শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার

নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

রাশেদ খান মেনন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নেয়। বয়সের ভারে ন্যুব্জরাও অন্যের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে যান। এবারও ভোট উৎসব ছিল। তবে অনেক সীমিত ও স্তিমিত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হলো জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যে ফলাফল আশা করেছিলাম, তার চেয়ে বেশি হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, এতে সন্দেহ নেই। তবে বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কথার সঙ্গে আমি একমত নই। তারা যদি এতই জনপ্রিয় হয়, তাহলে নির্বাচনে মাঠে নামল না কেন? গত শনিবার রাজধানীর বিজয়নগরে নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। সংসদে তার দলের ভূমিকা কেমন হবে, জোটের রাজনীতি, ডাকসু নির্বাচন,  প্রভৃতি বিষয়ে তিনি কথা বলেন। রাশেদ খান মেননকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ তিনি সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জোট সরকারের সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, আমরা শেখ হাসিনার কথা বলে জনগণের কাছ থেকে ভোট নিয়েছি। উন্নয়নের কথা বলে ভোট নিয়েছি। এখন সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকারের বিরোধিতা করতে পারব না। আমরা জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমার বিপরীতে (ঢাকা-৮ আসনে) প্রার্থী ছিলেন বিএনপির মির্জা আব্বাস। আমার এলাকার অনেক নেতার পা কাঁপা শুরু হয়েছিল যে মির্জা আব্বাসকে কীভাবে মোকাবিলা করবে। কিন্তু একদিনও নির্বাচনী প্রচারণায় মির্জা আব্বাসকে মাঠে নামতে দেখিনি। একদিন সেগুনবাগিচা এলাকায় প্রচারণায় নামলেও আর তার দেখা মেলেনি। কোথাও তার পোস্টার ছিল না। শুধু বিএনপি অফিস ও তার শাহজাহানপুর বাসার সামনে পোস্টার দেখেছি। তিনি বলেন, শুধু এখানেই নয়, ধানমন্ডিতে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, মোহাম্মদপুরে সাদেক খানের বিপরীতে কে প্রার্থী তাও জানতাম না। পরে জেনেছি সাদেক খানের বিপরীতে আবদুস সালাম প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে মাঠে নামতে দেখিনি। তিনি বলেন, বিএনপি প্রথম থেকে নির্বাচনকে বানচাল করা চেষ্টা করেছে। পরবর্তীতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখন বলছে, রাতে ভোট হয়েছে। হতে পারে, তারা অভিযোগ করছে। কিন্তু এসব অভিযোগের প্রমাণ দিতে হবে। এখন পর্যন্ত তারা ৭৪টি মামলা করেছে। যদি সত্যিই রাতে ঢাকা শহরে ভোট হয়ে থাকে, তাহলে এতগুলো মিডিয়ায় কি একটা ছবিও আসবে না? ধরে নিলাম পুলিশ করেছে, তাহলে পুলিশের ভিতরে একজনও কি বিএনপির লোক ছিল না? তারাও তো মোবাইলে ছবি ধারণ করতে পারত। রাশেদ খান মেনন বলেন, নির্বাচনে যদি প্রতিপক্ষ না থাকে তাহলে ভোট আমার পক্ষেই হবে। আমার আসনে কেউ ভোট দিতে এসে ফিরে গেছে এমন নজির নেই। আগের বার (দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন) বলেছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন। এখন বলছে ভোট ডাকাতির নির্বাচন। সম্প্রতিকালে তারা বিদেশিদের নালিশ করছে, ধরনা দিচ্ছে। এ ছাড়া বিএনপি-ঐক্যফ্রন্টের কোনো কাজ নেই। তিনি বলেন, আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থার একটা সংস্কার খুবই দরকার। যাতে প্রশাসন, টাকা, মাস্তান নির্বাচনে ব্যবহার না হয়। আমরা দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছি। এমনকি আমরা প্রধানমন্ত্রীকেও বলেছি, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের বিষয়ে। এটা ঠিক যে ‘এক সের দুধ নষ্ট করতে এক ফোঁটা চোনাই যথেষ্ট। এ ছাড়া আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি। কোনোভাবেই সেই ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত হতে দেব না। রাশেদ খান মেননের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গত সরকারের মন্ত্রিসভায় ছিলেন, এবার নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আপনাদের বলা হচ্ছে বিরোধী দলে যেতে। এখন আপনাদের অবস্থানটা কী? জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা ভোট চেয়েছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে। ভোট চেয়েছি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দশ বছরে যে উন্নয়ন হয়েছে, সেই উন্নয়নের কথা বলে। এখন সংসদে গিয়ে বিরোধিতা করব? উল্টো কথা বলব? জাপার খেলাটা আমরা করব না। আমরা তো জাতীয় পার্টি না। তিনি বলেন, আমি যখন মন্ত্রী ছিলাম, তখনো সরকারের খারাপ দিকগুলো তুলে ধরেছি, এখনো তুলে ধরব। এ বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। সম্প্রতি ১৪-দলের বৈঠকে ‘শরিকদের অবস্থান কী জানতে চাওয়া হয়েছে’ তাহলে কি জোটে টানাপড়েন শুরু হয়েছে? জবাবে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মেনন বলেন, ১৪-দলীয় জোটে টানাপড়েন হয়নি। এটা তো একটি রাজনৈতিক জোট। দলের ভিতরেই অনেক সময় টানাপড়েন হয়। তিনি বলেন, ২৩ দফার ভিত্তিতে জোট গঠন করা হয়েছিল। অনেক লক্ষ্যই এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এখনো অনেকগুলো লক্ষ্য সামনে এসেছে। তবে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বাংলাদেশে জোট চর্চা হয় না। জোটের শরিকরা দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানে দাওয়াত পান না, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পায়- এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, গত দশ বছর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ক্ষমতায় ছিল। দিবসভিত্তিক অনেক অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত নেতারা দাওয়াতের আমন্ত্রণ পান। ১৪ দলের শরিকরা এই আমন্ত্রণ পায় না। তৃণমূলে এই সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। তার মানে কি দাঁড়ায়? এখনো তৃণমূলে জোটের চর্চা সেভাবে হচ্ছে না। এ নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভগুলো কাজ করে। তিনি বলেন, সবাইকে তো মন্ত্রী-এমপি করা যাবে না। কাউকে কাউকে ব্যাংক, বীমার চেয়ারম্যান কিংবা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়ে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। কাউকে কোনো কমিটির প্রধান করা যেতে পারে। ডাকসুর সাবেক এই ভিপির কাছে জানতে চাওয়া হয়, দীর্ঘদিন পর ডাকসুর নির্বাচন হচ্ছে, এই নির্বাচন নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী? জবাবে তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আশা করি, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু ভোট হবে। তবে এখন কিছু কিছু বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, যেমন একাডেমি ভবনে ভোট নিয়ে আসা, শ্রেণিকক্ষে নির্বাচনী প্রচারণাসহ বেশকিছু দাবি। এসব নিয়ে নির্বাচন বিতর্কিত করার কোনো অবকাশ নেই। তবে পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও ছাত্র সংগঠনগুলোর জন্য এটা ‘টেস্ট কেস’। ডাকসুর নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাই এবং মারামারির ঘটনা এর আগে ঘটেছে। আমি মনে করি, ডাকসুর এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করবে সব ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফলাফল ও অংশগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দায়িত্ব সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সরকারি দলের ছাত্র সংগঠনের উচিত সহাবস্থান বজায় রাখা। সংরক্ষিত নারী আসনে আপনার স্ত্রীকে এমপি করা হয়েছে, এটা নিয়ে দলের ভিতরে এক ধরনের ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে-এ ব্যাপারে কী বলবেন, জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, দলের সংসদীয় বোর্ড আছে, পলিটব্যুরোর আছে। সবাইকে নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী তো একদিনের রাজনীতিবিদ না। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই শুধু নয়, আমার দলের মহিলা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আমার পরিবার চালাতে গিয়ে তাকে চাকরি করতে হয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না। এ নিয়ে ক্ষোভের কিছুই নেই। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আমাদের ছেড়ে কথা বলবে না। যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও রায় কার্যকর করা সবচেয়ে বড় কাজটি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে শুধু জামায়াতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নয়, পাকিস্তান, সৌদি আরব এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কারণ তারা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে। কাজেই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। মেনন বলেন, মানুষ যখন স্বস্তি পেয়ে যায়, তখন আশা-আকাক্সক্ষাও বেড়ে যায়। তখন মানুষের মধ্যে অস্থিরতাও বাড়ে। ফলে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে যায়। এই বিষয়গুলো সামনে রেখে দৃঢ়তার সঙ্গে ও সতর্কভাবে এগোতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম