শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০

স্বাভাবিক চিকিৎসা সংকট বাড়ছে

বরিশালে সাড়ে ৭ ঘণ্টার ব্যবধানে করোনা ইউনিটে দুজনের মৃত্যু, বগুড়ায় করোনা সন্দেহে ফেলে গেল বাসস্ট্যান্ডে, মানিকগঞ্জে নারীর মৃত্যুর পর করোনা পরীক্ষায় নমুনা সংগ্রহ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক চিকিৎসা সংকট বাড়ছে

করোনাভাইরাস আতঙ্কে সাধারণ রোগে আক্রান্ত রোগীরা স্বাভাবিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না। সাধারণ সর্দি জ্বর বা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালের পর হাসপাতাল ঘুরে পাচ্ছেন না চিকিৎসা। ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে সরকারি- বেসরকারি সব হাসপাতালেই একই পরিস্থিতি। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা তাদের ব্যক্তিগত চেম্বারেও বসছেন না। কিছু হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের ভর্তিই নেওয়া হচ্ছে না। অন্যদিকে করোনাভাইরাসে শনাক্ত হওয়ার কথা ঘোষণা না হলেও বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।

প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুসারে, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (খুমেক) আইসোলেশনে থাকা সুলতান শেখ (৭০) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকালে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে শুক্রবার তিনি চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি হন। মৃত সুলতান শেখ নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার আবদুল গফুর শেখের পুত্র। খুমেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটের ইনচার্জ ডা. শৈলেন্দ্রনাথ বিশ্বাস জানিয়েছেন, মৃত সুলতান শেখ করোনা ইউনিটে ভর্তি থাকলেও তিনি যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত ছিলেন। বিষয়টি ঢাকায় আইইডিসিআর কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে তার নমুনা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। সে কারণে তার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

বরিশালে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন দুই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সকাল ৭টা ২০ মিনিটে করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পটুয়াখালী সদর উপজেলার বহলগাছিয়া গ্রামের মো. জাকির হাওলাদার (৪৫) নামে ওই রোগীর মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ৭ ঘণ্টার ব্যবধানে এই হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন দুজন রোগীর (নারী ও পুরুষ) মৃত্যু হয়েছে। বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন জানান, মো. জাকির হাওলাদার নামে এক ব্যক্তি অ্যাজমা জনিত শ্বাসকষ্ট ও জ্বর নিয়ে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ওই রোগীকে পটুয়াখালী হাসপাতাল থেকে গত শনিবার বিকাল ৫টা ৫০ মিনিটে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা প্রথমে তাকে মেডিসিন ইউনিটে প্রেরণ করেন। সেখান থেকে ওই রাতেই তাকে করোনা ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। রোগীর উপসর্গ দেখে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন করোনা ইউনিটের চিকিৎসকরা। শেবাচিমের পরিচালক জানান, ৭ ঘণ্টার ব্যবধানে করোনা ইউনিটে দুজন রোগীর মৃত্যুর খবর আইইডিসিআর-কে জানানো হয়েছে। তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের মৃতদেহ সমাহিত করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

এর আগে গত শনিবার রাত ১২টা ৫ মিনিটের দিকে শেবাচিমের করোনা ইউনিটে ভর্তির পরপরই নগরীর কাউনিয়া পুরানপাড়া এলাকার নিরু বেগম (৪৫) নামে আরেক রোগীর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পরপরই স্বজনরা ওই এলাকার মো. দুলালের স্ত্রী নিরু বেগমের মরদেহ নিয়ে যান। ওই মৃত নারীর স্বজনদের উদ্ধৃতি দিয়ে শেবাচিম পরিচালক জানান, নিরু বেগম ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চার দিন আগে বরিশাল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখানে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি। এরপর বাড়িতে তিনি জ্বর, গলাব্যথা ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন। গত শনিবার তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাত পৌনে ১২টার দিকে শেরেবাংলা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। তার ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ ছিল। জরুরি বিভাগ থেকে করোনা সন্দেহে করোনা ইউনিটে স্থানান্তরের পরপরই তার মৃত্যু হয়।

এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে জ্বরে আক্রান্ত থাকার পর পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। শ্বাসকষ্টেও ভুগছিলেন তিনি। শনিবার বিকালে শিবগঞ্জ উপজেলার নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়নের খোনাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার পর এলাকাবাসী করোনা আতঙ্কে ভীত হয়ে পড়ে। তবে চিকিৎসক ও তার পরিবার বলছেন, করোনা নয়, তার মৃত্যু স্বাভাবিক। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত ২১ মার্চ শনিবার শিবগঞ্জ উপজেলার নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়নের খোনাপাড়া গ্রামের ইয়াসিন আলীর ছেলে গোলাম নবীর (৫০) হঠাৎ জ্বর হয়। এরপর শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন পরিবারের সদস্যরা। শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে নিজ বাড়িতে তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে এলাকাবাসী করোনা আতঙ্কে তার বাড়ি যাওয়া বন্ধ করে দেয়। তবে পরিবারের সদস্যদের দাবি করোনাভাইরাসে নয় অতিরিক্ত জ্বরেই মারা গেছেন গোলাম নবী। চিকিৎসকরাও বলছেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে গোলাম নবী মারা যায়নি। রাতে সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, এটি স্বাভাবিক মৃত্যু। এক বছর ধরে তিনি লেফট ভেন্টিকুলার ডিজিজে ভুগছিলেন।

মানিকগঞ্জে এক নারীর মৃত্যু : মানিকগঞ্জে সদির্, কাশি ও পাতলা পায়খানায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। ওই নারীর নাম সুচিত্রা সরকার (২৬)। তিনি হরিরামপুর উপজেলার বলড়া ইউনিয়নের বড়ইছড়া গ্রামের ব্যবসায়ী নিতাই সরকারের স্ত্রী। গতকাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সুচিত্রাকে আনা হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই হাসপাতালে উপপরিচালক এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। মৃত সুচিত্রা সরকার সাত দিন ধরে জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট এবং দুই দিন ধরে পাতলা পায়খানায় আক্রান্ত ছিল। তিনি জানান সাত দিন আগে ওই নারীর শ্বশুর মারা যান। তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে বিভিন্ন লোকের সমাগম হয়েছিল। সেখানে আসা কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি আক্রান্ত হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে মানিকগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. আনোয়ারুল আমিন আখন্দ বলেন, নির্দেশনা অনুযায়ী মৃত ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কিনা- তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য ইতিমধ্যে নমুনা সংগ্রহ করা হযেছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা পরীক্ষার জন্য ঢাকায়  প্রেরণ করা হবে।

বগুড়ায় করোনা সন্দেহে ট্রাক থেকে নামিয়ে দিল শ্রমিককে, এগিয়ে আসেনি কেউ : করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে গতকাল সকালে শাহ আলম (৫৫) নামে এক শ্রমজীবীকে পণ্যবাহী ট্রাক থেকে বগুড়ার শিবগঞ্জের মহাস্থান বাসস্ট্যান্ডে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি সেখানে দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকলেও কেউ এগিয়ে আসেনি। পরে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। ওই ব্যক্তি ঢাকা থেকে রংপুরের বাড়িতে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছিল। পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রংপুরের ধাপ মডার্ন মোড় এলাকার মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে শাহ আলম ঢাকায় দিনমজুরের কাজ করেন। করোনাভাইরাস আতঙ্কের কারণে তিনি শনিবার রাতে ঢাকা থেকে রংপুরগামী পণ্যবাহী একটি ট্রাকে ওঠেন। গতকাল সকালে ট্রাক বগুড়ার শিবগঞ্জের মহাস্থান বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পৌঁছলে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন সন্দেহে ট্রাকের চালক ও হেলপার তাকে মহাসড়কের পাশে নামিয়ে দিয়ে চলে যায়। শাহ আলম দীর্ঘক্ষণ মহাসড়কের পাশে পড়ে থাকলেও ভয়ে কেউ কাছে আসেনি। সকাল ৯টার দিকে এক পথচারী দেখতে পেয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান। নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবির স্থানীয় রায়নগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলামকে জানিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেন। চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম ঘটনাটি শিবগঞ্জ থানাকে জানান। তখন থানার এসআই মোহাম্মদ আলী তাকে ভ্যানে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান।

মুন্সীগঞ্জে রোগীশূন্য হাসপাতাল : করোনা আতঙ্কের কারণে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল এখন রোগীশূন্য। আগে প্রতিদিন আন্তবিভাগ এবং বহির্বিভাগে হাজার হাজার রোগী বিভিন্ন চিকিৎসাসেবা নিত। করোনার আতঙ্কের কারণে পুরো হাসপাতালটি এখন ফাঁকা রয়েছে। জেলা সিভিল সার্জনের দেওয়া তথ্য মতে, জেলার বিভিন্ন স্থানে হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে ৩৬৮ জন। এদের মধ্যে ৩৬ জনকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। নতুন যোগ হয়েছে ৯ জন। বর্তমানে পুরো জেলায় হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে ৩৪১ জন। তবে এখনো জেলার আইসোলেশন ওয়ার্ডগুলোতে কোনো রোগী ভর্তি হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ