শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ এখন পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। ১১ মে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, শ্রীলঙ্কার বর্তমান বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দুটি দিক রয়েছে। একটি অর্থনীতি এবং অন্যটি রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক দিক নিয়ে সবাই আলোচনা করলেও রাজনৈতিক অবস্থা ততটা আলোচনায় আসছে না অথবা কম আলোচনা হচ্ছে। তবে অবস্থা একেবারেই নাজুক আকার ধারণ করায় সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি নিয়ে কিছুটা কথা হচ্ছে। শাসনব্যবস্থার মধ্যে যে কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকে বলছেন। অর্থনীতির বিবেচনায় গত কয়েক বছর যাঁরা শ্রীলঙ্কাকে সম্ভাবনাময় একটি দেশ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা খুব ভুল বলেননি। মানবসম্পদের বিবেচনায় এবং দীর্ঘদিন ধরেই এক ধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য আসলে ছিল। কিন্তু প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা যা দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, এই অর্থনীতির যে সম্ভাবনা ছিল তার অপব্যবহার হয়েছে। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার জন্য কল্যাণকর হবে কিংবা জনগণের উন্নয়নে প্রভাব ফেলবে সেটি নিশ্চিত না হয়েই অনেক বড় বড় প্রকল্প নেওয়া হয়। তার পরিণতি হিসেবে এমন সব প্রকল্পে, এমন সব খাতে, এমন সব কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে যেগুলো আসলে অর্থনৈতিকভাবেই শুধু অসফল নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এসব নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে- ‘এগুলো দিয়ে আমাদের কী হবে?’ তার পাশাপাশি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আসলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি বড় দিক ছিল পর্যটন। করোনার কারণে পর্যটন সেক্টরে বড় রকমের বিপর্যয় ঘটেছে। এটি বিশ্বব্যাপীই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কায়ও ঘটেছে। যেখান থেকে অর্থ আসার কথা, তা এখন আসছে না। অথচ ব্যয়ের খাতগুলো অব্যাহত রয়েছে। বিশাল আকারের প্রকল্পগুলো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করা হচ্ছে। দুর্নীতি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক নয়। ফলে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। যেটাকে আমরা বলছি, ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা একটা দিক। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর’ আলী রীয়াজ বলেন, তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান নাজুক পরিস্থিতির জন্য এটাই একমাত্র কারণ নয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে ‘রাজনৈতিক’। যা দীর্ঘদিন ধরেই দেশটিতে অব্যাহত ছিল। যখন মাহিন্দা রাজাপক্ষে দুই দফায় প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন দেশে কী ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ক্ষমতার যে ব্যাপক অপব্যবহার, কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা এবং সেগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার সংবিধানের অষ্টাদশতম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি করা হয়। সেখানে মাহিন্দা রাজাপক্ষে বারবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন এমন ব্যবস্থার সংযোজন ঘটানো হয়। টার্ম লিমিট ছিল না। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। পার্লামেন্টের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাহিন্দা রাজাপক্ষে ক্ষমতায় থাকাকালে যে ধরনের প্রবণতা দেখা যায় তার কিছুটা রদ করা হয়েছিল ক্ষমতা থেকে তিনি চলে যাওয়ার পর। তাঁর কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিজ্ঞতার কারণে উনবিংশ সংশোধনীতে আমরা দেখতে পাই যে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের নির্বাহী ক্ষমতাও হ্রাস করা হয়েছিল। এর ফলে গণতন্ত্রের এক ধরনের সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার সংকুচিত করা হয় গত বছর ২০তম সংশোধনীর মাধ্যমে। অর্থাৎ অষ্টাদশতম সংশোধনীর পুনর্বহালের শামিল হিসেবে প্রেসিডেন্টকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই যে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকীকরণ, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মাহিন্দা রাজাপক্ষের ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষ অবাধ ক্ষমতার অধিকারী হন। ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা থাকল। আর এর ফলেই মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ড. রীয়াজ রাজনৈতিক অবস্থার বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন রাজনৈতিকভাবে শ্রীলঙ্কায় কর্তৃত্ববাদের পরিণতিতে ভয়াবহ এক বিপর্যয় আমরা দেখতে পাচ্ছি। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক ধরনের পারিবারিক শাসন। সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতার কাঠামোর দিকে তাকালে সাতজনকে দেখা যাবে। চার ভাই এবং তাঁদের দুই ছেলে ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিলেন। এঁরাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন। এহেন অবস্থায় সাধারণ মানুষ যখন কথা বলতে চেয়েছে কিংবা প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছে, তা করতে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করতে না পারায় জনমনে ক্ষোভের মাত্রা চরমে উঠেছে। সে কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির জন্য কেবল অর্থনৈতিক সংকটই একমাত্র কারণ বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক সংকটের জায়গা থেকেই এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মানুষ গভীর প্রত্যাশায় ছিল, হয়তো কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটবে। হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু কোনো প্রত্যাশার পরিপূরক অবস্থা তৈরি না হওয়ায় উগ্র জাতীয়তাবাদের সঙ্গে কর্তৃত্ববাদের মিলন ঘটায় বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমি শ্রীলঙ্কার সংকটকে এভাবেই দেখছি। ড. আলী রীয়াজ বলেন, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়। আইএমএফ টাকা দিতে চাচ্ছে। হয়তো বিপুল পরিমাণের ঋণ নিয়ে বর্তমান অবস্থার মোকাবিলা করা যেতেও পারে। এজন্য হয়তো সময় লাগবে। কিন্তু রাজনৈতিক সংকট যে জায়গা থেকে তৈরি হয়েছে, তার সংস্কার অথবা পরিবর্তন না করে শ্রীলঙ্কার এ গণঅসন্তোষ, ক্ষোভ-বিক্ষোভের সমাধান হবে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে না। শ্রীলঙ্কার এ ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে বলে অনেকে আশঙ্কা ব্যক্ত করছেন- এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?- জবাবে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিষয়ের অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে যে ধরনের জয়ডঙ্কা বাজানো হয়েছে বা হচ্ছে, যেসব তথ্য অথবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এমন দাবি করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, আমি নিজেও তা বলার চেষ্টা করেছি। আমি বলার চেষ্টা করেছি, যাঁরা আমার চেয়ে অর্থনীতি ভালো বোঝেন তাঁরাও কথা বলার চেষ্টা করেছেন। যে পরিসংখ্যানগুলো উন্নয়নের সাফল্যের সমর্থনে দেওয়া হচ্ছে বা হয়েছে সেগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। দ্বিতীয়ত, যদি সাময়িকভাবেও প্রবৃদ্ধি হয়, তবে তার সুফল কে পাচ্ছে তা প্রশ্নের ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষ সঠিক ধারণা পাচ্ছে না। এ প্রশ্নগুলো আজকের নয়, অনেক পুরনো। পাঁচ-সাত বছর আগে থেকেই প্রশ্নগুলোর জবাব আসছে না। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁরা যদি কেবল অর্থনীতির বিবেচনায় বলে থাকেন তবে তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির বিষয়ে সরকারের দেওয়া তথ্যগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, সঠিক নয়, তার পরও যা আছে ম্যাক্রো ইকোনমিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত কিন্তু শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। দীর্ঘমেয়াদে এমন অবস্থা হবে কি না তা আমরা এখনো জানি না। এ মুহূর্তে আগামীকাল কিংবা আগামী মাসে বাংলাদেশেও শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হবে তা আমি ভাবছি না। কিন্তু বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। পরিকল্পনা এবং গৃহীত অর্থনৈতিক নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংকট সে রকম নয়- তার অর্থ এই নয় যে শ্রীলঙ্কার যে রাজনৈতিক সংকটের কথা আমি বললাম, তা থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা খুব ভিন্ন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা স্পষ্ট। জনবিচ্ছিন্নতা দেখা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় যেসব কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেসব উপাদান বাংলাদেশে আছে কি না সে প্রশ্ন করুন। যদি থাকে তার কী হবে? তার প্রকাশ ঘটবে কীভাবে? তার একটা পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। একটা কর্তৃত্ববাদী সরকার অব্যাহত থাকলে, অর্থনীতি ভালো হলেই যে টিকে যাবে, তা কিন্তু নয়। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট সামনে এসেছে। বাংলাদেশে ভিন্ন কোনো কারণে এ ধরনের পরিস্থিতির সূচনা হতে পারে কি না এ প্রশ্নও করুন। এ মুহূর্তে যাঁরা বলছেন বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, তার কারণ শুধু অর্থনীতি। অর্থনীতির তেমন অবস্থা এখনো হয়নি; সেটা অবশ্যই সৌভাগ্যের বিষয়। তাই বলে এটা নয় যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো। মানুষের দুর্দশার কমতি আছে তা-ও মনে করি না। যেসব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সবল চিত্র উপস্থাপন করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে, তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। রাজনৈতিক বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ কী জানেন, অর্থনীতির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত হয় রাজনীতি থেকেই। রাজনীতি কোন পর্যায়ে আছে, তা নিয়ে কথা বলুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা রয়েছে, তা খুব ইতিবাচক নয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী বলে মনে করছেন? এর জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক ‘আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ’-এর সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, সমস্যা চিহ্নিত করার সঙ্গেই তো পরিত্রাণের উপায় যুক্ত। আমরা যদি এ বিষয়ে একমত হই যে কারণটা রাজনৈতিক, তাহলে সমাধানও রাজনৈতিকভাবেই আসতে হবে। সংকটটা রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা তৈরি। শ্রীলঙ্কায় কী ঘটেছে দেখুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা, কর্তৃত্ববাদী শাসন গত বছরগুলোয় এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছিল যে মানুষের কথা বলার জায়গা নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। একটি পরিবারের মানুষ একত্রিত হয়ে দেশ শাসন করেছে। একটি শ্রেণি সুবিধা ভোগ করেছে।

এখন যদি বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়, তাহলে আমরা দেখব যে অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা এখন আর উপস্থিত নেই। অর্থাৎ অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে। তার প্রথম কাজটি হচ্ছে, মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট থেকে শুরু করে নতুন আরও তিনটি আইন করার চেষ্টা হচ্ছে, যা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে, তা থেকে সরকারকে বিরত হতে হবে। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির ময়দান তৈরি করতে হবে। সমাবেশের অধিকার দিতে হবে। একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। ইদানীং বাংলাদেশে একটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের সূচনা হয়েছে। তা হচ্ছে ইভিএম। ইভিএম ব্যবহার হবে কি হবে না? যে মেশিন কেনা হয়েছে সেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ আমরা সবাই জানি, টেকনোলজি কোনো সমাধান নয় রাজনীতির। রাজনৈতিক সংকটের সমাধান প্রযুক্তি দিয়ে হবে না। তাহলে এর সমাধান হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সবাই কথা বলি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জায়গা তৈরি করি। পরিবেশ তৈরি করি। দায়মুক্তি পেয়েছে বলে মনে করা এক ধরনের মানুষকে নিবৃত্ত করি। সে সুযোগ নিয়ে যা খুশি তা করার প্রবণতা রোধ করি। আর সেগুলো হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম। এসব বন্ধ করতে হবে। আর এসব করতে হবে সরকারকেই। বাংলাদেশের নাগরিকরা তো চাইলেই এটা পারবে না। এমনকি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয়। ক্ষমতাসীন সরকারকেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে এসব করতে হবে। আলী রীয়াজ বলেন, একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের প্রস্তুতির জায়গাটা এখনই তৈরি করা দরকার। নির্বাচন তো অনেক পরের ঘটনা। অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের দরকার নেই। নির্বাচনে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণের পরিবেশ দরকার। কোন ধরনের সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে তা আলোচনা করা দরকার। বাংলাদেশে ইভিএম ছাড়া একাধিক নির্বাচন হয়েছে এবং তা সুষ্ঠুই হয়েছে। আজ যাঁরা ক্ষমতায় আছেন তাঁরাও তো সেসব নির্বাচনে (১৯৯৬, ২০০৮) বিজয়ী হয়েছেন। সে সময় কি ইভিএমের প্রয়োজন ছিল? মানুষের ওপর যদি আস্থা থাকে, আপনি যদি জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হন তাহলে প্রযুক্তি কোনো ব্যাপারই নয়। আসুন সেটি করি। সমস্ত আশঙ্কা থেকে উত্তরণের উপায় সেটিই।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা