শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

আলোচনায় গাইবান্ধা

তদন্ত কমিটি গঠন ♦ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ ♦ সিইসির নয়, ভোট বন্ধের সিদ্ধান্ত ইসির : হাবিবুল ♦ বন্ধের কারণ স্পষ্ট নয় : কাদের ♦ ঠিকমতো বাটোয়ারা হয়নি : ফখরুল ♦ ইসির সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ : হাছান ♦ ৩০০ আসনে কেমন হবে অনুমেয় : নাজমুল কলিমুল্লাহ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় গাইবান্ধা

গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনে উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশব্যাপী আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। সাত মাস বয়সী ইসির অধীনে এটাই ছিল কোনো সংসদীয় আসনের প্রথম নির্বাচন। আর ভোট গ্রহণের মাঝপথে পুরো আসনে ভোট বন্ধের নজিরবিহীন ওই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনের পাশাপাশি নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

এ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তের জন্য ইসির অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে গতকাল তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন। সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ভোটের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ইসি।

বিএনপিবিহীন এ ভোটে অংশগ্রহণকারী জাতীয় পার্টি ইসির সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ দিলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, গোলযোগহীন এ নির্বাচনে ভোট বন্ধ করার কারণ তাদের কাছে স্পষ্ট নয়। ইসির সমালোচনায় মুখর সরকারি দলটি। এ ছাড়া গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে ভোট সম্পন্ন হওয়া কেন্দ্রগুলোর ফলাফল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ভোট গ্রহণ বন্ধ ঘোষণার পর বুধবারের মতো গতকালও সাঘাটা ও ফুলছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করে আওয়ামী লীগ। ভোট গ্রহণ বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষমতাসীনদের সমালোচনার মধ্যে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ভোট কেন্দ্রে অনিয়মের বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা ও মো. আলমগীর। তবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান গতকালও নির্বাচন কমিশনে আসেননি।

সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ‘আমরা হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিনি। এ সিদ্ধান্ত সিইসি গ্রহণ করেননি, কমিশন গ্রহণ করেছে। সিইসি কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে গ্রহণ করেন না; করতেও পারেন না। ঢাকা থেকে সিসিটিভিতে ভোট কেন্দ্রের পরিস্থিতি দেখার পর ভোটকক্ষে নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনতে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।’ তার পরও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ‘কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি’ বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান সিইসি। ওই পরিস্থিতিতে ‘সর্বসম্মত’ সিদ্ধান্তে ভোট বন্ধ করার কথা জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কমিশন বসে আলাপ-আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেয়। নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ভোট বন্ধের কারণ স্পষ্ট নয় : গাইবান্ধা উপনির্বাচনে ঠিক কী কারণে ভোট গ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে, তা স্পষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘সেখানে (গাইবান্ধায়) সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলছিল। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হয়নি। প্রিসাইডিং অফিসারদের ভাষ্যমতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার নির্দেশে ভোট গ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে। আমরা আশা করি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে সিইসি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’ গতকাল দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ঢাকা নগর পরিবহনের ২২ ও ২৬ নম্বর রুটে নগর পরিবহনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ঠিকমতো ভাগবাটোয়ারা না হওয়ায় নির্বাচন বন্ধ : আওয়ামী লীগ ও নির্বাচন কমিশনের ভাগবাটোয়ারা ঠিকমতো না হওয়ায় গাইবান্ধার উপনির্বাচন বন্ধ রাখা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে আবারও প্রমাণিত হলো, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’ গতকাল দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শুরুর প্রাক্কালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করেও বর্তমান কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারায় নিজেরাই নির্বাচন বন্ধ করেছেন। সেই সঙ্গে এটাও প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটি ব্যর্থ কমিশন।’

নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘গাইবান্ধার উপনির্বাচনে মাঠে কর্মরত নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা লিখিত দিয়েছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, কোনো গন্ডগোল হয়নি। আর ৫০০ কিলোমিটার দূরে বসে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে নির্বাচন কমিশন পুরো উপনির্বাচন বাতিল করেছে। যে কারণে জনগণই বলছে কমিশনের এ সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ।’ গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এও প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচন সব সময় নির্বাচন কমিশনের অধীনেই হয়, তাদের সিদ্ধান্তই সবার ওপরে, সরকারের সেখানে ভূমিকা নেই। ফলে বিএনপিসহ কেউ কেউ যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নিরপেক্ষ সরকার প্রভৃতি নানা ধরনের সরকারের ফরমুলা দেয় তারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ ড. হাছান মাহমুদ এ সময় প্রিসাইডিং অফিসারদের লিখিত রিপোর্টের কপি উপস্থাপন করে বলেন, ‘যেখানে নির্বাচন কমিশন এ কথাগুলো বলছে, সেখানে আমার কাছে ৯৮টি কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসারের লিখিত রিপোর্ট আছে যে ভোট সুষ্ঠু হয়েছে, কোনো ধরনের কোনো গন্ডগোল হয়নি এবং রিটার্নিং অফিসারের নির্দেশে ভোট বন্ধ করেছেন।’

মাঠ প্রশাসন ও ইসির বিশৃঙ্খলা : জানিপপ চেয়ারম্যান অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গাইবান্ধা উপনির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমাদের পুরো নির্বাচনব্যবস্থা যে ক্ষয়ে গেছে, খোলনলচে পাল্টানোর যে সময় এসেছে তা প্রমাণ করে। যে-কোনো মূল্যে জেতার যে প্রবণতা তা দেখা গেল।’ নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসনের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত আসায় আগামীর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন তিনি।

নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বলেন, ‘এটা একটা বিশৃঙ্খলা। জেলা প্রশাসক প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন- শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ছিল কেন বন্ধ করেছে তা নিয়ে বিস্ময়। এতে মাঠ প্রশাসনের দৃশ্য পরিস্ফুটিত হয়েছে। আবার রিটার্নিং অফিসার বন্ধ করেছেন একটি কেন্দ্র আর ৫০টি কেন্দ্র বন্ধ করেছে ইসি।’ নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমানের সঙ্গে ডিসি-এসপিদের বৈঠকে যে হইচই হয়েছিল তার প্রভাবও ভোটে পড়েছে বলে মনে করেন তিনি। এই নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, ‘ইসির সঙ্গে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার একটি ফল গাইবান্ধার নির্বাচনে দেখা গেল।’ তাঁর মতে, ‘ছোট উপনির্বাচন এটা, এখানে বিএনপিও ভোটে ছিল না। ৩০০ আসনে কেমন হবে সহজে অনুমেয়।’

ভোট বন্ধ নিয়ে যা বললেন সিইসি : গাইবান্ধার উপনির্বাচনে কেমন অনিয়ম হয়েছিল, ইসি কীভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে, কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে ভোট বন্ধ করা হয়েছে তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরেন সিইসি হাবিবুল আউয়াল। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত নিয়ে হয়তো জনমনে কিছু বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আমরা টকশোয় শুনেছি কেউ আনন্দিত হয়েছেন, কেউ ব্যথিত হয়েছেন, কেউ প্রতিবাদ করেছেন, কেউ সমবেদনা জানিয়েছেন। আমাদের মনে হয়েছে এতে কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। সেই বিভ্রান্তি অপলোপনের জন্য কিছু ব্যাখ্যা আমাদের দেওয়া দরকার।’ তিনি বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সমার্থক নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনারও একজন কমিশনার। একাধিক সদস্য নিয়ে এ কমিশন গঠিত হয়, একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হন এবং তিনি এ সংস্থার চেয়ারম্যান হন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে গ্রহণ করেন না বা করতে পারেন না। এজন্যই আপনাদের মাধ্যমে আমরা বলতে চাই যে আমরা কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নিইনি। সবাইকে বুঝতে হবে, এটা কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা নিগূঢ়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

লিখিত বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘বুধবার উপনির্বাচনটি যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় সেজন্য ইসির পক্ষ থেকে করণীয় সব আয়োজন সম্পন্ন হয়েছিল। ২৮ সেপ্টেম্বর একজন নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভা করেন। সেখানে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় প্রধান, সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীসহ সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। পরে সিইসি হিসেবে নিজে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি যাতে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হয়।’ ইভিএম ও সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর যতগুলো নির্বাচন করেছে এ কমিশন তার সব ইভিএম ব্যবহার করে অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, ঝিনাইদহ পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রের প্রতিটি ভোটকক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়।

অনিয়মের ধরন তুলে ধরে কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, ভোটারদের কন্ট্রোল ইউনিটে আঙুলের ছাপ দেওয়ার পরপরই এজেন্টরা গোপন ভোটকক্ষে প্রবেশ করে ভোটারদের ভোটদানের সুযোগ না দিয়ে নিজেই ভোট দিয়ে দিচ্ছেন, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের মধ্যে কেউ কেউ একই কাজ করছেন। তখন কমিশন থেকে ফোন দিয়ে প্রিসাইডিং অফিসারদের ভোটকক্ষের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ভোটকক্ষের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ তাদের গ্রহণ করতে দেখা যায়নি। তিনি বলেন, ‘তখন ওই তিনটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করার নির্দেশনা কমিশন থেকে দেওয়া হয়। পরে একে একে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ৫০টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে দেখা হয়। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের অবস্থা একই রকম দেখা যায়। ইতোমধ্যে রিটার্নিং অফিসার একটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেন। আমি এবং নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলি। কিন্তু পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। অন্য কেন্দ্রগুলোর সিসিটিভি দেখার সময় পেলে দেখা যেত সেগুলোয়ও একই অবস্থা। তাই কমিশন মনে করে এ ধরনের একটি আইনবহির্ভূত ভোট কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’ বেলা আড়াইটায় কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন সম্পূর্ণভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয় বলে উল্লেখ করেন সিইসি।

তদন্ত কমিটি গঠন : সিইসি জানান, উপনির্বাচনের অনিয়মগুলো তদন্ত করে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে একটি কমিটি করা হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ইসির একজন অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে তিন সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ভোট বন্ধের প্রতিবাদে ফুলছড়ি ও সাঘাটায় বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ : জাতীয় সংসদের গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপনির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে নির্বাচন কমিশন ভোট বন্ধ করে দেওয়ার প্রতিবাদ এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগের দাবিতে গতকাল ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গাইবান্ধা-ফুলছড়ি সড়কের ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চত্বরের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। পরে সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদের গেট সংলগ্ন সড়কে আধাঘণ্টা অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন বিক্ষোভকারীর। এ সময় তারা সড়কের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান। ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জি এম সেলিম পারভেজের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ফুলছড়ি উপজেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান, ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রুহুল আমিন, খোরশেদ আলী, সোহেল পারভেজ শালু রাশেদুজ্জামান রোকন প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা ভোট বন্ধ করার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের পদত্যাগ দাবি করে বলেন, যেসব কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়েছে সেসব কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করে স্থগিত করা কেন্দ্রের ভোট গ্রহণের তারিখ অবিলম্বে ঘোষণা করতে হবে। এই আসনে এবারের মতো সুষ্ঠু নির্বাচন কখনো হয়নি দাবি করে বক্তারা বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভোট বন্ধের অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে ভোটাররা হতভম্ব হয়ে গেছে।

এদিকে একই দাবিতে সাঘাটা উপজেলা পরিষদের সামনে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নাছিরুল আলম স্বপনের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে