শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকুক না থাকুক, দেশজুড়ে নির্বাচনের আমেজ এসে গেছে। পাড়ামহল্লা, গ্রামগঞ্জে ভোট নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে সরব। নিজেদের আসনে সবাই ব্যস্ত জনসংযোগে। যারা দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছেন, তারা যেমন নির্বাচনের জন্য মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তেমনি যারা নির্বাচন পিছিয়ে আগে সংস্কার এবং বিচারের দাবি করছেন তারাও নির্বাচনের মাঠে। বিভিন্ন আসনে ভোটের হিসাবনিকাশ এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন মাথায় রেখে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রধান উপদেষ্টা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে বিএনপি সপ্তাহজুড়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে চুলচেরা আলোচনা করেছে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে রাজনীতির মাঠে এখন চলছে নানা মেরুকরণ।

এ দেশের মানুষ ভোট-পাগল। তারা নির্বাচনে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, ২০০৮ সালের পর এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরকম একটি বড় প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে। এ দুটি রাজনৈতিক দলই এবার নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই করবে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন, এবার ভোটের মাঠে সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে সামনে আসবে ইসলামি দলগুলো। ইসলামি দলগুলো ভোটের মাঠে এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। নির্বাচনে যারাই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাক না কেন, ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাগবে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করা কঠিন হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন দুভাবে হতে পারে। প্রথমত, আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি বা এনসিপি সমঝোতা করতে পারে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠনের জন্য ইসলামি দলগুলোর সহায়তা লাগতে পারে সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের। বাংলাদেশে ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ইসলামি দলগুলো একটি বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ইসলামি দলগুলো যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর এ বাস্তবতাকে এখন আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিজয়ী হওয়ার পর ইসলামি দলগুলো নিঃশেষ করার জন্য এক সাঁড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয়েছিল। সুপরিকল্পিতভাবে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনার নামে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নেমে আসে সীমাহীন দমনপীড়ন এবং নিপীড়ন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে জামায়াতকে নিঃশেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। অন্যান্য ইসলামি দলগুলোকেও চাপে রাখার কৌশল নিয়েছিল সাবেক স্বৈরাচারী সরকার। কিন্তু এসব চাপ, নিষ্পেষণ এবং নিপীড়নে দেশের ইসলামি দলগুলো বিপন্ন হয়ে পড়েনি। তারা বিলীন হয়ে যায়নি, বরং সব চাপ তাদের আরও শক্তিশালী করেছে, দৃঢ় করেছে, সংগঠিত করেছে।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে রাজনীতিতে কয়েকটি ইসলামি দল বেশ প্রভাবশালী এবং জনগণের মধ্যে তাদের একটা বড় ধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়। এ দলগুলোর মধ্যে অবশ্যই জামায়াতে ইসলামী প্রধান। জামায়াতে ইসলামীর বাইরে হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট ভোটব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থন। তবে এ দলগুলোর সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তাদের সুশৃঙ্খল আদর্শিক, নিবেদিতপ্রাণ কর্মীবাহিনী। যারা দলের প্রয়োজনে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত। ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছে। নির্বাচনে কীভাবে একটা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত যদি ইসলামি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তা হবে আগামী নির্বাচনের বড় চমক। পাশাপাশি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং এনসিপিও ইসলামি দলগুলোকে তাদের কাছে পেতে চাইছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করেছিল। ওই নির্বাচনের আগেই জামায়াত এবং বিএনপি বিভিন্ন আসনে সমঝোতা করেছিল। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সরকার গঠন করেছিল। ২০০১ সালে যে চারদলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেই জোট অটুট ছিল দীর্ঘদিন পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত জামায়াত ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মিত্র। ২০-দলীয় জোটে বিএনপি এবং জামায়াতই ছিল মূল শক্তি। তবে ২০১০ সাল থেকে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় তখন থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির একটা টানাপোড়েন সূচনা হয়, যদিও তা প্রকাশ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন অটুট ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে। ঐক্যফ্রন্টে জামায়াতকে বাদ রাখা হয়। এরপর নাটকীয়ভাবে নির্বাচনের সময় জামায়াতকে বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেয় বিএনপি। সেই সময় নিবন্ধন হারা জামায়াত প্রার্থীরা ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেন। কিন্তু রাতের ভোটের ওই নির্বাচনই ছিল প্রহসন। গণতন্ত্রের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। রাতের ভোট ডাকাতির মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে সাজানো হয়েছিল। এরপর থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হয়। একসময় বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় ২০- দলীয় জোট আর নেই। তার পরও জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে ২০২৪-এর আগে বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছিল সেই আন্দোলনের সঙ্গে সমান্তরালভাবে জামায়াতে ইসলামীও আন্দোলন করে। তবে ওই আন্দোলনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত কেউই ওই প্রহসনের নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরুণরা কোটাবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় রচিত হয়। এ আন্দোলনে বিএনপি এবং জামায়াত দুই দলই ছিল ছাত্রদের পার্শ্ব শক্তি। তবে এ আন্দোলনে বিএনপির চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত আসিফ মাহমুদ গ্রন্থ জুলাই মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু লিখেছেন, ছাত্রশিবিরের সঙ্গে তাঁরা আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীরভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন এবং ছাত্রশিবির তাদের সহায়তা করেছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত বিপুল শক্তি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। এ সময় দেখা যায়, গত ১৭ বছর নানারকম নিপীড়ন নিষ্পেষণ এরপরও জামায়াত একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের রাজনীতির মাঠে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। ৫ আগস্টের পর মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতপার্থক্য দেখা যায়। দীর্ঘদিনের দুই মিত্র একে অন্যের প্রকাশ্য সমালোচনা করে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জামায়াত আগামী নির্বাচনে কোন ভূমিকায় থাকবে তার ওপর নির্বাচনের গতি-প্রকৃতির অনেকটা নির্ভর করছে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম প্রচলিত ধারার কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটা মূলত মাদরাসাভিত্তিক একটি সংগঠন। হাটহাজারী মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের গোড়াপত্তন করেছিলেন। ২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেফাজতে ইসলাম প্রথম জাতীয় রাজনীতিতে আলোচনায় আসে। এ সময় তাদের ঢাকামুখী অভিযাত্রা সারা বাংলাদেশে তাদের শক্তির নতুন প্রকাশ ঘটায়। ২০১৩ সালের ১৩ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের অবস্থানকে নির্মমভাবে দমন করা হয়। সেই সময়ে কতজন মারা গেছেন তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। এর মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের যে একটি শক্তিশালী জনভিত্তি আছে তা প্রমাণিত হয়। বিশেষ করে দেশের মাদরাসাগুলো হেফাজতের শক্তির ভান্ডার হিসেবে পরিচিত পায়। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকারও হেফাজতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য নানারকম উদ্যোগ নেয়। একটা সময় হেফাজতের সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ কখনোই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগকে মেনে নেয়নি। তারা বাইরে থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেও ভিতরে ভিতরে আওয়ামীবিরোধী অবস্থান অটুট রাখে। ২০২১ সালে যখন আওয়ামী লীগ তাদের মতো করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন শুরু করে, সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসেন। এই আগমনের ব্যাপারে হেফাজত বিরোধিতা করে এবং তারা দেশজুড়ে নানারকম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় ফ্যাসিস্ট সরকার আবার হেফাজতের ওপর দমনপীড়ন শুরু করে। তখন মামুনুল হকসহ হেফাজতের বেশ কিছু শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মামলা হয়। এ সময় রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম তাদের কার্যক্রম গোপনীয়তার সঙ্গে পালন করে। তাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের মাদরাসাগুলোর একটি বড় ভূমিকা ছিল এবং হেফাজতে ইসলাম সেই ভূমিকায় নেতৃত্ব দেয়। আর এ কারণে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এবি পার্টি এবং খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রভাব রয়েছে। মূলত বিগত ১৭ বছর রাজনীতিতে ইসলামকে যেভাবে হেনস্তা এবং অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তার প্রতিবাদেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ধর্মানুভূতি এবং আবেগ সৃষ্টি হয়। যে আবেগের কারণে ইসলামি দলগুলো এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী। এ কথা সত্যি যে, এককভাবে কোনো ইসলামি দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সম্ভব নয়। সরকার গঠন সম্ভব নয়। এটা ইসলামি দলগুলোও বুঝতে পারে। কিন্তু এটাও সত্য যে, ইসলামি দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কারও একক প্রভাব বিস্তার অসম্ভব। এ কারণে বিএনপি এবং এনসিপি দুটি রাজনৈতিক দলই নতুন করে জামায়াত, হেফাজতের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করছে। দুটি দলই বুঝতে পেরেছে আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো হবে বড় ফ্যাক্টর।

প্রশ্ন হলো আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভূমিকা কী হবে? তারা কোন পক্ষে যাবে? ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এখন পর্যন্ত তারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। এখানে তিনটি সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথমত, ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের মাঠে নামতে পারেন এবং এ নির্বাচনে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। নির্বাচনে যারাই জয়ী হোক না কেন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে সরকার গঠন করতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি দলগুলো নির্বাচনের আগে বিএনপি বা এনসিপি যে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে এবং এ সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তৃতীয়ত, নির্বাচনে প্রত্যেকটি দল এককভাবে অংশগ্রহণ করবে এবং অলিখিত সমঝোতার মাধ্যমে ভোটের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে। তবে যে-ই পদ্ধতিতেই যাওয়া হোক না কেন ইসলামি দলগুলো এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এবার নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই সরকার গঠন করবে তাদের ইসলামি দলগুলোর চাওয়া-পাওয়াকে মাথায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা