শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

আলোচনায় গাইবান্ধা

তদন্ত কমিটি গঠন ♦ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ ♦ সিইসির নয়, ভোট বন্ধের সিদ্ধান্ত ইসির : হাবিবুল ♦ বন্ধের কারণ স্পষ্ট নয় : কাদের ♦ ঠিকমতো বাটোয়ারা হয়নি : ফখরুল ♦ ইসির সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ : হাছান ♦ ৩০০ আসনে কেমন হবে অনুমেয় : নাজমুল কলিমুল্লাহ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় গাইবান্ধা

গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনে উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ বন্ধে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশব্যাপী আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। সাত মাস বয়সী ইসির অধীনে এটাই ছিল কোনো সংসদীয় আসনের প্রথম নির্বাচন। আর ভোট গ্রহণের মাঝপথে পুরো আসনে ভোট বন্ধের নজিরবিহীন ওই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনের পাশাপাশি নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

এ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তের জন্য ইসির অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে গতকাল তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন। সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর ভোটের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ইসি।

বিএনপিবিহীন এ ভোটে অংশগ্রহণকারী জাতীয় পার্টি ইসির সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ দিলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, গোলযোগহীন এ নির্বাচনে ভোট বন্ধ করার কারণ তাদের কাছে স্পষ্ট নয়। ইসির সমালোচনায় মুখর সরকারি দলটি। এ ছাড়া গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে ভোট সম্পন্ন হওয়া কেন্দ্রগুলোর ফলাফল ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ভোট গ্রহণ বন্ধ ঘোষণার পর বুধবারের মতো গতকালও সাঘাটা ও ফুলছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করে আওয়ামী লীগ। ভোট গ্রহণ বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষমতাসীনদের সমালোচনার মধ্যে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে ভোট কেন্দ্রে অনিয়মের বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা ও মো. আলমগীর। তবে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান গতকালও নির্বাচন কমিশনে আসেননি।

সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, ‘আমরা হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিনি। এ সিদ্ধান্ত সিইসি গ্রহণ করেননি, কমিশন গ্রহণ করেছে। সিইসি কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে গ্রহণ করেন না; করতেও পারেন না। ঢাকা থেকে সিসিটিভিতে ভোট কেন্দ্রের পরিস্থিতি দেখার পর ভোটকক্ষে নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে আনতে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।’ তার পরও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ‘কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি’ বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান সিইসি। ওই পরিস্থিতিতে ‘সর্বসম্মত’ সিদ্ধান্তে ভোট বন্ধ করার কথা জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কমিশন বসে আলাপ-আলোচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেয়। নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ভোট বন্ধের কারণ স্পষ্ট নয় : গাইবান্ধা উপনির্বাচনে ঠিক কী কারণে ভোট গ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে, তা স্পষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘সেখানে (গাইবান্ধায়) সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলছিল। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হয়নি। প্রিসাইডিং অফিসারদের ভাষ্যমতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার নির্দেশে ভোট গ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে। আমরা আশা করি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে সিইসি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’ গতকাল দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ঢাকা নগর পরিবহনের ২২ ও ২৬ নম্বর রুটে নগর পরিবহনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ঠিকমতো ভাগবাটোয়ারা না হওয়ায় নির্বাচন বন্ধ : আওয়ামী লীগ ও নির্বাচন কমিশনের ভাগবাটোয়ারা ঠিকমতো না হওয়ায় গাইবান্ধার উপনির্বাচন বন্ধ রাখা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে আবারও প্রমাণিত হলো, এ সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’ গতকাল দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদরে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শুরুর প্রাক্কালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করেও বর্তমান কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন করতে না পারায় নিজেরাই নির্বাচন বন্ধ করেছেন। সেই সঙ্গে এটাও প্রমাণ করে নির্বাচন কমিশন একটি ব্যর্থ কমিশন।’

নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ : তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘গাইবান্ধার উপনির্বাচনে মাঠে কর্মরত নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা লিখিত দিয়েছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, কোনো গন্ডগোল হয়নি। আর ৫০০ কিলোমিটার দূরে বসে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে নির্বাচন কমিশন পুরো উপনির্বাচন বাতিল করেছে। যে কারণে জনগণই বলছে কমিশনের এ সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ।’ গতকাল দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এও প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচন সব সময় নির্বাচন কমিশনের অধীনেই হয়, তাদের সিদ্ধান্তই সবার ওপরে, সরকারের সেখানে ভূমিকা নেই। ফলে বিএনপিসহ কেউ কেউ যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নিরপেক্ষ সরকার প্রভৃতি নানা ধরনের সরকারের ফরমুলা দেয় তারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’ ড. হাছান মাহমুদ এ সময় প্রিসাইডিং অফিসারদের লিখিত রিপোর্টের কপি উপস্থাপন করে বলেন, ‘যেখানে নির্বাচন কমিশন এ কথাগুলো বলছে, সেখানে আমার কাছে ৯৮টি কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসারের লিখিত রিপোর্ট আছে যে ভোট সুষ্ঠু হয়েছে, কোনো ধরনের কোনো গন্ডগোল হয়নি এবং রিটার্নিং অফিসারের নির্দেশে ভোট বন্ধ করেছেন।’

মাঠ প্রশাসন ও ইসির বিশৃঙ্খলা : জানিপপ চেয়ারম্যান অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গাইবান্ধা উপনির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমাদের পুরো নির্বাচনব্যবস্থা যে ক্ষয়ে গেছে, খোলনলচে পাল্টানোর যে সময় এসেছে তা প্রমাণ করে। যে-কোনো মূল্যে জেতার যে প্রবণতা তা দেখা গেল।’ নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসনের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত আসায় আগামীর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ দেখছেন তিনি।

নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ বলেন, ‘এটা একটা বিশৃঙ্খলা। জেলা প্রশাসক প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন- শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ছিল কেন বন্ধ করেছে তা নিয়ে বিস্ময়। এতে মাঠ প্রশাসনের দৃশ্য পরিস্ফুটিত হয়েছে। আবার রিটার্নিং অফিসার বন্ধ করেছেন একটি কেন্দ্র আর ৫০টি কেন্দ্র বন্ধ করেছে ইসি।’ নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমানের সঙ্গে ডিসি-এসপিদের বৈঠকে যে হইচই হয়েছিল তার প্রভাবও ভোটে পড়েছে বলে মনে করেন তিনি। এই নির্বাচন বিশ্লেষক বলেন, ‘ইসির সঙ্গে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তার একটি ফল গাইবান্ধার নির্বাচনে দেখা গেল।’ তাঁর মতে, ‘ছোট উপনির্বাচন এটা, এখানে বিএনপিও ভোটে ছিল না। ৩০০ আসনে কেমন হবে সহজে অনুমেয়।’

ভোট বন্ধ নিয়ে যা বললেন সিইসি : গাইবান্ধার উপনির্বাচনে কেমন অনিয়ম হয়েছিল, ইসি কীভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে, কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে ভোট বন্ধ করা হয়েছে তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরেন সিইসি হাবিবুল আউয়াল। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন মহলের প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত নিয়ে হয়তো জনমনে কিছু বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আমরা টকশোয় শুনেছি কেউ আনন্দিত হয়েছেন, কেউ ব্যথিত হয়েছেন, কেউ প্রতিবাদ করেছেন, কেউ সমবেদনা জানিয়েছেন। আমাদের মনে হয়েছে এতে কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। সেই বিভ্রান্তি অপলোপনের জন্য কিছু ব্যাখ্যা আমাদের দেওয়া দরকার।’ তিনি বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সমার্থক নয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনারও একজন কমিশনার। একাধিক সদস্য নিয়ে এ কমিশন গঠিত হয়, একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার হন এবং তিনি এ সংস্থার চেয়ারম্যান হন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে গ্রহণ করেন না বা করতে পারেন না। এজন্যই আপনাদের মাধ্যমে আমরা বলতে চাই যে আমরা কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নিইনি। সবাইকে বুঝতে হবে, এটা কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমরা নিগূঢ়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

লিখিত বক্তব্যে সিইসি বলেন, ‘বুধবার উপনির্বাচনটি যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় সেজন্য ইসির পক্ষ থেকে করণীয় সব আয়োজন সম্পন্ন হয়েছিল। ২৮ সেপ্টেম্বর একজন নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক সভা করেন। সেখানে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় প্রধান, সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীসহ সংশ্লিষ্ট অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। পরে সিইসি হিসেবে নিজে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি যাতে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হয়।’ ইভিএম ও সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, দায়িত্ব নেওয়ার পর যতগুলো নির্বাচন করেছে এ কমিশন তার সব ইভিএম ব্যবহার করে অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, ঝিনাইদহ পৌরসভা নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রের প্রতিটি ভোটকক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়।

অনিয়মের ধরন তুলে ধরে কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, ভোটারদের কন্ট্রোল ইউনিটে আঙুলের ছাপ দেওয়ার পরপরই এজেন্টরা গোপন ভোটকক্ষে প্রবেশ করে ভোটারদের ভোটদানের সুযোগ না দিয়ে নিজেই ভোট দিয়ে দিচ্ছেন, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের মধ্যে কেউ কেউ একই কাজ করছেন। তখন কমিশন থেকে ফোন দিয়ে প্রিসাইডিং অফিসারদের ভোটকক্ষের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ভোটকক্ষের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ তাদের গ্রহণ করতে দেখা যায়নি। তিনি বলেন, ‘তখন ওই তিনটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করার নির্দেশনা কমিশন থেকে দেওয়া হয়। পরে একে একে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ৫০টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে দেখা হয়। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের অবস্থা একই রকম দেখা যায়। ইতোমধ্যে রিটার্নিং অফিসার একটি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেন। আমি এবং নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা রিটার্নিং অফিসার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলি। কিন্তু পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। অন্য কেন্দ্রগুলোর সিসিটিভি দেখার সময় পেলে দেখা যেত সেগুলোয়ও একই অবস্থা। তাই কমিশন মনে করে এ ধরনের একটি আইনবহির্ভূত ভোট কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’ বেলা আড়াইটায় কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন সম্পূর্ণভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয় বলে উল্লেখ করেন সিইসি।

তদন্ত কমিটি গঠন : সিইসি জানান, উপনির্বাচনের অনিয়মগুলো তদন্ত করে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে একটি কমিটি করা হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচন বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ইসির একজন অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে তিন সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ভোট বন্ধের প্রতিবাদে ফুলছড়ি ও সাঘাটায় বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ : জাতীয় সংসদের গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপনির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে নির্বাচন কমিশন ভোট বন্ধ করে দেওয়ার প্রতিবাদ এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগের দাবিতে গতকাল ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ, মিছিল ও সড়ক অবরোধ করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গাইবান্ধা-ফুলছড়ি সড়কের ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চত্বরের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। পরে সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদের গেট সংলগ্ন সড়কে আধাঘণ্টা অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন বিক্ষোভকারীর। এ সময় তারা সড়কের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান। ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জি এম সেলিম পারভেজের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ফুলছড়ি উপজেলা যুবলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান, ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রুহুল আমিন, খোরশেদ আলী, সোহেল পারভেজ শালু রাশেদুজ্জামান রোকন প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা ভোট বন্ধ করার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের পদত্যাগ দাবি করে বলেন, যেসব কেন্দ্রে সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়েছে সেসব কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করে স্থগিত করা কেন্দ্রের ভোট গ্রহণের তারিখ অবিলম্বে ঘোষণা করতে হবে। এই আসনে এবারের মতো সুষ্ঠু নির্বাচন কখনো হয়নি দাবি করে বক্তারা বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভোট বন্ধের অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে ভোটাররা হতভম্ব হয়ে গেছে।

এদিকে একই দাবিতে সাঘাটা উপজেলা পরিষদের সামনে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নাছিরুল আলম স্বপনের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন