শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সবখানে সমন্বয়হীনতা

প্রশাসনের ঘাটে ঘাটে গ্যাপ, সরকার ও দলের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে, মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে জনপ্রতিনিধিদের কার্যক্রমে আছে মতবিরোধ, উপজেলা চেয়ারম্যানদের রায় নিয়ে আলোচনা
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
সবখানে সমন্বয়হীনতা

টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এক যুগ হলো সরকার পরিচালনা করে আসছে দেশের বৃহত্তম এ দলটি। এই সময়ে সরকারের মধ্যে চলছে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা। এমনকি মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেও এক মন্ত্রণালয় দায়ী করছে অন্য মন্ত্রণালয়কে। এর মধ্যেই প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা ফুটে উঠেছে। ক্ষেত্রবিশেষে ‘রুলস অব বিজনেস’ লঙ্ঘনের ঘটনাও ঘটছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। পাশাপাশি সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যেও দেখা দিয়েছে নানা মতভিন্নতা। যার কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্ক ঠেকেছে তলানিতে। স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের দ্ব›েদ্বর সুযোগ নিয়ে কোনো কোনো স্থানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন। এসব ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানরা বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তাদের কাক্সিক্ষত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারছেন না। ফলে নানা ধরনের বক্তব্যও আসছে তাদের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি ইউএনওদের মতো উপজেলা চেয়ারম্যানদের নিরাপত্তা দিতে হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে। আবার রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত গণমাধ্যমকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর পাঁয়তারাও রয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নির্বাচিত নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হলেও এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীও জানেন না বলে প্রকাশ্যে গণমাধ্যমে বলেছেন। সবকিছু মিলে সবখানে দেখা দিয়েছে সমন্বয়হীনতা। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী নিজ নিজ কর্মপরিধির মধ্যে কাজ করার আহ্‌বান জানিয়েছেন সাবেক সচিব ও প্রশাসন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সরকারের ভিতরে এক ধরনের সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। এই সমন্বয়হীনতার কারণে প্রশাসনের ভিতরে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট সরকারের উন্নয়নের সুফল ধ্বংস করছে। পাশাপাশি প্রশাসনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা একটি চক্র শেখ হাসিনা ও বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে হঠাৎ করে নির্বাচিত সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করা হয়েছে। শুধু একটি পেশার নেতাদের তালিকা করে হিসাব তলব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’ সমন্বয়হীনতার উদাহরণ দিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালের শুরু থেকে প্রধানমন্ত্রী নানা পেশার মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। টাকা থাকা সত্ত্বেও অক্সিজেন প্লান্ট করা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের করোনা পরীক্ষা করা নিয়ে যে তুঘলকি কান্ড ঘটে গেল তা সমন্বয়হীনতার জ্বলন্ত উদাহরণ। সরকারের এক মন্ত্রী অন্য মন্ত্রীকে দায়ী করে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিচ্ছেন। এসব কিছুই সমন্বয়হীনতা ও অদক্ষতা।’ তবে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সরকার ও দলের মধ্যে সমন্বয় আছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই এই দুই সত্তাকে সমন্বয় করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কারও কারও অভিযোগ, মাঠ প্রশাসনের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পর্ক খুব একটা সুখকর নয়। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তাদের নেতিবাচক কর্মকান্ডে সরকারকে বিব্রত হতে হয়। আর ক্ষমতাসীন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিতে হয় তার দায়ভার। কোথাও কোথাও স্থানীয় আওয়ামী লীগের অবস্থান দুর্বল রাখতে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং জিইয়ে রাখতেও সরকারি কর্মকর্তারা ভূমিকা রেখে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনেও সমানতালে চলছে সমন্বয়হীনতার নানা ঘটনা। সম্প্রতি ফুলগাছের পাতা খাওয়ার অভিযোগে ছাগল আটকে মালিকের অনুপস্থিতিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জরিমানা করা, নসিমন চালককে আটকে রাখা, জরুরি নম্বরে কল করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া বৃদ্ধকে যাচাই-বাছাই না করেই বড় অঙ্কের জরিমানা করা এমন বেশকিছু ঘটনায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। লকডাউনের সময় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও পুলিশের বাহাস ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের হেনস্তার শিকার হওয়া ও পরবর্তী সময়ে নথি চুরির অভিযোগে মামলা দায়েরের ঘটনা দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছিল আলোচিত। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নানের সঙ্গে কিশোরগঞ্জের স্থানীয় এমপির বিরোধে জড়িয়ে পড়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এসব ঘটনা সরকারি কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট হলেও ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে দায় নিতে হচ্ছে। সমালোচনার পুরোটাই আসছে আওয়ামী লীগের ওপর। কয়েক বছর ধরে জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে জনপ্রশাসনের দ্ধন্ধ-সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। সর্বশেষ বরিশালে ইউএনওর বাসভবনে হামলার ঘটনায় ক্ষমতাসীন দলের মেয়রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে তার বিরুদ্ধে পুরো জেলায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যদিকে ইউএনও মো. মুনিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত দুটি মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বরিশালের এ ঘটনায় বিব্রত সরকার। যদিও সরকারে শীর্ষ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে বিষয়টির আপাতত সমাধান হয়েছে। এর আগে গত বছরের অক্টোবর মাসে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র এমপি মুজিবুর রহমান চৌধুরীর দ্ধন্ধ তৈরি হয়। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার একজন আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে অসৌজন্যমূলক আচরণের পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মৌসুমী জেরীন কান্তা। গত বছরের ৩ মে তিনি প্রতিকার চেয়ে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়েছিলেন। জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারা নিজেদের ক্ষমতার দাপট দেখানোর পাশাপাশি সমন্বয়হীনতার অভাবেই বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সাবেক একাধিক আমলা। এ প্রসঙ্গে সাবেক সচিব আবু আলম শহিদ খান বলেন, ‘আমি যখন রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলি তখন তারা আমাকে বলেন, সম্প্রতি জনপ্রতিনিধি ও আমলাদের মধ্যে এক ধরনের দ্ধন্ধ তৈরি হয়েছে। সবকিছুতেই সমন্বয়হীনতা দেখা যায়। তবে আমার মতে, প্রশাসনের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের অবশ্যই সমন্বয় থাকতে হবে। সমন্বয়হীনতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে ইউএনওর সমস্যা হচ্ছে। অথচ বিদ্যমান উপজেলা আইনে যার যার কাজ সুনির্দিষ্ট করা আছে। কিছু ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানদের বাদ দিয়ে ইউএনওদের কমিটির সভাপতি করা হচ্ছে। এর ফলে তারা নানা ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন। তাই আমি বলব যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া।’ সাবেক সচিব ও ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন খান বলেন, ‘আইনে যার যার কর্মপরিধি সুনির্দিষ্ট করা আছে। নিজ নিজ দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করলে কোনো ধরনের সমন্বহীনতা থাকার কথা নয়। উপজেলা পর্যায়ের সমস্যার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় এমপির সম্পর্ক ভালো হলে ইউএনওর কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হয় না। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে ইউএনও কার পক্ষে কাজ করবেন তা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। জনপ্রতিনিধি ও মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন-অর-রশীদ হাওলাদার বলেন, ‘সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিবিহীন কোনো প্রশাসনিক স্তর নেই। সংবিধান, আইন ও সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ আদেশ অনুযায়ী উপজেলা পরিষদের প্রধান হলেন চেয়ারম্যান। সুতরাং বিদ্যমান আইন অনুযায়ী কাজ করলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের কোনো ধরনের মতবিরোধ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা