শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

সুস্থ ও অসুস্থ অবস্থায় রোজা

অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
সুস্থ ও অসুস্থ অবস্থায় রোজা

শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে পবিত্র রমজান মাস। ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ রমজানের রোজা। শুধু আত্মশুদ্ধিরই নয়, এ মাস আত্মনিয়ন্ত্রণেরও। রোজার অন্যতম লক্ষ্য মানুষের স্বাস্থ্যগত উন্নতি সাধন। রোজা রাখলে অনেকে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় করেন, কিন্তু প্রকৃত পক্ষে রোজায় কারও স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে গেছে বা রোজা রেখে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় কাতর হয়ে কারও মৃত্যু হয়েছে এমন কোনো ঘটনার কথা শোনা যায়নি। রোজা কষ্টকর ইবাদত এবং রোজার দ্বারা শরীরে চাপ পড়ে বলে অনেকেই রোজা ছেড়ে দেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে শরিয়তের বিধান অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া রোজা পরিত্যাগ করা সম্পূর্ণ অনুচিত। সুস্থ ব্যক্তি তো বটেই, অনেক অসুস্থ ব্যক্তিরও রোজা ছেড়ে দেওয়া উচিত হবে না।

রমজান মাসে রোজা রাখা সম্পর্কে আল্লাহর নির্দেশ ‘যে ব্যক্তি রোজার মাসটি পাবে, তারই কর্তব্য হচ্ছে রোজা রাখা’ (সুরা বাকারা-১৮৫)। অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সিয়াম নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনের। তোমাদের মধ্যে কেউ ব্যাধিগ্রস্ত হলে বা সফরে থাকলে, অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করে নিতে হবে। এটা যাদের অতিশয় কষ্ট দেয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদরা অর্থাৎ একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎ কাজ করে, এটা তার পক্ষে অধিক কল্যাণকর। আর সিয়াম পালন তথা রোজা রাখাই তোমাদের জন্য অধিকতর কল্যাণপ্রসূ যদি তোমরা জানতে। অতিশয় কষ্ট বলতে অতি বার্ধক্য চিরস্থায়ী রোগ যা অতীব কষ্টকর তার জন্য ওই মাসে রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে। পরে কাজা আদায় করলেই চলবে। রোজা রাখায় প্রাণনাশের আশঙ্কা আছে এ কথাটি কোনো আলেম এবং ইসলামী জ্ঞানসম্পন্ন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হতে হবে। গর্ভবতী নারীর যদি গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতির আশঙ্কা হয় অথবা স্তন্যদায়ী মা যদি রোজা দ্বারা তার নিজের বা তার স্তন্যপানকারী শিশুর ক্ষতির আশঙ্কা থাকে তবে সেও এই মাসে রোজা না রেখে পরে সুবিধামতো সময়ে কাজা আদায় করতে পারে।

অনেক রোগীই যে কোনো অবস্থায় রোজা রাখতে বদ্ধপরিকর। আবার অনেকেই নিজের মতো অজুহাত তৈরি করে রোজা না রাখার যুক্তি খোঁজেন। আসলে দীর্ঘস্থায়ী রোগেও রোজা রাখা সম্ভব। রোজার মাসে পেপটিক আলসার রোগীরা খালি পেটে থাকবেন, ডায়াবেটিস রোগীরা কীভাবে রোজা রেখে ইনসুলিন নেবেন, উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা কীভাবে দু’বেলা বা তিনবেলা ওষুধ সেবন করবেন এসব চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়েন। আবার কিছু সংখ্যক অসুস্থ ব্যক্তি এমনকি সুস্থ ব্যক্তিও দুর্বলতা এবং নানারকম দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনায় রোজা রাখতে গড়িমসি করেন। আসলে রোজা রাখলে শরীরে তেমন কোনো বিরূপ প্রভাব পড়ে না। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সুচিন্তিত অভিমত হলো, রোজা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি তো করেই না বরং শরীর ও মনের উন্নতি লাভের সহায়ক। পেপটিক আলসার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগী, বাতব্যথার রোগীও সরাসরি রোজায় উপকার পান। পেপটিক আলসারের কারণে অনেকেই রোজা ছেড়ে দেন। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, পেপটিক আলসারে রোজা বিশেষ উপকারী। মানুষের পেটই হলো সব কিছুর কেন্দ্রবিন্দু। পেট ঠিক থাকলে সব কিছু ঠিক থাকে। আর পেটে সমস্যা দেখা দিলে স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দেয়। 

সারা বছর একবার পেটের নিষ্কাশন প্রয়োজন। এক মাস সিয়াম পালন করলে উত্তম রূপে পেটের দূষিত ক্ষতিকর পদার্থের নিষ্কাশন ঘটে। পাকস্থলীতে এক ধরনের উপকারী জীবাণু খাদ্য হজমে সাহায্য করে। বছরের ১১ মাস এসব জীবাণু অনবরত খাদ্য হজমের কাজে লিপ্ত থাকার ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে। দীর্ঘ এক মাস রোজার ফলে এ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য জীবাণুগুলো বিশ্রাম পায়। বিশ্রামের ফলে এরা শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে বাকি ১১ মাস আবার খাদ্য হজমে ভালোভাবে সাহায্য করতে পারে। মানবদেহে চর্বি ও কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে হৃদরোগ, রক্তচাপ, বহুমূত্র রোগসহ নানা জটিল রোগের সৃষ্টি হয়। রোজা চর্বি বা কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে নিরাপদ রাখে। রোজা মস্তিষ্কের কার্যক্রম সুষমভাবে পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অধিক খাদ্যগ্রহণে শরীরের ওপর যেমন চাপ বৃদ্ধি পায় তেমনি এই চাপ মস্তিষ্কের ওপরও পড়ে। এজন্যই বলা হয় ক্ষুধার্ত উদর জ্ঞানের আধার। রোজায় শরীরের প্রোটিন, ফ্যাট ও শর্করা স্বয়ং পরিচালিত হয়। গুরুত্বপূর্ণ কোষগুলো পুষ্টি পায়। ফলে শরীরে উৎপন্ন উৎসেচকগুলো বিভিন্ন কোষে ছড়িয়ে পড়ে। এটি হচ্ছে শরীর বিক্রিয়ার এক স্বাভাবিক পদ্ধতি। রোজা এ পদ্ধতিকে সহজ, সাবলীল ও গতিময় করে। রোজায় শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিনের মাত্রা কমে যায়।

রোজা অবস্থায় কিডনি ও লিভার বিশ্রাম পায়। কিডনির মাধ্যমে শরীরে প্রতি মিনিটে ১ থেকে ৩ লিটার রক্ত সঞ্চালিত হয়। অপ্রয়োজনীয় পদার্থগুলো প্রস্রাবের সঙ্গে নির্গমন হয়। সুস্থ রোগীর লিভার আরও সুষ্ঠুভাবে কার্যক্ষম হয়। তবে লিভারে বা কিডনিতে আক্রান্ত রোগীরা রোজা রাখার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। যারা ধূমপান ও নেশাজাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করেন, রোজায় এগুলো পরিহার করার সুবর্ণ সুযোগ। এর ফলে অনেক রোগ যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ ও স্ট্রোকসহ বহু জটিল রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তার দৈহিক গঠন প্রকৃতি ও স্থিতিশীলতায় অবদান রাখে। কিন্তু এর কাজের একটি সীমাবদ্ধতা আছে। সাধারণত সারাবছর এগুলো ন্যূনতম বিশ্রামের সুযোগও পায় না। কিন্তু রোজায় শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দৈনিক প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পায়। ফলে পরবর্তী সময়ে এগুলো আরও শক্তি নিয়ে সুন্দরভাবে মানবদেহে কাজ করতে পারে। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সুস্থতার পাশাপাশি রোজায় মানসিক শক্তি, স্মরণশক্তি, দৃষ্টিশক্তি, আধ্যাত্মিক শক্তিসহ সবকিছুই বৃদ্ধি পায়। এছাড়া জেনে রাখা ভাল, শরীরে রোগ নিরাময়ের যতগুলো প্রতিকার এবং প্রতিষেধক রয়েছে, রোজা তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ। 

মূলত এজন্যই রমজান মাসে হাসপাতাল ও প্রাইভেট চেম্বারে রোগীর উপস্থিতি তুলনামূলক কম হয়। সব মিলিয়ে রোজা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তো নয়ই বরং খুবই উপকারী। আসলে রোজা কিন্তু শুধু উপবাস নয় এটি হলো প্রার্থনা যা মনের কালিমা দূর করে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ জরা আর ক্লান্তি হয় বিলীন। মাহাত্ম্য অর্জনে, আত্মার প্রশান্তি মেটাতে এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটাতে তাই যথাশুদ্ধভাবে রোজা যেন নষ্ট না হয়, ছুটে না যায় যেন একটি রোজাও সেদিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা খুবই জরুরি। তাই অবহেলা না করে রমজান মাস নিয়ে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়