শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্বাচন কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

কেউ নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কেউ নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

বিএনপিসহ সব দলকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচনের দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত। সবাই আসুন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন। নির্বাচনে জনগণের কাছে গিয়ে জনগণের ভোট চান। তবে বিএনপি এবং তাদের যে জোট আছে তাদের শুধু একটা কথা বলব, এই আগুন নিয়ে খেলা এটা বাংলাদেশের মানুষ মেনে নেবে না। অতীতে তারা নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে, পারেনি। এটাও (দ্বাদশ নির্বাচন) তারা বানচাল করতে পারবে না। গতকাল রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তফসিল ঘোষণার জন্য নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তারা জ্বালাও-পোড়াওয়ে ভীত না হয়ে সাংবিধানিক নিয়ম মেনে সময়মতো নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা দিয়েছেন। আজকে যারা নির্বাচন বানচালের জন্য অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে এদের কিন্তু ক্ষমা নেই। ভোটের মধ্য দিয়েই সরকার গঠন হবে, অস্ত্রহাতে না, রাতের অন্ধকারে না। এ সময় দেশবাসীর সহযোগিতা চেয়ে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এখন নির্বাচন যেন যথাসময়ে সুষ্ঠুভাবে হয় সেজন্য জনগণ ও দেশবাসীর সহযোগিতা আমি চাই। নির্বাচন করতে দেবে না বলে আগেও আগুন দিয়েছে, এখনো দিচ্ছে। আগুন নিয়ে খেলা দেশের মানুষ মেনে নেবে না। দেশের মানুষ নির্বাচন বানচাল করতে দেবে না।

শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বিকাল ৩টায় শুরু হওয়া জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বৈঠকে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ১৪টি উপকমিটি গঠনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়। সূচনা বক্তব্যে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান হিসেবে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহর নাম ঘোষণা করেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম সভায় কমিটির সদস্যসচিব ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, আওয়ামী লীগ বাদে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা শ্রমিকদের জন্য কী করেছে? যা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারেক রহমান লন্ডনে বসে হুকুম দেয়, আর এখানে যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন- যে দলের নেতাই নেই, মু-ুহীন দল, মাথাই নাই; যে নেতা কখনোই আসবে না। আসার ইচ্ছা থাকলে চলে আসতে পারত। তার হুকুমে বাংলাদেশে যারা মানুষের ক্ষতি করে যাচ্ছে, আগুন দিয়ে পোড়াচ্ছে, জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে তাদের ক্ষতি করছে। এরকম একটা দায়িত্ব তারা নিচ্ছে কেন?

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন করতে চায় না, কারণ এটা মু-ুহীন একটা দল হয়ে গেছে। সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া নির্বাচন করতে পারবে না। এজন্য তারা নির্বাচন চায় না। চায় না বলেই নির্বাচন বানচাল করতে হবে। বানচাল করে তাদের লাভটা কী হবে? বাংলাদেশের মানুষের লাভটা কী হবে? তিনি বলেন, যারা এ ধরনের নেতৃত্বের হুকুমে মানুষের ক্ষতি করে তারা তো অভিশাপ পাবে, মানুষের অভিশাপে পড়বে। যে কয়টা মানুষ অগ্নিসন্ত্রাসের শিকার, তারা তো অভিশাপ দিচ্ছে, তাদের পরিবার দিচ্ছে। কারণ, তাদের জীবনজীবিকা, পোড়া ঘা নিয়ে বেঁচে থাকতে হচ্ছে। সবাইকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এই যে অপরাধ করেছেন জনগণের কাছে, বিশেষ করে জামায়াত-বিএনপি, অগ্নিসংযোগ করে জনগণকে হত্যা ও জানমালের ক্ষতি করেছে, সেজন্য জাতির কাছে মাফ চেয়ে তারপর নির্বাচনে আসেন সেটাই আমরা চাই। নির্বাচনের দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত। তিনি বলেন, নির্বাচন জনগণের অধিকার, এটা তাদের সাংবিধানিক অধিকার। সময় এসেছে নির্বাচন হবে। জনগণ ভোট দেবে। কারও যদি সাহস থাকে এসে ইলেকশন করবে। জনগণের ভোট পাওয়ার আস্থা থাকে তাহলে ভোট পাবে। জনগণ যাকে ভোটে নির্বাচিত করবে সে-ই সরকার গঠন করবে। বিএনপি-জামায়াত জনগণের ওপর আস্থা রাখতে না পেরে হামলা চালাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, যারা সাধারণ মানুষ হত্যা করার পরিকল্পনা করে তাদের মানুষ কেন ভোট দেবে? তাদের ওপর মানুষ কেন আস্থা রাখবে? আস্থা রাখে না। মানুষ তাদের বিশ্বাস করে না, তারা ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত। তারা ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত। সেটা তো মাথায় রাখতে হবে। বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ার করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যারা নির্বাচন বানচালের জন্য অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে এদের কিন্তু ক্ষমা নেই। বিএনপি-জামায়াতের হাত থেকে দেশবাসীকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, যারা সন্ত্রাস করছে তাদের ধরিয়ে দিন। যারা অগ্নিসন্ত্রাস করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবার আর কোনো ছাড়াছাড়ি নেই। আওয়ামী লীগের ওপর জনগণের আস্থা আছে জানিয়ে দলটির সভানেত্রী বলেন, আমরা মানুষের সেবা করেছি বলেই আমাদের ওপর মানুষের সমর্থন-আস্থা-বিশ্বাস রয়েছে।

অতিবাম ও অতিডানপন্থিরা একাকার : বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন অতিবামপন্থি ও অতিডানপন্থিরা মিশে একাকার হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন কার যে কী আদর্শ, কে যে কতটুকু বিচ্যুত হলো সেটাই প্রশ্ন। অতিবামদের আদর্শ নেই, তারা বলে, সরকারকে উৎখাত করতে হবে। আমাদের অপরাধটা কী? আর বলে, নির্বাচন বানচাল করতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমান, এরশাদের ক্ষমতা দখলকে উচ্চ আদালত অবৈধ বলে রায় দিয়েছেন। অথচ তাদের হাতে গড়া দলের কাছ থেকে শুনতে হয় নির্বাচনের কথা! বিএনপির আমলে যত নির্বাচন হয়েছে মানুষ ভোটই দিতে পারেনি, ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়া পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সারা বাংলাদেশে সংগঠনগুলোকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করেছি। মানুষের মধ্যে আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি। একটা দল টানা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পর মানুষের বিশ্বাস-আস্থা অর্জন করা কঠিন। আমরা পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নয়ন করেছি। টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, এ ১৪ বছরে বাংলাদেশে বিরাট পরিবর্তন আনতে পেরেছি। আজকে মানুষকে বিদেশি পুরনো কাপড় এনে পরাতে হয় না। দেশের মানুষকে খাদ্যের জন্য হাহাকার করতে হয় না। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় সরকারের প্রতিবাদ জানানোর কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্ভাগ্য হলো যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে, মানুষ পুড়িয়ে মারে, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে সেসব দলের কাছে কোনো আওয়াজই পাচ্ছি না, কিছুই বলছে না। দুর্যোগ ও দুর্বিপাকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই মানুষের পাশে থাকে। বাস, ট্রেন, উন্নয়ন কর্মকান্ডের সরঞ্জাম বহনকারী গাড়িতে আগুন দেওয়ার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, এগুলো আমরা বরদাশত করব না। যেটা জনগণকে সহযোগিতা দিচ্ছে, জনগণ সুফল পাচ্ছে। তিনি বলেন, এরা (বিএনপি) মানুষকে মানুষ মনে করে না। এখন নিজেরা লুকিয়ে থাকে, আমার কথা হচ্ছে বিএনপির নেতৃত্ব কোথায়? একজন তো এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত, বয়স হয়ে গেছে, অসুস্থ। এ সময় খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে মুক্তির বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার অনুমতিটা দিয়েছি। সে স্বাধীনভাবে চিকিৎসা নিচ্ছে। কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যদি বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে হয় তাহলে তাঁকে কোর্টে যেতে হবে। আমরা বলেছি কোর্টে গিয়ে হাজিরা দিয়ে অনুমতি নিক। সেটা না করে ওইটা নিয়ে আবার আন্দোলনের চেষ্টা করে। আসলে এরা অসুস্থতাকে ইস্যু হিসেবে দেখে। আদৌ যদি চিকিৎসার জন্য বাইরে পাঠাত তাহলে বিএনপির পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হতো। অসুস্থ মাকে দেখতে তার ছেলে আসে না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ছেলে তো মাকে দেখতে এলো না কোনো দিন! এত যায় যায় ও মরে মরে অবস্থার কথা শুনেও ছেলে আর আসে না। ছেলে আসবে কী করে? সে তো ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি, গ্রেনেড হামলায় আমাদের নেতা আইভি রহমানসহ নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছে। অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের মামলা আমাদের না, আমেরিকা থেকে এফবিআই এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। খালেদা জিয়ার নাইকো দুর্নীতি মামলায় কানাডা থেকে এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। এদের দুর্নীতি ও দুঃশাসন নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে তথ্য এসেছে।

ভোটার বাড়ানো এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের তাগিদ : বৈঠক সূত্র জানায়, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে চায় আওয়ামী লীগ। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যেন বিজয়ী না হয়, একই সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি যেন বাড়ে সে জন্য দলীয় নেতা-কর্মী ও প্রার্থীদের বিশেষ নজর দিতে বলেছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়ে বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কোনোভাবেই যেন দলের মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি না হয়।। এটি সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে কেউ হারাতে পারবে না। এবারে নির্বাচন অনেক চ্যালেঞ্জিং। গত ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনের মতো এবার হবে না। এবারে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। আমরা সব দলের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চাই। সে ক্ষেত্রে বিএনপি যদি নির্বাচনে না-ও আসে, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেবে। তাদের মধ্য থেকে কেউ কেউ ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে এটি খেয়াল রাখতে হবে। কোথাও যেন কেউ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত না হয়, সেটিও মাথায় রাখতে হবে। আমরা একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। এ সময় এক নারী নেত্রী দলীয় সভানেত্রীর উদ্দেশে বলেন, এবার ভোটার উপস্থিতি যেন বাড়ানো হয়, সে জন্য তাগিদ দেওয়া উচিত। জবাবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ভোটার উপস্থিতি বাড়ানো উচিত। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কত পার্সেন্ট ভোট পড়ে? অনেকেই ভোট দিতে আসে না। তবে আমরা চাই, ভোটাররা উপস্থিত হয়ে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে বেছে নিক। আমি চাই ৪৫ থেকে ৫০ ভাগ ভোটারের উপস্থিতি। এটি আপনারা নিশ্চিত করবেন। তৃণমূল নেতাদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেবেন। আমি আগেও বলেছি, কেউ যেন বিদ্রোহী প্রার্থী না হন। তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর দলীয় মনোনয়নের ক্ষেত্রে আমি কারও মুখ দেখে দেব না। আমার কাছে সবার রিপোর্ট আছে, সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে যারা যোগ্য তারা মনোনয়ন পাবেন। যারা মনোনয়ন পাবেন না তারা মন খারাপ করবেন না। এটা আপনাদের কর্মফল। যে যতটুকু জনগণের জন্য কাজ করেছেন, সেই অনুযায়ী ফল পাবেন। নির্বাচন সামনে রেখে নিজেদের মধ্যে রেষারেষি করা যাবে না। কারও বিরুদ্ধে এমন কোনো অভিযোগ পেলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

৪৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা