শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯

'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'বিদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের নিয়ে তারপরও ভাবনা থেকে যায়'

আমার বাবার দূর সম্পর্কের এক বোন থাকতেন আমাদের শহরে। আমরা ফুপু ডাকতাম। গ্রাম থেকে মফঃস্বল শহরে এসে আলিশান এক বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। বাড়িটির অন্দরমহল সাজানো গোছানো। রাজকীয় ব্যাপার স্যাপার। উদ্দেশ্য সন্তানদের শহরের স্কুলে পড়াবেন। সেই অনুযায়ী স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন তিন পুত্রকে। সবার বড়জন আমার সমবয়সী। ফুপা বিদেশ থাকতেন। মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশে। মাঝে মাঝে ছুটিতে দেশে এলে ফুপুকে নিয়ে বেড়াতে আসতেন আমাদের বাসায়। তখন স্কুলে পড়তাম আমি। ছোট ছিলাম যদিও, তবুও কিছু ভালো লাগার অনুভূতি মনকে নাড়া দিয়ে যেতো। ফুপা-ফুপু দুপুরের কিছু পরে সূর্য যখন পশ্চিমাকাশের দিকে হেলে পড়তে শুরু করতো সেই সময়টায় ড্রইং রুমে চা-নাস্তা খেতে খেতে গল্প করতেন বাবা-মা'র সাথে।

সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু আগে তারা দু'জন বেলকণিতে গিয়ে দাঁড়াতেন। ফুপুর মুখের উপর গোধূলিবেলার সোনালি আলো এসে পড়তো যখন, কী অদ্ভুত সুন্দরই না লাগতো তাকে। খোঁপায় বেলি ফুলের মালা। সেখান থেকে বেলি ফুলের মিষ্টি সুবাস আমাদের ঘরখানিতে ভরে থাকতো। বেলিফুল সংগ্রহ করে মালা গেঁথে খোঁপায় পরা, কতটা সৌখিন হলে এমনটি হতে পারে, ভাবতাম আমি। বড় হতে হতে জানলাম, প্লাস্টিকের বেলি ফুলের উপর 'জেসমিন' পারফিউম স্প্রে করে খোঁপায় পরতেন ফুপু। কী চমৎকার আইডিয়া! আর তাতেই তাজা ফুলের সুবাস ছড়াতো চারিদিকে। সুন্দর সাজগোজ এর জন্যে ফুপুকে ভালো লাগতো চিরকালই।

কখনো দুপুরের দিকে ফুপুর বাসায় বেড়াতে গেলে দেখতাম আমার সমবয়সী ফুপাত ভাইটি তখনো ঘুম থেকে উঠেনি। ঘরের কাজে সাহায্যকারী মেয়েটি সকালের রকমারি নাস্তা খাবারের ট্রলিতে সাজিয়ে, তা ঠেলে নিয়ে যেতো তার রুমের দিকে। ঘরময় বলিউডের নায়কদের পোস্টার। একই স্টাইলে ফুপাত ভাইটির নিজেরও পোস্টার সাইজের ছবি দেয়ালে শোভা পেতো। ফুপু আমাদের দুপুরের খাবার পরিবেশন করার সময়টায় ছেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠতেন। বলতেন, রাত জেগে ছেলেটি পড়াশুনা করে, তাই বেলা করে ঘুম ভাঙ্গে। গল্পের সবটা জুড়েই থাকতো ছেলের প্রশংসা।

এইসব শুনে শুনে নিজের বাবা-মায়ের প্রতি কিঞ্চিত ক্ষোভ জমা হতো মনের কোণে। আমার প্রায়ই মনে হতো, ইস আমাদের বাবা-মা যদি এমন করে আমাদের প্রশংসা করতো! কতোই না আনন্দিত হতাম। সবার বাবা-মা কত্তো ভালো, আমাদের বাবা-মা যেন ক্যামন! উল্টো অন্যের ছেলে কতো ভালো লেখাপড়া করে সেইসব নিয়ে আলোচনা করতেন তারা। কিন্তু বছর শেষে পরীক্ষার ফলাফল বরাবরই তুলনামূলক ভালো হতো আমাদের। আর আমার সেই ফুপাত ভাইটি মোটামুটিভাবে পাশ করে যেতো।

পরে গল্পচ্ছলে জেনেছিলাম, রাত জেগে সে পড়াশুনা নয়, হিন্দি সিনেমা দেখে সময় কাটাত। যা তার মায়ের অজানা ছিল। আবার কখনো বা মনে হতো ওরা অর্থনৈতিকভাবে বেশ সচ্ছল, চাহিবামাত্রই সবকিছু পেয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের কতো সীমাবদ্ধতা! সেইসাথে আছে কঠোর শাসন, নিয়মানুবর্তিতা। ঘড়ির সময় ধরে পড়া, খাওয়া, ঘুম। এমন কী বাবার রুমে রাখা টিভিতে সীমিত কিছু অনুষ্ঠান দেখবার অনুমতি মিলত। অথচ ওদের নিজেদের শোবার ঘরেই টিভি। আছে তা দেখবার অবাধ স্বাধীনতা, বন্ধুদের নিয়ে বাড়িতে জন্মদিনের পার্টি করার স্বাধীনতা। ওদের বেশ সৌভাগ্যবান মনে হতো।

এরপর একদিন পৃথিবীর সকল কন্যা সন্তানদের মতোই হুট করে বড় হয়ে গেলাম আমি। স্বামীর সাথে চলে এলাম এই দূর পরবাসে। কর্মব্যস্ততা আর কঠিন বাস্তবতার কারণে দীর্ঘ অনেকগুলো বছর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলাম আমরা। ফুপা মারা গেছেন, সে খবর পাই স্বজনদের মারফতে। একদিন এই বিদেশের বাড়িতে বসে প্রযুক্তির কল্যাণে আমার শহরের লোকাল নিউজ পোর্টালে কিছু ছবি এবং সংবাদ দেখে চমকে উঠি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমার সেই ফুপাত ভাইর ছবি। হাতকড়া পরানো। মাথা নিচু করে নয়, সরাসরি ক্যমেরার যান্ত্রিক চোখের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সে। মাদকাসক্ত চোখ-মুখ। খবরের শিরোনাম 'মাদক ব্যবসায়ী আটক '। খবর নিয়ে জানলাম, আগেও বেশ ক'বার এমন আটকের ঘটনা ঘটেছিল।

মনটা বিষণ্ণ হোল। বহুদিন পর ফুপা-ফুপুর মুখ ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মনে হলো, এতো কষ্ট করে মধ্যপ্রাচ্য থেকে যে ঘামঝরা অর্থ পাঠাতেন পরিবারের সুখের জন্যে, সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্যে, এই তার ফলাফল! তীব্র মনঃকষ্টে বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যেতে লাগলো। কেবলই মনে হচ্ছিল, আর্থিক চাকচিক্যই জীবনের সব নয়। অর্থ অর্জন করা আর ব্যয় করার মাঝে সাবধানতা অবলম্বন জরুরি। কেননা আর্থিক চাকচিক্য অনেক ক্ষেত্রেই কিশোর বয়সীদের উপর প্রতিকূল প্রভাব ফেলে থাকে। কখনোই শিশু কিশোরদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা প্রদর্শন করা উচিত নয়। এতে তাদের নৈতিক অধঃপতন হয়।

অনেক আগে বইয়ের পাতায় পড়েছিলাম, 'নৈতিকতা এমন এক আচরণ, যার চমক কখনোই ক্ষীণ হয় না, তার উপর কোন বাহ্যিক প্রভাব পড়ে না। তার উপর কখনো জং ধরে না।' টিভি দেখার অবাধ স্বাধীনতা ছিল না বলে কিশোর বয়সে বাবা-মা'র প্রতি যে অসন্তোষ ছিল, তা নিয়ে লজ্জিত হলাম, একদিন যখন নিজেই সন্তানের মা হলাম। বুঝতে পারলাম, টিভির মাধ্যমে দেশী-বিদেশী চ্যানেল দ্বারা প্রদর্শিত কিছু সামাজিক তথ্য শিশু কিশোরদের সামনে এসে দাঁড়ায়। কিছু কিছু দৃশ্য তাদের হিংস্র প্রবৃত্তিকে উসকে দেয়। সামাজিক অপরাধে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে। টিভি আর সিনেমা শিশু কিশোরদের সামনে যে জীবনশৈলী তুলে ধরে, তার প্রভাবে তাদের মানসিকতা সঠিক বয়সের আগেই বড়দের মতো হয়ে যায়। তারা হয়ে উঠে অকালপক্ব। আবার সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা যখন অন্ধ ভালোবাসায় রূপ নেয়, তখনই তারা অবাধ্য হতে শুরু করে। এ বিষয়ে বন্দনা অরোরা'র একটি উক্তি মনে পড়ছে , 'বুদ্ধিমান মা-বাবা সন্তানের জন্যে ঈশ্বরের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ '।

আমার বাসার পাশেই একটি হাইস্কুল আছে। বাসার পিছনের পার্কিং স্পেসের জায়গাটা খানিক নির্জন। সেখানে দাঁড়িয়ে কিছু কিশোর-কিশোরীকে ড্রাগ নিতে দেখা যায়। কেউবা সিগারেটের ধোঁয়া শূন্যে ছুঁড়ে দিয়ে বন্ধুদের সাথে জটলা করে। এইসব দেখে দেখে আমার ভেতরে একরকম ভয়, শংকা কাজ করতে থাকে। এতটুকুন ছেলেমেয়েরা কেমন করে এপথে গেলো! আমার ছেলেটি যখন মিডল স্কুল শেষ করে হাইস্কুলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, সেই সময়ে একদিন তাকে ডেকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করলাম। নিজের ভয়, শংকার কথা জানালাম। সতর্ক করে দিলাম। সে জানালো, এ বিষয়ে ইতিমধ্যে সে জেনেছে সোশ্যাল স্টাডিজ ক্লাসে টিচারের কাছ থেকে। হাইস্কুলে যাবার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে তাদেরকে মিডল স্কুলে এ বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে।

অবশেষে সে যখন নিউইয়র্কের অন্যতম সেরা হাই স্কুল 'স্টাইভেসেণ্ট' এর গর্বিত ছাত্র হবার সুযোগ পেলো, আমি যতোটা না খুশিতে আত্মহারা হয়েছি, তারচেয়েও অধিক অজানা আশঙ্কায় দিন কাটিয়েছি। স্কুল থেকে ফেরার পর নানান বিষয়ে আলোচনা করেছি। লেখাপড়া, ভালো ফলাফল নিয়ে উৎসাহ দিতে চেষ্টা করেছি। ভালো নাম্বার না পেলে ভেঙে না পড়তে আশ্বস্ত করেছি। আমার অনেক কিছু জানবার আগ্রহ আর উপর্যুপরি প্রশ্নে কখনো সে বিরক্তি প্রকাশ করলে কিংবা উচ্চস্বরে কথা বললে মনখারাপ করেছি। দিনশেষে সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে জড়িয়ে ধরে দুঃখ প্রকাশ করেছে, ক্ষমা চেয়েছে। তারপরও ভাবনা থেকে যায় বিদেশে বেড়ে উঠা আমাদের টিনএজার ছেলেমেয়েদের নিয়ে।

কথাগুলো মনে এলো যে কারণে, এইতো এই পহেলা বৈশাখে বরের কিনে দেয়া নকল বেলি ফুলের মালা খোঁপায় পরেছিলাম (যদিও দেখতে একেবারে সতেজ ফুলের মতোই)। বন্ধু মাক্সুদার কাছ থেকে উপহার পাওয়া 'জেসমিন' নামের সুগন্ধি স্প্রে করে দিলাম তাতে। ঘরময় বেলি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়লো। আচমকা আমার ফুপুর মিষ্টি মুখখানা ভেসে উঠলো চোখের সামনে। মালাগুলো খুলে আবার প্যাকেটবন্দি করে রেখে দিলাম। মনে হলো এটি শুধু একজনকেই মানায়। আমার সেই শ্যাম বর্ণের ফুপুকে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন