শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

রাশেদ খান মেনন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেয়। বয়সের ভারে ন্যুব্জরাও অন্যের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে যান। এবারও ভোট উৎসব ছিল। তবে অনেক সীমিত ও স্তিমিত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যে ফলাফল আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কথার সঙ্গে আমি একমত নই। তারা যদি এতই জনপ্রিয় হয়, তাহলে নির্বাচনে মাঠে নামল না কেন? গত শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। সংসদে তার দলের ভূমিকা কেমন হবে, জোটের রাজনীতি, ডাকসু নির্বাচন,  প্রভৃতি বিষয়ে তিনি কথা বলেন। রাশেদ খান মেননকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জোট সরকারের সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমার বিপরীতে (ঢাকা-৮ আসনে) প্রার্থী ছিলেন বিএনপির মির্জা আব্বাস। আমার এলাকার অনেক নেতার পা কাঁপা শুরু হয়েছিল যে মির্জা আব্বাসকে কীভাবে মোকাবিলা করবে। কিন্তু একদিনও নির্বাচনী প্রচারণায় মির্জা আব্বাসকে মাঠে নামতে দেখিনি। একদিন সেগুনবাগিচা এলাকায় প্রচারণায় নামলেও আর তার দেখা মেলেনি। কোথাও তার পোস্টার ছিল না। শুধু বিএনপি অফিস ও তার শাহজাহানপুর বাসার সামনে পোস্টার দেখেছি। তিনি বলেন, শুধু এখানেই নয়, ধানমন্ডিতে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, মোহাম্মদপুরে সাদেক খানের বিপরীতে কে প্রার্থী তাও জানতাম না। পরে জেনেছি সাদেক খানের বিপরীতে আবদুস সালাম প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে মাঠে নামতে দেখিনি। তিনি বলেন, বিএনপি প্রথম থেকে নির্বাচনকে বানচাল করা চেষ্টা করেছে। পরবর্তীতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখন বলছে, রাতে ভোট হয়েছে। হতে পারে, তারা অভিযোগ করছে। কিন্তু এসব অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এখন পর্যন্ত তারা ৭৪টি মামলা করেছে। যদি সত্যিই রাতে ঢাকা শহরে ভোট হয়ে থাকে, তাহলে এতগুলো মিডিয়ায় কি একটা ছবিও আসবে না? ধরে নিলাম পুলিশ করেছে, তাহলে পুলিশের ভিতরে একজনও কি বিএনপির লোক ছিল না? তারাও তো মোবাইলে ছবি ধারণ করতে পারত। রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যদি প্রতিপক্ষ না থাকে তাহলে ভোট আমার পক্ষেই হবে। আমার আসনে কেউ ভোট দিতে এসে ফিরে গেছে এমন নজির নেই। আগের বার (দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন) বলেছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন। এখন বলছে ভোট ডাকাতির নির্বাচন। সম্প্রতিকালে তারা বিদেশিদের নালিশ করছে, ধরনা দিচ্ছে। এ ছাড়া বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কোনো কাজ নেই। তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থার একটা সংস্কার খুবই দরকার। যাতে প্রশাসন, টাকা, মাস্তান নির্বাচনে ব্যবহার না হয়। আমরা দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছি। এমনকি আমরা প্রধানমন্ত্রীকেও বলেছি, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের বিষয়ে। এটা ঠিক যে ‘এক সের দুধ নষ্ট করতে এক ফোঁটা চোনাই যথেষ্ট। এ ছাড়া আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি। কোনোভাবেই সেই ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত হতে দেব না। রাশেদ খান মেননের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গত সরকারের মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আপনাদের বলা হচ্ছে বিরোধী দলে যেতে। এখন আপনাদের অবস্থানটা কী? জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা ভোট চেয়েছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। ভোট চেয়েছি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দশ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, সেই উন্নয়নের কথা বলে। এখন সংসদে গিয়ে বিরোধিতা করব? উল্টো কথা বলব? জাপার খেলাটা আমরা করব না। আমরা তো জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমি যখন মন্ত্রী ছিলাম, তখনো সরকারের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছি, এখনো তুলে ধরব। এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। সম্প্রতি ১৪-দলের বৈঠকে ‘শরিকদের অবস্থান কী জানতে চাওয়া হয়েছে’ তাহলে কি জোটে টানাপড়েন শুরু হয়েছে? জবাবে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন বলেন, ১৪-দলীয় জোটে টানাপড়েন হয়নি। এটা তো একটি রাজনৈতিক জোট। দলের ভিতরেই অনেক সময় টানাপড়েন হয়। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে জোট গঠন করা হয়েছিল। অনেক লক্ষ্যই এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এখনো অনেকগুলো লক্ষ্য সামনে এসেছে। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে জোট চর্চা হয় না। জোটের শরিকরা দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানে দাওয়াত পান না, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পায়- এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, গত দশ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় ছিল। দিবসভিত্তিক অনেক অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত নেতারা দাওয়াতের আমন্ত্রণ পান। ১৪ দলের শরিকরা এই আমন্ত্রণ পায় না। তৃণমূলে এই সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। তার মানে কি দাঁড়ায়? এখনো তৃণমূলে জোটের চর্চা সেভাবে হচ্ছে না। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলো কাজ করে। তিনি বলেন, সবাইকে তো মন্ত্রী-এমপি করা যাবে না। কাউকে কাউকে ব্যাংক, বীমার চেয়ারম্যান কিংবা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। কাউকে কোনো কমিটির প্রধান করা যেতে পারে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপির কাছে জানতে চাওয়া হয়, দীর্ঘদিন পর ডাকসুর নির্বাচন হচ্ছে, এই নির্বাচন নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী? জবাবে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আশা করি, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট হবে। তবে এখন কিছু কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, যেমন একাডেমি ভবনে ভোট নিয়ে আসা, শ্রেণিকক্ষে নির্বাচনী প্রচারণাসহ বেশকিছু দাবি। এসব নিয়ে নির্বাচন বিতর্কিত করার কোনো অবকাশ নেই। তবে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্র সংগঠনগুলোর জন্য এটা ‘টেস্ট কেস’। ডাকসুর নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই এবং মারামারির ঘটনা এর আগে ঘটেছে। আমি মনে করি, ডাকসুর এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করবে সব ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফলাফল ও অংশগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের উচিত সহাবস্থান বজায় রাখা। সংরক্ষিত নারী আসনে আপনার স্ত্রীকে এমপি করা হয়েছে, এটা নিয়ে দলের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে-এ ব্যাপারে কী বলবেন, জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, দলের সংসদীয় বোর্ড আছে, পলিটব্যুরোর আছে। সবাইকে নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী তো একদিনের রাজনীতিবিদ না। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই শুধু নয়, আমার দলের মহিলা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আমার পরিবার চালাতে গিয়ে তাকে চাকরি করতে হয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না। এ নিয়ে ক্ষোভের কিছুই নেই। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আমাদের ছেড়ে কথা বলবে না। যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও রায় কার্যকর করা সবচেয়ে বড় কাজটি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে শুধু জামায়াতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নয়, পাকিস্তান, সৌদি আরব এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ তারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে। কাজেই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। মেনন বলেন, মানুষ যখন স্বস্তি পেয়ে যায়, তখন আশা-আকাক্সক্ষাও বেড়ে যায়। তখন মানুষের মধ্যে অস্থিরতাও বাড়ে। ফলে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে যায়। এই বিষয়গুলো সামনে রেখে দৃঢ়তার সঙ্গে ও সতর্কভাবে এগোতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন : তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন : তারেক রহমান

২৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা