শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৬, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

জবানবন্দিতে আবু সাঈদের পোস্টমর্টেম করা চিকিৎসক

বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বুলেট নয়, হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সময় রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছিল ছররা গুলির আঘাত। কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি লিখতে চাপ দেওয়া হয়। মামলার হুমকির পাশাপাশি প্রলোভন দেখানো হয় সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিংবা কক্সবাজার ভ্রমণের। চারবার পরিবর্তন করে শেষে পঞ্চমবারে রিপোর্ট জমা দিই। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে কথাগুলো বলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজিবুল ইসলাম।

বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এ তিনি প্রসিকিউশনের ১৮তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি তুলে ধরেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনি সাক্ষ্য দেন। এর আগে প্রসিকিউশনের ১৭তম সাক্ষী একই হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিকেল বিভাগের অফিস সহকারী গিয়াস উদ্দিন এবং পরে কুষ্টিয়ার সাংবাদিক শরীফুল ইসলাম জবানবন্দি দিয়েছেন ট্রাইব্যুনালে। পরে এ মামলার পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন সাক্ষীদের জেরা করেন। মামলার একমাত্র গ্রেপ্তারকৃত সাক্ষী ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আসামির কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

এ দিন প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রাজিবুল ইসলাম তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র আন্দোলন চলাকালে নিহত আবু সাঈদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করি। তার বুক ও পেট গুলিতে ঝাঁজরা হয়েছিল। তার গলা থেকে ঊরু পর্যন্ত ছররা গুলির আঘাত দেখতে পাই। যথা নিয়মে আবু সাঈদের শরীরে পিলেট পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তে আবু সাঈদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে অনেক পিলেটবিদ্ধ হয়ে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন মর্মে আমি মতামত দিয়েছি। সেখানকার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ওই রিপোর্ট জমা দিতে যাই। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে রিপোর্ট গ্রহণ না করে পুনরায় রিপোর্ট তৈরি করতে বলেন। একই রিপোর্ট দ্বিতীয়বার ভাষাগত পরিবর্তন করে পেশ করি। কিন্তু সেটাও গ্রহণ করা হয়নি। এভাবে আমি তৃতীয় রিপোর্টও পেশ করি।’

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘চতুর্থবার রিপোর্ট দেওয়ার আগে ৩০ জুলাই রংপুর মেডিকেল কলেজের ভাইস প্রিন্সিপালের (মাহফুজুর রহমান) রুমে আমাকে ডেকে নেওয়া হয়। সে সময়ে ডিজিএফআই, সিটিএসবি, পুলিশের ডিসি ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি (রংপুর) ডাক্তার চন্দন উপস্থিত ছিলেন। ওই সময় রুমের বাইরে অবস্থান করছিলেন ডিজিএফআই, এনএসআই ও পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা। তারা আমাকে বুলেট ইনজুরির পরিবর্তে হেড ইনজুরি মতামত দিয়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট তৈরি করতে চাপ দেন। তারা বলেন, তাদের মনমতো রিপোর্ট না হলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। তারা আরও বলেন, আপনার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্ট আছে। এ ছাড়া আমাকে সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ড ঘুরে আসার প্রলোভন দেখান তারা। তখন আমি বলি, আমার পাসপোর্ট নেই, তখন তারা আমাকে দুই সপ্তাহের জন্য কক্সবাজার ঘুরে আসতে বলেন, আমি বলি আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার দৃশ্য সারা বিশ্বে লাইভে সম্প্রচারিত হয়েছে। আমি যদি হেড ইনজুরিতে মৃত্যু হয়েছে মর্মে রিপোর্ট দিই, তাহলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের মানুষ ডাক্তার সমাজকে ঘৃণার চোখে দেখবে।’ ডাক্তার রাজিবুল তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘এরপর স্বাচিপের সভাপতি ডাক্তার চন্দন আমাকে বলেন, আবু সাঈদের লাশ নিয়ে ব্যবসা চলছে। নেত্রী (শেখ হাসিনা) এ ব্যাপারে কনসার্ন আছেন। পুলিশ যেভাবে রিপোর্ট চায় সেভাবে রিপোর্ট দিয়ে দাও। তোমার বিষয়টা আমরা দেখব। এত কিছুর পরও আমি আমার অবস্থান থেকে সরে আসি নাই। আমি কোনো হেড ইনজুরি পাইনি। সর্বশেষ চতুর্থবার আমার প্রদত্ত রিপোর্টে ইনজুরির বর্ণনা ঠিক করলেও গানশট ইনজুরির কথা উল্লেখ করিনি। পিলেট ইনজুরিসহ অন্যান্য বর্ণনা দিয়ে রিপোর্ট পেশ করি। তার পর তারা সেটি নিয়ে যায়।’

সাক্ষী বলেন, ‘আমাকে অনবরত হুমকি প্রদান করা সত্ত্বেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমি সত্য রিপোর্ট প্রদান করেছি। যে তিনটি রিপোর্ট পূর্বে ফেরত দেওয়া হয়েছিল, তা আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জমা দিতে পেরেছি।’ তিনি আবু সাঈদ হত্যার নির্দেশ প্রদানকারী, হত্যার সহায়তাকারীসহ জড়িত সবার বিচার চান।

আনন্দমিছিল শেষে ফেরার পথে হত্যা করা হয় দুজনকে : গতকাল প্রসিকিউশনের ১৯তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিক ৩২ বছর বয়সি শরীফুল ইসলাম। তিনি তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ১৮ জুলাই কুষ্টিয়া শহরের চৌড়হাস বিমান মোড় এলাকায় আন্দোলনের অংশ হিসেবে মিছিল করছিলাম। ওই সময় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হেলমেটধারীরা পুলিশি পাহারায় আমাদের ওপর হামলা করে। এরপর আমরা ওইদিন ওখানে আন্দোলন শেষ করে নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যাই। তারপর পুলিশ আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করে আমাদের খুঁজতে থাকে। সেই সময় আমরা কেউ বাসায় থাকতে পারতাম না। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে আমাদের খোঁজ করত।’

তিনি জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৪ আগস্ট আন্দোলনের অংশ হিসেবে কুষ্টিয়া বড়বাজার রকশি গলি মোড়ে সমবেত হই। আমাদের লক্ষ্য ছিল মজমপুর গেটে গিয়ে আরও লোকজনের সঙ্গে একত্রিত হয়ে বিক্ষোভ করব। সেখানে পৌঁছলে দেখি প্রায় ১০ হাজার মানুষ সমবেত হয়েছে। খবর পাই চৌড়হাস এলাকায় আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর পুলিশ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ আক্রমণ করেছে। তখন আমরা সেখানে যাই। আমাদের উপস্থিতি বেশি থাকায় আক্রমণকারীরা চলে যায়। তখন আমরা আবার মজমপুর গেটে ফেরত আসি। সেখানে পুলিশ সারা দিন গুলি করে। আমরা পিছু না হটলে পুলিশ বলে, তারা আর গুলি করবে না, আমাদের বাসায় চলে যেতে বলে। তখন আমরা যে যার মতো বাড়ি ফিরে যাই।’

জবানবন্দিতে তিনি আরও বলেন, ‘৫ আগস্ট রকশি গলি মোড়ে সকাল ৯টার দিকে আমরা সমবেত হই। তখন আমাদের সংখ্যা ছিল ৩০-৩৫ জন। ওই সময় আমাদের সঙ্গে সর্বস্তরের মানুষ যোগ দেয়। ওই সময় আমরা থানার মোড়ের দিকে এগোনোর সময় এন এস রোডে জেলা পরিষদের কাছে মৌবন রেস্টুরেন্টের সামনে উপস্থিত হলে এসআই মোস্তাফিজসহ ৮-১০ জন হেলমেটধারী আমাদের ওপর শটগান দিয়ে গুলি শুরু করে। ওই সময় আমার দুই হাতে গুলি লাগে। আমি তখন একটি মসজিদে আশ্রয় নিয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নিই। কিছুক্ষণ পর আবার আন্দোলন শুরু করার জন্য মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে মা-খালাসহ সবাইকে ডাকি।’

সাংবাদিক শরীফুল জবানবন্দিতে বলেন, ‘খবর পাই শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবে। ওই খবরটা আমি কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে বলি। তাকে বলি আমাদের ওপর গুলি করবেন না। তখন ওসি সাহেব হ্যান্ডমাইক দিয়ে আমাকে বলে ছাত্র-জনতাকে শান্ত করতে। ওই সময় এসআই মোস্তাফিজ আমাকে শটগান দিয়ে গুলি করতে থাকে। তখন আমাকে দুজন ছাত্র ডাকবাংলোর ভিতরে নেয়। পরে আমাকে চিকিৎসার জন্য তোফাজ্জল হেলথ সেন্টারে নিয়ে যায়। আমার দুই হাতে তিনবার অপারেশন হয়েছে। ৬২টা পিলেট বের করা হয়েছে। ডাক্তার জানিয়েছেন আমার শরীরে আরও ৫০০-এর অধিক পিলেট রয়েছে, যা বের করা সম্ভব নয়। এ সময় সাক্ষী তার বাম হাতের এক্সরে ফিল্ম ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। সাক্ষী শরীফুল জানান, ৫ আগস্ট দিনের বেলা কুষ্টিয়া শহরে ছয়জন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। একই দিন সন্ধ্যার পর আনন্দমিছিল করে ফেরার পথে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজন কুপিয়ে হত্যা করেছে আরও দুই ছাত্রকে।’

এ হত্যাকাণ্ডের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদেরসহ সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের দায়ী করে তাদের বিচার দাবি করেন সাক্ষী।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
আমার কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই

নগর জীবন