শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে সাফল্য অর্জনের পর এবার নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেখানেও তার পাশে দাঁড়িয়েছে  দেশ। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে দেশের উন্নয়নে তার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞের যে বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে সেটিই তার রাজনৈতিক শক্তির তুরুপের তাসে পরিণত হয়েছে। টানা ১১ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়ে মহাশক্তিধর ভারতকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে প্রবৃদ্ধি প্রায় ৮ শতাংশে নিয়ে গিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে বিস্ময়কর উচ্চতায় তুলেছেন। যেখানে ’৭১-এর পরাজিত পাকিস্তানের নাগরিক সমাজও বলছে, বাংলাদেশকেই রোল মডেল করে অগ্রসর হতে। সেখানে পশ্চিমাদের কাছেও মুজিবকন্যার এই উন্নয়ন ব্যাপকহারে প্রশংসিত হচ্ছে।

আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে পরম বন্ধু বৃহত্তম গণতান্ত্রিক  দেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের বিশ্বাস ও উষ্ণতা সম্পর্ক রেখে সীমান্ত সমস্যাসহ অনেক সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নের বন্ধুত্ব জোরদার করেছেন। ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ প্রায় চলে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ছাড়াই নিজের অর্থায়নে পদ্মা সেতুসহ নানা মেগা উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত শেষ হতে চলেছে। একসময় আমরা খাবারের জন্য আর্তনাদ করেছি। দুর্ভিক্ষ ও মঙ্গার সঙ্গে লড়াই করেছি। আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি। অভিযান নিয়মিত চলছে বলেই খাবারে ভেজালের ভয়াবহতা উঠে আসছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত খাদ্যের ভেজাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পদ-পদবির লোভ দৌড়ঝাঁপ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিরন্তর কথা বলছেন। গোটা দেশকে সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্রপটে নিয়ে যাওয়ার পথে এই প্রথম রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই কোনো অপরাধের সঙ্গে দলের কেউ জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন। অপরাধী অপরাধীই। কে কোন দলের সেটি দেখার বিষয় নয়- এ কথা অক্ষরে অক্ষরে কার্যকর করছেন। দলের বিতর্কিতদের বিদায় দিয়ে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনছেন। অনেককে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে আইনের আওতায় এনেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বুয়েটের আবরার হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন। বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। নুসরাত হত্যার ঘটনায় মামলার দ্রুত বিচার শেষ করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আদালত ফাঁসির রায় দিয়েছেন। সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে রাজনীতি বা ক্ষমতায় আসেননি। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত সব আদর্শ ও ইতিহাস সংবিধান থেকে সব পর্যায়ের মুছে ফেলে, সামরিক শাসনের বুটের তলায় বাংলাদেশকে অন্ধকার যুগে নিয়ে গিয়ে ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে মানুষের সব অধিকার হরণ করা হয়েছিল। সেই দুঃসময়ের অন্ধকারে আগস্ট হত্যাকান্ডে  বিদেশ থাকায় বেঁচে যাওয়া মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দিল্লির নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আলোর বাতি জ্বালিয়েছিলেন গণতন্ত্রের সংগ্রামের নেত্রী হয়ে। তার ৩৯ বছরের রাজনৈতিক জীবন আন্দোলন-সংগ্রাম উত্থান-পতন কারাদহন, বুলেটের আঘাত কখনো বা গ্রেনেডের ভয়াবহ আক্রমণ থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে এসে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।

রুখে দাঁড়িয়েছেন। উপমহাদেশে ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কা ারিই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা অসাম্প্রদায়িক শক্তির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের দৃঢ় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বারবার তার জীবনের ওপর যেমন আঘাত এসেছে তেমনি নানা সময় তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার হয়েছে। ষড়যন্ত্র কখনো শেষ হয়ে যায়নি। সাম্প্রতিককালে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নানা আলামতে সরকারকে অশান্ত-অস্থির করে তোলার জন্য নানামুখী গুজব ও ঘটনা দৃশ্যপটে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘যতক্ষণ শেখ হাসিনার হাতে দেশ, ততক্ষণ পথ হারাবে না বাংলাদেশ’। আজ দেশের সব মহল নানা ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও সেটিই বিশ্বাস করেন। শেখ হাসিনা একদিন ক্ষমতায় না থাকলে দেশে যে রক্তপাত ও সহিংসতা নৈরাজ্য এবং সাম্প্রদায়িক শক্তির মহাউত্থান ঘটবে সেই আশঙ্কা সবাই লালন করেন। তাই সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার হাত ধরেই উন্নয়নের মহাসড়কের পথে সুশাসন নিশ্চিত এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে পাশে থাকাই উত্তম। শেখ হাসিনা যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন, এই মহা দুর্নীতির বিস্তীর্ণ শেকড় ও বটবৃক্ষ দানবের রূপ একদিনে নেয়নি। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ আজকের এই অবস্থা নিয়েছে। যেখানে শুধু রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের পথে রাজদুর্নীতির অভিশপ্ত গ্রহণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষই জড়িয়ে গেছে। বৈধ পথ পরিহার করে রাতারাতি অবৈধ পথে দুর্নীতিতে ডুবে অঢেল টাকা ও সম্পদ গড়ার এক অসভ্য অশ্লীল প্রতিযোগিতায় এমনভাবে গা ভাসিয়েছে যে, এ দেশের রাজনীতি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সূতিকাগার, মূল্যবোধ ও আদর্শের ওপর দাঁড়ানো মধ্যবিত্ত শ্রেণির একাংশ পর্যন্ত এই পাপের সাগরে ভেসে গেছে। এই দুর্নীতির লড়াইয়ে শেখ হাসিনার পাশে সময় ও ধৈর্য নিয়ে দাঁড়াতে হবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ দুর্নীতি করে না। এই দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সঙ্গে সব পেশার দৃশ্যমান একটি শক্তি জড়িয়ে গেছে। এদের কবল থেকে মুজিবকন্যার নেতৃত্বে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধের মতো জয়ী হলে উন্নয়নের তীব্র এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র নির্মাণের তীরে ভিড়তে সময় বেশি লাগবে না। 

শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দলকেও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে সব বিতর্ক ও কলঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে গণতন্ত্রের রীতিনীতি অনুসরণ করেই ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে হয়। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য মনে না হলে তার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসের নজির রয়েছে। কিন্তু আগুন সন্ত্রাস ও সহিংসতা ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে রাজনীতিতে কোথায় দাঁড় করিয়েছে, সেটিও তাদের মূল্যায়ন করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনিবার্য হয়ে উঠেছে। কোনো সরকারই বিরোধী দলের আন্দোলনকে নিজের পতন ডেকে আনার মতো পরিস্থিতি দিতে যেতে চায় না। এ দেশের অতীতের ইতিহাসও তাই। বিশ্ব রাজনীতিতেও একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ ’৭৫-উত্তর মার্শাল ল’ জমানার কঠিন দুঃশাসনের মধ্যে মিডিয়া ক্যু ও ভোট ডাকাতি বা গণরায় ছিনতাইয়ের কিংবা প্রহসনের নির্বাচনকে যেমন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে ভুল করেনি, তেমন আন্দোলনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাড়াহুড়োর পথ নেয়নি। সংগঠন শক্তিশালী করা থেকে জনমত পক্ষে টানার মাধ্যমে সময়ের অপেক্ষা করে আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে। আজকের বিএনপিকেও তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যদি মনে করেন, রাজনৈতিক কারণে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে রাজপথের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকেই নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে গতকাল সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে দলীয় আইনজীবীরা যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, তা এ দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন কলঙ্কময়। সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসই নয়, নিম্ন আদালতও কারও গুন্ডামির জায়গা নয়। এতে আইনের খড়গে যেমন পড়তে হবে, তেমনি জনবিচ্ছিন্নও হতে হবে। অতীতে অনেক দল হঠকারী পথে শেষ হয়েছে। গণতন্ত্রের পথেই বিজয়ী হয়েছে। বিএনপি কোন পথ নেবে-সেটি নির্বাসিত কোনো নেতার সিদ্ধান্তের ওপর ভর না করে নিজেরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রণকৌশল নির্ধারণের পথ নিতে পারেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা