শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ এখন পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। ১১ মে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, শ্রীলঙ্কার বর্তমান বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দুটি দিক রয়েছে। একটি অর্থনীতি এবং অন্যটি রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক দিক নিয়ে সবাই আলোচনা করলেও রাজনৈতিক অবস্থা ততটা আলোচনায় আসছে না অথবা কম আলোচনা হচ্ছে। তবে অবস্থা একেবারেই নাজুক আকার ধারণ করায় সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি নিয়ে কিছুটা কথা হচ্ছে। শাসনব্যবস্থার মধ্যে যে কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকে বলছেন। অর্থনীতির বিবেচনায় গত কয়েক বছর যাঁরা শ্রীলঙ্কাকে সম্ভাবনাময় একটি দেশ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা খুব ভুল বলেননি। মানবসম্পদের বিবেচনায় এবং দীর্ঘদিন ধরেই এক ধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য আসলে ছিল। কিন্তু প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা যা দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, এই অর্থনীতির যে সম্ভাবনা ছিল তার অপব্যবহার হয়েছে। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার জন্য কল্যাণকর হবে কিংবা জনগণের উন্নয়নে প্রভাব ফেলবে সেটি নিশ্চিত না হয়েই অনেক বড় বড় প্রকল্প নেওয়া হয়। তার পরিণতি হিসেবে এমন সব প্রকল্পে, এমন সব খাতে, এমন সব কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে যেগুলো আসলে অর্থনৈতিকভাবেই শুধু অসফল নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এসব নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে- ‘এগুলো দিয়ে আমাদের কী হবে?’ তার পাশাপাশি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আসলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি বড় দিক ছিল পর্যটন। করোনার কারণে পর্যটন সেক্টরে বড় রকমের বিপর্যয় ঘটেছে। এটি বিশ্বব্যাপীই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কায়ও ঘটেছে। যেখান থেকে অর্থ আসার কথা, তা এখন আসছে না। অথচ ব্যয়ের খাতগুলো অব্যাহত রয়েছে। বিশাল আকারের প্রকল্পগুলো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করা হচ্ছে। দুর্নীতি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক নয়। ফলে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। যেটাকে আমরা বলছি, ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা একটা দিক। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর’ আলী রীয়াজ বলেন, তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান নাজুক পরিস্থিতির জন্য এটাই একমাত্র কারণ নয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে ‘রাজনৈতিক’। যা দীর্ঘদিন ধরেই দেশটিতে অব্যাহত ছিল। যখন মাহিন্দা রাজাপক্ষে দুই দফায় প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন দেশে কী ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ক্ষমতার যে ব্যাপক অপব্যবহার, কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা এবং সেগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার সংবিধানের অষ্টাদশতম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি করা হয়। সেখানে মাহিন্দা রাজাপক্ষে বারবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন এমন ব্যবস্থার সংযোজন ঘটানো হয়। টার্ম লিমিট ছিল না। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। পার্লামেন্টের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাহিন্দা রাজাপক্ষে ক্ষমতায় থাকাকালে যে ধরনের প্রবণতা দেখা যায় তার কিছুটা রদ করা হয়েছিল ক্ষমতা থেকে তিনি চলে যাওয়ার পর। তাঁর কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিজ্ঞতার কারণে উনবিংশ সংশোধনীতে আমরা দেখতে পাই যে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের নির্বাহী ক্ষমতাও হ্রাস করা হয়েছিল। এর ফলে গণতন্ত্রের এক ধরনের সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার সংকুচিত করা হয় গত বছর ২০তম সংশোধনীর মাধ্যমে। অর্থাৎ অষ্টাদশতম সংশোধনীর পুনর্বহালের শামিল হিসেবে প্রেসিডেন্টকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই যে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকীকরণ, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মাহিন্দা রাজাপক্ষের ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষ অবাধ ক্ষমতার অধিকারী হন। ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা থাকল। আর এর ফলেই মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ড. রীয়াজ রাজনৈতিক অবস্থার বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন রাজনৈতিকভাবে শ্রীলঙ্কায় কর্তৃত্ববাদের পরিণতিতে ভয়াবহ এক বিপর্যয় আমরা দেখতে পাচ্ছি। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক ধরনের পারিবারিক শাসন। সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতার কাঠামোর দিকে তাকালে সাতজনকে দেখা যাবে। চার ভাই এবং তাঁদের দুই ছেলে ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিলেন। এঁরাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন। এহেন অবস্থায় সাধারণ মানুষ যখন কথা বলতে চেয়েছে কিংবা প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছে, তা করতে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করতে না পারায় জনমনে ক্ষোভের মাত্রা চরমে উঠেছে। সে কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির জন্য কেবল অর্থনৈতিক সংকটই একমাত্র কারণ বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক সংকটের জায়গা থেকেই এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মানুষ গভীর প্রত্যাশায় ছিল, হয়তো কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটবে। হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু কোনো প্রত্যাশার পরিপূরক অবস্থা তৈরি না হওয়ায় উগ্র জাতীয়তাবাদের সঙ্গে কর্তৃত্ববাদের মিলন ঘটায় বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমি শ্রীলঙ্কার সংকটকে এভাবেই দেখছি। ড. আলী রীয়াজ বলেন, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়। আইএমএফ টাকা দিতে চাচ্ছে। হয়তো বিপুল পরিমাণের ঋণ নিয়ে বর্তমান অবস্থার মোকাবিলা করা যেতেও পারে। এজন্য হয়তো সময় লাগবে। কিন্তু রাজনৈতিক সংকট যে জায়গা থেকে তৈরি হয়েছে, তার সংস্কার অথবা পরিবর্তন না করে শ্রীলঙ্কার এ গণঅসন্তোষ, ক্ষোভ-বিক্ষোভের সমাধান হবে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে না। শ্রীলঙ্কার এ ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে বলে অনেকে আশঙ্কা ব্যক্ত করছেন- এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?- জবাবে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিষয়ের অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে যে ধরনের জয়ডঙ্কা বাজানো হয়েছে বা হচ্ছে, যেসব তথ্য অথবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এমন দাবি করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, আমি নিজেও তা বলার চেষ্টা করেছি। আমি বলার চেষ্টা করেছি, যাঁরা আমার চেয়ে অর্থনীতি ভালো বোঝেন তাঁরাও কথা বলার চেষ্টা করেছেন। যে পরিসংখ্যানগুলো উন্নয়নের সাফল্যের সমর্থনে দেওয়া হচ্ছে বা হয়েছে সেগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। দ্বিতীয়ত, যদি সাময়িকভাবেও প্রবৃদ্ধি হয়, তবে তার সুফল কে পাচ্ছে তা প্রশ্নের ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষ সঠিক ধারণা পাচ্ছে না। এ প্রশ্নগুলো আজকের নয়, অনেক পুরনো। পাঁচ-সাত বছর আগে থেকেই প্রশ্নগুলোর জবাব আসছে না। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁরা যদি কেবল অর্থনীতির বিবেচনায় বলে থাকেন তবে তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির বিষয়ে সরকারের দেওয়া তথ্যগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, সঠিক নয়, তার পরও যা আছে ম্যাক্রো ইকোনমিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত কিন্তু শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। দীর্ঘমেয়াদে এমন অবস্থা হবে কি না তা আমরা এখনো জানি না। এ মুহূর্তে আগামীকাল কিংবা আগামী মাসে বাংলাদেশেও শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হবে তা আমি ভাবছি না। কিন্তু বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। পরিকল্পনা এবং গৃহীত অর্থনৈতিক নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংকট সে রকম নয়- তার অর্থ এই নয় যে শ্রীলঙ্কার যে রাজনৈতিক সংকটের কথা আমি বললাম, তা থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা খুব ভিন্ন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা স্পষ্ট। জনবিচ্ছিন্নতা দেখা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় যেসব কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেসব উপাদান বাংলাদেশে আছে কি না সে প্রশ্ন করুন। যদি থাকে তার কী হবে? তার প্রকাশ ঘটবে কীভাবে? তার একটা পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। একটা কর্তৃত্ববাদী সরকার অব্যাহত থাকলে, অর্থনীতি ভালো হলেই যে টিকে যাবে, তা কিন্তু নয়। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট সামনে এসেছে। বাংলাদেশে ভিন্ন কোনো কারণে এ ধরনের পরিস্থিতির সূচনা হতে পারে কি না এ প্রশ্নও করুন। এ মুহূর্তে যাঁরা বলছেন বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, তার কারণ শুধু অর্থনীতি। অর্থনীতির তেমন অবস্থা এখনো হয়নি; সেটা অবশ্যই সৌভাগ্যের বিষয়। তাই বলে এটা নয় যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো। মানুষের দুর্দশার কমতি আছে তা-ও মনে করি না। যেসব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সবল চিত্র উপস্থাপন করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে, তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। রাজনৈতিক বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ কী জানেন, অর্থনীতির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত হয় রাজনীতি থেকেই। রাজনীতি কোন পর্যায়ে আছে, তা নিয়ে কথা বলুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা রয়েছে, তা খুব ইতিবাচক নয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী বলে মনে করছেন? এর জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক ‘আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ’-এর সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, সমস্যা চিহ্নিত করার সঙ্গেই তো পরিত্রাণের উপায় যুক্ত। আমরা যদি এ বিষয়ে একমত হই যে কারণটা রাজনৈতিক, তাহলে সমাধানও রাজনৈতিকভাবেই আসতে হবে। সংকটটা রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা তৈরি। শ্রীলঙ্কায় কী ঘটেছে দেখুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা, কর্তৃত্ববাদী শাসন গত বছরগুলোয় এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছিল যে মানুষের কথা বলার জায়গা নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। একটি পরিবারের মানুষ একত্রিত হয়ে দেশ শাসন করেছে। একটি শ্রেণি সুবিধা ভোগ করেছে।

এখন যদি বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়, তাহলে আমরা দেখব যে অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা এখন আর উপস্থিত নেই। অর্থাৎ অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে। তার প্রথম কাজটি হচ্ছে, মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট থেকে শুরু করে নতুন আরও তিনটি আইন করার চেষ্টা হচ্ছে, যা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে, তা থেকে সরকারকে বিরত হতে হবে। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির ময়দান তৈরি করতে হবে। সমাবেশের অধিকার দিতে হবে। একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। ইদানীং বাংলাদেশে একটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের সূচনা হয়েছে। তা হচ্ছে ইভিএম। ইভিএম ব্যবহার হবে কি হবে না? যে মেশিন কেনা হয়েছে সেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ আমরা সবাই জানি, টেকনোলজি কোনো সমাধান নয় রাজনীতির। রাজনৈতিক সংকটের সমাধান প্রযুক্তি দিয়ে হবে না। তাহলে এর সমাধান হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সবাই কথা বলি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জায়গা তৈরি করি। পরিবেশ তৈরি করি। দায়মুক্তি পেয়েছে বলে মনে করা এক ধরনের মানুষকে নিবৃত্ত করি। সে সুযোগ নিয়ে যা খুশি তা করার প্রবণতা রোধ করি। আর সেগুলো হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম। এসব বন্ধ করতে হবে। আর এসব করতে হবে সরকারকেই। বাংলাদেশের নাগরিকরা তো চাইলেই এটা পারবে না। এমনকি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয়। ক্ষমতাসীন সরকারকেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে এসব করতে হবে। আলী রীয়াজ বলেন, একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের প্রস্তুতির জায়গাটা এখনই তৈরি করা দরকার। নির্বাচন তো অনেক পরের ঘটনা। অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের দরকার নেই। নির্বাচনে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণের পরিবেশ দরকার। কোন ধরনের সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে তা আলোচনা করা দরকার। বাংলাদেশে ইভিএম ছাড়া একাধিক নির্বাচন হয়েছে এবং তা সুষ্ঠুই হয়েছে। আজ যাঁরা ক্ষমতায় আছেন তাঁরাও তো সেসব নির্বাচনে (১৯৯৬, ২০০৮) বিজয়ী হয়েছেন। সে সময় কি ইভিএমের প্রয়োজন ছিল? মানুষের ওপর যদি আস্থা থাকে, আপনি যদি জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হন তাহলে প্রযুক্তি কোনো ব্যাপারই নয়। আসুন সেটি করি। সমস্ত আশঙ্কা থেকে উত্তরণের উপায় সেটিই।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা
মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল
প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা