শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট তদন্ত কমিটি, পুরস্কার ঘোষণা

ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশকে গুলি করে প্রিজনভ্যান থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ও যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত জেএমবির তিন সদস্যকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় দেশের ৬৮টি কারাগার এবং সীমান্তবর্তী এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। পালিয়ে যাওয়া শীর্ষ জঙ্গিরা যাতে দেশ ছেড়ে না যেতে পারে তাৎক্ষণিকভাবেই দেশের সবকটি স্থলবন্দর, বিমানবন্দর, সমুদ্র বন্দরে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান, সালাউদ্দীন সালেহিন, রাকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদের ছবিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনার ছয় ঘণ্টার মধ্যেই টাঙ্গাইলের সখীপুর থেকে পুনরায় গ্রেফতার করে পুলিশ। একই সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে সরকারের পক্ষ থেকে দুই লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ইফতেখারুল ইসলাম খান। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গিরা যাতে পালাতে না পারে, সেজন্য সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তাদের ধরতে আমরা সর্বশক্তি নিয়োগ করেছি। আশা করি শীঘ্রই সবাইকে আটক করা সম্ভব হবে। এ ধরনের আসামিদের আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে আগামীতে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, ভয়ঙ্কর কোনো অপরাধী জামিনে বের হলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করার অলিখিত বিধান থাকলেও এক্ষেত্রে কারা কর্তৃপক্ষ মাঝে-মধ্যেই এ আদেশ পালন করে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে কারাগারের ওপর বিশেষ নজরদারি এবং একই সঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে আরও তৎপর না হলে এ ধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে আরও ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তারা।  তারা আরও বলেন, তিনজন শীর্ষ জঙ্গিকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়ার জন্য নিরাপত্তার অংশ হিসেবে মাত্র তিনজন পুলিশ দেওয়ার বিষয়টিও বিশেষভাবে খতিয়ে দেখা দরকার। এর পেছনে আর কারা জড়িত রয়েছেন তাও বের করা দরকার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, শীর্ষ জঙ্গি কিংবা শীর্ষ সন্ত্রাসীকে কারাগার থেকে অন্য কারাগারে স্থানান্তর কিংবা আদালতে নেওয়ার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে অবহিত করার কথা থাকলেও কারা কর্তৃপক্ষ এক্ষেত্রে কোনো ধার ধারেন না।  গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, কারাগার থেকেই সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন ভয়ঙ্কর অপরাধীরা। বাইরের থেকে অপেক্ষাকৃত কারাগারকেই নিরাপদ মনে করেন তারা। কারাগার থেকেই বিভিন্ন সময় নির্দেশনা দিয়ে জঙ্গিরা তাদের অনুসারীদের উজ্জীবিত করে রাখছেন। তবে মাঝে মাঝে আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময় দেখা করছেন তাদের অনুসারীদের সঙ্গে। র‌্যাব সূত্র জানায়, সর্বশেষ হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের (হুজিবি) সামরিক শাখার প্রধান মুফতি আবদুর রউফের কথপোকথন ট্র্যাকিং করেই গত বছরের ৭ অক্টোবর রাজধানীর আশুলিয়া ও আবদুল্লাহপুর এলাকা থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল, ৩২ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, ১১৩৫ রাউন্ড এসএমজির গুলি, ২টি ৫০০ গ্রাম ওজনের উচ্চ বিস্ফোরক (Power Gel Expl), ১১০ ফিট কর্ডেক্স, ৫টি ডেটোনেটর, ১টি কাস্টিং মেশিন ও ৮টি ককটেল উদ্ধারসহ হুজির চার সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।
গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, কারাগারের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে অপরাধীরা মুঠোফোন ব্যবহার করে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। গণমাধ্যমগুলোতে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর কারাগারে নামমাত্র বিশেষ অভিযান চালানো হলেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যের কারণে অধিকাংশ সময়ই কোনো মুঠোফোন উদ্ধার হয়নি। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট আদালতে হাজিরা শেষে কাশিমপুর-২ কেন্দ্রীয় কারাগারে যাওয়ার পথে প্রিজনভ্যান থেকেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হুজির শীর্ষ জঙ্গি মুফতি আবদুল হান্নান কথা বলেন তার অনুসারীদের সঙ্গে। পরদিন যেভাবে ‘মুফতি হান্নানকে কারাগার থেকে আদালতে নেওয়া হয়!’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। গঠন হয় তদন্ত কমিটি। তবে কিছু দিন পর পুনরায় আগের অবস্থায় ফিরে যায় কারাগার থেকে আসামি আনা-নেওয়ার প্রক্রিয়া। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকের বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ১৫ শতাধিক জঙ্গি সদস্যকে গ্রেফতার করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এর মধ্যে ১০৯২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। তবে গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের অধিকাংশই বিভিন্ন সময় জামিনে কারাগার থেকে বের হয়ে গেছে। জামিনে বের হওয়া জঙ্গিদের অনেকেই ছদ্মবেশে বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি তৎপরতায় সক্রিয় রয়েছেন। তবে এর কোনো সঠিক পরিসংখ্যান দিতে পারেনি কারা কর্তৃপক্ষ। তবে পলাতক জেএমবির (জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ) বর্তমান আমির সোহেল মাহফুজ কিছু দিন পরপরই রাজশাহীর সীমান্তবর্তী এলাকায় এসে তার পরিবারের সদস্য এবং জঙ্গিদের দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তথ্য রয়েছে।  ২০১০ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নয় মিটার লম্বা ছয়টি মোবাইল জ্যামার বসানো হলেও দিনের বেশির ভাগ সময়ই এগুলো অকার্যকর করে রাখা হয়। একেকটি জ্যামারের ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকায় মুঠোফোনের ফ্রিকোয়েন্সিতে বাধা সৃষ্টি করার ক্ষমতা রয়েছে। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, কাশিমপুর কারাগারে একাধিক দুর্ধর্ষ অপরাধী আটক থাকার পরও ওই কারাগারে একটিও মোবাইল জ্যামারও লাগানো হয়নি।  র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, আল-কায়েদার হুমকির পর জঙ্গিদের এমন ঘটনা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলাতক জঙ্গিদের খুব শীঘ্রই গ্রেফতারের জন্য সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান জানান, ছিনিয়ে নেওয়া জঙ্গি রাকিবকে গ্রেফতারের আগে গ্রেফতার করা হয় অভিযানে অংশ নেওয়া মাইক্রোবাসের চালক জাকারিয়া ওরফে মিলনকে। সে চার বছর আগে জেল থেকে জামিনে ছাড়া পায়। তার বিরুদ্ধে জেএমবি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ছিনতাই হওয়া জেএমবি সদস্যদের ধরিয়ে দিতে পারলে প্রত্যেকের জন্য ২ লাখ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। ত্রিশালের ঘটনার পর ময়মনসিংহ ও আশপাশের সব জেলায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা মাঠে রয়েছেন। এদিকে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ ইসমাইল হোসেন জানান, রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে জেএমবির সাজাপ্রাপ্ত শতাধিক নেতা-কর্মী রয়েছেন। যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কারাগারের অভ্যন্তর ও আশপাশের এলাকায় রেড অ্যালার্ট জারি করে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
তদন্ত ও অনুসন্ধান কমিটি : আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনার পরপরই চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত সচিব নাজিম উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আগামী তিন দিনের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ঢাকা রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এস এম মাহাফুজুল হক নুরুজ্জামান, ডিআইজি প্রিজন (সদর দফতর) টিপু সুলতান ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব খায়রুল কবির মেনন। এদিকে প্রিজনভ্যান থেকে পুলিশকে গুলি করে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে। এ ছাড়া পুলিশ সদর দফতর থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিআইডির ডিআইজি (চলতি) সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, সহকারী মহাপরিদর্শক (অপরাধ, পূর্ব) আবদুল আলীম মাহমুদ। আগামী তিন দিনের মধ্যে এই কমিটি তাদের প্রতিবেদন দাখিল করবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা