শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

রাশেদ খান মেনন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেয়। বয়সের ভারে ন্যুব্জরাও অন্যের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে যান। এবারও ভোট উৎসব ছিল। তবে অনেক সীমিত ও স্তিমিত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যে ফলাফল আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কথার সঙ্গে আমি একমত নই। তারা যদি এতই জনপ্রিয় হয়, তাহলে নির্বাচনে মাঠে নামল না কেন? গত শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। সংসদে তার দলের ভূমিকা কেমন হবে, জোটের রাজনীতি, ডাকসু নির্বাচন,  প্রভৃতি বিষয়ে তিনি কথা বলেন। রাশেদ খান মেননকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জোট সরকারের সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমার বিপরীতে (ঢাকা-৮ আসনে) প্রার্থী ছিলেন বিএনপির মির্জা আব্বাস। আমার এলাকার অনেক নেতার পা কাঁপা শুরু হয়েছিল যে মির্জা আব্বাসকে কীভাবে মোকাবিলা করবে। কিন্তু একদিনও নির্বাচনী প্রচারণায় মির্জা আব্বাসকে মাঠে নামতে দেখিনি। একদিন সেগুনবাগিচা এলাকায় প্রচারণায় নামলেও আর তার দেখা মেলেনি। কোথাও তার পোস্টার ছিল না। শুধু বিএনপি অফিস ও তার শাহজাহানপুর বাসার সামনে পোস্টার দেখেছি। তিনি বলেন, শুধু এখানেই নয়, ধানমন্ডিতে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, মোহাম্মদপুরে সাদেক খানের বিপরীতে কে প্রার্থী তাও জানতাম না। পরে জেনেছি সাদেক খানের বিপরীতে আবদুস সালাম প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে মাঠে নামতে দেখিনি। তিনি বলেন, বিএনপি প্রথম থেকে নির্বাচনকে বানচাল করা চেষ্টা করেছে। পরবর্তীতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখন বলছে, রাতে ভোট হয়েছে। হতে পারে, তারা অভিযোগ করছে। কিন্তু এসব অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এখন পর্যন্ত তারা ৭৪টি মামলা করেছে। যদি সত্যিই রাতে ঢাকা শহরে ভোট হয়ে থাকে, তাহলে এতগুলো মিডিয়ায় কি একটা ছবিও আসবে না? ধরে নিলাম পুলিশ করেছে, তাহলে পুলিশের ভিতরে একজনও কি বিএনপির লোক ছিল না? তারাও তো মোবাইলে ছবি ধারণ করতে পারত। রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যদি প্রতিপক্ষ না থাকে তাহলে ভোট আমার পক্ষেই হবে। আমার আসনে কেউ ভোট দিতে এসে ফিরে গেছে এমন নজির নেই। আগের বার (দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন) বলেছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন। এখন বলছে ভোট ডাকাতির নির্বাচন। সম্প্রতিকালে তারা বিদেশিদের নালিশ করছে, ধরনা দিচ্ছে। এ ছাড়া বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কোনো কাজ নেই। তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থার একটা সংস্কার খুবই দরকার। যাতে প্রশাসন, টাকা, মাস্তান নির্বাচনে ব্যবহার না হয়। আমরা দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছি। এমনকি আমরা প্রধানমন্ত্রীকেও বলেছি, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের বিষয়ে। এটা ঠিক যে ‘এক সের দুধ নষ্ট করতে এক ফোঁটা চোনাই যথেষ্ট। এ ছাড়া আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি। কোনোভাবেই সেই ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত হতে দেব না। রাশেদ খান মেননের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গত সরকারের মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আপনাদের বলা হচ্ছে বিরোধী দলে যেতে। এখন আপনাদের অবস্থানটা কী? জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা ভোট চেয়েছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। ভোট চেয়েছি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দশ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, সেই উন্নয়নের কথা বলে। এখন সংসদে গিয়ে বিরোধিতা করব? উল্টো কথা বলব? জাপার খেলাটা আমরা করব না। আমরা তো জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমি যখন মন্ত্রী ছিলাম, তখনো সরকারের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছি, এখনো তুলে ধরব। এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। সম্প্রতি ১৪-দলের বৈঠকে ‘শরিকদের অবস্থান কী জানতে চাওয়া হয়েছে’ তাহলে কি জোটে টানাপড়েন শুরু হয়েছে? জবাবে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন বলেন, ১৪-দলীয় জোটে টানাপড়েন হয়নি। এটা তো একটি রাজনৈতিক জোট। দলের ভিতরেই অনেক সময় টানাপড়েন হয়। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে জোট গঠন করা হয়েছিল। অনেক লক্ষ্যই এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এখনো অনেকগুলো লক্ষ্য সামনে এসেছে। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে জোট চর্চা হয় না। জোটের শরিকরা দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানে দাওয়াত পান না, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পায়- এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, গত দশ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় ছিল। দিবসভিত্তিক অনেক অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত নেতারা দাওয়াতের আমন্ত্রণ পান। ১৪ দলের শরিকরা এই আমন্ত্রণ পায় না। তৃণমূলে এই সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। তার মানে কি দাঁড়ায়? এখনো তৃণমূলে জোটের চর্চা সেভাবে হচ্ছে না। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলো কাজ করে। তিনি বলেন, সবাইকে তো মন্ত্রী-এমপি করা যাবে না। কাউকে কাউকে ব্যাংক, বীমার চেয়ারম্যান কিংবা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। কাউকে কোনো কমিটির প্রধান করা যেতে পারে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপির কাছে জানতে চাওয়া হয়, দীর্ঘদিন পর ডাকসুর নির্বাচন হচ্ছে, এই নির্বাচন নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী? জবাবে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আশা করি, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট হবে। তবে এখন কিছু কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, যেমন একাডেমি ভবনে ভোট নিয়ে আসা, শ্রেণিকক্ষে নির্বাচনী প্রচারণাসহ বেশকিছু দাবি। এসব নিয়ে নির্বাচন বিতর্কিত করার কোনো অবকাশ নেই। তবে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্র সংগঠনগুলোর জন্য এটা ‘টেস্ট কেস’। ডাকসুর নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই এবং মারামারির ঘটনা এর আগে ঘটেছে। আমি মনে করি, ডাকসুর এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করবে সব ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফলাফল ও অংশগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের উচিত সহাবস্থান বজায় রাখা। সংরক্ষিত নারী আসনে আপনার স্ত্রীকে এমপি করা হয়েছে, এটা নিয়ে দলের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে-এ ব্যাপারে কী বলবেন, জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, দলের সংসদীয় বোর্ড আছে, পলিটব্যুরোর আছে। সবাইকে নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী তো একদিনের রাজনীতিবিদ না। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই শুধু নয়, আমার দলের মহিলা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আমার পরিবার চালাতে গিয়ে তাকে চাকরি করতে হয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না। এ নিয়ে ক্ষোভের কিছুই নেই। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আমাদের ছেড়ে কথা বলবে না। যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও রায় কার্যকর করা সবচেয়ে বড় কাজটি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে শুধু জামায়াতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নয়, পাকিস্তান, সৌদি আরব এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ তারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে। কাজেই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। মেনন বলেন, মানুষ যখন স্বস্তি পেয়ে যায়, তখন আশা-আকাক্সক্ষাও বেড়ে যায়। তখন মানুষের মধ্যে অস্থিরতাও বাড়ে। ফলে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে যায়। এই বিষয়গুলো সামনে রেখে দৃঢ়তার সঙ্গে ও সতর্কভাবে এগোতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়