শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে সাফল্য অর্জনের পর এবার নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেখানেও তার পাশে দাঁড়িয়েছে  দেশ। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে দেশের উন্নয়নে তার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞের যে বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে সেটিই তার রাজনৈতিক শক্তির তুরুপের তাসে পরিণত হয়েছে। টানা ১১ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়ে মহাশক্তিধর ভারতকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে প্রবৃদ্ধি প্রায় ৮ শতাংশে নিয়ে গিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে বিস্ময়কর উচ্চতায় তুলেছেন। যেখানে ’৭১-এর পরাজিত পাকিস্তানের নাগরিক সমাজও বলছে, বাংলাদেশকেই রোল মডেল করে অগ্রসর হতে। সেখানে পশ্চিমাদের কাছেও মুজিবকন্যার এই উন্নয়ন ব্যাপকহারে প্রশংসিত হচ্ছে।

আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে পরম বন্ধু বৃহত্তম গণতান্ত্রিক  দেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের বিশ্বাস ও উষ্ণতা সম্পর্ক রেখে সীমান্ত সমস্যাসহ অনেক সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নের বন্ধুত্ব জোরদার করেছেন। ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ প্রায় চলে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ছাড়াই নিজের অর্থায়নে পদ্মা সেতুসহ নানা মেগা উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত শেষ হতে চলেছে। একসময় আমরা খাবারের জন্য আর্তনাদ করেছি। দুর্ভিক্ষ ও মঙ্গার সঙ্গে লড়াই করেছি। আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি। অভিযান নিয়মিত চলছে বলেই খাবারে ভেজালের ভয়াবহতা উঠে আসছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত খাদ্যের ভেজাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পদ-পদবির লোভ দৌড়ঝাঁপ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিরন্তর কথা বলছেন। গোটা দেশকে সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্রপটে নিয়ে যাওয়ার পথে এই প্রথম রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই কোনো অপরাধের সঙ্গে দলের কেউ জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন। অপরাধী অপরাধীই। কে কোন দলের সেটি দেখার বিষয় নয়- এ কথা অক্ষরে অক্ষরে কার্যকর করছেন। দলের বিতর্কিতদের বিদায় দিয়ে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনছেন। অনেককে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে আইনের আওতায় এনেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বুয়েটের আবরার হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন। বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। নুসরাত হত্যার ঘটনায় মামলার দ্রুত বিচার শেষ করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আদালত ফাঁসির রায় দিয়েছেন। সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে রাজনীতি বা ক্ষমতায় আসেননি। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত সব আদর্শ ও ইতিহাস সংবিধান থেকে সব পর্যায়ের মুছে ফেলে, সামরিক শাসনের বুটের তলায় বাংলাদেশকে অন্ধকার যুগে নিয়ে গিয়ে ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে মানুষের সব অধিকার হরণ করা হয়েছিল। সেই দুঃসময়ের অন্ধকারে আগস্ট হত্যাকান্ডে  বিদেশ থাকায় বেঁচে যাওয়া মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দিল্লির নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আলোর বাতি জ্বালিয়েছিলেন গণতন্ত্রের সংগ্রামের নেত্রী হয়ে। তার ৩৯ বছরের রাজনৈতিক জীবন আন্দোলন-সংগ্রাম উত্থান-পতন কারাদহন, বুলেটের আঘাত কখনো বা গ্রেনেডের ভয়াবহ আক্রমণ থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে এসে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।

রুখে দাঁড়িয়েছেন। উপমহাদেশে ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কা ারিই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা অসাম্প্রদায়িক শক্তির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের দৃঢ় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বারবার তার জীবনের ওপর যেমন আঘাত এসেছে তেমনি নানা সময় তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার হয়েছে। ষড়যন্ত্র কখনো শেষ হয়ে যায়নি। সাম্প্রতিককালে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নানা আলামতে সরকারকে অশান্ত-অস্থির করে তোলার জন্য নানামুখী গুজব ও ঘটনা দৃশ্যপটে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘যতক্ষণ শেখ হাসিনার হাতে দেশ, ততক্ষণ পথ হারাবে না বাংলাদেশ’। আজ দেশের সব মহল নানা ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও সেটিই বিশ্বাস করেন। শেখ হাসিনা একদিন ক্ষমতায় না থাকলে দেশে যে রক্তপাত ও সহিংসতা নৈরাজ্য এবং সাম্প্রদায়িক শক্তির মহাউত্থান ঘটবে সেই আশঙ্কা সবাই লালন করেন। তাই সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার হাত ধরেই উন্নয়নের মহাসড়কের পথে সুশাসন নিশ্চিত এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে পাশে থাকাই উত্তম। শেখ হাসিনা যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন, এই মহা দুর্নীতির বিস্তীর্ণ শেকড় ও বটবৃক্ষ দানবের রূপ একদিনে নেয়নি। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ আজকের এই অবস্থা নিয়েছে। যেখানে শুধু রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের পথে রাজদুর্নীতির অভিশপ্ত গ্রহণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষই জড়িয়ে গেছে। বৈধ পথ পরিহার করে রাতারাতি অবৈধ পথে দুর্নীতিতে ডুবে অঢেল টাকা ও সম্পদ গড়ার এক অসভ্য অশ্লীল প্রতিযোগিতায় এমনভাবে গা ভাসিয়েছে যে, এ দেশের রাজনীতি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সূতিকাগার, মূল্যবোধ ও আদর্শের ওপর দাঁড়ানো মধ্যবিত্ত শ্রেণির একাংশ পর্যন্ত এই পাপের সাগরে ভেসে গেছে। এই দুর্নীতির লড়াইয়ে শেখ হাসিনার পাশে সময় ও ধৈর্য নিয়ে দাঁড়াতে হবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ দুর্নীতি করে না। এই দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সঙ্গে সব পেশার দৃশ্যমান একটি শক্তি জড়িয়ে গেছে। এদের কবল থেকে মুজিবকন্যার নেতৃত্বে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধের মতো জয়ী হলে উন্নয়নের তীব্র এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র নির্মাণের তীরে ভিড়তে সময় বেশি লাগবে না। 

শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দলকেও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে সব বিতর্ক ও কলঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে গণতন্ত্রের রীতিনীতি অনুসরণ করেই ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে হয়। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য মনে না হলে তার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসের নজির রয়েছে। কিন্তু আগুন সন্ত্রাস ও সহিংসতা ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে রাজনীতিতে কোথায় দাঁড় করিয়েছে, সেটিও তাদের মূল্যায়ন করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনিবার্য হয়ে উঠেছে। কোনো সরকারই বিরোধী দলের আন্দোলনকে নিজের পতন ডেকে আনার মতো পরিস্থিতি দিতে যেতে চায় না। এ দেশের অতীতের ইতিহাসও তাই। বিশ্ব রাজনীতিতেও একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ ’৭৫-উত্তর মার্শাল ল’ জমানার কঠিন দুঃশাসনের মধ্যে মিডিয়া ক্যু ও ভোট ডাকাতি বা গণরায় ছিনতাইয়ের কিংবা প্রহসনের নির্বাচনকে যেমন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে ভুল করেনি, তেমন আন্দোলনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাড়াহুড়োর পথ নেয়নি। সংগঠন শক্তিশালী করা থেকে জনমত পক্ষে টানার মাধ্যমে সময়ের অপেক্ষা করে আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে। আজকের বিএনপিকেও তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যদি মনে করেন, রাজনৈতিক কারণে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে রাজপথের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকেই নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে গতকাল সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে দলীয় আইনজীবীরা যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, তা এ দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন কলঙ্কময়। সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসই নয়, নিম্ন আদালতও কারও গুন্ডামির জায়গা নয়। এতে আইনের খড়গে যেমন পড়তে হবে, তেমনি জনবিচ্ছিন্নও হতে হবে। অতীতে অনেক দল হঠকারী পথে শেষ হয়েছে। গণতন্ত্রের পথেই বিজয়ী হয়েছে। বিএনপি কোন পথ নেবে-সেটি নির্বাসিত কোনো নেতার সিদ্ধান্তের ওপর ভর না করে নিজেরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রণকৌশল নির্ধারণের পথ নিতে পারেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা