শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৯, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ থাকুক না থাকুক, দেশজুড়ে নির্বাচনের আমেজ এসে গেছে। পাড়ামহল্লা, গ্রামগঞ্জে ভোট নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে সরব। নিজেদের আসনে সবাই ব্যস্ত জনসংযোগে। যারা দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছেন, তারা যেমন নির্বাচনের জন্য মাঠে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ঠিক তেমনি যারা নির্বাচন পিছিয়ে আগে সংস্কার এবং বিচারের দাবি করছেন তারাও নির্বাচনের মাঠে। বিভিন্ন আসনে ভোটের হিসাবনিকাশ এবং সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। নির্বাচন কমিশন বলছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন মাথায় রেখে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রধান উপদেষ্টা পরিষ্কারভাবে বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন আর যদি বেশি সংস্কার চায় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। এদিকে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট একটি রোডম্যাপের লক্ষ্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে বিএনপি। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে বিএনপি সপ্তাহজুড়ে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে চুলচেরা আলোচনা করেছে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে রাজনীতির মাঠে এখন চলছে নানা মেরুকরণ।

এ দেশের মানুষ ভোট-পাগল। তারা নির্বাচনে তাদের অধিকার প্রয়োগ করতে চায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, ২০০৮ সালের পর এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এরকম একটি বড় প্রজন্ম তৈরি হয়েছে, যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে কোনো ভোটই দিতে পারেনি। দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে। এ দুটি রাজনৈতিক দলই এবার নির্বাচনে মুখোমুখি লড়াই করবে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তবে সাধারণ ভোটাররা মনে করেন, এবার ভোটের মাঠে সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে সামনে আসবে ইসলামি দলগুলো। ইসলামি দলগুলো ভোটের মাঠে এক্স ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। নির্বাচনে যারাই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাক না কেন, ইসলামি দলগুলোর সমর্থন লাগবে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন ছাড়া সরকার গঠন করা কঠিন হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে। ইসলামি দলগুলোর সমর্থন দুভাবে হতে পারে। প্রথমত, আসন ভাগাভাগির মাধ্যমে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে বিএনপি বা এনসিপি সমঝোতা করতে পারে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে জয়লাভের পর সরকার গঠনের জন্য ইসলামি দলগুলোর সহায়তা লাগতে পারে সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের। বাংলাদেশে ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ইসলামি দলগুলো একটি বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ইসলামি দলগুলো যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্টর এ বাস্তবতাকে এখন আর অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট বিজয়ী হওয়ার পর ইসলামি দলগুলো নিঃশেষ করার জন্য এক সাঁড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয়েছিল। সুপরিকল্পিতভাবে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক চেতনার নামে ইসলামি রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর নেমে আসে সীমাহীন দমনপীড়ন এবং নিপীড়ন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে জামায়াতকে নিঃশেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। অন্যান্য ইসলামি দলগুলোকেও চাপে রাখার কৌশল নিয়েছিল সাবেক স্বৈরাচারী সরকার। কিন্তু এসব চাপ, নিষ্পেষণ এবং নিপীড়নে দেশের ইসলামি দলগুলো বিপন্ন হয়ে পড়েনি। তারা বিলীন হয়ে যায়নি, বরং সব চাপ তাদের আরও শক্তিশালী করেছে, দৃঢ় করেছে, সংগঠিত করেছে।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তে রাজনীতিতে কয়েকটি ইসলামি দল বেশ প্রভাবশালী এবং জনগণের মধ্যে তাদের একটা বড় ধরনের অবস্থান লক্ষ করা যায়। এ দলগুলোর মধ্যে অবশ্যই জামায়াতে ইসলামী প্রধান। জামায়াতে ইসলামীর বাইরে হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টি, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট ভোটব্যাংক আছে, আছে জনসমর্থন। তবে এ দলগুলোর সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো তাদের সুশৃঙ্খল আদর্শিক, নিবেদিতপ্রাণ কর্মীবাহিনী। যারা দলের প্রয়োজনে যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত। ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করছে। নির্বাচনে কীভাবে একটা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নেওয়া যায়। শেষ পর্যন্ত যদি ইসলামি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তা হবে আগামী নির্বাচনের বড় চমক। পাশাপাশি প্রধান দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং এনসিপিও ইসলামি দলগুলোকে তাদের কাছে পেতে চাইছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন নিয়ে ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করেছিল। ওই নির্বাচনের আগেই জামায়াত এবং বিএনপি বিভিন্ন আসনে সমঝোতা করেছিল। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সরকার গঠন করেছিল। ২০০১ সালে যে চারদলীয় জোট গঠিত হয়েছিল, সেই জোট অটুট ছিল দীর্ঘদিন পর্যন্ত। ২০১৮ সাল পর্যন্ত জামায়াত ছিল বিএনপির সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক মিত্র। ২০-দলীয় জোটে বিএনপি এবং জামায়াতই ছিল মূল শক্তি। তবে ২০১০ সাল থেকে যখন যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় তখন থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির একটা টানাপোড়েন সূচনা হয়, যদিও তা প্রকাশ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, ততক্ষণ পর্যন্ত জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন অটুট ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে। ঐক্যফ্রন্টে জামায়াতকে বাদ রাখা হয়। এরপর নাটকীয়ভাবে নির্বাচনের সময় জামায়াতকে বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেয় বিএনপি। সেই সময় নিবন্ধন হারা জামায়াত প্রার্থীরা ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করেন। কিন্তু রাতের ভোটের ওই নির্বাচনই ছিল প্রহসন। গণতন্ত্রের এক কলঙ্কিত অধ্যায়। রাতের ভোট ডাকাতির মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে সাজানো হয়েছিল। এরপর থেকেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হয়। একসময় বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয় ২০- দলীয় জোট আর নেই। তার পরও জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে এক ধরনের যোগাযোগ লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে ২০২৪-এর আগে বিএনপি যে আন্দোলন শুরু করেছিল সেই আন্দোলনের সঙ্গে সমান্তরালভাবে জামায়াতে ইসলামীও আন্দোলন করে। তবে ওই আন্দোলনের মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াত কেউই ওই প্রহসনের নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরুণরা কোটাবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় জাগরণ সৃষ্টি করেন এবং গণতন্ত্রের বিজয় রচিত হয়। এ আন্দোলনে বিএনপি এবং জামায়াত দুই দলই ছিল ছাত্রদের পার্শ্ব শক্তি। তবে এ আন্দোলনে বিএনপির চেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে অনেক বেশি ঘনিষ্ঠ হয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত আসিফ মাহমুদ গ্রন্থ জুলাই মাতৃভূমি অথবা মৃত্যু লিখেছেন, ছাত্রশিবিরের সঙ্গে তাঁরা আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গভীরভাবে যোগাযোগ রেখেছিলেন এবং ছাত্রশিবির তাদের সহায়তা করেছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত বিপুল শক্তি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। এ সময় দেখা যায়, গত ১৭ বছর নানারকম নিপীড়ন নিষ্পেষণ এরপরও জামায়াত একটি বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের রাজনীতির মাঠে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। ৫ আগস্টের পর মৌলিক কিছু বিষয় নিয়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের মতপার্থক্য দেখা যায়। দীর্ঘদিনের দুই মিত্র একে অন্যের প্রকাশ্য সমালোচনা করে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। জামায়াত আগামী নির্বাচনে কোন ভূমিকায় থাকবে তার ওপর নির্বাচনের গতি-প্রকৃতির অনেকটা নির্ভর করছে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলাম প্রচলিত ধারার কোনো রাজনৈতিক দল নয়। এটা মূলত মাদরাসাভিত্তিক একটি সংগঠন। হাটহাজারী মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা আহমদ শফী হেফাজতে ইসলামের গোড়াপত্তন করেছিলেন। ২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে হেফাজতে ইসলাম প্রথম জাতীয় রাজনীতিতে আলোচনায় আসে। এ সময় তাদের ঢাকামুখী অভিযাত্রা সারা বাংলাদেশে তাদের শক্তির নতুন প্রকাশ ঘটায়। ২০১৩ সালের ১৩ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতের অবস্থানকে নির্মমভাবে দমন করা হয়। সেই সময়ে কতজন মারা গেছেন তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক আছে। এর মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের যে একটি শক্তিশালী জনভিত্তি আছে তা প্রমাণিত হয়। বিশেষ করে দেশের মাদরাসাগুলো হেফাজতের শক্তির ভান্ডার হিসেবে পরিচিত পায়। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকারও হেফাজতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর জন্য নানারকম উদ্যোগ নেয়। একটা সময় হেফাজতের সঙ্গে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ কখনোই স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগকে মেনে নেয়নি। তারা বাইরে থেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেও ভিতরে ভিতরে আওয়ামীবিরোধী অবস্থান অটুট রাখে। ২০২১ সালে যখন আওয়ামী লীগ তাদের মতো করে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন শুরু করে, সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসেন। এই আগমনের ব্যাপারে হেফাজত বিরোধিতা করে এবং তারা দেশজুড়ে নানারকম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় ফ্যাসিস্ট সরকার আবার হেফাজতের ওপর দমনপীড়ন শুরু করে। তখন মামুনুল হকসহ হেফাজতের বেশ কিছু শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে মামলা হয়। এ সময় রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে হেফাজতে ইসলাম তাদের কার্যক্রম গোপনীয়তার সঙ্গে পালন করে। তাদের সংগঠন আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে দেশের মাদরাসাগুলোর একটি বড় ভূমিকা ছিল এবং হেফাজতে ইসলাম সেই ভূমিকায় নেতৃত্ব দেয়। আর এ কারণে ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পর হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর হিসেবে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এবি পার্টি এবং খেলাফত মজলিশ, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রভাব রয়েছে। মূলত বিগত ১৭ বছর রাজনীতিতে ইসলামকে যেভাবে হেনস্তা এবং অপমান করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তার প্রতিবাদেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ধর্মানুভূতি এবং আবেগ সৃষ্টি হয়। যে আবেগের কারণে ইসলামি দলগুলো এখন অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী। এ কথা সত্যি যে, এককভাবে কোনো ইসলামি দলেরই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সম্ভব নয়। সরকার গঠন সম্ভব নয়। এটা ইসলামি দলগুলোও বুঝতে পারে। কিন্তু এটাও সত্য যে, ইসলামি দলগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কারও একক প্রভাব বিস্তার অসম্ভব। এ কারণে বিএনপি এবং এনসিপি দুটি রাজনৈতিক দলই নতুন করে জামায়াত, হেফাজতের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করছে। দুটি দলই বুঝতে পেরেছে আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো হবে বড় ফ্যাক্টর।

প্রশ্ন হলো আগামী নির্বাচনে ইসলামি দলগুলোর ভূমিকা কী হবে? তারা কোন পক্ষে যাবে? ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা এখন পর্যন্ত তারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। এখানে তিনটি সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথমত, ইসলামি দলগুলো নিজেদের মধ্যে বিভেদ ভুলে ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের মাঠে নামতে পারেন এবং এ নির্বাচনে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। নির্বাচনে যারাই জয়ী হোক না কেন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা করে সরকার গঠন করতে হতে পারে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি দলগুলো নির্বাচনের আগে বিএনপি বা এনসিপি যে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে এবং এ সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তৃতীয়ত, নির্বাচনে প্রত্যেকটি দল এককভাবে অংশগ্রহণ করবে এবং অলিখিত সমঝোতার মাধ্যমে ভোটের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমঝোতা করতে পারে। তবে যে-ই পদ্ধতিতেই যাওয়া হোক না কেন ইসলামি দলগুলো এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর। এবার নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই সরকার গঠন করবে তাদের ইসলামি দলগুলোর চাওয়া-পাওয়াকে মাথায় রাখতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন