শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৬, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

জবানবন্দিতে আবু সাঈদের পোস্টমর্টেম করা চিকিৎসক

বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সময় রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছিল ছররা গুলির আঘাত। কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়। মামলার হুমকির পাশাপাশি প্রলোভন দেখানো হয় সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিংবা কক্সবাজার ভ্রমণের। চারবার পরিবর্তন করে শেষে পঞ্চমবারে রিপোর্ট জমা দিই। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে কথাগুলো বলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজিবুল ইসলাম।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এ তিনি প্রসিকিউশনের ১৮তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি তুলে ধরেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনি সাক্ষ্য দেন। এর আগে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী একই হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিকেল বিভাগের অফিস সহকারী গিয়াস উদ্দিন এবং পরে কুষ্টিয়ার সাংবাদিক শরীফুল ইসলাম জবানবন্দি দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে। পরে এ মামলার পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন সাক্ষীদের জেরা করেন। মামলার একমাত্র গ্রেপ্তারকৃত সাক্ষী ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আসামির কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

এ দিন প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রাজিবুল ইসলাম তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহত আবু সাঈদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করি। তার বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছররা গুলির আঘাত দেখতে পাই। যথা নিয়মে আবু সাঈদের শরীরে পিলেট পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তে আবু সাঈদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে অনেক পিলেটবিদ্ধ হয়ে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন মর্মে আমি মতামত দিয়েছি। সেখানকার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ওই রিপোর্ট জমা দিতে যাই। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে রিপোর্ট গ্রহণ না করে পুনরায় রিপোর্ট তৈরি করতে বলেন। একই রিপোর্ট দ্বিতীয়বার ভাষাগত পরিবর্তন করে পেশ করি। কিন্তু সেটাও গ্রহণ করা হয়নি। এভাবে আমি তৃতীয় রিপোর্টও পেশ করি।’

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘চতুর্থবার রিপোর্ট দেওয়ার আগে ৩০ জুলাই রংপুর মেডিকেল কলেজের ভাইস প্রিন্সিপালের (মাহফুজুর রহমান) রুমে আমাকে ডেকে নেওয়া হয়। সে সময়ে ডিজিএফআই, সিটিএসবি, পুলিশের ডিসি ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি (রংপুর) ডাক্তার চন্দন উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় রুমের বাইরে অবস্থান করছিলেন ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা। তারা আমাকে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি মতামত দিয়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট তৈরি করতে চাপ দেন। তারা বলেন, তাদের মনমতো রিপোর্ট না হলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। তারা আরও বলেন, আপনার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্ট আছে। এ ছাড়া আমাকে সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ড ঘুরে আসার প্রলোভন দেখান তারা। তখন আমি বলি, আমার পাসপোর্ট নেই, তখন তারা আমাকে দুই সপ্তাহের জন্য কক্সবাজার ঘুরে আসতে বলেন, আমি বলি আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার দৃশ্য সারা বিশ্বে লাইভে সম্প্রচারিত হয়েছে। আমি যদি হেড ইনজুরিতে মৃত্যু হয়েছে মর্মে রিপোর্ট দিই, তাহলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের মানুষ ডাক্তার সমাজকে ঘৃণার চোখে দেখবে।’ ডাক্তার রাজিবুল তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘এরপর স্বাচিপের সভাপতি ডাক্তার চন্দন আমাকে বলেন, আবু সাঈদের লাশ নিয়ে ব্যবসা চলছে। নেত্রী (শেখ হাসিনা) এ ব্যাপারে কনসার্ন আছেন। পুলিশ যেভাবে রিপোর্ট চায় সেভাবে রিপোর্ট দিয়ে দাও। তোমার বিষয়টা আমরা দেখব। এত কিছুর পরও আমি আমার অবস্থান থেকে সরে আসি নাই। আমি কোনো হেড ইনজুরি পাইনি। সর্বশেষ চতুর্থবার আমার প্রদত্ত রিপোর্টে ইনজুরির বর্ণনা ঠিক করলেও গানশট ইনজুরির কথা উল্লেখ করিনি। পিলেট ইনজুরিসহ অন্যান্য বর্ণনা দিয়ে রিপোর্ট পেশ করি। তার পর তারা সেটি নিয়ে যায়।’

সাক্ষী বলেন, ‘আমাকে অনবরত হুমকি প্রদান করা সত্ত্বেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমি সত্য রিপোর্ট প্রদান করেছি। যে তিনটি রিপোর্ট পূর্বে ফেরত দেওয়া হয়েছিল, তা আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে পেরেছি।’ তিনি আবু সাঈদ হত্যার নির্দেশ প্রদানকারী, হত্যার সহায়তাকারীসহ জড়িত সবার বিচার চান।

আনন্দমিছিল শেষে ফেরার পথে হত্যা করা হয় দুজনকে : গতকাল প্রসিকিউশনের ১৯তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক ৩২ বছর বয়সি শরীফুল ইসলাম। তিনি তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ১৮ জুলাই কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস বিমান মোড় এলাকায় আন্দোলনের অংশ হিসেবে মিছিল করছিলাম। ওই সময় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হেলমেটধারীরা পুলিশি পাহারায় আমাদের ওপর হামলা করে। এরপর আমরা ওইদিন ওখানে আন্দোলন শেষ করে নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যাই। তারপর পুলিশ আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে আমাদের খুঁজতে থাকে। সেই সময় আমরা কেউ বাসায় থাকতে পারতাম না। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে আমাদের খোঁজ করত।’

তিনি জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৪ আগস্ট আন্দোলনের অংশ হিসেবে কুষ্টিয়া বড়বাজার রকশি গলি মোড়ে সমবেত হই। আমাদের লক্ষ্য ছিল মজমপুর গেটে গিয়ে আরও লোকজনের সঙ্গে একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ করব। সেখানে পৌঁছলে দেখি প্রায় ১০ হাজার মানুষ সমবেত হয়েছে। খবর পাই চৌড়হাস এলাকায় আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর পুলিশ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ আক্রমণ করেছে। তখন আমরা সেখানে যাই। আমাদের উপস্থিতি বেশি থাকায় আক্রমণকারীরা চলে যায়। তখন আমরা আবার মজমপুর গেটে ফেরত আসি। সেখানে পুলিশ সারা দিন গুলি করে। আমরা পিছু না হটলে পুলিশ বলে, তারা আর গুলি করবে না, আমাদের বাসায় চলে যেতে বলে। তখন আমরা যে যার মতো বাড়ি ফিরে যাই।’

জবানবন্দিতে তিনি আরও বলেন, ‘৫ আগস্ট রকশি গলি মোড়ে সকাল ৯টার দিকে আমরা সমবেত হই। তখন আমাদের সংখ্যা ছিল ৩০-৩৫ জন। ওই সময় আমাদের সঙ্গে সর্বস্তরের মানুষ যোগ দেয়। ওই সময় আমরা থানার মোড়ের দিকে এগোনোর সময় এন এস রোডে জেলা পরিষদের কাছে মৌবন রেস্টুরেন্টের সামনে উপস্থিত হলে এসআই মোস্তাফিজসহ ৮-১০ জন হেলমেটধারী আমাদের ওপর শটগান দিয়ে গুলি শুরু করে। ওই সময় আমার দুই হাতে গুলি লাগে। আমি তখন একটি মসজিদে আশ্রয় নিয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নিই। কিছুক্ষণ পর আবার আন্দোলন শুরু করার জন্য মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে মা-খালাসহ সবাইকে ডাকি।’

সাংবাদিক শরীফুল জবানবন্দিতে বলেন, ‘খবর পাই শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবে। ওই খবরটা আমি কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলি। তাকে বলি আমাদের ওপর গুলি করবেন না। তখন ওসি সাহেব হ্যান্ডমাইক দিয়ে আমাকে বলে ছাত্র-জনতাকে শান্ত করতে। ওই সময় এসআই মোস্তাফিজ আমাকে শটগান দিয়ে গুলি করতে থাকে। তখন আমাকে দুজন ছাত্র ডাকবাংলোর ভিতরে নেয়। পরে আমাকে চিকিৎসার জন্য তোফাজ্জল হেলথ সেন্টারে নিয়ে যায়। আমার দুই হাতে তিনবার অপারেশন হয়েছে। ৬২টা পিলেট বের করা হয়েছে। ডাক্তার জানিয়েছেন আমার শরীরে আরও ৫০০-এর অধিক পিলেট রয়েছে, যা বের করা সম্ভব নয়। এ সময় সাক্ষী তার বাম হাতের এক্সরে ফিল্ম ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। সাক্ষী শরীফুল জানান, ৫ আগস্ট দিনের বেলা কুষ্টিয়া শহরে ছয়জন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। একই দিন সন্ধ্যার পর আনন্দমিছিল করে ফেরার পথে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজন কুপিয়ে হত্যা করেছে আরও দুই ছাত্রকে।’

এ হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদেরসহ সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের দায়ী করে তাদের বিচার দাবি করেন সাক্ষী।

এই বিভাগের আরও খবর
উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা
উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা
গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর
স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থায় কান্না আসে
স্টেডিয়ামের করুণ অবস্থায় কান্না আসে
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিয়েছে ২৬ দল
ঐকমত্য কমিশনে মতামত দিয়েছে ২৬ দল
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
সর্বশেষ খবর
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে