শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

বাজল ভোটযুদ্ধের দামামা

স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বস্তির বাতাস, এলাকায় ব্যস্ত সম্ভাব্য প্রার্থীরা

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে স্বস্তি ফিরে এসেছে। ইতিবাচক সাড়া পড়ে গেছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোতে। সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। শুরু করছেন আনুষ্ঠানিক প্রচারণা ও তৎপরতা। অনেকে নিজ নিজ এলাকার মসজিদ-মন্দিরে দোয়া ও প্রার্থনার মাধ্যমে তাঁদের নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছেন। আজ ও আগামীকাল সরকারি ছুটি। সম্ভাব্য অনেক প্রার্থী এই দুই দিন এলাকায় কাটানোর প্রস্তুতি নিয়েছেন বলে জানা গেছে। ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জুলাই ঘোষণাপত্র ও জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণাকে ইতোমধ্যে স্বাগত জানিয়েছে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি। এর মধ্যেই দলটি নির্বাচনি ট্রেনে ওঠার আনুষ্ঠানিক বার্তাও দিয়েছে। তবে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও ইসলামী আন্দোলন জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণাসংক্রান্ত কিছু বিষয়ে মনঃক্ষুণ্ন হলেও দল তিনটির কোনোটিই জাতীয় নির্বাচনের ঘোষিত সময় নিয়ে আপত্তি করেনি। উপরন্তু তারা নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে।

গত মঙ্গলবার রাজধানীতে এক সমাবেশে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও জাতীয় নির্বাচনের সময়সীমা’ ঘোষণা করায় অন্তর্বর্তী সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই দিনে সংবাদ সম্মেলন করে দলের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জনগণের অধিকার বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারের এসব উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া ভাষণে নির্দিষ্ট করে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণার বিষয়টিকে ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়ে বলেন, এর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অচলাবস্থা কেটে যাবে, গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে সুগম করবে। বিএনপি আশা করছে, এই নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশন সব ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনের সময় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা এতটাই আশ্বস্ত হয়েছেন যে তাঁদের অনেকে আজ শুক্রবার (পবিত্র জুমা) থেকেই এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনি তৎপরতা শুরু করতে যাচ্ছেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ আজ শুক্রবার তাঁর নির্বাচনি এলাকা মুন্সিগঞ্জ-২ (লৌহজং-টঙ্গিবাড়ী) এলাকায় মসজিদে জুমার নামাজ ও দোয়া-মোনাজাত শেষে এলাকার মুরুব্বিদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময়ের মাধ্যমে অনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছেন। একইভাবে প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম। তিনি বাগেরহাট-৩ এলাকার সম্ভাব্য প্রার্থী। এ ছাড়াও চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) এলাকার সম্ভাব্য প্রার্থী দলের কেন্দ্রীয় সহ-তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক এইচ এম সাইফ আলী খান তাঁর এলাকায় যাচ্ছেন আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করতে। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনের কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল আলম, কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনের শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল এবং কিশোরগঞ্জ-১ (হোসেনপুর-কিশোরগঞ্জ সদর) আসনের খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল (ভিপি সোহেল) একইভাবে আজ থেকে নিজ নিজ এলাকায় বাদ জুমা দোয়া ও মোনাজাত শেষে এলাকার মুরুব্বিদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময়ের মাধ্যমে নির্বাচনি তৎপরতা শুরু করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শ্রী অমলেন্দু দাশ অপু এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এলাকার সম্ভাব্য প্রার্থী এবং জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের মহাসচিব শ্রীতরুণ দে তাঁর (সরাইল) এলাকায় মন্দিরে প্রার্থনার মাধ্যমে নতুন করে প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছেন বলে জানান। অন্যদিকে রাজধানীর ঢাকা-১৭ আসনে নির্বাচনি তৎপরতা শুরু করছেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।

এসব বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধান উপদেষ্টার জাতীয় নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণার মধ্য দিয়ে সারা দেশে নির্বাচনি আমেজ তৈরি হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষের মধ্যেও একটা স্বস্তির ভাব দেখা দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে জনগণের মাঝে অঘোষিতভাবে যে একটা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছিল- সেটা কেটে গেছে। দুয়েকটি দলের কতিপয় নেতার মধ্যে যে একটা হতাশা ভাব ছিল আশা করি সেটিও ধীরে ধীরে কেটে যাবে। ইতোমধ্যেই তাঁরা নির্বাচনি পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর নেতৃত্বে সব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে আগামী মধ্য ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন জাতিকে উপহার দিতে সক্ষম হবেন।

অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের দলের পক্ষ থেকে বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার ক্ষেত্রে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে তার আগে নির্বাচনের জন্য ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরির দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এজন্য নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন তাঁর দলের পক্ষ থেকে বলেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে সরকার যে সময়সীমার মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে চায়, তাতে এনসিপির আপত্তির কোনো জায়গা নেই। তবে নির্বাচনের আগেই সরকারকে মাঠপ্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে।

জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির নেতারা আরও আগে থেকেই দেশব্যাপী নানা সভা-সমাবেশের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে তাঁদের নিজ নিজ দলের নির্বাচনি প্রচারণা এবং ভোট চাওয়া শুরু করেছেন। ফলে দেশে এখন পুরো মাত্রা পেতে চলেছে জাতীয় নির্বাচনের আমেজ। নির্বাচনের স্বস্তির হাওয়া বইছে সর্বত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

ভারতে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ
ভারতে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ

পূর্ব-পশ্চিম

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার, ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার, ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত
রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর