শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

রাশেদ খান মেনন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেয়। বয়সের ভারে ন্যুব্জরাও অন্যের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে যান। এবারও ভোট উৎসব ছিল। তবে অনেক সীমিত ও স্তিমিত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যে ফলাফল আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কথার সঙ্গে আমি একমত নই। তারা যদি এতই জনপ্রিয় হয়, তাহলে নির্বাচনে মাঠে নামল না কেন? গত শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। সংসদে তার দলের ভূমিকা কেমন হবে, জোটের রাজনীতি, ডাকসু নির্বাচন,  প্রভৃতি বিষয়ে তিনি কথা বলেন। রাশেদ খান মেননকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জোট সরকারের সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমার বিপরীতে (ঢাকা-৮ আসনে) প্রার্থী ছিলেন বিএনপির মির্জা আব্বাস। আমার এলাকার অনেক নেতার পা কাঁপা শুরু হয়েছিল যে মির্জা আব্বাসকে কীভাবে মোকাবিলা করবে। কিন্তু একদিনও নির্বাচনী প্রচারণায় মির্জা আব্বাসকে মাঠে নামতে দেখিনি। একদিন সেগুনবাগিচা এলাকায় প্রচারণায় নামলেও আর তার দেখা মেলেনি। কোথাও তার পোস্টার ছিল না। শুধু বিএনপি অফিস ও তার শাহজাহানপুর বাসার সামনে পোস্টার দেখেছি। তিনি বলেন, শুধু এখানেই নয়, ধানমন্ডিতে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, মোহাম্মদপুরে সাদেক খানের বিপরীতে কে প্রার্থী তাও জানতাম না। পরে জেনেছি সাদেক খানের বিপরীতে আবদুস সালাম প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে মাঠে নামতে দেখিনি। তিনি বলেন, বিএনপি প্রথম থেকে নির্বাচনকে বানচাল করা চেষ্টা করেছে। পরবর্তীতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখন বলছে, রাতে ভোট হয়েছে। হতে পারে, তারা অভিযোগ করছে। কিন্তু এসব অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এখন পর্যন্ত তারা ৭৪টি মামলা করেছে। যদি সত্যিই রাতে ঢাকা শহরে ভোট হয়ে থাকে, তাহলে এতগুলো মিডিয়ায় কি একটা ছবিও আসবে না? ধরে নিলাম পুলিশ করেছে, তাহলে পুলিশের ভিতরে একজনও কি বিএনপির লোক ছিল না? তারাও তো মোবাইলে ছবি ধারণ করতে পারত। রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যদি প্রতিপক্ষ না থাকে তাহলে ভোট আমার পক্ষেই হবে। আমার আসনে কেউ ভোট দিতে এসে ফিরে গেছে এমন নজির নেই। আগের বার (দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন) বলেছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন। এখন বলছে ভোট ডাকাতির নির্বাচন। সম্প্রতিকালে তারা বিদেশিদের নালিশ করছে, ধরনা দিচ্ছে। এ ছাড়া বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কোনো কাজ নেই। তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থার একটা সংস্কার খুবই দরকার। যাতে প্রশাসন, টাকা, মাস্তান নির্বাচনে ব্যবহার না হয়। আমরা দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছি। এমনকি আমরা প্রধানমন্ত্রীকেও বলেছি, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের বিষয়ে। এটা ঠিক যে ‘এক সের দুধ নষ্ট করতে এক ফোঁটা চোনাই যথেষ্ট। এ ছাড়া আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি। কোনোভাবেই সেই ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত হতে দেব না। রাশেদ খান মেননের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গত সরকারের মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আপনাদের বলা হচ্ছে বিরোধী দলে যেতে। এখন আপনাদের অবস্থানটা কী? জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা ভোট চেয়েছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। ভোট চেয়েছি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দশ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, সেই উন্নয়নের কথা বলে। এখন সংসদে গিয়ে বিরোধিতা করব? উল্টো কথা বলব? জাপার খেলাটা আমরা করব না। আমরা তো জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমি যখন মন্ত্রী ছিলাম, তখনো সরকারের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছি, এখনো তুলে ধরব। এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। সম্প্রতি ১৪-দলের বৈঠকে ‘শরিকদের অবস্থান কী জানতে চাওয়া হয়েছে’ তাহলে কি জোটে টানাপড়েন শুরু হয়েছে? জবাবে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন বলেন, ১৪-দলীয় জোটে টানাপড়েন হয়নি। এটা তো একটি রাজনৈতিক জোট। দলের ভিতরেই অনেক সময় টানাপড়েন হয়। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে জোট গঠন করা হয়েছিল। অনেক লক্ষ্যই এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এখনো অনেকগুলো লক্ষ্য সামনে এসেছে। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে জোট চর্চা হয় না। জোটের শরিকরা দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানে দাওয়াত পান না, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পায়- এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, গত দশ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় ছিল। দিবসভিত্তিক অনেক অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত নেতারা দাওয়াতের আমন্ত্রণ পান। ১৪ দলের শরিকরা এই আমন্ত্রণ পায় না। তৃণমূলে এই সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। তার মানে কি দাঁড়ায়? এখনো তৃণমূলে জোটের চর্চা সেভাবে হচ্ছে না। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলো কাজ করে। তিনি বলেন, সবাইকে তো মন্ত্রী-এমপি করা যাবে না। কাউকে কাউকে ব্যাংক, বীমার চেয়ারম্যান কিংবা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। কাউকে কোনো কমিটির প্রধান করা যেতে পারে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপির কাছে জানতে চাওয়া হয়, দীর্ঘদিন পর ডাকসুর নির্বাচন হচ্ছে, এই নির্বাচন নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী? জবাবে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আশা করি, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট হবে। তবে এখন কিছু কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, যেমন একাডেমি ভবনে ভোট নিয়ে আসা, শ্রেণিকক্ষে নির্বাচনী প্রচারণাসহ বেশকিছু দাবি। এসব নিয়ে নির্বাচন বিতর্কিত করার কোনো অবকাশ নেই। তবে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্র সংগঠনগুলোর জন্য এটা ‘টেস্ট কেস’। ডাকসুর নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই এবং মারামারির ঘটনা এর আগে ঘটেছে। আমি মনে করি, ডাকসুর এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করবে সব ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফলাফল ও অংশগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের উচিত সহাবস্থান বজায় রাখা। সংরক্ষিত নারী আসনে আপনার স্ত্রীকে এমপি করা হয়েছে, এটা নিয়ে দলের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে-এ ব্যাপারে কী বলবেন, জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, দলের সংসদীয় বোর্ড আছে, পলিটব্যুরোর আছে। সবাইকে নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী তো একদিনের রাজনীতিবিদ না। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই শুধু নয়, আমার দলের মহিলা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আমার পরিবার চালাতে গিয়ে তাকে চাকরি করতে হয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না। এ নিয়ে ক্ষোভের কিছুই নেই। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আমাদের ছেড়ে কথা বলবে না। যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও রায় কার্যকর করা সবচেয়ে বড় কাজটি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে শুধু জামায়াতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নয়, পাকিস্তান, সৌদি আরব এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ তারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে। কাজেই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। মেনন বলেন, মানুষ যখন স্বস্তি পেয়ে যায়, তখন আশা-আকাক্সক্ষাও বেড়ে যায়। তখন মানুষের মধ্যে অস্থিরতাও বাড়ে। ফলে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে যায়। এই বিষয়গুলো সামনে রেখে দৃঢ়তার সঙ্গে ও সতর্কভাবে এগোতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা