শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সবখানে সমন্বয়হীনতা

প্রশাসনের ঘাটে ঘাটে গ্যাপ, সরকার ও দলের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে, মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে জনপ্রতিনিধিদের কার্যক্রমে আছে মতবিরোধ, উপজেলা চেয়ারম্যানদের রায় নিয়ে আলোচনা
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
সবখানে সমন্বয়হীনতা

টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এক যুগ হলো সরকার পরিচালনা করে আসছে দেশের বৃহত্তম এ দলটি। এই সময়ে সরকারের মধ্যে চলছে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা। এমনকি মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেও এক মন্ত্রণালয় দায়ী করছে অন্য মন্ত্রণালয়কে। এর মধ্যেই প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা ফুটে উঠেছে। ক্ষেত্রবিশেষে ‘রুলস অব বিজনেস’ লঙ্ঘনের ঘটনাও ঘটছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। পাশাপাশি সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যেও দেখা দিয়েছে নানা মতভিন্নতা। যার কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্ক ঠেকেছে তলানিতে। স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের দ্ব›েদ্বর সুযোগ নিয়ে কোনো কোনো স্থানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন। এসব ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানরা বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তাদের কাক্সিক্ষত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারছেন না। ফলে নানা ধরনের বক্তব্যও আসছে তাদের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি ইউএনওদের মতো উপজেলা চেয়ারম্যানদের নিরাপত্তা দিতে হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে। আবার রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত গণমাধ্যমকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর পাঁয়তারাও রয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নির্বাচিত নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হলেও এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীও জানেন না বলে প্রকাশ্যে গণমাধ্যমে বলেছেন। সবকিছু মিলে সবখানে দেখা দিয়েছে সমন্বয়হীনতা। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী নিজ নিজ কর্মপরিধির মধ্যে কাজ করার আহ্‌বান জানিয়েছেন সাবেক সচিব ও প্রশাসন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সরকারের ভিতরে এক ধরনের সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। এই সমন্বয়হীনতার কারণে প্রশাসনের ভিতরে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট সরকারের উন্নয়নের সুফল ধ্বংস করছে। পাশাপাশি প্রশাসনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা একটি চক্র শেখ হাসিনা ও বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে হঠাৎ করে নির্বাচিত সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করা হয়েছে। শুধু একটি পেশার নেতাদের তালিকা করে হিসাব তলব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’ সমন্বয়হীনতার উদাহরণ দিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালের শুরু থেকে প্রধানমন্ত্রী নানা পেশার মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। টাকা থাকা সত্ত্বেও অক্সিজেন প্লান্ট করা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের করোনা পরীক্ষা করা নিয়ে যে তুঘলকি কান্ড ঘটে গেল তা সমন্বয়হীনতার জ্বলন্ত উদাহরণ। সরকারের এক মন্ত্রী অন্য মন্ত্রীকে দায়ী করে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিচ্ছেন। এসব কিছুই সমন্বয়হীনতা ও অদক্ষতা।’ তবে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সরকার ও দলের মধ্যে সমন্বয় আছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই এই দুই সত্তাকে সমন্বয় করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কারও কারও অভিযোগ, মাঠ প্রশাসনের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পর্ক খুব একটা সুখকর নয়। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তাদের নেতিবাচক কর্মকান্ডে সরকারকে বিব্রত হতে হয়। আর ক্ষমতাসীন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিতে হয় তার দায়ভার। কোথাও কোথাও স্থানীয় আওয়ামী লীগের অবস্থান দুর্বল রাখতে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং জিইয়ে রাখতেও সরকারি কর্মকর্তারা ভূমিকা রেখে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনেও সমানতালে চলছে সমন্বয়হীনতার নানা ঘটনা। সম্প্রতি ফুলগাছের পাতা খাওয়ার অভিযোগে ছাগল আটকে মালিকের অনুপস্থিতিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জরিমানা করা, নসিমন চালককে আটকে রাখা, জরুরি নম্বরে কল করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া বৃদ্ধকে যাচাই-বাছাই না করেই বড় অঙ্কের জরিমানা করা এমন বেশকিছু ঘটনায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। লকডাউনের সময় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও পুলিশের বাহাস ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের হেনস্তার শিকার হওয়া ও পরবর্তী সময়ে নথি চুরির অভিযোগে মামলা দায়েরের ঘটনা দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছিল আলোচিত। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নানের সঙ্গে কিশোরগঞ্জের স্থানীয় এমপির বিরোধে জড়িয়ে পড়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এসব ঘটনা সরকারি কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট হলেও ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে দায় নিতে হচ্ছে। সমালোচনার পুরোটাই আসছে আওয়ামী লীগের ওপর। কয়েক বছর ধরে জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে জনপ্রশাসনের দ্ধন্ধ-সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। সর্বশেষ বরিশালে ইউএনওর বাসভবনে হামলার ঘটনায় ক্ষমতাসীন দলের মেয়রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে তার বিরুদ্ধে পুরো জেলায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যদিকে ইউএনও মো. মুনিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত দুটি মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বরিশালের এ ঘটনায় বিব্রত সরকার। যদিও সরকারে শীর্ষ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে বিষয়টির আপাতত সমাধান হয়েছে। এর আগে গত বছরের অক্টোবর মাসে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র এমপি মুজিবুর রহমান চৌধুরীর দ্ধন্ধ তৈরি হয়। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার একজন আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে অসৌজন্যমূলক আচরণের পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মৌসুমী জেরীন কান্তা। গত বছরের ৩ মে তিনি প্রতিকার চেয়ে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়েছিলেন। জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারা নিজেদের ক্ষমতার দাপট দেখানোর পাশাপাশি সমন্বয়হীনতার অভাবেই বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সাবেক একাধিক আমলা। এ প্রসঙ্গে সাবেক সচিব আবু আলম শহিদ খান বলেন, ‘আমি যখন রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলি তখন তারা আমাকে বলেন, সম্প্রতি জনপ্রতিনিধি ও আমলাদের মধ্যে এক ধরনের দ্ধন্ধ তৈরি হয়েছে। সবকিছুতেই সমন্বয়হীনতা দেখা যায়। তবে আমার মতে, প্রশাসনের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের অবশ্যই সমন্বয় থাকতে হবে। সমন্বয়হীনতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে ইউএনওর সমস্যা হচ্ছে। অথচ বিদ্যমান উপজেলা আইনে যার যার কাজ সুনির্দিষ্ট করা আছে। কিছু ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানদের বাদ দিয়ে ইউএনওদের কমিটির সভাপতি করা হচ্ছে। এর ফলে তারা নানা ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন। তাই আমি বলব যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া।’ সাবেক সচিব ও ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন খান বলেন, ‘আইনে যার যার কর্মপরিধি সুনির্দিষ্ট করা আছে। নিজ নিজ দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করলে কোনো ধরনের সমন্বহীনতা থাকার কথা নয়। উপজেলা পর্যায়ের সমস্যার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় এমপির সম্পর্ক ভালো হলে ইউএনওর কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হয় না। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে ইউএনও কার পক্ষে কাজ করবেন তা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। জনপ্রতিনিধি ও মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন-অর-রশীদ হাওলাদার বলেন, ‘সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিবিহীন কোনো প্রশাসনিক স্তর নেই। সংবিধান, আইন ও সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ আদেশ অনুযায়ী উপজেলা পরিষদের প্রধান হলেন চেয়ারম্যান। সুতরাং বিদ্যমান আইন অনুযায়ী কাজ করলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের কোনো ধরনের মতবিরোধ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে