শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৪, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

চিকিৎসকের জবানবন্দি

অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ৪৯৩ জন এক চোখ এবং ১১ জন দুই চোখ চিরতরে হারিয়েছেন। দুই চোখেই দৃষ্টিস্বল্পতায় ভুগছেন ২৮ জন এবং এক চোখে দৃষ্টিস্বল্পতায় ভুগছেন ৪৭ জন। গতকাল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে এসব তথ্য তুলে ধরেন হাসপাতালটির রেটিনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. জাকিয়া সুলতানা নীলা। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের ২১তম সাক্ষী হিসেবে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ তিনি জবানবন্দি দেন। গতকাল প্রসিকিউশনের ২০তম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন একই হাসপাতালের পরিচালক ডা. খায়ের আহমেদ চৌধুরী। এ ছাড়া এদিন প্রসিকিউশনের ২২তম সাক্ষী হিসেবে জুলাই আন্দোলনে নিহত মারুফ হোসেনের বাবা ফুচকা ও চটপটি বিক্রেতা মো. ইদ্রিস, ২৩তম সাক্ষী হিসেবে লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী আমেনা আক্তার এবং প্রসিকিউশনের ২৪তম সাক্ষী হিসেবে কুমিল্লার দেবিদ্বারে গুলিতে নিহত বাসচালক আবদুর রাজ্জাকের মা হাসনে আরা বেগম তাঁর জবানবন্দি দেন ট্রাইব্যুনালে। পরে এই মামলার পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন সাক্ষীদের জেরা করেন। মামলার একমাত্র গ্রেপ্তার সাক্ষী ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামির কাঠকড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

এদিন প্রসিকিউশনের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামীম, বিএম সুলতান মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আরও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

১৮ জুলাই ছিল রক্তাক্ত দিন : ডা. জাকিয়া সুলতানা নীলা তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৭ জুলাই থেকে আমাদের হাসপাতালে রোগী আসা শুরু হয়। ওই দিন আমরা পিলেটবিদ্ধ পাঁচজন রোগী পেয়েছিলাম। ১৮ জুলাই ছিল একটি রক্তস্নাত দিন। ওই দিন দুপুরের দিকে আমার কাছে খবর আসে হাসপাতালে অনেক আহত রোগী এসেছে। প্রায় ১০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়। এর বাইরে আনুমানিক আরও ১০০ রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে আমি জরুরি বিভাগে এসে একটি ভয়াবহ চিত্র দেখতে পাই।’

তিনি বলেন, ‘যারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছিল তাদের বয়স ১৪ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। তাদের কেউ কেউ এক হাত দিয়ে এক চোখ, দুই হাত দিয়ে দুই চোখ ধরে ছিল। ওই দিন রাত ৯টায় আমরা ১০টা টেবিলে অপারেশন করতে থাকি। ১৯ জুলাই প্রায় একই চিত্র দেখতে পাই। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ১০টা টেবিলে অস্ত্রোপচার চলতে থাকে। আমাদের হাসপাতালে যারা চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন তাদের অধিকাংশ পিলেট ও বুলেট দ্বারা আহত হন। অধিকাংশ রোগীর কর্নিয়া ছিদ্র হয়ে গেছে, তাদের চোখের ভিতরের সাদা অংশ ছিদ্র হয়ে যায়, অনেকের চোখ ফেটে গিয়েছিল। চোখের রেটিনায় আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। ৪, ৫ ও ৬ আগস্ট আমরা অসংখ্য রোগী গ্রহণ করি তাদের চোখে অপারেশন করা হয়।’ তিনি বলেন, ‘ওই সময় রোগীরা ভীতসন্ত্রস্ত ছিল। নিরাপত্তার কারণে অনেক রোগী তাদের নাম-ঠিকানা গোপন করে ছদ্মনাম দিয়েছে। মোবাইল নাম্বার ভুল দিয়েছে, তাদের পরিচয় ভুল দিয়েছে।’

রামপুরা ব্রিজের ওপর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায় মারুফ : নিহত মারুফ হোসেনের বাবা ফুচকা ও চটপটি বিক্রেতা মো. ইদ্রিস জবানবন্দিতে বলেন, ‘আমার ছেলে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। সময় পেলেই গ্রাম থেকে ঢাকায় এসে আমাকে সহযোগিতা করত। ১৯ জুলাই সকাল সাড়ে ৯টায় আমার ছেলে মারুফ আন্দোলনের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। তার সঙ্গে ছিল তার মামা ফয়সাল। জুমার নামাজের পর তারা বাসায় ফিরে এলে একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া করি। পরে সাড়ে ৩টায় আবার বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তার মামা আমাকে ফোন করে জানায় যে রামপুরা ব্রিজের ওপর থেকে পুলিশ, বিজিবি ও ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি করছে। পৌনে ৬টার দিকে ফোন করে জানায় মারুফ গুলিবিদ্ধ হয়েছে বাড্ডা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন তাকে এএমজেড হাসপাতালে নিয়ে যায়।’

জবানবন্দিতে ইদ্রিস বলেন, ‘মারুফের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকা মেডিকেলে নিতে বলে সেখানকার ডাক্তাররা। পথে রামপুরা ব্রিজের ওপর আওয়ামী লীগ, পুলিশ, বিজিবি মিলে আমার ছেলেকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি আটকায়। তখন মারুফের শরীরে অক্সিজেন লাগানো ছিল, সে বেঁচে ছিল। ১৫-২০ মিনিট ধরে রেখে পুলিশ জানায় সে মারা গেছে, তাকে হাসপাতালে নেওয়ার দরকার নেই। আমার ছেলের গুলিবিদ্ধ স্থানটি তখন গামছা দিয়ে প্যাঁছানো ছিল। পুলিশ রাইফেলের বাঁট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে দেখে। তখন আমাদের ছেলে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল।’ তিনি বলেন, ‘সেখান থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয় ছেলেকে। এরপর ৭টা ২০ মিনিটের দিকে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

জবানবন্দিতে ইদ্রিস আরও বলেন, ‘ছেলের লাশ নিয়ে যেতে চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পোস্টমর্টেম ছাড়া দিতে চায়নি। দুই দিন পর ২১ জুলাই পোস্টমর্টেম করে আমার ছেলের লাশ হস্তান্তর করে। পুলিশি বাধার কারণে ছেলের লাশের পোস্টমর্টেম করতে দেরি হয়েছে। বাড্ডা থানার ওসি তার এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেনি বলে অস্বীকার করেন। পূর্ব বাড্ডার কবরস্থানে ছেলের লাশ দাফন করা হয়।’ ছেলের হত্যাকাণ্ডের জন্য নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান কামাল, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, স্থানীয় এমপি ওয়াকিল উদ্দিন এবং মাঠে থাকা কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম ও বিজিবির রেদোয়ানের বিচার চান এই সাক্ষী।

ছাত্রলীগের গুলিতে মারা যায় আফনান : লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী ২০ বছর বয়সি আমেনা আক্তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ২৯ জুলাই সকাল ১০টার দিতে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের সামনে বাগবাড়ি মোড়ে সমবেত হই। ওই সময় ওখানে পুলিশ ও যুবলীগের লোকজন আমাদের ওপর হামলা করে। আমরা সেখান থেকে চলে যেতে বাধ্য হই।’

তিনি বলেন, ‘এরপর ৪ আগস্ট সকাল ৯টার দিকে বাগবাড়ি মোড়ে সমবেত হয়ে ৯টার সময় ঝুমুর চত্বরে আসি। ওখানে আসার পর ১২টা পর্যন্ত আমরা মিছিল করি। ওই সময় মাদাম ব্রিজ এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের ১২০-১৩০ জন সশস্ত্র অবস্থায় আমাদের ওপর হামলা করে। তারা গুলি করতে করতে আমাদের দিকে এগিয়ে আসে। তখন আমরা ৩০-৪০ জন মাদাম ব্রিজের দিকে এগিয়ে যাই।

ওখানে যাওয়ার পর বিপরীত দিক থেকে ছাত্রলীগের লোকজনের গুলিতে একজন ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়ে যায়। পরে জেনেছি তার নাম ছাদ আল আফনান। আফনান সেখানেই মারা যায়।’

সাক্ষী তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘ওই সময় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আমাকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে মারপিঠ করতে থাকে। অজ্ঞাতনামা দুজন আন্দোলনকারী আমাকে উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমি সেখানে দুই দিন চিকিৎসাধীন ছিলাম। পরে আমি বাড়ি গিয়ে শুনেছি ৪ আগস্ট আরও ৪ থেকে ৫ জন শহীদ হয়েছে। ২০০-এর বেশি আহত হয়েছে।’

এ ঘটনার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনসহ দায়ী ব্যক্তিদের বিচার চান এই সাক্ষী।

হাসিনার ফাঁসি চাই বললেন সাক্ষী : কুমিল্লার দেবিদ্বারে গুলিতে নিহত বাসচালক আবদুর রাজ্জাকের মা ৫৫ বছর বয়সি হাসনে আরা বেগম তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘গত বছর ৪ আগস্ট সকালে আমার ছেলে রাজ্জাক নাশতা খেয়ে আন্দোলনে যায়। বেলা দেড়টার দিকে আমরা খবর পাই আমার ছেলে আহত হয়েছে দেবিদ্বার থানার বানিয়াপাড়া আজগত আলী স্কুলের কাছে। তারপর আমি সেখানে যাই। গিয়ে দেখি দুইজন মহিলা কাঁদছে। রাস্তার ওপর অনেক রক্ত পড়ে ছিল। পরে আমি সেখান থেকে দেবিদ্বার উপজেলা হাসপাতালে গিয়ে আমার ছেলের বউ ও আমার মেয়েকে দেখতে পাই। আমার ছেলেকে একনজর দেখি। তখন উপস্থিত লোকজন বলে আমার ছেলে মারা গেছে। আমি তখন অজ্ঞান হয়ে যাই। আমার ছেলের বউ ও মেয়ে আমাকে বাড়িতে নিয়ে যায়।’

জবানবন্দিতে সাক্ষী বলেন, ‘রাত ৯টার দিকে নয়ন দারোগা আমাকে ফোন দিয়ে থানায় ডেকে নিয়ে পোস্টমর্টেম করতে হবে বলে একটি কাগজে স্বাক্ষর নেয়। সেখানে আওয়ামী লীগের নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সরকার আমাকে বলে নগদ সাত লাখ টাকা দিয়ে দিচ্ছি, দুইটা দোকান দিচ্ছি, ছেলের বউ নিয়ে বেঁচে থাকতে পারবে। মামলা করার দরকার নেই। আমি টাকা নিই নাই।’

তিনি বলেন, ‘পরদিন বেলা ১২টার দিকে আমার ছেলের লাশ পোস্টমর্টেম করে বাড়িতে নিয়ে আসে। ওই দিনই জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে আমার ছেলের লাশ দাফন করি। মোবাইলে দেখেছি হাসিনা লোক দিয়ে আমার ছেলেকে মেরেছে। নৌকা পার্টির লোক সালাউদ্দিন আমার ছেলেকে গুলি করেছে। অন্যান্যরা আমার ছেলেকে কুপিয়েছে। আমার ছেলে হত্যার জন্য শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

১১ মিনিট আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু
বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

তোয়ালে কথন
তোয়ালে কথন

রকমারি লাইফ স্টাইল

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা