শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

শুদ্ধি অভিযানে খালেদা

* দলে এক নেতার এক পদ রাখার চিন্তা * পুনর্গঠন শুরু যুব ও স্বেচ্ছাসেবক দল দিয়ে
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
শুদ্ধি অভিযানে খালেদা

বিপর্যস্ত দলকে টেনে তুলতে এবার কেন্দ্র থেকে ‘শুদ্ধি অভিযান’ চালাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেই সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে গতি আনতে ‘এক নেতার এক পদ’ রাখারও চিন্তাভাবনা করছেন তিনি। সর্বশেষ দলের জাতীয় কাউন্সিলে এ উদ্যোগ নিয়েও শেষ পর্যন্ত কিছু প্রভাবশালী নেতার আপত্তিতে হাইকমান্ড এ সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। তবে এবার বেগম জিয়া একাধিক পদধারী নেতাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। তিনি দলে ‘এক নেতার এক পদ’-এই ধারা বাস্তবায়নের ব্যাপারে অনড়। আগামী কয়েক মাসে দলের পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শেষ করে আগামী বছরের শুরুতে ফের সরকারবিরোধী আন্দোলনে যাওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।  ঈদের পরই ঘোষণা করা হবে যুব ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি। দলীয় একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। জানা যায়, ‘যারা কেন্দ্রে থাকবেন তারা জেলা নেতৃত্বে কোনো খবরদারি করতে পারবেন না’-এমন সিদ্ধান্তই নিতে যাচ্ছে বিএনপির হাইকমান্ড। এ নিয়ে দলের স্থায়ী কমিটিসহ সিনিয়র নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন বেগম জিয়া। পর্যায়ক্রমে ঢাকা মহানগরসহ জেলা-উপজেলা নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করবেন তিনি। তবে দলের সব কমিটিতেই অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।  

সূত্র মতে, তিন সিটি নির্বাচনের পর বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতার পাশাপাশি  পেশাজীবী সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন বেগম জিয়া। সেখানে দলীয় নেতারা ছাড়াও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা দল পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিতে বিএনপি প্রধানকে অনুরোধ করেন। বিগত আন্দোলনে মাঠে সক্রিয়, ত্যাগী ও যোগ্যদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেওয়ার কথাও বলেন তারা। বিএনপি চেয়ারপারসনও তাদের বক্তব্যে একমত পোষণ করে বলেন, শিগগিরই তিনি দল পুনর্গঠন করবেন। ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের কারামুক্তির অপেক্ষা করা হচ্ছে। তবে এবার ঢাকা মহানগর থেকেই এ পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে দলের নির্বাহী কমিটির সভা ও জাতীয় কাউন্সিল করার কথাও জানান তিনি। এবার কাউন্সিলে মির্জা ফখরুলকে পূর্ণাঙ্গ মহাসচিব করা হবে বলেও দলীয় নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রে জানা গেছে। দল পুনর্গঠনের কথা জানিয়ে সম্প্রতি কর আইনজীবীদের এক অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘আমাদেরকে দলের পুনর্গঠনে যেতে হবে। ইতিমধ্যে আমরা সেই প্রক্রিয়াও শুরু করেছি। যারা ত্যাগী-পরীক্ষিত, দলের বিপদের সময়ে কাজ করেছেন, তাদের কমিটিতে আনা হবে। তাদের মূল্যায়ন করা হবে।’ জানা যায়, কেন্দ্র থেকেই এবার শুরু হবে পুনর্গঠন প্রক্রিয়া। এর আগে কয়েকদফায় তৃণমূল থেকে শুদ্ধি অভিযান চালানো হয়। এ নিয়ে আপত্তিও আসে মাঠপর্যায় থেকে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের দাবি, ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীরাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তারপরও শাস্তির খগড় এসেছে তৃণমূলে। কেন্দ্রেই শুদ্ধি অভিযান শুরু করতে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রতি অনুরোধ জানান তারা। জানা যায়, বিষয়টি আমলে নিয়ে বেগম জিয়া সেই উদ্যোগই নিতে যাচ্ছেন। বিশেষ করে ঢাকা মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনগুলোতে প্রথমেই শুদ্ধি অভিযান চালাবেন তিনি। এ জন্য কাজও শুরু হয়েছে। সূত্র জানায়, তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দল সমর্থিত মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের পক্ষে পোলিং এজেন্টদের তালিকা হাতে পেয়েছেন খালেদা জিয়া। এর বাইরেও আন্দোলনে থাকা মাঠের নেতাদেরও পৃথক তালিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সরকারের দায়ের করা প্রায় ২০ হাজার মামলার মধ্যে ১৫ হাজারের তালিকা ইতিমধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। পর্যায়ক্রমে সেগুলোর তালিকা চেয়ারপারসনের কাছে জমা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া যেসব জেলা ও উপজেলায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে স্থবিরতা রয়েছে, সেখানেও কেন্দ্রীয় সংশ্লিষ্ট নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। ঢাকায় দায়িত্ব পাওয়া এক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, খালেদা জিয়ার নির্দেশমতে মাঠপর্যায়ের যারা মামলা-হামলায় জর্জরিত হয়ে আত্মগোপনে কিংবা জেলে রয়েছেন তাদেরও পৃথক তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। মূলত ঢাকার ওয়ার্ড ও থানা কমিটি করার ক্ষেত্রে এসব নেতাদেরই সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে।  

জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর দলের পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলেই ‘এক নেতার এক পদ’ রাখার চিন্তা ছিল বিএনপি প্রধানের। দলের একটি অংশের বিরোধিতায় শেষ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তিনি। দলের গঠনতন্ত্রেও এক নেতার একাধিক পদে থাকাকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। একাধিক পদধারী ওইসব নেতাদের বিরুদ্ধে তৃণমূল থেকে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে অনেক অভিযোগও জমা পড়েছে। বিগত আন্দোলন পরিচালনার ক্ষেত্রে বেগম জিয়ার কাছে যেসব ভুলত্রুটি ধরা পড়েছে তার মধ্যে রয়েছে, এক নেতা কয়েকটি পদ দখল করে রাখায় মাঠের অনেক ত্যাগী নেতা পদবঞ্চিত হয়। আন্দোলনে তাদের মাঠে নামানোর অনুরোধও করা যায়নি। তারপরও তারাই বিগত আন্দোলনে মাঠে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। বিভিন্ন মাধ্যমে বেগম জিয়ার কাছে এমনই রিপোর্ট এসেছে। তাই এবার ওইসব ত্যাগী ও দলের প্রতি অনুগত নেতাদেরও দলের বিভিন্ন পর্যায়ে সম্পৃক্ত করার চিন্তাভাবনা করছেন বেগম জিয়া। বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, ‘এক জনের একাধিক পদে থাকা উচিত নয়। প্রয়োজনে এ জন্য গঠনতন্ত্র সংশোধন করা উচিত। কারণ, যারা একাধিক পদ দখল করে আছেন, তারা পদ ছাড়তে চান না। এতে দল নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। আন্দোলনেও এর প্রভাব পড়ে। যোগ্যরাও দল থেকে ছিটকে পড়ে। এ কারণেই বিএনপিসহ অঙ্গ সংগঠনগুলোতে এখন নেতৃত্বের জট সৃষ্টি হয়েছে।’ এ প্রসঙ্গে রংপুর বিভাগীয় এক নেতা জানান, এক নেতা একাধিক পদে থাকলে দলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তা ছাড়া তারাও বিভিন্ন ধরনের বাড়তি সুযোগ সুবিধা পান। ক্ষমতাকে নিজের পকেটে বন্ধ করে রাখেন। আর এ কারণেই কেউ পদ ছাড়তে চান না। হাইকমান্ড নির্দেশ দিলেও একাধিক পদ ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন অজুহাতে থেকে যান। এভাবেই তারা বছরের পর বছর দলের বিভিন্ন স্তরে একাধিক পদ আঁকড়ে রাখছেন। সামনে দলের কাউন্সিলে এ ধরনের পদকে গঠনতান্ত্রিকভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে