শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ মে, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না

খ্যাতনামা রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ এখন পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। ১১ মে শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, শ্রীলঙ্কার বর্তমান বিপর্যয়কর পরিস্থিতির দুটি দিক রয়েছে। একটি অর্থনীতি এবং অন্যটি রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক দিক নিয়ে সবাই আলোচনা করলেও রাজনৈতিক অবস্থা ততটা আলোচনায় আসছে না অথবা কম আলোচনা হচ্ছে। তবে অবস্থা একেবারেই নাজুক আকার ধারণ করায় সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কার রাজনীতি নিয়ে কিছুটা কথা হচ্ছে। শাসনব্যবস্থার মধ্যে যে কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকে বলছেন। অর্থনীতির বিবেচনায় গত কয়েক বছর যাঁরা শ্রীলঙ্কাকে সম্ভাবনাময় একটি দেশ হিসেবে অভিহিত করেছেন তাঁরা খুব ভুল বলেননি। মানবসম্পদের বিবেচনায় এবং দীর্ঘদিন ধরেই এক ধরনের অর্থনৈতিক সাফল্য আসলে ছিল। কিন্তু প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে আমরা যা দেখতে পেয়েছি তা হচ্ছে, এই অর্থনীতির যে সম্ভাবনা ছিল তার অপব্যবহার হয়েছে। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার জন্য কল্যাণকর হবে কিংবা জনগণের উন্নয়নে প্রভাব ফেলবে সেটি নিশ্চিত না হয়েই অনেক বড় বড় প্রকল্প নেওয়া হয়। তার পরিণতি হিসেবে এমন সব প্রকল্পে, এমন সব খাতে, এমন সব কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে যেগুলো আসলে অর্থনৈতিকভাবেই শুধু অসফল নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এসব নিয়ে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটেছে- ‘এগুলো দিয়ে আমাদের কী হবে?’ তার পাশাপাশি লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, আসলে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি বড় দিক ছিল পর্যটন। করোনার কারণে পর্যটন সেক্টরে বড় রকমের বিপর্যয় ঘটেছে। এটি বিশ্বব্যাপীই দেখতে পাচ্ছি। শ্রীলঙ্কায়ও ঘটেছে। যেখান থেকে অর্থ আসার কথা, তা এখন আসছে না। অথচ ব্যয়ের খাতগুলো অব্যাহত রয়েছে। বিশাল আকারের প্রকল্পগুলো এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় করা হচ্ছে। দুর্নীতি অব্যাহত আছে। পাশাপাশি এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক নয়। ফলে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। যেটাকে আমরা বলছি, ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। এটা একটা দিক। ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর’ আলী রীয়াজ বলেন, তবে শ্রীলঙ্কার বর্তমান নাজুক পরিস্থিতির জন্য এটাই একমাত্র কারণ নয়। আরেকটি কারণ হচ্ছে ‘রাজনৈতিক’। যা দীর্ঘদিন ধরেই দেশটিতে অব্যাহত ছিল। যখন মাহিন্দা রাজাপক্ষে দুই দফায় প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন দেশে কী ধরনের শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ক্ষমতার যে ব্যাপক অপব্যবহার, কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা এবং সেগুলোকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার সংবিধানের অষ্টাদশতম সংশোধনীতে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা অভাবনীয়ভাবে বৃদ্ধি করা হয়। সেখানে মাহিন্দা রাজাপক্ষে বারবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন এমন ব্যবস্থার সংযোজন ঘটানো হয়। টার্ম লিমিট ছিল না। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা খর্ব করা হয়। পার্লামেন্টের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়। ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাহিন্দা রাজাপক্ষে ক্ষমতায় থাকাকালে যে ধরনের প্রবণতা দেখা যায় তার কিছুটা রদ করা হয়েছিল ক্ষমতা থেকে তিনি চলে যাওয়ার পর। তাঁর কর্তৃত্ববাদী শাসনের অভিজ্ঞতার কারণে উনবিংশ সংশোধনীতে আমরা দেখতে পাই যে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের নির্বাহী ক্ষমতাও হ্রাস করা হয়েছিল। এর ফলে গণতন্ত্রের এক ধরনের সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু সে সম্ভাবনার দ্বার সংকুচিত করা হয় গত বছর ২০তম সংশোধনীর মাধ্যমে। অর্থাৎ অষ্টাদশতম সংশোধনীর পুনর্বহালের শামিল হিসেবে প্রেসিডেন্টকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই যে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকীকরণ, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এক ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা দিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ মাহিন্দা রাজাপক্ষের ভাই গোতাবায়া রাজাপক্ষ অবাধ ক্ষমতার অধিকারী হন। ব্যক্তির কাছে ক্ষমতা থাকল। আর এর ফলেই মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ড. রীয়াজ রাজনৈতিক অবস্থার বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, এখন রাজনৈতিকভাবে শ্রীলঙ্কায় কর্তৃত্ববাদের পরিণতিতে ভয়াবহ এক বিপর্যয় আমরা দেখতে পাচ্ছি। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এক ধরনের পারিবারিক শাসন। সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার ক্ষমতার কাঠামোর দিকে তাকালে সাতজনকে দেখা যাবে। চার ভাই এবং তাঁদের দুই ছেলে ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিলেন। এঁরাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন। এহেন অবস্থায় সাধারণ মানুষ যখন কথা বলতে চেয়েছে কিংবা প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছে, তা করতে দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করতে না পারায় জনমনে ক্ষোভের মাত্রা চরমে উঠেছে। সে কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির জন্য কেবল অর্থনৈতিক সংকটই একমাত্র কারণ বলে আমি মনে করি না। রাজনৈতিক সংকটের জায়গা থেকেই এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। শ্রীলঙ্কার মানুষ গভীর প্রত্যাশায় ছিল, হয়তো কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটবে। হয়তো অবস্থার পরিবর্তন হবে। কিন্তু কোনো প্রত্যাশার পরিপূরক অবস্থা তৈরি না হওয়ায় উগ্র জাতীয়তাবাদের সঙ্গে কর্তৃত্ববাদের মিলন ঘটায় বর্তমানের ভয়াবহ পরিস্থিতি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমি শ্রীলঙ্কার সংকটকে এভাবেই দেখছি। ড. আলী রীয়াজ বলেন, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা কষ্টকর হলেও অসম্ভব নয়। আইএমএফ টাকা দিতে চাচ্ছে। হয়তো বিপুল পরিমাণের ঋণ নিয়ে বর্তমান অবস্থার মোকাবিলা করা যেতেও পারে। এজন্য হয়তো সময় লাগবে। কিন্তু রাজনৈতিক সংকট যে জায়গা থেকে তৈরি হয়েছে, তার সংস্কার অথবা পরিবর্তন না করে শ্রীলঙ্কার এ গণঅসন্তোষ, ক্ষোভ-বিক্ষোভের সমাধান হবে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে না। শ্রীলঙ্কার এ ঢেউ বাংলাদেশেও লাগবে বলে অনেকে আশঙ্কা ব্যক্ত করছেন- এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?- জবাবে ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিষয়ের অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে যে ধরনের জয়ডঙ্কা বাজানো হয়েছে বা হচ্ছে, যেসব তথ্য অথবা পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে এমন দাবি করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ অনেকেই প্রশ্ন করেছেন, আমি নিজেও তা বলার চেষ্টা করেছি। আমি বলার চেষ্টা করেছি, যাঁরা আমার চেয়ে অর্থনীতি ভালো বোঝেন তাঁরাও কথা বলার চেষ্টা করেছেন। যে পরিসংখ্যানগুলো উন্নয়নের সাফল্যের সমর্থনে দেওয়া হচ্ছে বা হয়েছে সেগুলো নির্ভরযোগ্য নয়। দ্বিতীয়ত, যদি সাময়িকভাবেও প্রবৃদ্ধি হয়, তবে তার সুফল কে পাচ্ছে তা প্রশ্নের ব্যাপার। বাংলাদেশের মানুষ সঠিক ধারণা পাচ্ছে না। এ প্রশ্নগুলো আজকের নয়, অনেক পুরনো। পাঁচ-সাত বছর আগে থেকেই প্রশ্নগুলোর জবাব আসছে না। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অবস্থা এখনো শ্রীলঙ্কার মতো মনে করি না। শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতি বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে যাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, তাঁরা যদি কেবল অর্থনীতির বিবেচনায় বলে থাকেন তবে তাঁদের সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ বাংলাদেশের অর্থনীতির বিষয়ে সরকারের দেওয়া তথ্যগুলো প্রশ্নবিদ্ধ, সঠিক নয়, তার পরও যা আছে ম্যাক্রো ইকোনমিক বিবেচনায় এখন পর্যন্ত কিন্তু শ্রীলঙ্কার জায়গায় বাংলাদেশ যায়নি। এখনই যাবে আমি তা-ও মনে করি না। দীর্ঘমেয়াদে এমন অবস্থা হবে কি না তা আমরা এখনো জানি না। এ মুহূর্তে আগামীকাল কিংবা আগামী মাসে বাংলাদেশেও শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হবে তা আমি ভাবছি না। কিন্তু বাংলাদেশের নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এমনকি উচ্চমধ্যবিত্তেরও একটি অংশ বিরাট অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে; তা মোকাবিলার পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। পরিকল্পনা এবং গৃহীত অর্থনৈতিক নীতিগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংকট সে রকম নয়- তার অর্থ এই নয় যে শ্রীলঙ্কার যে রাজনৈতিক সংকটের কথা আমি বললাম, তা থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা খুব ভিন্ন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা স্পষ্ট। জনবিচ্ছিন্নতা দেখা যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কায় যেসব কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে, সেসব উপাদান বাংলাদেশে আছে কি না সে প্রশ্ন করুন। যদি থাকে তার কী হবে? তার প্রকাশ ঘটবে কীভাবে? তার একটা পথ-পদ্ধতি বের করতে হবে। একটা কর্তৃত্ববাদী সরকার অব্যাহত থাকলে, অর্থনীতি ভালো হলেই যে টিকে যাবে, তা কিন্তু নয়। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক সংকট সামনে এসেছে। বাংলাদেশে ভিন্ন কোনো কারণে এ ধরনের পরিস্থিতির সূচনা হতে পারে কি না এ প্রশ্নও করুন। এ মুহূর্তে যাঁরা বলছেন বাংলাদেশও শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে, তার কারণ শুধু অর্থনীতি। অর্থনীতির তেমন অবস্থা এখনো হয়নি; সেটা অবশ্যই সৌভাগ্যের বিষয়। তাই বলে এটা নয় যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো। মানুষের দুর্দশার কমতি আছে তা-ও মনে করি না। যেসব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সবল চিত্র উপস্থাপন করা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে, তা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। রাজনৈতিক বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। কারণ কী জানেন, অর্থনীতির বিষয়টি শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত হয় রাজনীতি থেকেই। রাজনীতি কোন পর্যায়ে আছে, তা নিয়ে কথা বলুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা রয়েছে, তা খুব ইতিবাচক নয়। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় কী বলে মনে করছেন? এর জবাবে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক ‘আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ’-এর সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, সমস্যা চিহ্নিত করার সঙ্গেই তো পরিত্রাণের উপায় যুক্ত। আমরা যদি এ বিষয়ে একমত হই যে কারণটা রাজনৈতিক, তাহলে সমাধানও রাজনৈতিকভাবেই আসতে হবে। সংকটটা রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা তৈরি। শ্রীলঙ্কায় কী ঘটেছে দেখুন। কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা, কর্তৃত্ববাদী শাসন গত বছরগুলোয় এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছিল যে মানুষের কথা বলার জায়গা নেই। ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল। একটি পরিবারের মানুষ একত্রিত হয়ে দেশ শাসন করেছে। একটি শ্রেণি সুবিধা ভোগ করেছে।

এখন যদি বাংলাদেশের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা যায়, তাহলে আমরা দেখব যে অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা এখন আর উপস্থিত নেই। অর্থাৎ অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে। তার প্রথম কাজটি হচ্ছে, মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট থেকে শুরু করে নতুন আরও তিনটি আইন করার চেষ্টা হচ্ছে, যা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে, তা থেকে সরকারকে বিরত হতে হবে। অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির ময়দান তৈরি করতে হবে। সমাবেশের অধিকার দিতে হবে। একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। ইদানীং বাংলাদেশে একটি অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের সূচনা হয়েছে। তা হচ্ছে ইভিএম। ইভিএম ব্যবহার হবে কি হবে না? যে মেশিন কেনা হয়েছে সেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। অথচ আমরা সবাই জানি, টেকনোলজি কোনো সমাধান নয় রাজনীতির। রাজনৈতিক সংকটের সমাধান প্রযুক্তি দিয়ে হবে না। তাহলে এর সমাধান হচ্ছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিয়ে সবাই কথা বলি। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর জায়গা তৈরি করি। পরিবেশ তৈরি করি। দায়মুক্তি পেয়েছে বলে মনে করা এক ধরনের মানুষকে নিবৃত্ত করি। সে সুযোগ নিয়ে যা খুশি তা করার প্রবণতা রোধ করি। আর সেগুলো হচ্ছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম। এসব বন্ধ করতে হবে। আর এসব করতে হবে সরকারকেই। বাংলাদেশের নাগরিকরা তো চাইলেই এটা পারবে না। এমনকি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয়। ক্ষমতাসীন সরকারকেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে এসব করতে হবে। আলী রীয়াজ বলেন, একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচনের প্রস্তুতির জায়গাটা এখনই তৈরি করা দরকার। নির্বাচন তো অনেক পরের ঘটনা। অপ্রয়োজনীয় বিতর্কের দরকার নেই। নির্বাচনে স্বচ্ছন্দে অংশগ্রহণের পরিবেশ দরকার। কোন ধরনের সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে তা আলোচনা করা দরকার। বাংলাদেশে ইভিএম ছাড়া একাধিক নির্বাচন হয়েছে এবং তা সুষ্ঠুই হয়েছে। আজ যাঁরা ক্ষমতায় আছেন তাঁরাও তো সেসব নির্বাচনে (১৯৯৬, ২০০৮) বিজয়ী হয়েছেন। সে সময় কি ইভিএমের প্রয়োজন ছিল? মানুষের ওপর যদি আস্থা থাকে, আপনি যদি জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হন তাহলে প্রযুক্তি কোনো ব্যাপারই নয়। আসুন সেটি করি। সমস্ত আশঙ্কা থেকে উত্তরণের উপায় সেটিই।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা

৩৭ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি
কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি