শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

যশোর

১২ কিলোমিটার পরই দাম তিন গুণ

সাইফুল ইসলাম, যশোর
প্রিন্ট ভার্সন
১২ কিলোমিটার পরই দাম তিন গুণ

বৃহস্পতিবার সকালে যশোরের সবজি জোন খ্যাত সদর উপজেলার সাতমাইল বাজারে কৃষক প্রতি কেজি বরবটি বিক্রি করেন ২০ থেকে ২৩ টাকার মধ্যে। ঠিক একই সময়ে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে যশোর শহরের বড় বাজারে বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি! একই সময়ে সাতমাইল বাজারে ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হওয়া ১ কেজি ফুলকপি যশোরের বড় বাজারে ৬০ টাকা, ৫ থেকে ৭ টাকা কেজির মুলা ২০ টাকা, ২০ টাকার পাতাকপি ৩৫ টাকা, ২০-২২ টাকার শিম ৪০ টাকা, ৪০-৫০ টাকার উচ্ছে ৬০ টাকা, ২৬ টাকার কাঁচা ঝাল ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ২৫-৩০ টাকার লাউ বড় বাজারে ৪০ টাকা, ২২ থেকে ২৪ টাকা কেজি মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকা, ২০-২২ টাকার পটোল ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। উৎপাদক থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরত্বে ভোক্তার কাছে যেতেই সবজির দাম দুই থেকে তিন গুণ বেড়ে যাচ্ছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেতে দাম বেড়ে যাচ্ছে আরও। মাঠের কৃষকও জানেন বিষয়টি। তবে তারা বলছেন, সাতমাইল হাট থেকে অন্তত পাঁচ-ছয় হাত ঘুরে সবজি যশোর শহরের ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছায়! এভাবে হাত ঘুরতে ঘুরতেই বেড়ে যায় দাম। আর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সবজি পাঠাতে বেশি খরচ হয় পরিবহন খাতে। চাঁদাবাজিসহ নানা কারণে সবজি পরিবহন ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। সে কারণে সবজির দামও অনেক বেড়ে যায়। তারা মনে করেন, মাঠ থেকে সবজি সরাসরি খুচরা বাজারে নিতে পারলে, পরিবহন খরচ কমাতে পারলে এবং নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করলে মানুষ অনেক কম খরচে সবজি কিনে খেতে পারবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য জিনিসের মধ্যে গতকাল যশোর শহরের বড় বাজারে দেশি পিয়াজ ২২০ থেকে ২৪০ টাকা, বিদেশি পিয়াজ ১২০ টাকা, মোটা চাল ২৮ থেকে ৩২ টাকা, সয়াবিন ৯০ টাকা, মসুর ডাল বিদেশিটা ৫৫ থেকে ৬০ টাকা এবং দেশি মসুর ডাল ১০০ টাকা কেজি, খোলা আটা ২৭. রান্নার লবণ ১৫ ও চিকন লবণ ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। বৃহস্পতিবার সাতমাইল সবজি বাজারে মুলা ও বেগুনের আমদানি ছিল সবচেয়ে বেশি। তবে মুলা বিক্রি করতে আসা চাষিদের মুখটা ছিল মলিন। সদর উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের কৃষক বাবর আলী বিশ্বাস নিজের খেত থেকে চার ঝুড়ি মুলা সাতমাইল বাজারে এনেছেন বিক্রির জন্য। বললেন, চার ঝুড়ি মুলা ধুয়ে পরিষ্কার করতে চারজন মজুর লেগেছে। এখন মজুরের দামও উঠছে না। ৫-৭ টাকা কেজির ওপরে কেউ দামই বলছে না। খেত থেকে বড় বড় সাইজের টাটকা পাতাকপি তুলে এনেছেন মাঝদিয়া গ্রামের সাইফুল। কাঠামারা গ্রামের নজরুল ইসলাম নসিমন ভর্তি করে এনেছেন ফুলকপি। তার ফুলকপির দাম ৩৫ টাকা কেজি পর্যন্ত উঠেছে। এই সময়ে এ দাম পেয়েই তারা খুশি। নজরুল ইসলাম বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে যে চর এলাকা আছে, সেসব জায়গায় খুব ভালোমানের সবজি উৎপাদন হয়। এই সময়ে সেসব শীতের সবজি বাজারে চলে আসে। আর চরের সবজি বাজারে উঠলেই যশোরের সবজির দাম পড়ে যায়। তবে সাইফুল বলেন, দাম পড়লেও সমস্যা নেই। এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শীতের আগেই এসব সবজি কয়েক দফা চাষ করে যশোরের সবজি চাষিরা ভালোই লাভ করেছেন। আমবটতলা এলাকার ওহিদুল ইসলাম শীত আসার আগেই আট বিঘা জমিতে বেগুন ও মুলার চাষ করেছিলেন। সে সময় তিনি ৪০ টাকা কেজি দরে বেগুন ও ১৮ টাকা কেজি দরে মুলা পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন। শীত আসার আগেই বেগুন থেকে বিঘাপ্রতি তিনি দেড় লাখ টাকা করে লাভ করেছেন। গত কয়েক দশক সবজি উৎপাদনে একটানা শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে যশোর জেলা। এ জেলার সদর, চৌগাছা, মনিরামপুর, শার্শা ও বাঘারপাড়া উপজেলায় সারা বছরই চাষ হয় অন্তত ২০ রকম সবজি; যা যশোর ও আশপাশ এলাকার চাহিদা মিটিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অন্তত ১৮টি জেলায় পাঠানো হয়। সাতমাইল সবজি হাটের ব্যবসায়ী হারুন হোসেন চাষিদের কাছ থেকে সবজি কিনে ট্রাক বোঝাই করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠান। তিনি বলেন, ‘সোম, মঙ্গল, শুক্র- এ তিন দিন সাতমাইল হাটে সবচেয়ে বেশি সবজি কেনাবেচা হয়। এ কদিন শতাধিক ট্রাক সবজি সাতমাইল হাট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। এ ছাড়া প্রতিদিনই ১৫ থেকে ২০ ট্রাক সবজি যশোরের বাইরে যায়।’ আরেক পাইকার শরীয়তপুরের জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, সাতমাইল হাট থেকে রাজধানী ঢাকা ছাড়াও শরীয়তপুর, মাদারীপুর, সিলেট, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, গোপালগঞ্জসহ আরও অনেক জেলায় তিনি সবজি পাঠান। কৃষি সম্প্রসারণ অফিসসূত্রে জানা যায়, যশোরে সবচেয়ে বেশি সবজি চাষ হয় সদর, বাঘারপাড়া ও চৌগাছা উপজেলায়। এসব উপজেলার হাজারো কৃষক বছরজুড়ে ৫ থেকে ৬ লাখ মেট্রিক টন নানারকম সবজি উৎপাদন করেন। যশোর ও আশপাশ এলাকায় ৩ থেকে ৪ লাখ মেট্রিক টন সবজির চাহিদা রয়েছে। বাকি সবজি দেশের বিভিন্ন জেলায় চলে যায়। সদর উপজেলার সাতমাইল, বারিনগর, মানিকদিহি, হৈবতপুর, তীরেরহাট, চূড়ামনকাটি, আমবটতলাসহ কয়েক শ গ্রামে মাঠের পর মাঠ সবজিতে ভরা থাকে সব সময়। যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক এমদাদ হোসেন বলেন, যশোরে এবার ৬ হাজার হেক্টর জমিতে নানারকম আগাম শীতের সবজি চাষ করেছিলেন চাষিরা। আর এখন ১৬ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে শীতকালীন সবজি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক