শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

অগোছালো সংগঠন, সাজা নিয়ে আতঙ্ক

বিএনপি নেতারা হয় হতাশ না হয় অসুস্থ, এটা কাটাতে হবে : জাফরুল্লাহ চৌধুরী
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
অগোছালো সংগঠন, সাজা নিয়ে আতঙ্ক

ঊনচল্লিশ বছরে পা রাখল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি। দীর্ঘ তিন যুগেরও বেশি সময় জন্ম নেওয়া এ দলটি আজ নানা সংকটের আবর্তে। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা আজ বিচারের মুখোমুখি। দলের ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের বেশ কিছুদিন পর কমিটি ঘোষণা হলেও নানা দুর্বলতায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি দলটি। কাঁচা হাতে করা কমিটি গঠনে হয়েছে নানা ত্রুটিবিচ্যুতি। সারা দেশে পুরো দলই এখন অগোছালো। বিগত ৫ জানুয়ারি সরকারবিরোধী নিষ্ফল আন্দোলনে নেতা-কর্মীরা মামলা-হামলায় কাবু। দীর্ঘ ৯ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা এ দলের ‘ঢাউস’ কমিটি হলেও নতুন নির্বাচনের আন্দোলনে ফলপ্রসূ কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবে বলে মনে করেন না রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

১৯৭৮ সালের আজকের এই দিনে সামরিক শাসনামলে ক্ষমতায় থেকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি। তার প্রতিষ্ঠিত এ দলটি নানা চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে পাঁচবার দেশ শাসন করেছে। অবশ্য এর মধ্যে বেশ  কয়েকবার ভাঙনের কবলেও পড়ে দলটি। প্রথমে হুদা-মতিন, দ্বিতীয়বার শাহ আজিজ, তৃতীয়বার কে এম ওবায়দুর রহমান, চতুর্থবার অধ্যাপক এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, পঞ্চমবার কর্নেল (অব.) অলি আহমদ এবং ষষ্ঠবার আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ভাঙনের মুখে পড়ে বিএনপি। ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেনে চরম দুঃসময় নেমে আসে বিএনপিতে। এ সময় দলটি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হলে খোদ খালেদা জিয়ার সুদৃঢ় নেতৃত্ব ও তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সংগঠনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় এযাত্রায় তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এরপর বিপর্যস্ত দলটি ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেও দল আজও শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড়াতে পারেনি। এদিকে দলের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নেতা-কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে গতকাল বাণী দিয়েছেন খালেদা জিয়া। বাণীতে তিনি বলেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া বিএনপি বিগত ৩৮ বছরে বারবার সবার অংশগ্রহণমূলক জনগণের ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে। দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি ও কল্যাণে কাজ করে গেছে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আমাদের এই প্রিয় দল অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করেছে।’ রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপির সারা দেশে এখনো সবচেয়ে বেশি জনসমর্থন আছে। কিন্তু সাংগঠনিক কাঠামো ভঙ্গুর। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তেও দলটি পিছিয়ে পড়েছে। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধী ইস্যুতেও বিএনপির অবস্থানকে ভালো চোখে দেখছে না বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা। সরকার মোকাবিলায় দলের নেই শক্তিশালী কর্মকৌশল। নেতা-কর্মীদের মধ্যে আস্থাহীনতা চরমে। অতীতের ভুল থেকেও শিক্ষা নিচ্ছে না দলটি।  বিএনপি নেতারা অবশ্য বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বিএনপি এখন শক্তিশালী। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামোও রয়েছে। তবে সরকারের জুলুম, নির্যাতনসহ নানাভাবে হয়রানি বহুগুণে বেড়ে গেছে। কোনো সভা-সমাবেশও করতে দেওয়া হয় না। এতে স্বাভাবিকভাবেই দল পরিচালনা করতে গিয়ে নানামুখী সমস্যায় পড়তে হয়। এরই মধ্যে তারেক রহমানকে এক মামলায় সাত বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা শেষ পর্যায়ে। যে কোনো সময় রায় হয়ে যেতে পারে। দলের সিনিয়র সব নেতার বিরুদ্ধেই মামলার খড়গ ঝুলছে। এ প্রসঙ্গে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ছয় কোটি মানুষ খালেদা জিয়াকে ভালোবাসেন। তাই আজকে জনগণের সমর্থনের ওপর চাপ দিতে হবে। সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য খালেদা জিয়াকে আজ দরকার। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিএনপির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা হয় অসুস্থ, নাহয় নানা কারণে হতাশায় ভুগছেন। এটা কাটাতে হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তাদের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে, তারা অতীতে যেমন জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ভবিষ্যতেও সাহসিকতার সঙ্গে দাঁড়াবেন।’ তিনি বলেন, ‘অতীতের ভুলভ্রান্তিগুলো সংশোধন করতে হবে। ভুলভ্রান্তি বলতে বোঝাচ্ছি, অতীতে অপারেশন ক্লিন হার্ট ও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২১ আগস্টের মতো মর্মান্তিক ঘটনা। এর দায় তারা এড়াতে পারে না। এ-জাতীয় ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়, জঙ্গিবাদের যেন পুনরুত্থান না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এটা জনগণকে নিশ্চিত করতে হবে। দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’ বিএনপি সমর্থিত এই বুদ্ধিজীবীর মতে, ‘৩৮ বছরে বিএনপি জনগণের মনে একটি স্থায়ী আসন করে নিয়েছে এটা সত্য। কিন্তু তাদের নেতারা হতাশায় ভুগছেন। দেশের স্বার্থে বিএনপিকে ভালোভাবে বেঁচে থাকা দরকার। মুসলিম লীগ হয়ে কিংবা ভাসানী ন্যাপ হয়ে থাকাটাকে বেঁচে থাকা বলে না। তাই আজকের দিনে তাদের প্রতিজ্ঞা করা উচিত, তারা দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন। তাদের স্থায়ী কমিটির মিটিং হবে প্রতি সপ্তাহে। প্রতিদিন তাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত সাধারণ কর্মীদের সঙ্গে কথা বলবেন। জনতার মুক্তির জন্য সনদ তৈরি করবেন। তার একটা রূপরেখা আমি আমার খোলা চিঠিতে উল্লেখ করেছি। জনগণকে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে সুন্দর জীবনযাত্রার। তাহলে দেখা যাবে, হয় তারা ক্ষমতায় থাকবে, নাহয় শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে বাংলাদেশের উন্নতিতে যুক্ত হবে। এটাই আমার কামনা।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিএনপি এখন বড় সংকটকাল অতিক্রম করছে বলে অনেকেই বিশ্বাস করে। সংকট হলো, বিএনপির জনসমর্থন আছে। তবে তা দিয়ে সরকারকে নির্বাচনে বাধ্য করার মতো ক্ষমতা তাদের নেই। এখন বিএনপিকে রাজনীতিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে হলে খুবই নাটকীয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অবশ্যই জামায়াতকে ত্যাগ করে যেসব দলের ইমেজ খুব ভালো, বিশেষ করে বাম দল, গণফোরামসহ প্রগতিশীল দলগুলো নিয়ে বড় জোট গঠন করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির পক্ষে সামনে এগোনো খুব কঠিন। অবশ্যই তাদের গতিশীলতার সঙ্গে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালাতে হবে। খুব দ্রুততার সঙ্গে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। বিএনপিতে যারা বিদেশি ও বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত অফিস নিয়ে কাজ করেন, তাদের আনুগত্য, দক্ষতা ও নিষ্ঠা বাড়াতে হবে। আওয়ামী লীগের পদক্ষেপের বিপরীতে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে টানা তিন-চার দিনব্যাপী বৈঠক করে কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।’ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘৩৮ বছরে বিএনপির সাফল্য অনেক। ইতিমধ্যে এ দলটি পাঁচবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে। বাংলাদেশে বৃহত্তম এ দলটি জনসমর্থনে পরিপুষ্ট। এ মুহূর্তে বিএনপি এ সরকারের ফ্যাসিবাদী আচরণে নানা সংকটে পড়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী গ্রেফতার হয়েছেন, মামলা হয়েছে। গুম, খুনের শিকার হয়েছেন অনেক নেতা-কর্মী। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাউন্সিল হয়েছে। কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিও হয়েছে। এখন আমরা জেলাগুলোতে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি গঠনে কাজ করছি। আমরা আশা করছি, দল পুনর্গঠনের মধ্য নিয়ে বিএনপি একটি শক্তিশালী দলে পরিণত হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে যে চ্যালেঞ্জ, তা মোকাবিলায় সক্ষম হবে।’ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘ইতিহাসের এক চরম মুহূর্তে বিএনপি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বঙ্গবন্ধুর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর এক দিকে যেমন রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়, আরেক দিকে সংবিধানে যুক্ত হয় একদলীয় শাসনব্যবস্থা। ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার এক স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটে। এরপর সংবিধান সংশোধন করে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কায়েম করা হয়। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ৩৮ বছরে বিএনপির সাফল্য অনেক। তবে ব্যর্থতাও রয়েছে। আমরাও যে ভুল করিনি তা নয়। তবে আমাদের শাসনকাল ছিল অনেক বেশি গণতান্ত্রিক ও সাফল্যমণ্ডিত।’

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি : ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে—আজ নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সকাল ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন। বেলা ১০টায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শেরেবাংলা নগরে মরহুম রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ। বেলা ৩টায় রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিএনপি চেয়ারপারসন উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়া দেশব্যাপী সব ইউনিটে ভোর ৬টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন করবে দলটি। স্থানীয় সুবিধানুযায়ী দলের জেলা ও মহানগরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ইউনিটগুলো দিবসটি উপলক্ষে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দিবসটি উপলক্ষে সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং দেশব্যাপী পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া বিএনপির অঙ্গসংগঠনগুলো এ উপলক্ষে পৃথক পৃথক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী জানান, আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির ওয়েবসাইট চালু করা হবে। এ ছাড়া দলের পক্ষ থেকে ফেসবুক, টুইটারে সাইটও খোলা হবে। বিকালে আলোচনা সভার শুরুতেই ৩৮ বছরের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে ১০ মিনিটের একটি ডকুমেন্টারি দেখানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ