শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮

ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতি

বেঞ্চ বাড়ানোর তাগিদ আইনজ্ঞদের
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতি

বহুল আলোচিত রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতে রায় হয় ২০১৪ সালের ২৩ জুন। রায়ে শীর্ষ জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানসহ ১৪ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আদালত। এরপর প্রায় চার বছর কেটে গেলেও হাই কোর্টে এই মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ) শুনানি শুরু হয়নি। শুধু এ মামলায়ই নয়,  এমন অনেক চাঞ্চল্যকর মামলার ডেথ রেফারেন্সই শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে হাই কোর্টে। আইনজ্ঞরা বলেন, উচ্চ আদালতে অন্যান্য মামলার তুলনায় মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতি রয়েছে। এ ধরনের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এখতিয়ারসম্পন্ন বেঞ্চের সংখ্যা বাড়ানোর তাগিদও দিয়েছেন তারা। অনেক আইনজীবী হাই কোর্টে এ ধরনের মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতির পেছনে শুনানির জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক বেঞ্চ না থাকা, দ্রুত পেপারবুক (মামলার নথি সম্বলিত বই) প্রস্তুত না হওয়া, অপরাধের ধরন পাল্টে যাওয়ায় বিচারিক আদালতে আগের চেয়েও বেশিসংখ্যক আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হওয়াকে কারণ বলে মনে করছেন। আর এসব বিষয়ে প্রধান বিচারপতিকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনার দাবিও জানিয়েছেন তারা। জানা গেছে, ফৌজদারি কার্যবিধির ৩১ ধারার (২) উপধারা অনুযায়ী জেলা ও দায়রা জজ এবং অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারকরা আইন অনুযায়ী মামলা নিষ্পত্তি করে যে কোনো ধরনের দণ্ড দিতে পারেন। তবে শুধু মৃত্যুদণ্ড দিলে তা হাই কোর্টের অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর করতে হয়। সে অনুযায়ী কোনো মামলায় বিচারিক আদালত থেকে আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিলেই মামলার নথিপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয় হাই কোর্টে। এটিই মূলত ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ) মামলা হিসেবে পরিচিত। একটি মামলায় ৫০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিলে তাও একটি ডেথ রেফারেন্স হিসেবেই হাই কোর্টে এন্ট্রি হয়। সুপ্রিম কোর্টের ডেথ রেফারেন্স মামলার পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০১৫ সাল থেকে বিচারাধীন ডেথ রেফারেন্স মামলার সংখ্যা বাড়তে থাকে। ২০১৭ সালে তা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। অন্যদিকে কমতে থাকে নিষ্পত্তির হার। এর পেছনে দীর্ঘদিন হাই কোর্টে একটি বেঞ্চে বিডিআর হত্যা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি করা, বেঞ্চের সংখ্যা কমে যাওয়াকে দায়ী করছেন আইনজীবীরা। জানা গেছে, এর আগে চারটি বেঞ্চ থেকে এ ধরনের মামলার শুনানি করা হলেও বর্তমানে তিনটি বেঞ্চে এ মামলার শুনানি হচ্ছে। এর ফলে ডেথ রেফারেন্স মামলার নিষ্পত্তিতে বিলম্ব হচ্ছে। বর্তমানে ২০১১ সালে এন্ট্রি হওয়া ডেথরেফারেন্স মামলার শুনানি চলছে। সুপ্রিম কোর্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালে এ ধরনের ডেথ রেফারেন্স মামলা হাই কোর্টে আসে ৭৬টি, ২০১১ সালে ৬৭, ২০১২ সালে ৬০, ২০১৩ সালে ৬৩, ২০১৪ সালে ৯২, ২০১৫ সালে ১১৪, ২০১৬ সালে ১৬১ এবং ২০১৭ সালে ১৭১টি। এভাবে ডেথ রেফারেন্স মামলার সংখ্যা হাই কোর্টে বাড়লেও নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানের চিত্র ঠিক তার উল্টো। নিষ্পত্তি প্রায় অর্ধেক হারে কমে গেছে। ২০১০ সালে হাই কোর্টে মোট ডেথ রেফারেন্স মামলা দাঁড়ায় ৫৮৫টি। এর মধ্যে ওই বছর নিষ্পত্তি হয় মাত্র ৪৩টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৫৪২টি। ২০১১ সালে এ মামলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৬০৯টি। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয় ৭৪টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৫৩৫টি। ২০১২ সালে এ মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৯৫। ওই বছর নিষ্পত্তি হয় ১৪৫টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৪৫০টি। ২০১৩ সালে এ মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৫১৩টি। নিষ্পত্তি হয় ১১১টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৪৬টি। ২০১৪ সালে এ মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৯৮টি। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয় ১৩৫টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৩৬৩টি। ২০১৫ সালে এ মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৪৭৭টি। নিষ্পত্তি হয় ৫৮টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৪১৯টি। ২০১৬ সালে এ মামলার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৮০টি। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয় ৪৫টি। বিচারাধীন থাকে ৫৩৫টি। ২০১৭ সালে এ মামলার সংখ্যা দাঁড়ায় ৭০৬টি। এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয় ৬৫টি। বছর শেষে বিচারাধীন থাকে ৬৪১টি। সুপ্রিম কোর্ট সূত্র আরও জানায়, বর্তমানে ২০১১ সালে রেকর্ড হওয়া ডেথ রেফারেন্স শুনানি হলেও আলোচিত অনেক মামলার ডেথ রেফারেন্সই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানি হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, বিডিআর বিদ্রোহ মামলা, সিলেটের সবজি বিক্রেতা শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলা, খুলনার শিশু রাকিব হাওলাদার হত্যা মামলা। এ ছাড়া পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান দম্পতি হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্সও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিচারিক আদালত থেকে ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর শত শত আসামিকে বছরের পর বছর কারা প্রকোষ্ঠের কনডেমড সেলে বন্দী থাকতে হচ্ছে। মামলাজটের কারণে কনডেমড সেলে আসামির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দেড় হাজার ছাড়িয়েছে বলে জানা গেছে। দীর্ঘদিন কনডেমড সেলে থাকায় অনেক আসামি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছেন বলেও জানা যাচ্ছে। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে, বাড়ছে মামলার সংখ্যাও। সেই তুলনায় উচ্চ আদালতে বিচারক ও আদালতের সংখ্যা খুব একটা বাড়েনি। তিনি বলেন, বর্তমানে বিচারিক আদালতে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি হওয়ায় উচ্চ আদালতে চাপ বাড়ছে। উচ্চ আদালতেও প্রয়োজনীয় সংখ্যক বেঞ্চ বাড়াতে হবে বলে মনে করেন তিনি। সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, প্রধান বিচারপতি তো মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে আন্তরিক। এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়কেই উদ্যোগ নিতে হবে। পেপারবুক তৈরি হওয়ার পর তা কোর্টে মেনশন করতে হবে তাদেরই। শুনানির জন্য লিস্টে আনাও তাদের দায়িত্ব। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, সামাজিক অপরাধ বেড়েছে। এখন চাঞ্চল্যকর মামলাগুলো দ্রুত বিচারে আসছে। আগেও এ রকম অপরাধ হতো, তবে বিচার হতো না। এখন তাড়াতাড়ি বিচার হচ্ছে। তিনি বলেন, সবাই তো দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি চায়। বিচারপতির সংখ্যা বৃদ্ধি সাপেক্ষে প্রধান বিচারপতি ডেথ রেফারেন্স মামলা নিষ্পত্তির জন্যও বেঞ্চ বাড়াবেন বলে আশা রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তার।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

এই মাত্র | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা