শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

গণপরিবহনে আবারও নৈরাজ্য

ভাড়া ডাবল, উপেক্ষিত যাত্রী সুরক্ষা, ১১ দফা শর্ত ভঙ্গ করে চলছে গণপরিবহন বাস চালক হেলপার যাত্রী কেউই মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি
শিমুল মাহমুদ ও মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
গণপরিবহনে আবারও নৈরাজ্য

করোনাকালে পর্যুদস্ত মানুষের হাতে প্রয়োজনীয় টাকা নেই। সংকুচিত হয়েছে কর্মক্ষেত্র। চাকরি হারিয়েছেন অনেকে। অনেকের বেতন হয়ে গেছে অনিয়মিত। এ দুঃসময়ে ৬৬ দিন বেকার থাকা পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন। বাড়তি ভাড়ার কারণে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন নিত্যযাত্রীরা। প্রতিবাদ করেও সুফল মিলছে না। অন্যদিকে গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহনের কারণে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে।

নতুন করে গণপরিবহন চালুর সময় সিদ্ধান্ত ছিল, ১১ দফা শর্ত সাপেক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে গণপরিবহন। দুই সিটে বসবে এক যাত্রী। সিট খালি থাকবে অর্ধেক। কম যাত্রী পরিবহনের এ ক্ষতি পোষাতে ভাড়া বাড়বে ৬০ শতাংশ। কিন্তু সব শর্ত এখন কাগজেই সীমাবদ্ধ। এখন পিক আওয়ারে ভাড়া ডাবল। যাত্রীও দ্বিগুণ। কেউই মানছে না স্বাস্থ্যবিধি। অফিস শুরু ও শেষের সময় বাসে সিট খালি থাকছে না। বাস-মিনিবাসে পরিচ্ছন্নতার কোনো বালাই নেই। কোথাও যাত্রীদের হ্যান্ড স্যানিটাইজারও দেওয়া হয় না। করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকা এ সময়ে গণপরিবহনই করোনার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। পাশাপাশি প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে যাতায়াত করছে মানুষ। লোভের লাগাম টানতে পারছেন না পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। যাত্রীরা বলছেন, লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধের সময় পরিবহনশ্রমিকরা আর্থিক কষ্টে ছিলেন। সে দুঃসময় ভুলে তারা আগের রূপে ফিরেছেন। অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন। জিম্মি করে আদায় করছেন দ্বিগুণ ভাড়া। এ নিয়ে যাত্রীদের ক্ষোভ-হতাশার অন্ত নেই।

স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত যাত্রী নিয়ে গণপরিবহন চালুর সিদ্ধান্তের প্রেক্ষাপটে গত ১ জুন থেকে বিদ্যমান বাস-মিনিবাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ৬৬ দিন লকডাউন শেষে ৩১ মে গণপরিবহন চলা শুরু হয়। বলা হয়, বাড়তি ভাড়ার কারণে পরিবহন মালিকদের ক্ষতি পোষানো হবে। কিন্তু করোনা সংকটের শুরুর দিকে বাস ও মিনিবাসে সীমিত যাত্রী বহন ও স্বাস্থ্যবিধি কিছুটা অনুসরণ করা হলেও যাত্রীর চাপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগের মতোই অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন শুরু হয়েছে। অথচ বাড়তি ভাড়া আর কমানো হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৬০ শতাংশের পরিবর্তে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। পরিবহনকর্মীরা বাড়তি ভাড়া আদায়ে শতভাগ তৎপর থাকলেও স্বাস্থ্যবিধিসহ প্রজ্ঞাপনের অন্যসব শর্তের দিকে কোনো নজর নেই। বেশি ভাড়ার বিনিময়ে দুই সিটে একজন বসানোর নিয়ম ভেঙে এখন পিক আওয়ারে সিট ভর্তির পর দাঁড় করিয়েও যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে গত ১০ আগস্ট সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন পরিচালনার বিষয়ে আবারও সতর্কতা জারি করেছে। বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কে যাত্রীসাধারণের যাতায়াত নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করার নিমিত্ত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে বাস-মিনিবাস চলা অব্যাহত রাখা, দূরপাল্লার গাড়িতে মধ্যবর্তী স্থানে যাত্রী ওঠানো-নামানোর জন্য গাড়ি না থামানো এবং সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত আদায় করা যাবে না মর্মে সিদ্ধান্ত রয়েছে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, কিছু কিছু যানবাহনে উপরোক্ত নির্দেশ মানা হচ্ছে না। এতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়ছে। ফলে জনসাধারণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘বাস চলা শুরুর সপ্তাহ পরই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন বাস মালিক ও শ্রমিকরা। যাত্রীরাও স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই বাসে ওঠা শুরু করেন। ওই সময় যাত্রী ও পরিবহন মালিক-শ্রমিকের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেওয়া হতো তাহলে আজকে এমনটা হতো না। এখন অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হচ্ছে। অতিরিক্ত ভাড়াও নেওয়া হচ্ছে। এর যৌক্তিকতা নেই। দ্রুত আগের ভাড়ায় ফেরত আসতে হবে।’

বাস মালিকদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব এনা ট্রান্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, ‘১ জুন শর্ত সাপেক্ষে গণপরিবহন চালু শুরু হয়। কিন্তু ঈদের প্রাক্কালে যখন যাত্রীর চাপ বাড়ে তখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে বিঘ্ন ঘটে। ঢাকা সিটির কিছু কিছু বাস বা আন্তজেলায় বাস পরিবহনে কিছু সমস্যা হয়। সে অভ্যাস এখনো চলছে। অফিস শুরু হওয়ার আগমুহূর্তে কোথাও কোথাও দেখা যাচ্ছে প্রয়োজনের বেশি যাত্রীই উঠে যাচ্ছেন। এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আমরা কয়েকটি বৈঠক করেছি। চিঠিপত্রও দিয়েছি। এ নিয়ে আগামী বুধবার বিআরটিএর সঙ্গেও বৈঠক আছে। ডিএমপি, হাইওয়ে পুলিশও এ ব্যাপারে কাজ করছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি মনে করি, যাত্রীর চাপ থাকলে এটা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। ভারতের মতো বাসে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে যত সিট তত যাত্রী- এটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে যদি অনুমতি দেয়, তাহলে অতিরিক্ত ভাড়া না নেওয়ার ক্ষেত্রে মালিকরা সম্মত হবেন। যেহেতু সবকিছুই স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে, এটাও এখন চিন্তা করার বিষয়। বাস মালিকদের দুই দিকেই সমস্যা। সারা দেশের রাস্তাঘাটে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন কাজ। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের সহযোগিতা জরুরি। আর যাত্রী বাড়লে তো এটা নিয়ন্ত্রণ করাও কঠিন।’

ব্যাপক হারে গণপরিবহন চালু হওয়ায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মানুষের যাতায়াত বেড়েছে। সরকারি-বেসরকারি সব অফিস-আদালত, কলকারখানা খুলে দেওয়ায় চাপ বেড়েছে যাত্রীপরিবহনে। এ ক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব বজায় না রাখা, মাস্ক না পরার প্রবণতাও বেড়েছে। রাজধানীর সায়েদাবাদ, মহাখালী, ফার্মগেট, মিরপুরসহ বিভিন্ন বাস স্টপেজে দেখা গেছে, বাসে ওঠার সময় বেশির ভাগ গাড়িতেই যাত্রীর তাপমাত্রা পরিমাপ ও জীবাণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে না। যাত্রীর অধিকাংশই মাস্ক পরছেন না। বাসের হেলপার প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে গায়ে হাত দিয়ে যাত্রী তুলছেন। তাদের হাতে গ্লাভস নেই, অনেকের মুখে নেই মাস্কও। তুরাগ, আকাশ, বিহঙ্গ, বলাকা, রাইদা, শিকড়, বৈশাখী, ফাল্গুন, অনাবিলসহ বিভিন্ন গণপরিবহনে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাড্ডা থেকে পল্টনগামী বাসের যাত্রী ব্যাংকার তারেক মাহমুদ বলেন, ‘বাসের ভাড়া দিচ্ছি দ্বিগুণ। কিন্তু অফিস আওয়ারে দেখি সব সিটেই যাত্রী তোলা হচ্ছে। কখনো কখনো যাত্রীরা দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। হেলপার এখন আর মাস্ক পরেন না। হ্যান্ড গ্লাভসও পরেন না। তারা প্রবেশপথে না দাঁড়িয়ে দরজার সামনে প্রথম সিটে বসলে ভালো হতো। এতে শারীরিক দূরত্ব তৈরি হতো।’ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শরিফ হোসেন জানান, তিনি প্রায় প্রতিদিনই শাহজাদপুর থেকে উত্তরায় অফিসে যান। এ পথের অধিকাংশ গণপরিবহনে এখন আর কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। অবশ্য কিছু কিছু পরিবহনে দেখা গেছে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ কিছু বিধি মানতে। শ্যামলীতে ৮ নম্বর বাসের যাত্রী জুবায়ের হোসেন অভিযোগ করেন, করোনার আগে মাজার রোড থেকে ফার্মগেট ১৫ টাকা ভাড়া নিলেও এখন ৩০ টাকা আদায় করছে। এ নিয়ে কথা বললে হেলপাররা দুর্ব্যবহার করেন। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ খান জানান, দূরপাল্লার বাসেও নৈরাজ্য চলছে। তিনি গত সপ্তাহে এশিয়া সার্ভিসে ঢাকা থেকে কুমিল্লা যান ২৫০ টাকার ভাড়া ৪৫০ টাকা দিয়ে। কিন্তু বাসে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো বালাই ছিল না। ফেরার পথে তিশা সার্ভিসের বাসে অনেক মধ্যবর্তী স্থানে থেমে যাত্রী তোলা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম