শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

অগোছালো সংগঠন, সাজা নিয়ে আতঙ্ক

বিএনপি নেতারা হয় হতাশ না হয় অসুস্থ, এটা কাটাতে হবে : জাফরুল্লাহ চৌধুরী
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
অগোছালো সংগঠন, সাজা নিয়ে আতঙ্ক

ঊনচল্লিশ বছরে পা রাখল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি। দীর্ঘ তিন যুগেরও বেশি সময় জন্ম নেওয়া এ দলটি আজ নানা সংকটের আবর্তে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা আজ বিচারের মুখোমুখি। দলের ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের বেশ কিছুদিন পর কমিটি ঘোষণা হলেও নানা দুর্বলতায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি দলটি। কাঁচা হাতে করা কমিটি গঠনে হয়েছে নানা ত্রুটিবিচ্যুতি। সারা দেশে পুরো দলই এখন অগোছালো। বিগত ৫ জানুয়ারি সরকারবিরোধী নিষ্ফল আন্দোলনে নেতা-কর্মীরা মামলা-হামলায় কাবু। দীর্ঘ ৯ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা এ দলের ‘ঢাউস’ কমিটি হলেও নতুন নির্বাচনের আন্দোলনে ফলপ্রসূ কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে মনে করেন না রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

১৯৭৮ সালের আজকের এই দিনে সামরিক শাসনামলে ক্ষমতায় থেকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি। তার প্রতিষ্ঠিত এ দলটি নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে পাঁচবার দেশ শাসন করেছে। অবশ্য এর মধ্যে বেশ  কয়েকবার ভাঙনের কবলেও পড়ে দলটি। প্রথমে হুদা-মতিন, দ্বিতীয়বার শাহ আজিজ, তৃতীয়বার কে এম ওবায়দুর রহমান, চতুর্থবার অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, পঞ্চমবার কর্নেল (অব.) অলি আহমদ এবং ষষ্ঠবার আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ভাঙনের মুখে পড়ে বিএনপি। ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেনে চরম দুঃসময় নেমে আসে বিএনপিতে। এ সময় দলটি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হলে খোদ খালেদা জিয়ার সুদৃঢ় নেতৃত্ব ও তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সংগঠনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় এযাত্রায় তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এরপর বিপর্যস্ত দলটি ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেও দল আজও শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড়াতে পারেনি। এদিকে দলের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নেতা-কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে গতকাল বাণী দিয়েছেন খালেদা জিয়া। বাণীতে তিনি বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া বিএনপি বিগত ৩৮ বছরে বারবার সবার অংশগ্রহণমূলক জনগণের ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে। দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি ও কল্যাণে কাজ করে গেছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আমাদের এই প্রিয় দল অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করেছে।’ রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপির সারা দেশে এখনো সবচেয়ে বেশি জনসমর্থন আছে। কিন্তু সাংগঠনিক কাঠামো ভঙ্গুর। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তেও দলটি পিছিয়ে পড়েছে। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধী ইস্যুতেও বিএনপির অবস্থানকে ভালো চোখে দেখছে না বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা। সরকার মোকাবিলায় দলের নেই শক্তিশালী কর্মকৌশল। নেতা-কর্মীদের মধ্যে আস্থাহীনতা চরমে। অতীতের ভুল থেকেও শিক্ষা নিচ্ছে না দলটি।  বিএনপি নেতারা অবশ্য বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বিএনপি এখন শক্তিশালী। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামোও রয়েছে। তবে সরকারের জুলুম, নির্যাতনসহ নানাভাবে হয়রানি বহুগুণে বেড়ে গেছে। কোনো সভা-সমাবেশও করতে দেওয়া হয় না। এতে স্বাভাবিকভাবেই দল পরিচালনা করতে গিয়ে নানামুখী সমস্যায় পড়তে হয়। এরই মধ্যে তারেক রহমানকে এক মামলায় সাত বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা শেষ পর্যায়ে। যে কোনো সময় রায় হয়ে যেতে পারে। দলের সিনিয়র সব নেতার বিরুদ্ধেই মামলার খড়গ ঝুলছে। এ প্রসঙ্গে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ছয় কোটি মানুষ খালেদা জিয়াকে ভালোবাসেন। তাই আজকে জনগণের সমর্থনের ওপর চাপ দিতে হবে। সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য খালেদা জিয়াকে আজ দরকার। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিএনপির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা হয় অসুস্থ, নাহয় নানা কারণে হতাশায় ভুগছেন। এটা কাটাতে হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তাদের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে, তারা অতীতে যেমন জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ভবিষ্যতেও সাহসিকতার সঙ্গে দাঁড়াবেন।’ তিনি বলেন, ‘অতীতের ভুলভ্রান্তিগুলো সংশোধন করতে হবে। ভুলভ্রান্তি বলতে বোঝাচ্ছি, অতীতে অপারেশন ক্লিন হার্ট ও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২১ আগস্টের মতো মর্মান্তিক ঘটনা। এর দায় তারা এড়াতে পারে না। এ-জাতীয় ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, জঙ্গিবাদের যেন পুনরুত্থান না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এটা জনগণকে নিশ্চিত করতে হবে। দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ বিএনপি সমর্থিত এই বুদ্ধিজীবীর মতে, ‘৩৮ বছরে বিএনপি জনগণের মনে একটি স্থায়ী আসন করে নিয়েছে এটা সত্য। কিন্তু তাদের নেতারা হতাশায় ভুগছেন। দেশের স্বার্থে বিএনপিকে ভালোভাবে বেঁচে থাকা দরকার। মুসলিম লীগ হয়ে কিংবা ভাসানী ন্যাপ হয়ে থাকাটাকে বেঁচে থাকা বলে না। তাই আজকের দিনে তাদের প্রতিজ্ঞা করা উচিত, তারা দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। তাদের স্থায়ী কমিটির মিটিং হবে প্রতি সপ্তাহে। প্রতিদিন তাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত সাধারণ কর্মীদের সঙ্গে কথা বলবেন। জনতার মুক্তির জন্য সনদ তৈরি করবেন। তার একটা রূপরেখা আমি আমার খোলা চিঠিতে উল্লেখ করেছি। জনগণকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে সুন্দর জীবনযাত্রার। তাহলে দেখা যাবে, হয় তারা ক্ষমতায় থাকবে, নাহয় শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে বাংলাদেশের উন্নতিতে যুক্ত হবে। এটাই আমার কামনা।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি এখন বড় সংকটকাল অতিক্রম করছে বলে অনেকেই বিশ্বাস করে। সংকট হলো, বিএনপির জনসমর্থন আছে। তবে তা দিয়ে সরকারকে নির্বাচনে বাধ্য করার মতো ক্ষমতা তাদের নেই। এখন বিএনপিকে রাজনীতিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে হলে খুবই নাটকীয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অবশ্যই জামায়াতকে ত্যাগ করে যেসব দলের ইমেজ খুব ভালো, বিশেষ করে বাম দল, গণফোরামসহ প্রগতিশীল দলগুলো নিয়ে বড় জোট গঠন করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির পক্ষে সামনে এগোনো খুব কঠিন। অবশ্যই তাদের গতিশীলতার সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালাতে হবে। খুব দ্রুততার সঙ্গে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। বিএনপিতে যারা বিদেশি ও বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত অফিস নিয়ে কাজ করেন, তাদের আনুগত্য, দক্ষতা ও নিষ্ঠা বাড়াতে হবে। আওয়ামী লীগের পদক্ষেপের বিপরীতে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে টানা তিন-চার দিনব্যাপী বৈঠক করে কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।’ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩৮ বছরে বিএনপির সাফল্য অনেক। ইতিমধ্যে এ দলটি পাঁচবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে। বাংলাদেশে বৃহত্তম এ দলটি জনসমর্থনে পরিপুষ্ট। এ মুহূর্তে বিএনপি এ সরকারের ফ্যাসিবাদী আচরণে নানা সংকটে পড়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী গ্রেফতার হয়েছেন, মামলা হয়েছে। গুম, খুনের শিকার হয়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাউন্সিল হয়েছে। কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিও হয়েছে। এখন আমরা জেলাগুলোতে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি গঠনে কাজ করছি। আমরা আশা করছি, দল পুনর্গঠনের মধ্য নিয়ে বিএনপি একটি শক্তিশালী দলে পরিণত হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যে চ্যালেঞ্জ, তা মোকাবিলায় সক্ষম হবে।’ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘ইতিহাসের এক চরম মুহূর্তে বিএনপি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বঙ্গবন্ধুর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর এক দিকে যেমন রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়, আরেক দিকে সংবিধানে যুক্ত হয় একদলীয় শাসনব্যবস্থা। ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার এক স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটে। এরপর সংবিধান সংশোধন করে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ৩৮ বছরে বিএনপির সাফল্য অনেক। তবে ব্যর্থতাও রয়েছে। আমরাও যে ভুল করিনি তা নয়। তবে আমাদের শাসনকাল ছিল অনেক বেশি গণতান্ত্রিক ও সাফল্যমণ্ডিত।’

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি : ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে—আজ নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সকাল ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন। বেলা ১০টায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শেরেবাংলা নগরে মরহুম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ। বেলা ৩টায় রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিএনপি চেয়ারপারসন উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়া দেশব্যাপী সব ইউনিটে ভোর ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন করবে দলটি। স্থানীয় সুবিধানুযায়ী দলের জেলা ও মহানগরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ইউনিটগুলো দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দিবসটি উপলক্ষে সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং দেশব্যাপী পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলো এ উপলক্ষে পৃথক পৃথক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী জানান, আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির ওয়েবসাইট চালু করা হবে। এ ছাড়া দলের পক্ষ থেকে ফেসবুক, টুইটারে সাইটও খোলা হবে। বিকালে আলোচনা সভার শুরুতেই ৩৮ বছরের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে ১০ মিনিটের একটি ডকুমেন্টারি দেখানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে