শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকুক না থাকুক, দেশজুড়ে নির্বাচনের আমেজ এসে গেছে। পাড়ামহল্লা, গ্রামগঞ্জে ভোট নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে সরব। নিজেদের আসনে সবাই ব্যস্ত জনসংযোগে। যারা দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছেন, তারা যেমন নির্বাচনের জন্য মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তেমনি যারা নির্বাচন পিছিয়ে আগে সংস্কার এবং বিচারের দাবি করছেন তারাও নির্বাচনের মাঠে। বিভিন্ন আসনে ভোটের হিসাবনিকাশ এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন মাথায় রেখে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রধান উপদেষ্টা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে বিএনপি সপ্তাহজুড়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে চুলচেরা আলোচনা করেছে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে রাজনীতির মাঠে এখন চলছে নানা মেরুকরণ।

এ দেশের মানুষ ভোট-পাগল। তারা নির্বাচনে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, ২০০৮ সালের পর এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরকম একটি বড় প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে। এ দুটি রাজনৈতিক দলই এবার নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই করবে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন, এবার ভোটের মাঠে সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে সামনে আসবে ইসলামি দলগুলো। ইসলামি দলগুলো ভোটের মাঠে এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। নির্বাচনে যারাই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাক না কেন, ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাগবে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করা কঠিন হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন দুভাবে হতে পারে। প্রথমত, আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি বা এনসিপি সমঝোতা করতে পারে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠনের জন্য ইসলামি দলগুলোর সহায়তা লাগতে পারে সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের। বাংলাদেশে ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ইসলামি দলগুলো একটি বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ইসলামি দলগুলো যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর এ বাস্তবতাকে এখন আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিজয়ী হওয়ার পর ইসলামি দলগুলো নিঃশেষ করার জন্য এক সাঁড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয়েছিল। সুপরিকল্পিতভাবে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনার নামে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নেমে আসে সীমাহীন দমনপীড়ন এবং নিপীড়ন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে জামায়াতকে নিঃশেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। অন্যান্য ইসলামি দলগুলোকেও চাপে রাখার কৌশল নিয়েছিল সাবেক স্বৈরাচারী সরকার। কিন্তু এসব চাপ, নিষ্পেষণ এবং নিপীড়নে দেশের ইসলামি দলগুলো বিপন্ন হয়ে পড়েনি। তারা বিলীন হয়ে যায়নি, বরং সব চাপ তাদের আরও শক্তিশালী করেছে, দৃঢ় করেছে, সংগঠিত করেছে।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে রাজনীতিতে কয়েকটি ইসলামি দল বেশ প্রভাবশালী এবং জনগণের মধ্যে তাদের একটা বড় ধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়। এ দলগুলোর মধ্যে অবশ্যই জামায়াতে ইসলামী প্রধান। জামায়াতে ইসলামীর বাইরে হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট ভোটব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থন। তবে এ দলগুলোর সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তাদের সুশৃঙ্খল আদর্শিক, নিবেদিতপ্রাণ কর্মীবাহিনী। যারা দলের প্রয়োজনে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত। ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছে। নির্বাচনে কীভাবে একটা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত যদি ইসলামি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তা হবে আগামী নির্বাচনের বড় চমক। পাশাপাশি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং এনসিপিও ইসলামি দলগুলোকে তাদের কাছে পেতে চাইছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করেছিল। ওই নির্বাচনের আগেই জামায়াত এবং বিএনপি বিভিন্ন আসনে সমঝোতা করেছিল। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সরকার গঠন করেছিল। ২০০১ সালে যে চারদলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেই জোট অটুট ছিল দীর্ঘদিন পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত জামায়াত ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মিত্র। ২০-দলীয় জোটে বিএনপি এবং জামায়াতই ছিল মূল শক্তি। তবে ২০১০ সাল থেকে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় তখন থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির একটা টানাপোড়েন সূচনা হয়, যদিও তা প্রকাশ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন অটুট ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে। ঐক্যফ্রন্টে জামায়াতকে বাদ রাখা হয়। এরপর নাটকীয়ভাবে নির্বাচনের সময় জামায়াতকে বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেয় বিএনপি। সেই সময় নিবন্ধন হারা জামায়াত প্রার্থীরা ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেন। কিন্তু রাতের ভোটের ওই নির্বাচনই ছিল প্রহসন। গণতন্ত্রের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। রাতের ভোট ডাকাতির মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে সাজানো হয়েছিল। এরপর থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হয়। একসময় বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় ২০- দলীয় জোট আর নেই। তার পরও জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে ২০২৪-এর আগে বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছিল সেই আন্দোলনের সঙ্গে সমান্তরালভাবে জামায়াতে ইসলামীও আন্দোলন করে। তবে ওই আন্দোলনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত কেউই ওই প্রহসনের নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরুণরা কোটাবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় রচিত হয়। এ আন্দোলনে বিএনপি এবং জামায়াত দুই দলই ছিল ছাত্রদের পার্শ্ব শক্তি। তবে এ আন্দোলনে বিএনপির চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত আসিফ মাহমুদ গ্রন্থ জুলাই মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু লিখেছেন, ছাত্রশিবিরের সঙ্গে তাঁরা আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীরভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন এবং ছাত্রশিবির তাদের সহায়তা করেছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত বিপুল শক্তি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। এ সময় দেখা যায়, গত ১৭ বছর নানারকম নিপীড়ন নিষ্পেষণ এরপরও জামায়াত একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের রাজনীতির মাঠে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। ৫ আগস্টের পর মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতপার্থক্য দেখা যায়। দীর্ঘদিনের দুই মিত্র একে অন্যের প্রকাশ্য সমালোচনা করে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জামায়াত আগামী নির্বাচনে কোন ভূমিকায় থাকবে তার ওপর নির্বাচনের গতি-প্রকৃতির অনেকটা নির্ভর করছে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম প্রচলিত ধারার কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটা মূলত মাদরাসাভিত্তিক একটি সংগঠন। হাটহাজারী মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের গোড়াপত্তন করেছিলেন। ২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেফাজতে ইসলাম প্রথম জাতীয় রাজনীতিতে আলোচনায় আসে। এ সময় তাদের ঢাকামুখী অভিযাত্রা সারা বাংলাদেশে তাদের শক্তির নতুন প্রকাশ ঘটায়। ২০১৩ সালের ১৩ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের অবস্থানকে নির্মমভাবে দমন করা হয়। সেই সময়ে কতজন মারা গেছেন তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। এর মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের যে একটি শক্তিশালী জনভিত্তি আছে তা প্রমাণিত হয়। বিশেষ করে দেশের মাদরাসাগুলো হেফাজতের শক্তির ভান্ডার হিসেবে পরিচিত পায়। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকারও হেফাজতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য নানারকম উদ্যোগ নেয়। একটা সময় হেফাজতের সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ কখনোই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগকে মেনে নেয়নি। তারা বাইরে থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেও ভিতরে ভিতরে আওয়ামীবিরোধী অবস্থান অটুট রাখে। ২০২১ সালে যখন আওয়ামী লীগ তাদের মতো করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন শুরু করে, সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসেন। এই আগমনের ব্যাপারে হেফাজত বিরোধিতা করে এবং তারা দেশজুড়ে নানারকম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় ফ্যাসিস্ট সরকার আবার হেফাজতের ওপর দমনপীড়ন শুরু করে। তখন মামুনুল হকসহ হেফাজতের বেশ কিছু শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মামলা হয়। এ সময় রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম তাদের কার্যক্রম গোপনীয়তার সঙ্গে পালন করে। তাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের মাদরাসাগুলোর একটি বড় ভূমিকা ছিল এবং হেফাজতে ইসলাম সেই ভূমিকায় নেতৃত্ব দেয়। আর এ কারণে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এবি পার্টি এবং খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রভাব রয়েছে। মূলত বিগত ১৭ বছর রাজনীতিতে ইসলামকে যেভাবে হেনস্তা এবং অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তার প্রতিবাদেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ধর্মানুভূতি এবং আবেগ সৃষ্টি হয়। যে আবেগের কারণে ইসলামি দলগুলো এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী। এ কথা সত্যি যে, এককভাবে কোনো ইসলামি দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সম্ভব নয়। সরকার গঠন সম্ভব নয়। এটা ইসলামি দলগুলোও বুঝতে পারে। কিন্তু এটাও সত্য যে, ইসলামি দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কারও একক প্রভাব বিস্তার অসম্ভব। এ কারণে বিএনপি এবং এনসিপি দুটি রাজনৈতিক দলই নতুন করে জামায়াত, হেফাজতের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করছে। দুটি দলই বুঝতে পেরেছে আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো হবে বড় ফ্যাক্টর।

প্রশ্ন হলো আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভূমিকা কী হবে? তারা কোন পক্ষে যাবে? ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এখন পর্যন্ত তারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। এখানে তিনটি সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথমত, ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের মাঠে নামতে পারেন এবং এ নির্বাচনে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। নির্বাচনে যারাই জয়ী হোক না কেন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে সরকার গঠন করতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি দলগুলো নির্বাচনের আগে বিএনপি বা এনসিপি যে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে এবং এ সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তৃতীয়ত, নির্বাচনে প্রত্যেকটি দল এককভাবে অংশগ্রহণ করবে এবং অলিখিত সমঝোতার মাধ্যমে ভোটের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে। তবে যে-ই পদ্ধতিতেই যাওয়া হোক না কেন ইসলামি দলগুলো এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এবার নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই সরকার গঠন করবে তাদের ইসলামি দলগুলোর চাওয়া-পাওয়াকে মাথায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম