শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সবখানে সমন্বয়হীনতা

প্রশাসনের ঘাটে ঘাটে গ্যাপ, সরকার ও দলের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে, মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে জনপ্রতিনিধিদের কার্যক্রমে আছে মতবিরোধ, উপজেলা চেয়ারম্যানদের রায় নিয়ে আলোচনা
উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
সবখানে সমন্বয়হীনতা

টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এক যুগ হলো সরকার পরিচালনা করে আসছে দেশের বৃহত্তম এ দলটি। এই সময়ে সরকারের মধ্যে চলছে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা। এমনকি মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেও এক মন্ত্রণালয় দায়ী করছে অন্য মন্ত্রণালয়কে। এর মধ্যেই প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নানা ধরনের সমন্বয়হীনতা ফুটে উঠেছে। ক্ষেত্রবিশেষে ‘রুলস অব বিজনেস’ লঙ্ঘনের ঘটনাও ঘটছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। পাশাপাশি সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যেও দেখা দিয়েছে নানা মতভিন্নতা। যার কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্ক ঠেকেছে তলানিতে। স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের দ্ব›েদ্বর সুযোগ নিয়ে কোনো কোনো স্থানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করছেন। এসব ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানরা বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তাদের কাক্সিক্ষত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারছেন না। ফলে নানা ধরনের বক্তব্যও আসছে তাদের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি ইউএনওদের মতো উপজেলা চেয়ারম্যানদের নিরাপত্তা দিতে হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছে। আবার রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত গণমাধ্যমকে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর পাঁয়তারাও রয়েছে। সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নির্বাচিত নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হলেও এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীও জানেন না বলে প্রকাশ্যে গণমাধ্যমে বলেছেন। সবকিছু মিলে সবখানে দেখা দিয়েছে সমন্বয়হীনতা। এ অবস্থায় রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী নিজ নিজ কর্মপরিধির মধ্যে কাজ করার আহ্‌বান জানিয়েছেন সাবেক সচিব ও প্রশাসন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরে সরকারের ভিতরে এক ধরনের সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে। এই সমন্বয়হীনতার কারণে প্রশাসনের ভিতরে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট সরকারের উন্নয়নের সুফল ধ্বংস করছে। পাশাপাশি প্রশাসনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা একটি চক্র শেখ হাসিনা ও বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে হঠাৎ করে নির্বাচিত সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তলব করা হয়েছে। শুধু একটি পেশার নেতাদের তালিকা করে হিসাব তলব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’ সমন্বয়হীনতার উদাহরণ দিয়ে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘করোনাকালের শুরু থেকে প্রধানমন্ত্রী নানা পেশার মানুষকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন। টাকা থাকা সত্ত্বেও অক্সিজেন প্লান্ট করা হয়নি। সাম্প্রতিক সময়ে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের করোনা পরীক্ষা করা নিয়ে যে তুঘলকি কান্ড ঘটে গেল তা সমন্বয়হীনতার জ্বলন্ত উদাহরণ। সরকারের এক মন্ত্রী অন্য মন্ত্রীকে দায়ী করে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিচ্ছেন। এসব কিছুই সমন্বয়হীনতা ও অদক্ষতা।’ তবে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সরকার ও দলের মধ্যে সমন্বয় আছে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই এই দুই সত্তাকে সমন্বয় করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কারও কারও অভিযোগ, মাঠ প্রশাসনের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পর্ক খুব একটা সুখকর নয়। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তাদের নেতিবাচক কর্মকান্ডে সরকারকে বিব্রত হতে হয়। আর ক্ষমতাসীন হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিতে হয় তার দায়ভার। কোথাও কোথাও স্থানীয় আওয়ামী লীগের অবস্থান দুর্বল রাখতে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে গ্রুপিং জিইয়ে রাখতেও সরকারি কর্মকর্তারা ভূমিকা রেখে থাকেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। প্রশাসনেও সমানতালে চলছে সমন্বয়হীনতার নানা ঘটনা। সম্প্রতি ফুলগাছের পাতা খাওয়ার অভিযোগে ছাগল আটকে মালিকের অনুপস্থিতিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে জরিমানা করা, নসিমন চালককে আটকে রাখা, জরুরি নম্বরে কল করে খাদ্য সহায়তা চাওয়া বৃদ্ধকে যাচাই-বাছাই না করেই বড় অঙ্কের জরিমানা করা এমন বেশকিছু ঘটনায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। লকডাউনের সময় রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে ম্যাজিস্ট্রেট, চিকিৎসক ও পুলিশের বাহাস ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের হেনস্তার শিকার হওয়া ও পরবর্তী সময়ে নথি চুরির অভিযোগে মামলা দায়েরের ঘটনা দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছিল আলোচিত। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নানের সঙ্গে কিশোরগঞ্জের স্থানীয় এমপির বিরোধে জড়িয়ে পড়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, এসব ঘটনা সরকারি কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট হলেও ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে দায় নিতে হচ্ছে। সমালোচনার পুরোটাই আসছে আওয়ামী লীগের ওপর। কয়েক বছর ধরে জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে জনপ্রশাসনের দ্ধন্ধ-সংঘাত চরম আকার ধারণ করেছে। সর্বশেষ বরিশালে ইউএনওর বাসভবনে হামলার ঘটনায় ক্ষমতাসীন দলের মেয়রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে প্রশাসন। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে তার বিরুদ্ধে পুরো জেলায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের অভিযোগ করা হয়েছে। অন্যদিকে ইউএনও মো. মুনিবুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত দুটি মামলা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ সুপারকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বরিশালের এ ঘটনায় বিব্রত সরকার। যদিও সরকারে শীর্ষ পর্যায়ের হস্তক্ষেপে বিষয়টির আপাতত সমাধান হয়েছে। এর আগে গত বছরের অক্টোবর মাসে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র এমপি মুজিবুর রহমান চৌধুরীর দ্ধন্ধ তৈরি হয়। এ ছাড়া কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার একজন আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে অসৌজন্যমূলক আচরণের পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মৌসুমী জেরীন কান্তা। গত বছরের ৩ মে তিনি প্রতিকার চেয়ে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসককে চিঠি দিয়েছিলেন। জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তারা নিজেদের ক্ষমতার দাপট দেখানোর পাশাপাশি সমন্বয়হীনতার অভাবেই বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সাবেক একাধিক আমলা। এ প্রসঙ্গে সাবেক সচিব আবু আলম শহিদ খান বলেন, ‘আমি যখন রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলি তখন তারা আমাকে বলেন, সম্প্রতি জনপ্রতিনিধি ও আমলাদের মধ্যে এক ধরনের দ্ধন্ধ তৈরি হয়েছে। সবকিছুতেই সমন্বয়হীনতা দেখা যায়। তবে আমার মতে, প্রশাসনের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের অবশ্যই সমন্বয় থাকতে হবে। সমন্বয়হীনতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে ইউএনওর সমস্যা হচ্ছে। অথচ বিদ্যমান উপজেলা আইনে যার যার কাজ সুনির্দিষ্ট করা আছে। কিছু ক্ষেত্রে উপজেলা চেয়ারম্যানদের বাদ দিয়ে ইউএনওদের কমিটির সভাপতি করা হচ্ছে। এর ফলে তারা নানা ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন। তাই আমি বলব যখন আইন থাকে তখন আইন অনুযায়ী কাজ করতে হয়। গণকর্মচারীদের কাজ হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় করে জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়া।’ সাবেক সচিব ও ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম হোসেন খান বলেন, ‘আইনে যার যার কর্মপরিধি সুনির্দিষ্ট করা আছে। নিজ নিজ দায়িত্ব ঠিকমতো পালন করলে কোনো ধরনের সমন্বহীনতা থাকার কথা নয়। উপজেলা পর্যায়ের সমস্যার বিষয়ে তিনি আরও বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান ও স্থানীয় এমপির সম্পর্ক ভালো হলে ইউএনওর কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হয় না। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে ইউএনও কার পক্ষে কাজ করবেন তা নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। জনপ্রতিনিধি ও মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন-অর-রশীদ হাওলাদার বলেন, ‘সংবিধান ও আইনের নির্দেশনা অনুযায়ী জনপ্রতিনিধিবিহীন কোনো প্রশাসনিক স্তর নেই। সংবিধান, আইন ও সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ আদেশ অনুযায়ী উপজেলা পরিষদের প্রধান হলেন চেয়ারম্যান। সুতরাং বিদ্যমান আইন অনুযায়ী কাজ করলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কর্মকর্তাদের কোনো ধরনের মতবিরোধ হবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন