা গেঁথে খোঁপায় পরা, কতটা সৌখিন হলে এমনটি হতে পারে, ভাবতাম আমি। বড় হতে হতে জানলাম, প্লাস্টিকের বেলি ফুলের উপর 'জেসমিন' পারফিউম স্প্রে করে খোঁপায় পরতেন ফুপু। কী চমৎকার আইডিয়া! আর তাতেই তাজা ফুলের সুবাস ছড়াতো চারিদিকে। সুন্দর সাজগোজ এর জন্যে ফুপুকে ভালো লাগতো চিরকালই।

কখনো দুপুরের দিকে ফুপুর বাসায় বেড়াতে গেলে দেখতাম আমার সমবয়সী ফুপাত ভাইটি তখনো ঘুম থেকে উঠেনি। ঘরের কাজে সাহায্যকারী মেয়েটি সকালের রকমারি নাস্তা খাবারের ট্রলিতে সাজিয়ে, তা ঠেলে নিয়ে যেতো তার রুমের দিকে। ঘরময় বলিউডের নায়কদের পোস্টার। একই স্টাইলে ফুপাত ভাইটির নিজেরও পোস্টার সাইজের ছবি দেয়ালে শোভা পেতো। ফুপু আমাদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করার সময়টায় ছেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠতেন। বলতেন, রাত জেগে ছেলেটি পড়াশুনা করে, তাই বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে। গল্পের সবটা জুড়েই থাকতো ছেলের প্রশংসা।

এইসব শুনে শুনে নিজের বাবা-মায়ের প্রতি কিঞ্চিত ক্ষোভ জমা হতো মনের কোণে। আমার প্রায়ই মনে হতো, ইস আমাদের বাবা-মা যদি এমন করে আমাদের প্রশংসা করতো! কতোই না আনন্দিত হতাম। সবার বাবা-মা কত্তো ভালো, আমাদের বাবা-মা যেন ক্যামন! উল্টো অন্যের ছেলে কতো ভালো লেখাপড়া করে সেইসব নিয়ে আলোচনা করতেন তারা। কিন্তু বছর শেষে পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই তুলনামূলক ভালো হতো আমাদের। আর আমার সেই ফুপাত ভাইটি মোটামুটিভাবে পাশ করে যেতো।

পরে গল্পচ্ছলে জেনেছিলাম, রাত জেগে সে পড়াশুনা নয়, হিন্দি সিনেমা দেখে সময় কাটাত। যা তার মায়ের অজানা ছিল। আবার কখনো বা মনে হতো ওরা অর্থনৈতিকভাবে বেশ সচ্ছল, চাহিবামাত্রই সবকিছু পেয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের কতো সীমাবদ্ধতা! সেইসাথে আছে কঠোর শাসন, নিয়মানুবর্তিতা। ঘড়ির সময় ধরে পড়া, খাওয়া, ঘুম। এমন কী বাবার রুমে রাখা টিভিতে সীমিত কিছু অনুষ্ঠান দেখবার অনুমতি মিলত। অথচ ওদের নিজেদের শোবার ঘরেই টিভি। আছে তা দেখবার অবাধ স্বাধীনতা, বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে জন্মদিনের পার্টি করার স্বাধীনতা। ওদের বেশ সৌভাগ্যবান মনে হতো।

এরপর একদিন পৃথিবীর সকল কন্যা সন্তানদের মতোই হুট করে বড় হয়ে গেলাম আমি। স্বামীর সাথে চলে এলাম এই দূর পরবাসে। কর্মব্যস্ততা আর কঠিন বাস্তবতার কারণে দীর্ঘ অনেকগুলো বছর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম আমরা। ফুপা মারা গেছেন, সে খবর পাই স্বজনদের মারফতে। একদিন এই বিদেশের বাড়িতে বসে প্রযুক্তির কল্যাণে আমার শহরের লোকাল নিউজ পোর্টালে কিছু ছবি এবং সংবাদ দেখে চমকে উঠি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমার সেই ফুপাত ভাইর ছবি। হাতকড়া পরানো। মাথা নিচু করে নয়, সরাসরি ক্যমেরার যান্ত্রিক চোখের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে। মাদকাসক্ত চোখ-মুখ। খবরের শিরোনাম 'মাদক ব্যবসায়ী আটক '। খবর নিয়ে জানলাম, আগেও বেশ ক'বার এমন আটকের ঘটনা ঘটেছিল।

মনটা বিষণ্ণ হোল। বহুদিন পর ফুপা-ফুপুর মুখ ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মনে হলো, এতো কষ্ট করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে যে ঘামঝরা অর্থ পাঠাতেন পরিবারের সুখের জন্যে, সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্যে, এই তার ফলাফল! তীব্র মনঃকষ্টে বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যেতে লাগলো। কেবলই মনে হচ্ছিল, আর্থিক চাকচিক্যই জীবনের সব নয়। অর্থ অর্জন করা আর ব্যয় করার মাঝে সাবধানতা অবলম্বন জরুরি। কেননা আর্থিক চাকচিক্য অনেক ক্ষেত্রেই কিশোর বয়সীদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলে থাকে। কখনোই শিশু কিশোরদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা প্রদর্শন করা উচিত নয়। এতে তাদের নৈতিক অধঃপতন হয়।

অনেক আগে বইয়ের পাতায় পড়েছিলাম, 'নৈতিকতা এমন এক আচরণ, যার চমক কখনোই ক্ষীণ হয় না, তার উপর কোন বাহ্যিক প্রভাব পড়ে না। তার উপর কখনো জং ধরে না।' টিভি দেখার অবাধ স্বাধীনতা ছিল না বলে কিশোর বয়সে বাবা-মা'র প্রতি যে অসন্তোষ ছিল, তা নিয়ে লজ্জিত হলাম, একদিন যখন নিজেই সন্তানের মা হলাম। বুঝতে পারলাম, টিভির মাধ্যমে দেশী-বিদেশী চ্যানেল দ্বারা প্রদর্শিত কিছু সামাজিক তথ্য শিশু কিশোরদের সামনে এসে দাঁড়ায়। কিছু কিছু দৃশ্য তাদের হিংস্র প্রবৃত্তিকে উসকে দেয়। সামাজিক অপরাধে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে। টিভি আর সিনেমা শিশু কিশোরদের সামনে যে জীবনশৈলী তুলে ধরে, তার প্রভাবে তাদের মানসিকতা সঠিক বয়সের আগেই বড়দের মতো হয়ে যায়। তারা হয়ে উঠে অকালপক্ব। আবার সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা যখন অন্ধ ভালোবাসায় রূপ নেয়, তখনই তারা অবাধ্য হতে শুরু করে। এ বিষয়ে বন্দনা অরোরা'র একটি উক্তি মনে পড়ছে , 'বুদ্ধিমান মা-বাবা সন্তানের জন্যে ঈশ্বরের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ '।

আমার বাসার পাশেই একটি হাইস্কুল আছে। বাসার পিছনের পার্কিং স্পেসের জায়গাটা খানিক নির্জন। সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু কিশোর-কিশোরীকে ড্রাগ নিতে দেখা যায়। কেউবা সিগারেটের ধোঁয়া শূন্যে ছুঁড়ে দিয়ে বন্ধুদের সাথে জটলা করে। এইসব দেখে দেখে আমার ভেতরে একরকম ভয়, শংকা কাজ করতে থাকে। এতটুকুন ছেলেমেয়েরা কেমন করে এপথে গেলো! আমার ছেলেটি যখন মিডল স্কুল শেষ করে হাইস্কুলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সেই সময়ে একদিন তাকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলাম। নিজের ভয়, শংকার কথা জানালাম। সতর্ক করে দিলাম। সে জানালো, এ বিষয়ে ইতিমধ্যে সে জেনেছে সোশ্যাল স্টাডিজ ক্লাসে টিচারের কাছ থেকে। হাইস্কুলে যাবার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে তাদেরকে মিডল স্কুলে এ বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে।

অবশেষে সে যখন নিউইয়র্কের অন্যতম সেরা হাই স্কুল 'স্টাইভেসেণ্ট' এর গর্বিত ছাত্র হবার সুযোগ পেলো, আমি যতোটা না খুশিতে আত্মহারা হয়েছি, তারচেয়েও অধিক অজানা আশঙ্কায় দিন কাটিয়েছি। স্কুল থেকে ফেরার পর নানান বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়া, ভালো ফলাফল নিয়ে উৎসাহ দিতে চেষ্টা করেছি। ভালো নাম্বার না পেলে ভেঙে না পড়তে আশ্বস্ত করেছি। আমার অনেক কিছু জানবার আগ্রহ আর উপর্যুপরি প্রশ্নে কখনো সে বিরক্তি প্রকাশ করলে কিংবা উচ্চস্বরে কথা বললে মনখারাপ করেছি। দিনশেষে সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে জড়িয়ে ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছে, ক্ষমা চেয়েছে। তারপরও ভাবনা থেকে যায় বিদেশে বেড়ে উঠা আমাদের টিনএজার ছেলেমেয়েদের নিয়ে।

কথাগুলো মনে এলো যে কারণে, এইতো এই পহেলা বৈশাখে বরের কিনে দেয়া নকল বেলি ফুলের মালা খোঁপায় পরেছিলাম (যদিও দেখতে একেবারে সতেজ ফুলের মতোই)। বন্ধু মাক্সুদার কাছ থেকে উপহার পাওয়া 'জেসমিন' নামের সুগন্ধি স্প্রে করে দিলাম তাতে। ঘরময় বেলি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়লো। আচমকা আমার ফুপুর মিষ্টি মুখখানা ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মালাগুলো খুলে আবার প্যাকেটবন্দি করে রেখে দিলাম। মনে হলো এটি শুধু একজনকেই মানায়। আমার সেই শ্যাম বর্ণের ফুপুকে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর