শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শোক দিবসের আলোচনায় শেখ হাসিনা

এত বড় আওয়ামী লীগ, সেদিন কেউ প্রতিবাদ করল না কেন?

বঙ্গবন্ধুর মরদেহ পড়ে রইল, বেঁচে থাকতে সবাই থাকে মরে গেলে কেউ থাকে না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এত বড় আওয়ামী লীগ, সেদিন কেউ প্রতিবাদ করল না কেন?

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় কেন প্রতিবাদ হয়নি সেই প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জাতির পিতা তো অনেককে ফোনও করেছিলেন। কোথায় ছিলেন তারা? একটি মানুষও ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার? একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার? কেন করতে পারেনি। গতকাল আওয়ামী লীগ আয়োজিত রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন  কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, এত বড় সংগঠন। এত লোক। কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি। কত স্লোগান- বঙ্গবন্ধু তুমি আছ যেখানে আমরা আছি সেখানে। অমুক তমুক অনেক স্লোগান। ছিল কোথায় সেই মানুষগুলো? বেঁচে থাকতে সবাই থাকে, মরে গেলে যে কেউ থাকে না- এটাই তার জীবন্ত প্রমাণ। তাই আমিও কিছু আশা করি না। সবাইকে হারিয়ে বেঁচে আছি। এই বেঁচে থাকা যে কত যন্ত্রণার, যারা এভাবে বেঁচে আছেন তারাই শুধু জানেন।

প্রধানমন্ত্রী দলের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ১৫ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট ওই লাশ পড়েছিল। ১৬ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে গেল টুঙ্গিপাড়ায়। কারণ, দুর্গম পথ যেতে ২২ থেকে ২৪ ঘণ্টা লাগবে। তাই কেউ যেতে পারবে না। তাই সেখানে নিয়ে মা-বাবার কবরের পাশে মাটি দিয়ে আসে। সেখানকার মৌলভী সাহেব আপত্তি করেছিলেন যে গোসল করাব, কাফন দাফন করাব। কিন্তু এখন টুঙ্গিপাড়ায় মানুষের ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বাবা শুধু দিয়েই গেছেন। কিছুই নিয়ে যাননি। এদেশের মানুষকে স্বাধীনতা, স্বাধীন মানচিত্র, পতাকা দিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু। তাকে একখণ্ড রিলিফের কাপড় দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে দাফন করা হয়েছে। এদেশের মানুষকে আমার বাবা-মা শুধু দিয়েই গেছেন। কিছুই নিয়ে যাননি। বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, আমার বাবা আজীবন লড়াই-সংগ্রাম করে এদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। তাই সব যন্ত্রণা সহ্য করে নীলকণ্ঠী হয়ে অপেক্ষায় ছিলাম কখন ক্ষমতায় গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারব। মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলেই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত প্রতিশোধ নিতে পারব। টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছি। এই অগ্রযাত্রা আর কেউ থামাতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর রক্ত বৃথা যেতে পারে না, যাবে না।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যেসব দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের প্রতি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেছেন, ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের পর কোথায় ছিল মানবাধিকার? আমাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল? বিচার চাওয়ার অধিকারটুকু পর্যন্ত ছিল না। বাবা-মা, ভাইসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার ঘটনায় একটা মামলা করতে পারব না? আমরা কি বাংলাদেশের নাগরিক না? আমাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হলো, তখন তারা কোথায় ছিল? বরং যারা (যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা) বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয় দিয়ে লালন-পালন করছে, আজ তাদের কাছ থেকেই আমাদের মানবাধিকারের সবক শুনতে হয়। এটাই হলো আমাদের দুর্ভাগ্য।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ প্রায় তিন বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশরীরে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় অংশ নেন। এ কারণে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এক অন্যরকম জাগরণ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। সম্মেলন কেন্দ্রের বাইরে হাজার হাজার নেতা-কর্মী হাত নেড়ে, গগনবিদারী স্লোগান দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। সভাপতির বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক অস্থিরতার সময় দেশের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, দেশের মানুষের কষ্ট হচ্ছে- এটা আমরা বুঝি। এখন বিশ্বব্যাপী মন্দাভাব ও অনেক জায়গায় দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সবারই কিছু করণীয় আছে। বঙ্গবন্ধুর এই বাংলাদেশে কোনো মানুষ কষ্ট পাক তা আমরা চাই না। তাই দেশের যারা বিত্তবান রয়েছেন, সবার প্রতি আহ্বান জানাই- আপনারা নিজ নিজ এলাকায় অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাঁড়ান, সহযোগিতা করুন। সরকার থেকে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার দলের নেতা-কর্মীদেরও নির্দেশ দিয়েছি অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে। দেশের কোনো মানুষ ভূমিহীন বা গৃহহীন না থাকে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছি। দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। যখন একটা মানুষকে আমরা জায়গাসহ ঘর নির্মাণ করে নিজস্ব ঠিকানা করে দিচ্ছি, তখন তাদের মুখের হাসি দেখে আমার মনে হয় বেহেস্তে বসে আমার পিতা (বঙ্গবন্ধু) সব দেখছেন, তাঁর আত্মা শান্তি পাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলবই।

ইউক্রেন যুদ্ধের পরে রাশিয়ার ওপর আমেরিকার স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) জারির পর সারাবিশ্বে উদ্ভূত পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই স্যাংশন জারির পর সারাবিশ্বে জ্বালানিসহ প্রত্যেকটি জিনিসের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। সারাবিশ্বেই একটা অস্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করছে। এ অবস্থায় উন্নত দেশ আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন পর্যন্ত বিদ্যুৎ ও খাদ্য সরবরাহে রেশনিংয়ের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হয়েছে। এসব কারণে আমাদেরও বাধ্য হয়ে তেলের মূল্য বাড়াতে হয়েছে। কারণ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে জ্বালানি মূল্যের একটা সামঞ্জস্য রাখতে হয়। আমরা আর কত ভর্তুকি দেব?

তিনি বলেন, জ্বালানিসহ দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধিতে দেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দেশের ৫০ লাখ পরিবারকে আমরা মাত্র ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেব। এক কোটি পরিবার কার্ডের মাধ্যমে চাল-চিনি-ডালসহ অন্যান্য পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে কিনতে পারবে। দেশের মানুষের প্রতি আমার পুনর্বার অনুরোধ- বিদ্যুৎ ও পানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। আমাদের খাদ্যের জোগান আমরাই করব। ’৭৫ পরবর্তী ঘটনার কথা উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা ক্ষমতায় আসতে না পারলে কোনোদিন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হতো না। হত্যাকাণ্ডের পর আমরা প্রাণে বেঁচে যাওয়া দুই বোন বিচার পেতে দেশে-বিদেশে জনমত গঠন করার চেষ্টা করেছি। দেশে আসতে পারিনি। ’৭৯ সালে প্রথম বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে প্রতিবাদ করেন শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতেও কত অপপ্রচার আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে। জাতির পিতা, আমার ভাইসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। খাদ্যভর্তি জাহাজ ঘুরিয়ে দিয়ে দেশে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছে। এত কিছু করার পরও যখন বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তা এতটুকু কমাতে পারেনি, তখনই তাকে সপরিবারে হত্যা করে ষড়যন্ত্রকারীরা।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জিয়াউর রহমান জড়িত উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ইনডেমনিটি দিয়ে বিচার বন্ধ করে খুনিদের পুরস্কৃত করা হয়। জিয়া নিজে উদ্যোগী হয়ে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ভুট্টোকে দিয়ে লিবিয়ায় খুনিদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে। জিয়া হত্যাকাণ্ডে জড়িত না থাকলে কেন খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও পুরস্কৃত করবে?

এ সময় ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কথিত সুশিল বলে পরিচিত ব্যারিস্টার মইনুল বঙ্গবন্ধুর খুনি পাশা ও হুদাকে নিয়ে প্রগশ নামের রাজনৈতিক দল করেছিলেন। এরশাদ ক্ষমতায় এসে খুনি ফারুককে ফ্রিডম পার্টি করার সুযোগ দেয় ও প্রেসিডেন্ট প্রার্থী করে। খালেদা জিয়া আরেক ধাপ ওপরে। তিনি ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচনে খুনি রশীদ-ফারুক-হুদাকে নির্বাচন করার সুযোগ দেয়। খুনি রশীদকে বিনাভোটে সংসদে এনে বিরোধী দলের আসনে পর্যন্ত বসায়। এরা কী করে বলবে যে তারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল না। শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষ কিন্তু খালেদা জিয়ার ১৫ ফেব্রুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন মেনে নেয়নি। আন্দোলনের মাধ্যমে তাকে পদত্যাগে বাধ্য করে। এরপর ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই আমরা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ইনডেমনিটি বাতিলের উদ্যোগ নিই। তখনো কত হুমকি, বাধা। এ সময় কারা কারা, কোন কোন আইনজীবী খুনিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল তাও সবাই জানে। তিনি বলেন, বিচারের রায় যাতে বিচারক ঘোষণা করতে না পারে সেজন্য খালেদা জিয়া ’৯৮ সালের ৮ নভেম্বর হরতাল ডেকেছিল। কিন্তু বিচারক অত্যন্ত সাহসী ছিলেন। বিচারের রায়ে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেন। এরপর ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়া আবারও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করে দেয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আমরা আবারও এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ শুরু করি। কিন্তু তখনো উচ্চ আদালতের অনেক বিচারক হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু কৃতজ্ঞতা জানাই ওই সময়ের প্রধান বিচারপতি তোফাজ্জল হোসেনের কাছে। তাঁর নেতৃত্বে উচ্চ আদালতের রায়ের পরই আমরা তা কার্যকর করতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী এ সময় যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার নাম উল্লেখ না করে বলেন, যেসব দেশ মানবাধিকারের কথা বলে আমাদের ওপর স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) দেয়, তারাই তো বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয় দিয়ে রেখেছে। খুনি রাশেদ যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে। খুনি নুর কানাডায় রয়েছে। যারা এসব খুনিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে তাদের কাছ থেকেই আমাদের মানবাধিকারের সবক শুনতে হয়। আমাদের কাছে তথ্য আছে- খুনি রশীদ লিবিয়া ও পাকিস্তানে যাতায়াত করে, আরেক খুনি ভারতে লুকিয়ে রয়েছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি তাদের ফিরিয়ে আনতে। দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের জনগণ টানা তিনবার ভোট দিয়ে দেশ সেবার সুযোগ দিয়েছে বলেই আমরা জাতির পিতার হত্যার বিচার করেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। দারিদ্র্য ২০ ভাগে নামিয়ে এনেছি। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছি। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি। আমাদের প্রধান লক্ষ্যই হচ্ছে- স্বাধীনতার চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলব। শুধু শহরভিত্তিক উন্নয়ন নয়, তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমরা উন্নয়ন করে যাচ্ছি। পদ্মা সেতু নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুনিরা ভেবেছিল দুর্গম টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারে কেউ যাবে না। কিন্তু এখন খুনি ও তাদের দোসররা দেখুক, প্রতিদিন বঙ্গবন্ধুর মাজারে কত মানুষের ঢল নামে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে গিয়েও আমাদের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম, কিন্তু তারা প্রমাণ করতে পারেনি। কারণ আমার সবচেয়ে বড় শক্তিই হচ্ছে দেশের জনগণের শক্তি। এ শক্তি থেকেই ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করব এবং সেটা করেছি।

জাতিকে কথা দিয়েছিলাম, শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেব, তাও আমরা দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে চেয়েছিল, কিন্তু পারেনি। জয় বাংলা স্লোগানও মুছে দিতে পারেনি। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের নতুন প্রজন্ম আর বিকৃত ইতিহাস নয়, প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেছি। এই অগ্রযাত্রা আর কেউ থামাতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর রক্ত বৃথা যেতে পারে না, আমরা বৃথা যেতে দেব না।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনি লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনি লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম