শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে সাফল্য অর্জনের পর এবার নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেখানেও তার পাশে দাঁড়িয়েছে  দেশ। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে দেশের উন্নয়নে তার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞের যে বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে সেটিই তার রাজনৈতিক শক্তির তুরুপের তাসে পরিণত হয়েছে। টানা ১১ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়ে মহাশক্তিধর ভারতকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে প্রবৃদ্ধি প্রায় ৮ শতাংশে নিয়ে গিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে বিস্ময়কর উচ্চতায় তুলেছেন। যেখানে ’৭১-এর পরাজিত পাকিস্তানের নাগরিক সমাজও বলছে, বাংলাদেশকেই রোল মডেল করে অগ্রসর হতে। সেখানে পশ্চিমাদের কাছেও মুজিবকন্যার এই উন্নয়ন ব্যাপকহারে প্রশংসিত হচ্ছে।

আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে পরম বন্ধু বৃহত্তম গণতান্ত্রিক  দেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের বিশ্বাস ও উষ্ণতা সম্পর্ক রেখে সীমান্ত সমস্যাসহ অনেক সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নের বন্ধুত্ব জোরদার করেছেন। ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ প্রায় চলে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ছাড়াই নিজের অর্থায়নে পদ্মা সেতুসহ নানা মেগা উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত শেষ হতে চলেছে। একসময় আমরা খাবারের জন্য আর্তনাদ করেছি। দুর্ভিক্ষ ও মঙ্গার সঙ্গে লড়াই করেছি। আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি। অভিযান নিয়মিত চলছে বলেই খাবারে ভেজালের ভয়াবহতা উঠে আসছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত খাদ্যের ভেজাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পদ-পদবির লোভ দৌড়ঝাঁপ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিরন্তর কথা বলছেন। গোটা দেশকে সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্রপটে নিয়ে যাওয়ার পথে এই প্রথম রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই কোনো অপরাধের সঙ্গে দলের কেউ জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন। অপরাধী অপরাধীই। কে কোন দলের সেটি দেখার বিষয় নয়- এ কথা অক্ষরে অক্ষরে কার্যকর করছেন। দলের বিতর্কিতদের বিদায় দিয়ে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনছেন। অনেককে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে আইনের আওতায় এনেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বুয়েটের আবরার হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন। বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। নুসরাত হত্যার ঘটনায় মামলার দ্রুত বিচার শেষ করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আদালত ফাঁসির রায় দিয়েছেন। সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে রাজনীতি বা ক্ষমতায় আসেননি। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত সব আদর্শ ও ইতিহাস সংবিধান থেকে সব পর্যায়ের মুছে ফেলে, সামরিক শাসনের বুটের তলায় বাংলাদেশকে অন্ধকার যুগে নিয়ে গিয়ে ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে মানুষের সব অধিকার হরণ করা হয়েছিল। সেই দুঃসময়ের অন্ধকারে আগস্ট হত্যাকান্ডে  বিদেশ থাকায় বেঁচে যাওয়া মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দিল্লির নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আলোর বাতি জ্বালিয়েছিলেন গণতন্ত্রের সংগ্রামের নেত্রী হয়ে। তার ৩৯ বছরের রাজনৈতিক জীবন আন্দোলন-সংগ্রাম উত্থান-পতন কারাদহন, বুলেটের আঘাত কখনো বা গ্রেনেডের ভয়াবহ আক্রমণ থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে এসে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।

রুখে দাঁড়িয়েছেন। উপমহাদেশে ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কা ারিই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা অসাম্প্রদায়িক শক্তির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের দৃঢ় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বারবার তার জীবনের ওপর যেমন আঘাত এসেছে তেমনি নানা সময় তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার হয়েছে। ষড়যন্ত্র কখনো শেষ হয়ে যায়নি। সাম্প্রতিককালে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নানা আলামতে সরকারকে অশান্ত-অস্থির করে তোলার জন্য নানামুখী গুজব ও ঘটনা দৃশ্যপটে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘যতক্ষণ শেখ হাসিনার হাতে দেশ, ততক্ষণ পথ হারাবে না বাংলাদেশ’। আজ দেশের সব মহল নানা ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও সেটিই বিশ্বাস করেন। শেখ হাসিনা একদিন ক্ষমতায় না থাকলে দেশে যে রক্তপাত ও সহিংসতা নৈরাজ্য এবং সাম্প্রদায়িক শক্তির মহাউত্থান ঘটবে সেই আশঙ্কা সবাই লালন করেন। তাই সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার হাত ধরেই উন্নয়নের মহাসড়কের পথে সুশাসন নিশ্চিত এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে পাশে থাকাই উত্তম। শেখ হাসিনা যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন, এই মহা দুর্নীতির বিস্তীর্ণ শেকড় ও বটবৃক্ষ দানবের রূপ একদিনে নেয়নি। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ আজকের এই অবস্থা নিয়েছে। যেখানে শুধু রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের পথে রাজদুর্নীতির অভিশপ্ত গ্রহণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষই জড়িয়ে গেছে। বৈধ পথ পরিহার করে রাতারাতি অবৈধ পথে দুর্নীতিতে ডুবে অঢেল টাকা ও সম্পদ গড়ার এক অসভ্য অশ্লীল প্রতিযোগিতায় এমনভাবে গা ভাসিয়েছে যে, এ দেশের রাজনীতি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সূতিকাগার, মূল্যবোধ ও আদর্শের ওপর দাঁড়ানো মধ্যবিত্ত শ্রেণির একাংশ পর্যন্ত এই পাপের সাগরে ভেসে গেছে। এই দুর্নীতির লড়াইয়ে শেখ হাসিনার পাশে সময় ও ধৈর্য নিয়ে দাঁড়াতে হবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ দুর্নীতি করে না। এই দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সঙ্গে সব পেশার দৃশ্যমান একটি শক্তি জড়িয়ে গেছে। এদের কবল থেকে মুজিবকন্যার নেতৃত্বে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধের মতো জয়ী হলে উন্নয়নের তীব্র এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র নির্মাণের তীরে ভিড়তে সময় বেশি লাগবে না। 

শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দলকেও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে সব বিতর্ক ও কলঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে গণতন্ত্রের রীতিনীতি অনুসরণ করেই ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে হয়। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য মনে না হলে তার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসের নজির রয়েছে। কিন্তু আগুন সন্ত্রাস ও সহিংসতা ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে রাজনীতিতে কোথায় দাঁড় করিয়েছে, সেটিও তাদের মূল্যায়ন করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনিবার্য হয়ে উঠেছে। কোনো সরকারই বিরোধী দলের আন্দোলনকে নিজের পতন ডেকে আনার মতো পরিস্থিতি দিতে যেতে চায় না। এ দেশের অতীতের ইতিহাসও তাই। বিশ্ব রাজনীতিতেও একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ ’৭৫-উত্তর মার্শাল ল’ জমানার কঠিন দুঃশাসনের মধ্যে মিডিয়া ক্যু ও ভোট ডাকাতি বা গণরায় ছিনতাইয়ের কিংবা প্রহসনের নির্বাচনকে যেমন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে ভুল করেনি, তেমন আন্দোলনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাড়াহুড়োর পথ নেয়নি। সংগঠন শক্তিশালী করা থেকে জনমত পক্ষে টানার মাধ্যমে সময়ের অপেক্ষা করে আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে। আজকের বিএনপিকেও তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যদি মনে করেন, রাজনৈতিক কারণে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে রাজপথের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকেই নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে গতকাল সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে দলীয় আইনজীবীরা যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, তা এ দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন কলঙ্কময়। সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসই নয়, নিম্ন আদালতও কারও গুন্ডামির জায়গা নয়। এতে আইনের খড়গে যেমন পড়তে হবে, তেমনি জনবিচ্ছিন্নও হতে হবে। অতীতে অনেক দল হঠকারী পথে শেষ হয়েছে। গণতন্ত্রের পথেই বিজয়ী হয়েছে। বিএনপি কোন পথ নেবে-সেটি নির্বাসিত কোনো নেতার সিদ্ধান্তের ওপর ভর না করে নিজেরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রণকৌশল নির্ধারণের পথ নিতে পারেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা