শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্র নয়, দুর্নীতিবিরোধী যুদ্ধে শেখ হাসিনার পাশে দেশ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে সাফল্য অর্জনের পর এবার নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেখানেও তার পাশে দাঁড়িয়েছে  দেশ। সুমহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনার সঙ্গে দেশের উন্নয়নে তার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাকর্মযজ্ঞের যে বিপ্লবের সূচনা ঘটেছে সেটিই তার রাজনৈতিক শক্তির তুরুপের তাসে পরিণত হয়েছে। টানা ১১ বছরের শাসনামলে দেশের অর্থনীতিতে বিপ্লব ঘটিয়ে মহাশক্তিধর ভারতকে পর্যন্ত পেছনে ফেলে প্রবৃদ্ধি প্রায় ৮ শতাংশে নিয়ে গিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশকে বিস্ময়কর উচ্চতায় তুলেছেন। যেখানে ’৭১-এর পরাজিত পাকিস্তানের নাগরিক সমাজও বলছে, বাংলাদেশকেই রোল মডেল করে অগ্রসর হতে। সেখানে পশ্চিমাদের কাছেও মুজিবকন্যার এই উন্নয়ন ব্যাপকহারে প্রশংসিত হচ্ছে।

আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধে সবচেয়ে পরম বন্ধু বৃহত্তম গণতান্ত্রিক  দেশ ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বের বিশ্বাস ও উষ্ণতা সম্পর্ক রেখে সীমান্ত সমস্যাসহ অনেক সমস্যার সমাধান ঘটিয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নের বন্ধুত্ব জোরদার করেছেন। ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ প্রায় চলে গেছে। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ছাড়াই নিজের অর্থায়নে পদ্মা সেতুসহ নানা মেগা উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত শেষ হতে চলেছে। একসময় আমরা খাবারের জন্য আর্তনাদ করেছি। দুর্ভিক্ষ ও মঙ্গার সঙ্গে লড়াই করেছি। আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি। অভিযান নিয়মিত চলছে বলেই খাবারে ভেজালের ভয়াবহতা উঠে আসছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পর্যন্ত খাদ্যের ভেজাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের পদ-পদবির লোভ দৌড়ঝাঁপ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিরন্তর কথা বলছেন। গোটা দেশকে সামগ্রিক উন্নয়নের চিত্রপটে নিয়ে যাওয়ার পথে এই প্রথম রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই কোনো অপরাধের সঙ্গে দলের কেউ জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন। অপরাধী অপরাধীই। কে কোন দলের সেটি দেখার বিষয় নয়- এ কথা অক্ষরে অক্ষরে কার্যকর করছেন। দলের বিতর্কিতদের বিদায় দিয়ে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনে নেতৃত্বের পরিবর্তন আনছেন। অনেককে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে আইনের আওতায় এনেছেন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বুয়েটের আবরার হত্যাকান্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন। বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। নুসরাত হত্যার ঘটনায় মামলার দ্রুত বিচার শেষ করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আদালত ফাঁসির রায় দিয়েছেন। সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা হঠাৎ করে রাজনীতি বা ক্ষমতায় আসেননি। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত সব আদর্শ ও ইতিহাস সংবিধান থেকে সব পর্যায়ের মুছে ফেলে, সামরিক শাসনের বুটের তলায় বাংলাদেশকে অন্ধকার যুগে নিয়ে গিয়ে ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে মানুষের সব অধিকার হরণ করা হয়েছিল। সেই দুঃসময়ের অন্ধকারে আগস্ট হত্যাকান্ডে  বিদেশ থাকায় বেঁচে যাওয়া মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা দিল্লির নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আলোর বাতি জ্বালিয়েছিলেন গণতন্ত্রের সংগ্রামের নেত্রী হয়ে। তার ৩৯ বছরের রাজনৈতিক জীবন আন্দোলন-সংগ্রাম উত্থান-পতন কারাদহন, বুলেটের আঘাত কখনো বা গ্রেনেডের ভয়াবহ আক্রমণ থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে এসে বারবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।

রুখে দাঁড়িয়েছেন। উপমহাদেশে ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কা ারিই নন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করা অসাম্প্রদায়িক শক্তির ঐক্যের প্রতীক হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের দৃঢ় নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বারবার তার জীবনের ওপর যেমন আঘাত এসেছে তেমনি নানা সময় তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার হয়েছে। ষড়যন্ত্র কখনো শেষ হয়ে যায়নি। সাম্প্রতিককালে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নানা আলামতে সরকারকে অশান্ত-অস্থির করে তোলার জন্য নানামুখী গুজব ও ঘটনা দৃশ্যপটে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘যতক্ষণ শেখ হাসিনার হাতে দেশ, ততক্ষণ পথ হারাবে না বাংলাদেশ’। আজ দেশের সব মহল নানা ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলেও সেটিই বিশ্বাস করেন। শেখ হাসিনা একদিন ক্ষমতায় না থাকলে দেশে যে রক্তপাত ও সহিংসতা নৈরাজ্য এবং সাম্প্রদায়িক শক্তির মহাউত্থান ঘটবে সেই আশঙ্কা সবাই লালন করেন। তাই সবাই মনে করেন, শেখ হাসিনার হাত ধরেই উন্নয়নের মহাসড়কের পথে সুশাসন নিশ্চিত এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে পাশে থাকাই উত্তম। শেখ হাসিনা যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন, এই মহা দুর্নীতির বিস্তীর্ণ শেকড় ও বটবৃক্ষ দানবের রূপ একদিনে নেয়নি। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ আজকের এই অবস্থা নিয়েছে। যেখানে শুধু রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের পথে রাজদুর্নীতির অভিশপ্ত গ্রহণে সব শ্রেণি-পেশার মানুষই জড়িয়ে গেছে। বৈধ পথ পরিহার করে রাতারাতি অবৈধ পথে দুর্নীতিতে ডুবে অঢেল টাকা ও সম্পদ গড়ার এক অসভ্য অশ্লীল প্রতিযোগিতায় এমনভাবে গা ভাসিয়েছে যে, এ দেশের রাজনীতি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির সূতিকাগার, মূল্যবোধ ও আদর্শের ওপর দাঁড়ানো মধ্যবিত্ত শ্রেণির একাংশ পর্যন্ত এই পাপের সাগরে ভেসে গেছে। এই দুর্নীতির লড়াইয়ে শেখ হাসিনার পাশে সময় ও ধৈর্য নিয়ে দাঁড়াতে হবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ দুর্নীতি করে না। এই দুর্নীতির সিন্ডিকেটের সঙ্গে সব পেশার দৃশ্যমান একটি শক্তি জড়িয়ে গেছে। এদের কবল থেকে মুজিবকন্যার নেতৃত্বে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধের মতো জয়ী হলে উন্নয়নের তীব্র এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত আধুনিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র নির্মাণের তীরে ভিড়তে সময় বেশি লাগবে না। 

শক্তিশালী সরকারের পাশাপাশি শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দলকেও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে সব বিতর্ক ও কলঙ্ক থেকে মুক্ত হয়ে গণতন্ত্রের রীতিনীতি অনুসরণ করেই ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে হয়। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য মনে না হলে তার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসের নজির রয়েছে। কিন্তু আগুন সন্ত্রাস ও সহিংসতা ২০১৪ সাল থেকে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে রাজনীতিতে কোথায় দাঁড় করিয়েছে, সেটিও তাদের মূল্যায়ন করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনিবার্য হয়ে উঠেছে। কোনো সরকারই বিরোধী দলের আন্দোলনকে নিজের পতন ডেকে আনার মতো পরিস্থিতি দিতে যেতে চায় না। এ দেশের অতীতের ইতিহাসও তাই। বিশ্ব রাজনীতিতেও একই অবস্থা। আওয়ামী লীগ ’৭৫-উত্তর মার্শাল ল’ জমানার কঠিন দুঃশাসনের মধ্যে মিডিয়া ক্যু ও ভোট ডাকাতি বা গণরায় ছিনতাইয়ের কিংবা প্রহসনের নির্বাচনকে যেমন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে ভুল করেনি, তেমন আন্দোলনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাড়াহুড়োর পথ নেয়নি। সংগঠন শক্তিশালী করা থেকে জনমত পক্ষে টানার মাধ্যমে সময়ের অপেক্ষা করে আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে গেছে। আজকের বিএনপিকেও তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে যদি মনে করেন, রাজনৈতিক কারণে আটক রাখা হয়েছে, তাহলে রাজপথের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথকেই নিতে হবে। কিন্তু তাই বলে গতকাল সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে দলীয় আইনজীবীরা যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, তা এ দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন কলঙ্কময়। সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসই নয়, নিম্ন আদালতও কারও গুন্ডামির জায়গা নয়। এতে আইনের খড়গে যেমন পড়তে হবে, তেমনি জনবিচ্ছিন্নও হতে হবে। অতীতে অনেক দল হঠকারী পথে শেষ হয়েছে। গণতন্ত্রের পথেই বিজয়ী হয়েছে। বিএনপি কোন পথ নেবে-সেটি নির্বাসিত কোনো নেতার সিদ্ধান্তের ওপর ভর না করে নিজেরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রণকৌশল নির্ধারণের পথ নিতে পারেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
আসছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা