শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

গণপরিবহনে আবারও নৈরাজ্য

ভাড়া ডাবল, উপেক্ষিত যাত্রী সুরক্ষা, ১১ দফা শর্ত ভঙ্গ করে চলছে গণপরিবহন বাস চালক হেলপার যাত্রী কেউই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি
শিমুল মাহমুদ ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
গণপরিবহনে আবারও নৈরাজ্য

করোনাকালে পর্যুদস্ত মানুষের হাতে প্রয়োজনীয় টাকা নেই। সংকুচিত হয়েছে কর্মক্ষেত্র। চাকরি হারিয়েছেন অনেকে। অনেকের বেতন হয়ে গেছে অনিয়মিত। এ দুঃসময়ে ৬৬ দিন বেকার থাকা পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন। বাড়তি ভাড়ার কারণে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিত্যযাত্রীরা। প্রতিবাদ করেও সুফল মিলছে না। অন্যদিকে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে।

নতুন করে গণপরিবহন চালুর সময় সিদ্ধান্ত ছিল, ১১ দফা শর্ত সাপেক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে গণপরিবহন। দুই সিটে বসবে এক যাত্রী। সিট খালি থাকবে অর্ধেক। কম যাত্রী পরিবহনের এ ক্ষতি পোষাতে ভাড়া বাড়বে ৬০ শতাংশ। কিন্তু সব শর্ত এখন কাগজেই সীমাবদ্ধ। এখন পিক আওয়ারে ভাড়া ডাবল। যাত্রীও দ্বিগুণ। কেউই মানছে না স্বাস্থ্যবিধি। অফিস শুরু ও শেষের সময় বাসে সিট খালি থাকছে না। বাস-মিনিবাসে পরিচ্ছন্নতার কোনো বালাই নেই। কোথাও যাত্রীদের হ্যান্ড স্যানিটাইজারও দেওয়া হয় না। করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকা এ সময়ে গণপরিবহনই করোনার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। পাশাপাশি প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে যাতায়াত করছে মানুষ। লোভের লাগাম টানতে পারছেন না পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। যাত্রীরা বলছেন, লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধের সময় পরিবহনশ্রমিকরা আর্থিক কষ্টে ছিলেন। সে দুঃসময় ভুলে তারা আগের রূপে ফিরেছেন। অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন। জিম্মি করে আদায় করছেন দ্বিগুণ ভাড়া। এ নিয়ে যাত্রীদের ক্ষোভ-হতাশার অন্ত নেই।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালুর সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে গত ১ জুন থেকে বিদ্যমান বাস-মিনিবাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ৬৬ দিন লকডাউন শেষে ৩১ মে গণপরিবহন চলা শুরু হয়। বলা হয়, বাড়তি ভাড়ার কারণে পরিবহন মালিকদের ক্ষতি পোষানো হবে। কিন্তু করোনা সংকটের শুরুর দিকে বাস ও মিনিবাসে সীমিত যাত্রী বহন ও স্বাস্থ্যবিধি কিছুটা অনুসরণ করা হলেও যাত্রীর চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগের মতোই অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন শুরু হয়েছে। অথচ বাড়তি ভাড়া আর কমানো হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৬০ শতাংশের পরিবর্তে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। পরিবহনকর্মীরা বাড়তি ভাড়া আদায়ে শতভাগ তৎপর থাকলেও স্বাস্থ্যবিধিসহ প্রজ্ঞাপনের অন্যসব শর্তের দিকে কোনো নজর নেই। বেশি ভাড়ার বিনিময়ে দুই সিটে একজন বসানোর নিয়ম ভেঙে এখন পিক আওয়ারে সিট ভর্তির পর দাঁড় করিয়েও যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে গত ১০ আগস্ট সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন পরিচালনার বিষয়ে আবারও সতর্কতা জারি করেছে। বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কে যাত্রীসাধারণের যাতায়াত নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করার নিমিত্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে বাস-মিনিবাস চলা অব্যাহত রাখা, দূরপাল্লার গাড়িতে মধ্যবর্তী স্থানে যাত্রী ওঠানো-নামানোর জন্য গাড়ি না থামানো এবং সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত আদায় করা যাবে না মর্মে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, কিছু কিছু যানবাহনে উপরোক্ত নির্দেশ মানা হচ্ছে না। এতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়ছে। ফলে জনসাধারণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘বাস চলা শুরুর সপ্তাহ পরই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন বাস মালিক ও শ্রমিকরা। যাত্রীরাও স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই বাসে ওঠা শুরু করেন। ওই সময় যাত্রী ও পরিবহন মালিক-শ্রমিকের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হতো তাহলে আজকে এমনটা হতো না। এখন অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হচ্ছে। অতিরিক্ত ভাড়াও নেওয়া হচ্ছে। এর যৌক্তিকতা নেই। দ্রুত আগের ভাড়ায় ফেরত আসতে হবে।’

বাস মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব এনা ট্রান্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘১ জুন শর্ত সাপেক্ষে গণপরিবহন চালু শুরু হয়। কিন্তু ঈদের প্রাক্কালে যখন যাত্রীর চাপ বাড়ে তখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটে। ঢাকা সিটির কিছু কিছু বাস বা আন্তজেলায় বাস পরিবহনে কিছু সমস্যা হয়। সে অভ্যাস এখনো চলছে। অফিস শুরু হওয়ার আগমুহূর্তে কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে প্রয়োজনের বেশি যাত্রীই উঠে যাচ্ছেন। এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আমরা কয়েকটি বৈঠক করেছি। চিঠিপত্রও দিয়েছি। এ নিয়ে আগামী বুধবার বিআরটিএর সঙ্গেও বৈঠক আছে। ডিএমপি, হাইওয়ে পুলিশও এ ব্যাপারে কাজ করছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি মনে করি, যাত্রীর চাপ থাকলে এটা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। ভারতের মতো বাসে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে যত সিট তত যাত্রী- এটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে যদি অনুমতি দেয়, তাহলে অতিরিক্ত ভাড়া না নেওয়ার ক্ষেত্রে মালিকরা সম্মত হবেন। যেহেতু সবকিছুই স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে, এটাও এখন চিন্তা করার বিষয়। বাস মালিকদের দুই দিকেই সমস্যা। সারা দেশের রাস্তাঘাটে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন কাজ। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের সহযোগিতা জরুরি। আর যাত্রী বাড়লে তো এটা নিয়ন্ত্রণ করাও কঠিন।’

ব্যাপক হারে গণপরিবহন চালু হওয়ায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মানুষের যাতায়াত বেড়েছে। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস-আদালত, কলকারখানা খুলে দেওয়ায় চাপ বেড়েছে যাত্রীপরিবহনে। এ ক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব বজায় না রাখা, মাস্ক না পরার প্রবণতাও বেড়েছে। রাজধানীর সায়েদাবাদ, মহাখালী, ফার্মগেট, মিরপুরসহ বিভিন্ন বাস স্টপেজে দেখা গেছে, বাসে ওঠার সময় বেশির ভাগ গাড়িতেই যাত্রীর তাপমাত্রা পরিমাপ ও জীবাণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে না। যাত্রীর অধিকাংশই মাস্ক পরছেন না। বাসের হেলপার প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে গায়ে হাত দিয়ে যাত্রী তুলছেন। তাদের হাতে গ্লাভস নেই, অনেকের মুখে নেই মাস্কও। তুরাগ, আকাশ, বিহঙ্গ, বলাকা, রাইদা, শিকড়, বৈশাখী, ফাল্গুন, অনাবিলসহ বিভিন্ন গণপরিবহনে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাড্ডা থেকে পল্টনগামী বাসের যাত্রী ব্যাংকার তারেক মাহমুদ বলেন, ‘বাসের ভাড়া দিচ্ছি দ্বিগুণ। কিন্তু অফিস আওয়ারে দেখি সব সিটেই যাত্রী তোলা হচ্ছে। কখনো কখনো যাত্রীরা দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। হেলপার এখন আর মাস্ক পরেন না। হ্যান্ড গ্লাভসও পরেন না। তারা প্রবেশপথে না দাঁড়িয়ে দরজার সামনে প্রথম সিটে বসলে ভালো হতো। এতে শারীরিক দূরত্ব তৈরি হতো।’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শরিফ হোসেন জানান, তিনি প্রায় প্রতিদিনই শাহজাদপুর থেকে উত্তরায় অফিসে যান। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অবশ্য কিছু কিছু পরিবহনে দেখা গেছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ কিছু বিধি মানতে। শ্যামলীতে ৮ নম্বর বাসের যাত্রী জুবায়ের হোসেন অভিযোগ করেন, করোনার আগে মাজার রোড থেকে ফার্মগেট ১৫ টাকা ভাড়া নিলেও এখন ৩০ টাকা আদায় করছে। এ নিয়ে কথা বললে হেলপাররা দুর্ব্যবহার করেন। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ খান জানান, দূরপাল্লার বাসেও নৈরাজ্য চলছে। তিনি গত সপ্তাহে এশিয়া সার্ভিসে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যান ২৫০ টাকার ভাড়া ৪৫০ টাকা দিয়ে। কিন্তু বাসে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো বালাই ছিল না। ফেরার পথে তিশা সার্ভিসের বাসে অনেক মধ্যবর্তী স্থানে থেমে যাত্রী তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা