শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

বাজেটের চাওয়া পাওয়া

প্রায় সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট উত্থাপন করলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রতিবছরের মতো এবারও এ নিয়ে চলছে চাওয়া-পাওয়ার নানা হিসাব-নিকাশ। বিশেষ করে কেউ কেউ বলছেন, এবার অতিরিক্ত কর চাপানো হয়েছে, যা আদায় করা কঠিন হবে। তবে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কষ্টসাধ্য হলেও এই লক্ষ্য অর্জন অসম্ভব নয়। বাজেট নিয়ে ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পাওয়া গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটের চাওয়া পাওয়া

একটি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার পরপরই এটি নিয়ে শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন পেশাজীবীসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যাশা সৃষ্টি হয়। ব্যবসায়ীরা চান ব্যবসাবান্ধব বাজেট, উদ্যোক্তারা চান দেশীয় শিল্পে সুবিধা আর চাকরিজীবীরা দেখেন তাদের বেতন-ভাতা-সুবিধা বাড়ছে কিনা। অন্যদিকে সাধারণ মানুষের চাওয়া থাকে আয়, কর্মসংস্থান বাড়ছে কিনা, জিনিসপত্রের দাম সহনীয় থাকছে কিনা। সেদিক থেকে দেখতে গেলে কিছু কিছু করে সব খাতের চাওয়া পূরণের চেষ্টা রয়েছে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। রয়েছে দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা দেওয়ার প্রচেষ্টা।

তবে এই অল্প অল্প প্রত্যাশা পূরণ করতে গিয়ে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আবার শুল্ক বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন অর্থমন্ত্রী। কেননা প্রস্তাবিত বাজেটের ব্যয় মেটাতে গিয়ে যে বিশালাকারের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হয়েছে তা অর্জনের জন্য এ ছাড়া আর উপায়ও ছিল না তার।

ব্যবসায়ীদের দাবি মেনে ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন এক বছর পিছিয়ে দিয়ে শেষ পর্যন্ত ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের খুশি করার চেষ্টা হয়েছে বাজেটে। তবে প্যাকেজ ভ্যাটের পরিমাণ বাড়ানোয় এ নিয়ে কিছুটা অসন্তোষও রয়ে গেছে তাদের। যদিও চূড়ান্ত বিচারে বর্ধিত এ ভ্যাটের চাপ জনগণের ওপরই বর্তাবে। দেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক সব সময়ই সরকারের আনুকূল্য পেয়ে আসছে। এবারের বাজেটেও তাদের জন্য করপোরেট করহার ৩৫ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য পূরণে এ খাত থেকে কিছু রিটার্ন নেওয়ার চিন্তাও ছিল অর্থমন্ত্রীর। সেই চিন্তা থেকে তিনি রপ্তানি খাতের উেস কর বাড়িয়ে দেড় শতাংশ করার প্রস্তাব দিয়েছেন। এটি নিয়ে অবশ্য রপ্তানিকারকদের কিছুটা উষ্মা দেখা যাচ্ছে। তবে পোশাক খাতের কমপ্লায়েন্স অর্জনে অগ্নিনির্বাপক উপকরণে শুল্ক প্রত্যাহার বহাল থাকায় পোশাকশ্রমিকদের সাধুবাদ পেতে পারেন অর্থমন্ত্রী। দেশীয় শিল্পে কিছু সুরক্ষা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। দেশের রাসায়নিক শিল্প খাতকে উৎসাহিত করতে কাগজ, সিরামিক ও রাবারশিল্পের কিছু উপকরণে শুল্ক কমানো হয়েছে। নির্মাণ খাত চাঙা রাখতে এ খাতে ব্যবহূত বিভিন্ন উপকরণ হোল্ডার স্টোন, ক্রাশ স্টোন, বার, অ্যাঙ্গেল, ফ্লাই অ্যাশসহ বিভিন্ন পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। গ্যাস সিলিন্ডার ও বায়ো গ্যাস প্লান্টের উপকরণে শুল্ক কমানো হয়েছে। এ ছাড়া গ্যাস-বিদ্যুৎ খাতে ব্যবহূত উপকরণের শুল্কছাড় অব্যাহত রাখায় বেসরকারি খাতে অবকাঠামো সুবিধা বাড়বে। ফলে বিনিয়োগে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। পরিবহন খাতের সুবিধায় মোটরসাইকেল সংযোজন শিল্প ও হিউম্যানহলার তৈরিতে ব্যবহূত মূলধনী পণ্যে শুল্কছাড় রয়েছে। বাজেটে কৃষি খাত তথা কৃষককে কিছু দেওয়ার চেষ্টা করেছেন অর্থমন্ত্রী। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষি খাতে ব্যবহূত বেশির ভাগ যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ককর অব্যাহতি বহাল রয়েছে। চাল আমদানিতে শুল্কহার ১০ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ প্রস্তাব করায় ধান উত্পাদনে কৃষক ন্যায্যমূল্য পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখতে এসব পণ্যের শুল্কছাড়ে অব্যাহতি বহাল রাখা হয়েছে। তবে মোবাইল ফোনের সিম ব্যবহার করে যেসব সুবিধা পাওয়া যায় তার ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে সাধারণ মানুষের মোবাইল ব্যবহারে ব্যয় বাড়বে। দেশে ছাত্র, কিশোর ও তরুণদের মধ্যে মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা নেওয়ার প্রবণতা বেশি। ফলে এ নিয়ে তরুণ প্রজন্মের মাঝে অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্যও বাজেটে বিশেষ সুযোগ রয়েছে। নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী এতদিন শুধু বর্ধিত মূল বেতন পেয়ে আসছিলেন জনপ্রশাসনের কর্মচারীরা। নতুন বাজেট কার্যকর হওয়ার দিন অর্থাৎ এ জুলাই থেকে তারা বর্ধিত ভাতাও পেতে থাকবেন। বেসরকারি চাকরিজীবীদের নগদ কিছু না দিলেও ভবিষ্যতে তাদের কিছু দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বাজেটে বেসরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ নিয়ে কাজও করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আগামী বাজেট থেকে পাইলট ভিত্তিতে এর কার্যক্রম শুরু হতে পারে। বাজেট যদি হয় একটি বছরের চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তবে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে এভাবেই সব খাতে কিছু দেওয়ার চেষ্টা করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অবশ্য এর বিনিময়ে অর্থমন্ত্রীরও কিছু প্রত্যাশা রয়েছে। তার চাওয়া হচ্ছে, বাজেটের প্রস্তাব অনুযায়ী কর ও ভ্যাট দিয়ে সহায়তা করবেন ব্যবসায়ীরা। আর এ চাওয়া পূরণ হলে তবেই অর্থবছর শেষে প্রস্তাবিত বাজেটের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবটি সমন্বয় করতে পারবেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক