শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকুক না থাকুক, দেশজুড়ে নির্বাচনের আমেজ এসে গেছে। পাড়ামহল্লা, গ্রামগঞ্জে ভোট নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে সরব। নিজেদের আসনে সবাই ব্যস্ত জনসংযোগে। যারা দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছেন, তারা যেমন নির্বাচনের জন্য মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তেমনি যারা নির্বাচন পিছিয়ে আগে সংস্কার এবং বিচারের দাবি করছেন তারাও নির্বাচনের মাঠে। বিভিন্ন আসনে ভোটের হিসাবনিকাশ এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন মাথায় রেখে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রধান উপদেষ্টা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে বিএনপি সপ্তাহজুড়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে চুলচেরা আলোচনা করেছে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে রাজনীতির মাঠে এখন চলছে নানা মেরুকরণ।

এ দেশের মানুষ ভোট-পাগল। তারা নির্বাচনে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, ২০০৮ সালের পর এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরকম একটি বড় প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে। এ দুটি রাজনৈতিক দলই এবার নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই করবে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন, এবার ভোটের মাঠে সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে সামনে আসবে ইসলামি দলগুলো। ইসলামি দলগুলো ভোটের মাঠে এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। নির্বাচনে যারাই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাক না কেন, ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাগবে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করা কঠিন হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন দুভাবে হতে পারে। প্রথমত, আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি বা এনসিপি সমঝোতা করতে পারে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠনের জন্য ইসলামি দলগুলোর সহায়তা লাগতে পারে সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের। বাংলাদেশে ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ইসলামি দলগুলো একটি বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ইসলামি দলগুলো যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর এ বাস্তবতাকে এখন আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিজয়ী হওয়ার পর ইসলামি দলগুলো নিঃশেষ করার জন্য এক সাঁড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয়েছিল। সুপরিকল্পিতভাবে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনার নামে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নেমে আসে সীমাহীন দমনপীড়ন এবং নিপীড়ন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে জামায়াতকে নিঃশেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। অন্যান্য ইসলামি দলগুলোকেও চাপে রাখার কৌশল নিয়েছিল সাবেক স্বৈরাচারী সরকার। কিন্তু এসব চাপ, নিষ্পেষণ এবং নিপীড়নে দেশের ইসলামি দলগুলো বিপন্ন হয়ে পড়েনি। তারা বিলীন হয়ে যায়নি, বরং সব চাপ তাদের আরও শক্তিশালী করেছে, দৃঢ় করেছে, সংগঠিত করেছে।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে রাজনীতিতে কয়েকটি ইসলামি দল বেশ প্রভাবশালী এবং জনগণের মধ্যে তাদের একটা বড় ধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়। এ দলগুলোর মধ্যে অবশ্যই জামায়াতে ইসলামী প্রধান। জামায়াতে ইসলামীর বাইরে হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট ভোটব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থন। তবে এ দলগুলোর সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তাদের সুশৃঙ্খল আদর্শিক, নিবেদিতপ্রাণ কর্মীবাহিনী। যারা দলের প্রয়োজনে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত। ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছে। নির্বাচনে কীভাবে একটা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত যদি ইসলামি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তা হবে আগামী নির্বাচনের বড় চমক। পাশাপাশি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং এনসিপিও ইসলামি দলগুলোকে তাদের কাছে পেতে চাইছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করেছিল। ওই নির্বাচনের আগেই জামায়াত এবং বিএনপি বিভিন্ন আসনে সমঝোতা করেছিল। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সরকার গঠন করেছিল। ২০০১ সালে যে চারদলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেই জোট অটুট ছিল দীর্ঘদিন পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত জামায়াত ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মিত্র। ২০-দলীয় জোটে বিএনপি এবং জামায়াতই ছিল মূল শক্তি। তবে ২০১০ সাল থেকে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় তখন থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির একটা টানাপোড়েন সূচনা হয়, যদিও তা প্রকাশ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন অটুট ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে। ঐক্যফ্রন্টে জামায়াতকে বাদ রাখা হয়। এরপর নাটকীয়ভাবে নির্বাচনের সময় জামায়াতকে বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেয় বিএনপি। সেই সময় নিবন্ধন হারা জামায়াত প্রার্থীরা ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেন। কিন্তু রাতের ভোটের ওই নির্বাচনই ছিল প্রহসন। গণতন্ত্রের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। রাতের ভোট ডাকাতির মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে সাজানো হয়েছিল। এরপর থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হয়। একসময় বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় ২০- দলীয় জোট আর নেই। তার পরও জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে ২০২৪-এর আগে বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছিল সেই আন্দোলনের সঙ্গে সমান্তরালভাবে জামায়াতে ইসলামীও আন্দোলন করে। তবে ওই আন্দোলনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত কেউই ওই প্রহসনের নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরুণরা কোটাবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় রচিত হয়। এ আন্দোলনে বিএনপি এবং জামায়াত দুই দলই ছিল ছাত্রদের পার্শ্ব শক্তি। তবে এ আন্দোলনে বিএনপির চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত আসিফ মাহমুদ গ্রন্থ জুলাই মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু লিখেছেন, ছাত্রশিবিরের সঙ্গে তাঁরা আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীরভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন এবং ছাত্রশিবির তাদের সহায়তা করেছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত বিপুল শক্তি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। এ সময় দেখা যায়, গত ১৭ বছর নানারকম নিপীড়ন নিষ্পেষণ এরপরও জামায়াত একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের রাজনীতির মাঠে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। ৫ আগস্টের পর মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতপার্থক্য দেখা যায়। দীর্ঘদিনের দুই মিত্র একে অন্যের প্রকাশ্য সমালোচনা করে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জামায়াত আগামী নির্বাচনে কোন ভূমিকায় থাকবে তার ওপর নির্বাচনের গতি-প্রকৃতির অনেকটা নির্ভর করছে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম প্রচলিত ধারার কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটা মূলত মাদরাসাভিত্তিক একটি সংগঠন। হাটহাজারী মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের গোড়াপত্তন করেছিলেন। ২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেফাজতে ইসলাম প্রথম জাতীয় রাজনীতিতে আলোচনায় আসে। এ সময় তাদের ঢাকামুখী অভিযাত্রা সারা বাংলাদেশে তাদের শক্তির নতুন প্রকাশ ঘটায়। ২০১৩ সালের ১৩ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের অবস্থানকে নির্মমভাবে দমন করা হয়। সেই সময়ে কতজন মারা গেছেন তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। এর মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের যে একটি শক্তিশালী জনভিত্তি আছে তা প্রমাণিত হয়। বিশেষ করে দেশের মাদরাসাগুলো হেফাজতের শক্তির ভান্ডার হিসেবে পরিচিত পায়। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকারও হেফাজতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য নানারকম উদ্যোগ নেয়। একটা সময় হেফাজতের সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ কখনোই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগকে মেনে নেয়নি। তারা বাইরে থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেও ভিতরে ভিতরে আওয়ামীবিরোধী অবস্থান অটুট রাখে। ২০২১ সালে যখন আওয়ামী লীগ তাদের মতো করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন শুরু করে, সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসেন। এই আগমনের ব্যাপারে হেফাজত বিরোধিতা করে এবং তারা দেশজুড়ে নানারকম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় ফ্যাসিস্ট সরকার আবার হেফাজতের ওপর দমনপীড়ন শুরু করে। তখন মামুনুল হকসহ হেফাজতের বেশ কিছু শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মামলা হয়। এ সময় রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম তাদের কার্যক্রম গোপনীয়তার সঙ্গে পালন করে। তাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের মাদরাসাগুলোর একটি বড় ভূমিকা ছিল এবং হেফাজতে ইসলাম সেই ভূমিকায় নেতৃত্ব দেয়। আর এ কারণে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এবি পার্টি এবং খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রভাব রয়েছে। মূলত বিগত ১৭ বছর রাজনীতিতে ইসলামকে যেভাবে হেনস্তা এবং অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তার প্রতিবাদেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ধর্মানুভূতি এবং আবেগ সৃষ্টি হয়। যে আবেগের কারণে ইসলামি দলগুলো এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী। এ কথা সত্যি যে, এককভাবে কোনো ইসলামি দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সম্ভব নয়। সরকার গঠন সম্ভব নয়। এটা ইসলামি দলগুলোও বুঝতে পারে। কিন্তু এটাও সত্য যে, ইসলামি দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কারও একক প্রভাব বিস্তার অসম্ভব। এ কারণে বিএনপি এবং এনসিপি দুটি রাজনৈতিক দলই নতুন করে জামায়াত, হেফাজতের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করছে। দুটি দলই বুঝতে পেরেছে আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো হবে বড় ফ্যাক্টর।

প্রশ্ন হলো আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভূমিকা কী হবে? তারা কোন পক্ষে যাবে? ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এখন পর্যন্ত তারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। এখানে তিনটি সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথমত, ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের মাঠে নামতে পারেন এবং এ নির্বাচনে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। নির্বাচনে যারাই জয়ী হোক না কেন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে সরকার গঠন করতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি দলগুলো নির্বাচনের আগে বিএনপি বা এনসিপি যে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে এবং এ সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তৃতীয়ত, নির্বাচনে প্রত্যেকটি দল এককভাবে অংশগ্রহণ করবে এবং অলিখিত সমঝোতার মাধ্যমে ভোটের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে। তবে যে-ই পদ্ধতিতেই যাওয়া হোক না কেন ইসলামি দলগুলো এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এবার নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই সরকার গঠন করবে তাদের ইসলামি দলগুলোর চাওয়া-পাওয়াকে মাথায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে