শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই : প্রধানমন্ত্রী

♦ নৌকা মার্কাই স্মার্ট বাংলাদেশ দেবে ♦ এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকাবাসীর জন্য উপহার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখিয়ে লাভ নেই : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অন্ধকার থেকে বাংলাদেশ আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে। মাঝে মাঝে আন্দোলন-সংগ্রাম দেখে অনেকেই একটু ঘাবড়ে যান। তারপর স্যাংশন (নিষেধাজ্ঞা) আসে, ভিসা স্যাংশন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার স্পষ্ট কথা, এই মাটি আমাদের, জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা দেশকে স্বাধীন করেছি। কাজেই এসব ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। গতকাল বিকালে রাজধানীর পুরনো বাণিজ্য মেলা মাঠে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট অংশ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌকা সারা জীবন উজান ঠেলেই এগিয়েছে। উজান ঠেলেই এগিয়ে যাবে। বাংলার মানুষ জানে অধিকার আদায় করতে। ভয়কে জয় করেই বাংলাদেশের জনগণ তার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ তো ছয় ঋতুর দেশ। কখনো বর্ষা, কখনো ঝড়, কখনো জলোচ্ছ্বাস, কখনো রৌদ্রোজ্জ্বল সময়, বিভিন্নতা দেখে আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। তাই আজ যারা আন্দোলনের নামে রোজই ক্ষমতা থেকে আমাদের ফেলে দিচ্ছে, আমি আপনাদের বলতে চাই, যারা এখানে উপস্থিত সবাইকে বলব, সেটা কবির ভাষায় বলব, ‘মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়/ আড়ালে তার সূর্য হাসে/ হারা শশীর হারা হাসি/ অন্ধকারেই ফিরে আসে।’ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে বলেন, মেঘের ঘনঘটা আমরা দেখি। আবার তারপর তো সূর্য ওঠে। নৌকা মার্কা স্বাধীনতা দিয়েছে, নৌকা মার্কা অর্থনৈতিক উন্নতি দিয়েছে, নৌকা মার্কা ডিজিটাল বাংলাদেশ দিয়েছে, নৌকা মার্কাই স্মার্ট বাংলাদেশ আমাদের দেবে। আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, ’৭৫ থেকে ১৯৯৬ এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত এই ২৯ বছর যারা ক্ষমতায় ছিলেন, তারা দেশকে কী দিয়েছেন। নিজেদের আখের গোছানো, লুটপাট ছাড়া দেশকে তারা কিছুই দিতে পারেননি। এই সময়টা ছিল অন্ধকারের সময়। সেই অন্ধকার থেকে বাংলাদেশ আলোর পথে এগিয়ে যাচ্ছে।

উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্বোধন : উৎসবমুখর পরিবেশে বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে কাওলা থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশ করে। সেখানে প্রথম যাত্রী হিসেবে টোলপ্লাজায় নিজ হাতে টোল পরিশোধ করে দক্ষিণ কাওলাপ্রান্তে সুইচ টিপে প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর ছোট বোন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনের পর মোনাজাতে অংশ নেন বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। এরপর সেখানে প্রকল্পের খুঁটিনাটি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করা হয়। উদ্বোধনের সময় হাজার হাজার রঙিন বেলুন, নানা রঙের আতশবাজি ফুটিয়ে উল্লাসে মেতে ওঠেন নগরবাসী। আনুষ্ঠানিকতা শেষে বহুল প্রতীক্ষিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যোগে ফার্মগেট হয়ে আগারগাঁও পুরনো বাণিজ্য মেলা মাঠে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী। তিনি পুনরায় সেখানে প্রকল্পটির উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন ও মোনাজাতে অংশ নেন। দীর্ঘ পথের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেওয়া হাজার হাজার নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ হাত নেড়ে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। এরপর সেখানে আয়োজিত সুধী সমাবেশে অংশ নেন। তবে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে সুধী সমাবেশটি রীতিমতো জনসমুদ্রে রূপ নেয়। মাত্র ১৬ মিনিটে কাওলা থেকে ফার্মগেট প্রান্তে নেমে সমাবেশের মঞ্চে উঠে প্রথমেই প্রকল্পের উদ্বোধন ও মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেতু বিভাগের সচিব মো. মঞ্জুর হোসেন। এরপর ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের পিপিপি প্রকল্পের একটি ভিডিও প্রমাণচিত্র প্রদর্শন করা হয়। পরে প্রকল্পটির বিনিয়োগকারী সংস্থার প্রতিনিধি লি গুয়াংজিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের খুদে সংস্করণ উপহার দেন এবং তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বক্তব্য রাখেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। এ সময় মঞ্চে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রওশন আরা মান্নান, সংসদ সদস্য হাবিব হাসান, মোহাম্মদ এ আরাফাতসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, কূটনীতিকবৃন্দ, সামরিক-বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। গতকাল দুপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে পুরনো বাণিজ্য মেলার অভিমুখে মানুষের ঢল নামে। কখনো টিপটিপ, আবার কখনো মুষলধারে বৃষ্টি- এমন বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে মানুষের স্রোতকে এতটুকু বাধা দিতে পারেনি। কাকভেজা হয়েই বড় বড় মিছিল নিয়ে দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে হাজার-হাজার নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ সুধী সমাবেশে হাজির হন ইতিহাসের আরেকটি সাক্ষী হতে। ঢাকা মহানগরীর প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা ছাড়া আশপাশের জেলা থেকেও হাজার হাজার নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেন। নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান শত শত বাস-ট্রাকে করে ২০ হাজার নেতা-কর্মী নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির নেতৃত্বে গোলাপি টুপি পরিহিত নেতা-কর্মীর ব্যাপক উপস্থিতি চোখে পড়ে। ছাত্রলীগ, যুবলীগ, যুব মহিলা লীগ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। ৫ লাখেরও বেশি মানুষকে বাংলাদেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যুগে প্রবেশের স্বপ্নপূরণের দুর্লভ মুহূর্তের সাক্ষী হতে দেখা যায়। সরকারের সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হয় আরেকটি গৌরবময় পালক।

এক্সপ্রেসওয়ে রাজধানীবাসীর জন্য উপহার : শেখ হাসিনা বলেন, আজ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে পিপিপি প্রকল্পের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত অংশের উদ্বোধন আমি করেছি। এটা আপনাদের উপহার হিসেবে দিয়ে গেলাম। দেশের প্রথম এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ‘নতুন মাইলফলক’ বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। ঢাকা শহরের যোগাযোগব্যবস্থা, যানজট নিরসনে এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বিশেষ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই এক্সপ্রেসওয়ে বিশেষ করে এয়ারপোর্ট, কুড়িল বিশ্বরোড, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মগবাজার, কমলাপুর এলাকার যানজট নিরসন করবে। এর ফলে রাজধানীর যোগাযোগব্যবস্থার দ্রুত উন্নতি হবে, কর্মঘণ্টা নষ্ট হবে না, মানুষের কাজের সুযোগ সৃষ্টি হবে। ঢাকাবাসীর দীর্ঘদিনের যে একটি আকাক্সক্ষা এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে তা পূরণ হবে। আমরা আজ যতদূর পর্যন্ত (সম্ভব) করলাম, পরবর্তী সময়ে বাকিটাও হয়ে যাবে। বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই নাকি গণতন্ত্র চোখে দেখেন না, আর গণতন্ত্র উদ্ধার করবেন। যাদের জন্মই হচ্ছে অগণতান্ত্রিকভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে, উচ্চ আদালত যাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছেন, তাদের হাতে গড়া দল কী গণতন্ত্র দেবে। তিনি বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে আজকে একটা সাময়িক সমস্যা চলছে। আমাদের ওপর অর্থনৈতিক ধাক্কা এসেছে। এ জন্য আমি বলেছি, দেশে কোনো অনাবাদি জমি থাকবে না। নিজের ফসল নিজে ফলাব। নিজের খাবার নিজে উৎপাদন করে খাব। কারও কাছে হাত পাতব না। জাতির পিতা বলতেন, ভিক্ষুকের জাতির উন্নতি হয় না। সরকারপ্রধান আরও বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছি, বাংলাদেশকে দাবায়ে রাখা যায় না। মেট্রোরেল, উড়ালসড়ক উদ্বোধন করলাম। এগুলো সবই জনগণের স্বার্থে। সারা দেশে যোগাযোগব্যবস্থার অভাবনীয় উন্নতি করেছি। আমরা চাই, আমাদের দেশ আরও এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, জাতির পিতার এই স্বাধীন দেশের একটি মানুষও গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না। তাদের ঘরবাড়ি করে দিচ্ছি। বেকারদের কর্মসংস্থান ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ দিয়ে কাজের সুযোগ করে দিচ্ছি। সরকারি চাকুরেদের মতো সবার জন্য সর্বজনীন পেনশন চালু করেছি। শুধু বর্তমান নয়, ভবিষ্যতও যেন আলোকিত হয়, আমরা সে উদ্যোগই নিচ্ছি। তিনি বলেন, ঢাকাকে যানজটমুক্ত করার জন্য আমাদের এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। নিজের হাতে টোল দিয়ে ওই সড়ক দিয়ে এখানে এসেছি। ফার্মগেট নেমে এখানে হাজির হয়েছি। আসতে মাত্র ১২-১৩ মিনিট সময় লেগেছে। বাকি অংশের কাজও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, আমরা চাই দেশ আরও এগিয়ে যাবে। আমরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বলিয়ারপুর থেকে কেরানীগঞ্জ-ফতুল্লা ঝালকুড়ি হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩৯ দশমিক ২৪ কিলোমিটার উড়ালসড়ক নির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছি। এটা হলে যানবাহন ঢাকা শহরে প্রবেশ না করে এ অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে চলে যেতে পারবে। কেবল যোগাযোগব্যবস্থা নয়, সার্বিকভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সর্বশেষ খবর
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ
ভারতে ৪ টিভির সম্প্রচার বন্ধের ব্যাখ্যা চাওয়া হবে : ফয়েজ আহমদ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন
গাজীপুরে ফুটবল খেলার বিরোধে খুন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

৩৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি
মুন্সিগঞ্জে বগুড়ার দই তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন অভি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একাত্মতা জানাতে শাহবাগে জনতার দল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক
বিজিবির অভিযানে মিয়ানমারের ৯ নাগরিক আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক
জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত: ১২ ঘণ্টা পর দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রেল চলাচল স্বাভাবিক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ
আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা ড. এম আলিমউল্যার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না’

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা
আটকের পর ছাড়া পেলেন নেওয়ার্কের মেয়র রাস বারাকা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’
‘প্রকল্প বাস্তবায়নে পরিবেশ রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫
ডিবির অভিযানে সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?
আপনার ফোনের মেয়াদ শেষ কবে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি
চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ