শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

হরিলুটের সোলার এখন গলার কাঁটা

শামীম আহমেদ ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
হরিলুটের সোলার এখন গলার কাঁটা

২০১০ সালে বিদ্যুৎ নিয়ে টানাপোড়েনের সময় থেকে নতুন সংযোগ পেতে বহুতল ভবনে বাধ্যতামূলকভাবে স্থাপন করা সোলার প্যানেল (সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন সরঞ্জাম) এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্যানেল থেকে গ্রাহক কোনো বিদ্যুৎ তো পায়ই না, অন্যদিকে প্যানেল পরিদর্শনের নামে চলে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের চাঁদাবাজি। ধারণা করা হচ্ছে, বিশেষ মহল লাভবান হতে এ যন্ত্রণা বসিয়ে দেওয়া হয়েছে গ্রাহকের ঘাড়ে।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, গত ১২ বছরে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে আনা এসব নামসর্বস্ব সোলার প্যানেলের বড় অংশই এখন অকেজো। ২০ বছর মেয়াদি এসব ব্যয়বহুল সোলার প্যানেল টিকছে না এক বছরও। বর্জ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে ভাঙারির দোকানে। ছাদের ওপর শোপিস হিসেবে থাকা সোলার প্যানেলে শুকানো হচ্ছে কাপড়।

ভবন মালিক ও আবাসন ব্যবসায়ীরা বলছেন, সোলার প্যানেল বাধ্যতামূলক করায় মূলত এ প্রযু্িক্ত আমদানির সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যবসায়ী আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়েছেন। কিনতে হয় কর্তৃপক্ষের পছন্দের কোম্পানি থেকে। বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। দেশের কোনো লাভ হয়নি, উল্টো সাধারণ মানুষের হয়রানি বেড়েছে। আছে হুমকি-ধমকিও। রাজধানীর খিলক্ষেতের একটি ছয় তলা ভবনের কেয়ারটেকার তোফায়েল বলেন, ৪ লাখ টাকা খরচ করে সোলার প্যানেল বসানোর মাস ছয়েক পর ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেছে। আর ঠিক করা হয়নি। আশপাশের বেশির ভাগ ভবনে কোনো সোলার প্যানেলই নেই। ভাটারার একটি বাড়ির মালিক শেখ হাতিম বলেন, ঋণ করে ভবন বানানোর পর ৩ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হয় সোলার প্যানেল বসাতে। না হলে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয় না। পরিচিতদের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, অনেকে সোলার প্যানেল ভাড়ায় আনেন। বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার পর ফেরত ফিরিয়ে দেন। সত্যি সত্যি প্যানেল বসালেও বছর না ঘুরতেই নানা ত্রুটি দেখা দেয়। জ্বলে না কোনো বাতি। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মচারীরা পর্যবেক্ষণে এলে ঘুষ দিয়ে ম্যানেজ করতে হয়। পুরোটাই অপচয়। কারও সৌরবিদ্যুৎ প্রয়োজন হলে তিনি তো নিজ ইচ্ছাতেই লাগাবেন।

গত চার দিনে রাজধানীর খিলক্ষেত, বাড্ডা, ভাটারা, মিরপুর ও শেওড়াপাড়ার অর্ধশতাধিক ভবনে সরেজমিন দেখা গেছে, বেশির ভাগ ভবনে সোলার প্যানেল আছে শোপিস হিসেবে। অধিকাংশই অকেজো। প্যানেলের ওপর জমেছে ধুলার পুরু আস্তর। তারের কানেকশনও কাটা। নেই ব্যাটারি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সোলার প্যানেল কোনো কাজে না এলেও বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে ঠিকই আমদানি হচ্ছে। এতে নির্দিষ্ট দু-একটি দেশ ও বাংলাদেশের কিছু ব্যবসায়ী লাভবান হচ্ছে। ক্ষতি হচ্ছে দেশের। এদিকে বাড়িতে বসানো সোলার প্যানেল যে কাজে আসছে না তা আগেও বিভিন্ন জরিপে উঠে এসেছে। উঠে এসেছে নাগরিক অসন্তোষের বিষয়। ঢাকায় সৌরবিদ্যুতের প্যানেল বসিয়ে নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া গ্রাহকদের মধ্যে ২০১৩ সালে একটি সমীক্ষা চালান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি গবেষক শহিদুল ইসলাম খান। ওই সমীক্ষায় এ নিয়ে গ্রাহকদের অসন্তুষ্টি ও সৌরবিদ্যুতের প্যানেলের অকার্যকারিতার চিত্র ফুটে ওঠে। সমীক্ষার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌরবিদ্যুতের প্যানেল স্থাপনে গ্রাহকের নানা দুর্ভোগ ও বাড়তি অর্থ ব্যয় হয়েছে। কিছু লোক নিম্নমানের প্যানেল বিক্রি করে বা ভাড়া দিয়ে দুর্নীতি করার সুযোগ পেয়েছেন। ফলে শহরাঞ্চলের মানুষের মধ্যে সৌরবিদ্যুৎ সম্পর্কে একটি নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে একটি জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, ঢাকা সিটিতে আবাসিক গ্রাহকদের সোলার প্যানেলের সংখ্যা ছিল ৬০ হাজারের বেশি। তার মধ্যে ৫০ হাজারের বেশি নষ্ট। অন্যদিকে ২০১৭ সালের পর যেসব ভবনে সোলার প্যানেল বসানো হয়েছে তার সবই ছিল নামসর্বস্ব। মূলত বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে জোড়াতালি দিয়ে বা ভাড়ায় এনে এসব প্যানেল বসানো হয়। ঢাকা বিদ্যুৎ সরবরাহ কোম্পানির (ডেসকো) ‘ইফেকটিভনেস অব নেট মিটারিং সিস্টেম ইন ঢাকা সিটি ফর রুফটপ পিভি সিস্টেম’ শীর্ষক আরেকটি গবেষণায় ৩৫টি বাড়ির ছাদে সোলার সিস্টেম পরীক্ষা করে দেখা যায়, সঠিকভাবে ব্যবহারের আওতায় আছে মাত্র চারটি।

জানা গেছে, ২০১০ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে গ্রাহককে সৌর প্যানেল বসাতে মৌখিকভাবে শর্ত দেওয়া হয়। তখন থেকে বিভিন্ন গ্রাহক শ্রেণির পক্ষ থেকে, বিশেষ করে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাব সোলার প্যানেল স্থাপনের বিধান তুলে দেওয়ার দাবি জানাতে থাকে। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালের ১২ মে নতুন সংযোগের জন্য সোলার প্যানেল স্থাপনের বাধ্যবাধকতা তুলে দেয় সরকার। কিন্তু ২০১৫ সালে আবারও গ্রাহকের ঘাড়ে চাপানো হয় এ শর্ত। ভবনের আয়তন ৬ হাজার বর্গফুটের বেশি হলেই সোলার প্যানেল সংযোজন বাধ্যতামূলক। সে হিসেবে ২০১০ থেকে মাঝের এক বছর বাদে রাজধানীসহ সারা দেশে যত বহুতল ভবন নির্মিত হয়েছে, সবকটিতেই নামসর্বস্ব সোলার প্যানেল স্থাপন করতে হয়েছে। আবাসন ব্যবসায়ীদের তথ্যানুযায়ী, এ সময়ে দেশে ২ লক্ষাধিক ভবন নির্মিত হয়েছে। আর এসব ভবনে নামসর্বস্ব সোলার লাগাতে খরচ হয়ে গেছে হাজার হাজার কোটি টাকা। মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে এসব সোলার বিদেশ থেকে আমদানি করেছে গুটিকয় প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিন্যিয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানান, ছাদে বসানো সোলার প্যানেল থেকে প্রতি ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ ৬ কোটি টাকা (জমির খরচ, সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা বসানো, রক্ষণাবেক্ষণ খরচসহ)। এ ব্যাপারে রিহ্যাবের প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বাসাবাড়িতে যেসব সোলার প্যানেল দেওয়া হচ্ছে এগুলো কার্যকর নয়। বিষয়টি আমি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী, জ্বালানি বিভাগের সচিবকে অনেকবার বলেছি। বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে সোলার প্যানেল আমদানি করে এনে বসানো হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু এটা থেকে সরকার বা জাতি কোনো বেনিফিট পাচ্ছে না। প্রথম দিকে এগুলো চালু করা হলেও পরে আর অপারেশনে থাকছে না, মেইনটেন্যান্স করা হয় না। বাসাবাড়িতে গেলে দেখবেন ছাদে বসানো প্যানেলের ওপরে কাপড় শুকানো হয়। সোলার প্যানেল ছাদের ওপর একটা জায়গা দখল করছে। সেটা আমরা মেনেই নিয়েছি। গ্রিন এনার্জির জন্য এটা প্রয়োজন। কিন্তু এটা যদি অপারেটই না করে, তাহলে শুধু বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়।’ এ ব্যাপারে জানতে চাইলে টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা এনডিসি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিল্ডিং কোড নীতিমালায় বলা আছে- যারা নতুন বিল্ডিং তৈরি করবে তাদের সোলার প্যানেল বসাতে হবে। এজন্য অনুমোদন নিতে হবে। অনেকেই আছেন বিল্ডিং করার জন্য প্যানেল বসান, কিন্তু সংযোগ স্থাপন করেন না। শোপিসের মতো রেখে দেন। সত্যিকারের সোলার প্যানেল স্থাপন হলে সাশ্রয় হতো বিদ্যুতের। নীতিমালা যেটা করা হয়েছে, সেটা ঠিক আছে। সোলার প্যানেলে পাওয়া বিদ্যুতের জন্য কোনো টাকা দিতে হয় না। কেউ যদি নিজের ভালোটা না বোঝেন তাহলে কিছু করার নেই। প্যানেল বসানো ও লাইন টানানোর পর আর কোনো খরচ নাই। শুধু মাঝে মাঝে একটু পরিষ্কার করতে হয়। বাসাবাড়িতে নিজ উদ্যোগেই সোলার প্যানেল বসানো হয়। প্যানেল নষ্ট হয়ে গেলে নিজ খরচেই মেরামত করে নিতে হয়।

আবারও বাড়ল বিদ্যুতের দাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল
নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন
দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার
জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু
সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের
পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম