শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শোক দিবসের আলোচনায় শেখ হাসিনা

এত বড় আওয়ামী লীগ, সেদিন কেউ প্রতিবাদ করল না কেন?

বঙ্গবন্ধুর মরদেহ পড়ে রইল, বেঁচে থাকতে সবাই থাকে মরে গেলে কেউ থাকে না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এত বড় আওয়ামী লীগ, সেদিন কেউ প্রতিবাদ করল না কেন?

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় কেন প্রতিবাদ হয়নি সেই প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জাতির পিতা তো অনেককে ফোনও করেছিলেন। কোথায় ছিলেন তারা? একটি মানুষও ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার? একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার? কেন করতে পারেনি। গতকাল আওয়ামী লীগ আয়োজিত রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন  কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, এত বড় সংগঠন। এত লোক। কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি। কত স্লোগান- বঙ্গবন্ধু তুমি আছ যেখানে আমরা আছি সেখানে। অমুক তমুক অনেক স্লোগান। ছিল কোথায় সেই মানুষগুলো? বেঁচে থাকতে সবাই থাকে, মরে গেলে যে কেউ থাকে না- এটাই তার জীবন্ত প্রমাণ। তাই আমিও কিছু আশা করি না। সবাইকে হারিয়ে বেঁচে আছি। এই বেঁচে থাকা যে কত যন্ত্রণার, যারা এভাবে বেঁচে আছেন তারাই শুধু জানেন।

প্রধানমন্ত্রী দলের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ১৫ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট ওই লাশ পড়েছিল। ১৬ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে গেল টুঙ্গিপাড়ায়। কারণ, দুর্গম পথ যেতে ২২ থেকে ২৪ ঘণ্টা লাগবে। তাই কেউ যেতে পারবে না। তাই সেখানে নিয়ে মা-বাবার কবরের পাশে মাটি দিয়ে আসে। সেখানকার মৌলভী সাহেব আপত্তি করেছিলেন যে গোসল করাব, কাফন দাফন করাব। কিন্তু এখন টুঙ্গিপাড়ায় মানুষের ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বাবা শুধু দিয়েই গেছেন। কিছুই নিয়ে যাননি। এদেশের মানুষকে স্বাধীনতা, স্বাধীন মানচিত্র, পতাকা দিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু। তাকে একখণ্ড রিলিফের কাপড় দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে দাফন করা হয়েছে। এদেশের মানুষকে আমার বাবা-মা শুধু দিয়েই গেছেন। কিছুই নিয়ে যাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, আমার বাবা আজীবন লড়াই-সংগ্রাম করে এদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। তাই সব যন্ত্রণা সহ্য করে নীলকণ্ঠী হয়ে অপেক্ষায় ছিলাম কখন ক্ষমতায় গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারব। মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত প্রতিশোধ নিতে পারব। টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছি। এই অগ্রযাত্রা আর কেউ থামাতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর রক্ত বৃথা যেতে পারে না, যাবে না।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যেসব দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের প্রতি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেছেন, ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের পর কোথায় ছিল মানবাধিকার? আমাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল? বিচার চাওয়ার অধিকারটুকু পর্যন্ত ছিল না। বাবা-মা, ভাইসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার ঘটনায় একটা মামলা করতে পারব না? আমরা কি বাংলাদেশের নাগরিক না? আমাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হলো, তখন তারা কোথায় ছিল? বরং যারা (যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা) বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয় দিয়ে লালন-পালন করছে, আজ তাদের কাছ থেকেই আমাদের মানবাধিকারের সবক শুনতে হয়। এটাই হলো আমাদের দুর্ভাগ্য।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ প্রায় তিন বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশরীরে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় অংশ নেন। এ কারণে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এক অন্যরকম জাগরণ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। সম্মেলন কেন্দ্রের বাইরে হাজার হাজার নেতা-কর্মী হাত নেড়ে, গগনবিদারী স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। সভাপতির বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক অস্থিরতার সময় দেশের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশের মানুষের কষ্ট হচ্ছে- এটা আমরা বুঝি। এখন বিশ্বব্যাপী মন্দাভাব ও অনেক জায়গায় দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সবারই কিছু করণীয় আছে। বঙ্গবন্ধুর এই বাংলাদেশে কোনো মানুষ কষ্ট পাক তা আমরা চাই না। তাই দেশের যারা বিত্তবান রয়েছেন, সবার প্রতি আহ্বান জানাই- আপনারা নিজ নিজ এলাকায় অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ান, সহযোগিতা করুন। সরকার থেকে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার দলের নেতা-কর্মীদেরও নির্দেশ দিয়েছি অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে। দেশের কোনো মানুষ ভূমিহীন বা গৃহহীন না থাকে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছি। দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। যখন একটা মানুষকে আমরা জায়গাসহ ঘর নির্মাণ করে নিজস্ব ঠিকানা করে দিচ্ছি, তখন তাদের মুখের হাসি দেখে আমার মনে হয় বেহেস্তে বসে আমার পিতা (বঙ্গবন্ধু) সব দেখছেন, তাঁর আত্মা শান্তি পাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলবই।

ইউক্রেন যুদ্ধের পরে রাশিয়ার ওপর আমেরিকার স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) জারির পর সারাবিশ্বে উদ্ভূত পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই স্যাংশন জারির পর সারাবিশ্বে জ্বালানিসহ প্রত্যেকটি জিনিসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। সারাবিশ্বেই একটা অস্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে। এ অবস্থায় উন্নত দেশ আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন পর্যন্ত বিদ্যুৎ ও খাদ্য সরবরাহে রেশনিংয়ের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হয়েছে। এসব কারণে আমাদেরও বাধ্য হয়ে তেলের মূল্য বাড়াতে হয়েছে। কারণ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে জ্বালানি মূল্যের একটা সামঞ্জস্য রাখতে হয়। আমরা আর কত ভর্তুকি দেব?

তিনি বলেন, জ্বালানিসহ দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধিতে দেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দেশের ৫০ লাখ পরিবারকে আমরা মাত্র ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেব। এক কোটি পরিবার কার্ডের মাধ্যমে চাল-চিনি-ডালসহ অন্যান্য পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে কিনতে পারবে। দেশের মানুষের প্রতি আমার পুনর্বার অনুরোধ- বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। আমাদের খাদ্যের জোগান আমরাই করব। ’৭৫ পরবর্তী ঘটনার কথা উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা ক্ষমতায় আসতে না পারলে কোনোদিন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হতো না। হত্যাকাণ্ডের পর আমরা প্রাণে বেঁচে যাওয়া দুই বোন বিচার পেতে দেশে-বিদেশে জনমত গঠন করার চেষ্টা করেছি। দেশে আসতে পারিনি। ’৭৯ সালে প্রথম বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে প্রতিবাদ করেন শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতেও কত অপপ্রচার আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে। জাতির পিতা, আমার ভাইসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। খাদ্যভর্তি জাহাজ ঘুরিয়ে দিয়ে দেশে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছে। এত কিছু করার পরও যখন বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা এতটুকু কমাতে পারেনি, তখনই তাকে সপরিবারে হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জিয়াউর রহমান জড়িত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ইনডেমনিটি দিয়ে বিচার বন্ধ করে খুনিদের পুরস্কৃত করা হয়। জিয়া নিজে উদ্যোগী হয়ে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ভুট্টোকে দিয়ে লিবিয়ায় খুনিদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে। জিয়া হত্যাকাণ্ডে জড়িত না থাকলে কেন খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও পুরস্কৃত করবে?

এ সময় ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কথিত সুশিল বলে পরিচিত ব্যারিস্টার মইনুল বঙ্গবন্ধুর খুনি পাশা ও হুদাকে নিয়ে প্রগশ নামের রাজনৈতিক দল করেছিলেন। এরশাদ ক্ষমতায় এসে খুনি ফারুককে ফ্রিডম পার্টি করার সুযোগ দেয় ও প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করে। খালেদা জিয়া আরেক ধাপ ওপরে। তিনি ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনে খুনি রশীদ-ফারুক-হুদাকে নির্বাচন করার সুযোগ দেয়। খুনি রশীদকে বিনাভোটে সংসদে এনে বিরোধী দলের আসনে পর্যন্ত বসায়। এরা কী করে বলবে যে তারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল না। শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষ কিন্তু খালেদা জিয়ার ১৫ ফেব্রুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন মেনে নেয়নি। আন্দোলনের মাধ্যমে তাকে পদত্যাগে বাধ্য করে। এরপর ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই আমরা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ইনডেমনিটি বাতিলের উদ্যোগ নিই। তখনো কত হুমকি, বাধা। এ সময় কারা কারা, কোন কোন আইনজীবী খুনিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল তাও সবাই জানে। তিনি বলেন, বিচারের রায় যাতে বিচারক ঘোষণা করতে না পারে সেজন্য খালেদা জিয়া ’৯৮ সালের ৮ নভেম্বর হরতাল ডেকেছিল। কিন্তু বিচারক অত্যন্ত সাহসী ছিলেন। বিচারের রায়ে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেন। এরপর ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া আবারও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করে দেয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আমরা আবারও এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ শুরু করি। কিন্তু তখনো উচ্চ আদালতের অনেক বিচারক হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু কৃতজ্ঞতা জানাই ওই সময়ের প্রধান বিচারপতি তোফাজ্জল হোসেনের কাছে। তাঁর নেতৃত্বে উচ্চ আদালতের রায়ের পরই আমরা তা কার্যকর করতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী এ সময় যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার নাম উল্লেখ না করে বলেন, যেসব দেশ মানবাধিকারের কথা বলে আমাদের ওপর স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেয়, তারাই তো বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। খুনি রাশেদ যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে। খুনি নুর কানাডায় রয়েছে। যারা এসব খুনিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে তাদের কাছ থেকেই আমাদের মানবাধিকারের সবক শুনতে হয়। আমাদের কাছে তথ্য আছে- খুনি রশীদ লিবিয়া ও পাকিস্তানে যাতায়াত করে, আরেক খুনি ভারতে লুকিয়ে রয়েছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি তাদের ফিরিয়ে আনতে। দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের জনগণ টানা তিনবার ভোট দিয়ে দেশ সেবার সুযোগ দিয়েছে বলেই আমরা জাতির পিতার হত্যার বিচার করেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। দারিদ্র্য ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছি। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি। আমাদের প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে- স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। শুধু শহরভিত্তিক উন্নয়ন নয়, তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমরা উন্নয়ন করে যাচ্ছি। পদ্মা সেতু নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুনিরা ভেবেছিল দুর্গম টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারে কেউ যাবে না। কিন্তু এখন খুনি ও তাদের দোসররা দেখুক, প্রতিদিন বঙ্গবন্ধুর মাজারে কত মানুষের ঢল নামে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে গিয়েও আমাদের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম, কিন্তু তারা প্রমাণ করতে পারেনি। কারণ আমার সবচেয়ে বড় শক্তিই হচ্ছে দেশের জনগণের শক্তি। এ শক্তি থেকেই ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করব এবং সেটা করেছি।

জাতিকে কথা দিয়েছিলাম, শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেব, তাও আমরা দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পারেনি। জয় বাংলা স্লোগানও মুছে দিতে পারেনি। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের নতুন প্রজন্ম আর বিকৃত ইতিহাস নয়, প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেছি। এই অগ্রযাত্রা আর কেউ থামাতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর রক্ত বৃথা যেতে পারে না, আমরা বৃথা যেতে দেব না।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান
ক্ষমতায় গেলে নারীদের সম্মানিত করবে জামায়াত : ডা. শফিকুর রহমান

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন
নাটোরে ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিক্ষকের যাবজ্জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
লাল কেল্লা তিন দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী
ষড়যন্ত্রকারী সবাই বিচারের আওতায় আসবে: ভুটানে মোদী

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়
লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী
ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়