শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মৃত্যু ডেকে আনছে খাবারের বিষ

♦ প্রক্রিয়াজাত খাবারে অতিরিক্ত লবণ ♦ হোটেল-রেস্তোরাঁয় পচাবাসি খাবার ♦ খাবারের বিষে বাড়ছে ক্যান্সার কিডনি লিভার হার্টের রোগীর সংখ্যা ♦ চাল সবজি মাছ মাংস মসলা কোমল পানীয় সবকিছুতে ভেজাল
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু ডেকে আনছে খাবারের বিষ

যে খাবার খেয়ে মানুষ বেঁচে থাকে সে খাবারের মধ্য দিয়েই প্রতিদিন শরীরে ঢুকছে বিষ। আর এটি ঘটছে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট উভয় কারণে। মাটি ও পানি থেকে মাছ, মাংস, সবজি, ফলমূল হয়ে মানবদেহে প্রবেশ করছে ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, সিসা ও আর্সেনিকের মতো ধাতু। আবার একশ্রেণির মুনাফালোভী ব্যবসায়ী খাবারে ক্ষতিকর উপাদান মিশিয়ে বিক্রি করছেন। এতে দিন দিন শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, ভেজালযুক্ত খাবার গ্রহণের কারণে জটিল সব রোগবালাই নিয়ে আগের তুলনায় তাদের কাছে রোগী বেশি আসছেন। এর মধ্যে ক্যান্সার, হার্ট, লিভার ও কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগী। স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে গর্ভবতী মায়েদের শিশুরাও। বিভিন্ন গবেষণা ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, বাজারে বিক্রি হওয়া চাল, আটা, ডিম, মধু, সবজি, মাছ, মাংস, মসলা এবং খাবার পানি সবকিছুতেই আছে ভেজাল বা রাসায়নিক বিষ। আর এ বিষই ‘সেøা পয়জনিং’ হয়ে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অর্থাৎ খাবারের বিষ মৃত্যু ডেকে আনছে।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ২০২২ সালের আগস্টে ‘সায়েন্টিফিক রিপোর্টার্স’ জার্নালে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে। এ গবেষক দল জামালপুরের ইসলামপুর ও মেলান্দহ উপজেলা থেকে মাটির ৬০টি ও বেগুনের ৮০টি নমুনা সংগ্রহ করে। এতে তারা আটটি ধাতুর পরিমাণ পর্যালোচনা করে দেখেন তাতে সিসা, নিকেল ও ক্যাডমিয়াম ধাতু নিরাপদ সীমার চেয়ে কয়েক শ গুণ বেশি বিদ্যমান। তারা জানান, অজৈব সার, কীটনাশক ব্যবহার ও সেচের পানিতে দ্রবীভূত ধাতুর উপস্থিতির কারণে এ এলাকায় উৎপাদিত বেগুনে ক্ষতিকারক ভারী ধাতুর উপস্থিতি আছে। আর এ ধরনের সবজি খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

এ ছাড়া খামারে যে পশুপালন ও হ্যাচারিতে মাছের চাষ হয় সেখানে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা হয় নিয়মিত। অ্যান্টিবায়োটিক সেবনকৃত পশুর মাংস খেলে শারীরিক স্থূলতা বৃদ্ধি পায়। আবার এসব পশু থেকেও সামান্য পরিমাণ অ্যান্টিবায়োটিক মানবদেহে প্রবেশ করে। ফলে মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশনের সময় অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হলে তা আর কার্যকর হয় না। এ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার দীর্ঘমেয়াদে মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। রাজধানী ও এর বাইরের একটি শহরের ওপর চালানো গবেষণা সমীক্ষায় মাছ ও মুরগিতে ৮০ থেকে ৮৬ শতাংশ বিভিন্ন মাত্রার ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম ও সিসার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। পরীক্ষায় ধাতু তিনটির মাত্রা শহরে বেশি এবং গ্রামে কম লক্ষ্য করা গেছে। এ ছাড়া পরীক্ষায় মুরগি, ডিম ও চালে আর্সেনিক নামে প্রাণঘাতী বিষ পাওয়া গেছে। এতে মানবদেহে ক্যান্সার, কিডনিসহ ¯œায়বিক জটিলতা দেখা যাচ্ছে। অনিয়ন্ত্রিত প্লাস্টিকের বর্জ্য প্রতিদিনই নদনদী ও জলাশয়ে গিয়ে পড়ছে। মাছ এসব খাচ্ছে আর মাছের মাধ্যমে তা মানবদেহে ফুড চেইনে ঢুকে পড়ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞানের এক গবেষণা বলছে, বাংলাদেশের বিভিন্ন বাজারে পাওয়া ১৫ প্রজাতির দেশি মাছে ৭৩ দশমিক ৩ শতাংশ প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার সন্ধান মিলছে। এসব মাছের মধ্যে আছে কালবাউশ, বেলে, টেংরা, কই, রুই, বাটা, পাবদা, পুঁটি, রয়না, শিলং, বাইন, টাটকিনি, বাছা, তেলাপিয়া ও কার্পজাতীয়। আবার বাজারে বিক্রি করা মাছে ব্যবহার হচ্ছে ফরমালিনও। দেশের বোতলজাত পানির ৫০ শতাংশই দূষিত। আবার অফিস-আদালত, বাসাবাড়িতে সরবরাহকৃত বড় বড় জারের পানির ৯৮ শতাংশই জীবাণুপূর্ণ। বাজারে শুকিয়ে যাওয়া শাক রাসায়নিকে ডুবিয়ে তাজা বলে বিক্রি করা হচ্ছে। আর কাঁচা ফল দ্রুত পাকাতে কার্বাইড, ইথোফেন ও ফরমালিন ব্যবহার করা হচ্ছে। এরই মধ্যে পোলট্রি ফার্মের ডিমে বিষাক্ত ক্রোমিয়াম পাওয়া গেছে। আর আটায় মেশানো হচ্ছে চকপাউডার বা ক্যালসিয়াম কার্বনেট। আনারসে হরমোন দিয়ে দ্রুত বৃদ্ধির প্রক্রিয়া তো চলছেই। এর সঙ্গে আমগাছে মুকুল ধরা থেকে শুরু করে তা পাকা পর্যন্ত বিভিন্ন স্তরে চলে রাসায়নিকের অবাধ ব্যবহার।

মিষ্টিজাতীয় খাবারেও ব্যবহার হচ্ছে বিষাক্ত রং, সোডা, স্যাকারিন ও মোম। আর খাবারের মসলায় কাপড়ের বিষাক্ত রং, ইট ও কাঠের গুঁড়া মেশানো হয়। এ ছাড়া ভেজাল মেশানো খাদ্যপণ্যের তালিকায় আছে ঘি, গুড়, মধু, শিশুদের গুঁড়া দুধ। বাজার থেকে সংগ্রহ করা ভেজাল গুঁড়া দুধ ও আটা মিশিয়ে বানানো হয় আরও ভেজাল দুধ। সেই দুধ আবার প্যাকেটজাত করা হয় নামকরা ব্র্যান্ডের মোড়কে। এভাবে ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার নাম দিয়ে বাজারজাত করা হয় ভেজাল গুঁড়া দুধ।

পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, শুধু ভেজাল খাদ্য গ্রহণের ফলে প্রতি বছর দেশে ৩ লাখ লোক ক্যান্সারে, ২ লাখ লোক কিডনি রোগে এবং দেড় লাখ লোক ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। এ ছাড়া গর্ভবতী মায়ের শারীরিক জটিলতাসহ ১৫ লাখ গর্ভজাত বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হয়।

ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভেজাল ও অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের ফলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষ পেটের রোগে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া ভেজাল খাদ্যের ফলে লিভার, কিডনি, হার্ট ও ক্যান্সারের মতো রোগেও মানুষ ভুগতে পারে। বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে জন্মগত ত্রুটি থেকে বাচ্চার শারীরিক সমস্যা হতে পারে। ভেজালমুক্ত খাবার যাতে ক্রেতা খেতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো খাবারের গুণগত মান ঠিক আছে কি না মাঝেমধ্যে নজরদারি করতে পারে। ভেজাল যারা খাচ্ছে তারা তো বটেই, যারা ভেজাল খাবার বিক্রি করছে তারাও স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে থাকে।’ এ-সংক্রান্ত আইনের বাস্তবায়নের ওপরও এই অধ্যাপক জোর দিয়েছেন।

সাধারণত বাজারে থাকা খাবারের প্যাকেটগুলোয় যে লেবেল থাকে সেখানে সঠিক তথ্য দেওয়া থাকে না। অনেক কোম্পানি খাদ্যপণ্যের সঠিক মাত্রার তথ্য গোপন করে বাজারজাত করে। এতে ভোক্তারা প্রতারিত হয়। বাজারে বিক্রি হওয়া প্রক্রিয়াজাত খাবারে রয়েছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ। এতে কিডনি ও হার্টের ঝুঁকি বাড়ছে। ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট আয়োজিত ‘প্রক্রিয়াজাত প্যাকেটকৃত খাবারের লবণ নিয়ন্ত্রণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব বলেন। ভেজালবিরোধী অভিযানে দেখা যায়, হোটেল-রেস্টুরেন্টে যে খাবার পরিবেশন করা হয় এর বেশির ভাগেরই উপাদান পুরনো এবং এতে নিম্নমানের তেল ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও দেশে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে খাদ্যে ভেজাল দেওয়া ও ভেজাল খাদ্য বিক্রির সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। এ আইনে ১৪ বছরের কারাদন্ডের বিধানও আছে। এ ছাড়া জনগণের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে বিশেষ আইন প্রণীত হয়েছে ২০১৩ সালে। ২০১৫ সালে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া ভেজাল রোধে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। এর পরও খাবারে ভেজাল কিছুতেই রোধ করা যাচ্ছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে এতো ভূমিকম্প হয় কেন?
আফগানিস্তানে এতো ভূমিকম্প হয় কেন?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তিন বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান করেও ট্রফিহীন উলভার্ট
টানা তিন বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান করেও ট্রফিহীন উলভার্ট

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর
চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত
আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান
বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের
সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার
নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা
লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত
কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়
ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী
গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা
৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'
'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা