শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০ আপডেট:

লিবিয়াতেও কি ‘সিরিয়ার খেলা’ খেলছেন পুতিন আর এরদোয়ান?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়াতেও কি ‘সিরিয়ার খেলা’ খেলছেন পুতিন আর এরদোয়ান?

লিবিয়ায় সম্প্রতি বিদ্রোহী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনীকে যেভাবে হটিয়ে দিয়েছে ত্রিপোলির সরকারের বাহিনী – তাতে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে যে দেশটির ভবিষ্যৎ ঘটনাপ্রবাহের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্তা হয়ে উঠতে চলেছেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন ও তুরস্কের রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান – ঠিক যেমনটা ঘটেছে সিরিয়ায়।

২০১১ সালে লিবিয়ার শাসক কর্নেল গাদাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হবার পর দেশটির রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে পড়েছে, চলছে গৃহযুদ্ধ – যাতে জড়িয়ে পড়েছে বিদেশি শক্তিগুলোও।

ত্রিপোলিতে জাতিসংঘ সমর্থিত প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল-সেরাজের সরকার ক্ষমতাসীন কিন্তু তাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে লিবিয়ার নানা অংশ নিয়ন্ত্রণকারী বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর।

গত বছর থেকেই লিবিয়ার পূর্বাংশ নিয়ন্ত্রণকারী সামরিক নেতা জেনারেল খলিফা হাফতার চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন ত্রিপোলি দখল করার – কিন্তু তার বাহিনী এখন ত্রিপোলির সরকারের আক্রমণের মুখে পিছু হটছে।

ত্রিপোলি সরকারের সমর্থনে এখন সেনা সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক এবং এই সৈন্যদের মধ্যে আছে সিরিয়ার তুরস্ক-সমর্থিত বাহিনীর যোদ্ধারা ।

অন্যদিকে, জেনারেল হাফতারের বাহিনীতে আছে কয়েক হাজার রুশ ভাড়াটে সৈন্য।

অবশ্য এর অর্থ এই নয় যে দেশটির বেসামরিক জনগণ আগামীতে একটা শান্তিপূর্ণ সময় প্রত্যাশা করতে পারে।

একসময় মনে হচ্ছিল লিবিয়ার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল

অথচ এমনকি কর্নেল গাদাফির পতনের পরও একটা সময় পর্যন্ত মনে হচ্ছিল - দেশটির সামনে সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।

তেল এবং গ্যাস সম্পদে সমৃদ্ধ লিবিয়া। পর্যটকদের জন্যও দেশটি হতে পারতো আকর্ষণীয় গন্তব্য। লিবিয়ার আছে ২০০০ কিলোমিটার ভূমধ্যসাগরতীবর্তী সৈকত।

সেখানে রোমান যুগের এমন সব পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন আছে – যা ইতালির সমকক্ষ বলে দাবি করা চলে।

জ্বালানি সমৃদ্ধ দেশটির পক্ষে তার নাগরিকদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও উন্নত জীবনযাত্রার মান নিশ্চিত করা অসম্ভব নয়।

কিন্তু এখন তাদের এগুলো কিছুই নেই, নেই জীবনের নিরাপত্তাও। কোভিড-১৯ সংক্রমণের মধ্যে দেশটির হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোর বেশির ভাগই ধ্বংস হয়ে গেছে।

পশ্চিম লিবিয়ার ২ লাখ লোক ইতিমধ্যেই তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে।

লিবিয়ার শহরগুলো এখন এক একটি নগররাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। বিদ্রোহী মিলিশিয়ারা যারা গাদাফির শাসকচক্রকে মোকাবিলা করেছিল – তারা তার পতনের পর ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছে।

তাদের প্রত্যেকের নিজস্ব এজেন্ডা আছে, তারা অস্ত্র সমর্পণ করবে না।

জাতিসংঘের উদ্যোগে কূটনীতিকরা চেষ্টা করেছেন তাদের মধ্যে সংলাপ ও মৈত্রী প্রতিষ্ঠার – কিন্তু তা সফল হয়নি।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের হানান সালেহ বলছেন, গৃহযুদ্ধরত সব পক্ষই বেসামরিক মানুষদের প্রতি একই রকম নির্মম আচরণ করেছে, তবে বিশেষ করে খলিফা হাফতারের বাহিনী এমন সব অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে যা যুদ্ধাপরাধ বলেও বিবেচিত হতে পারে।

বিদেশি শক্তিগুলো লিবিয়ায় জড়িয়ে পড়েছে

লিবিয়ার দ্বিতীয় প্রধান শহর বেনগাজির ইসলামি উগ্রপন্থীদের তাড়িয়ে জেনারেল খলিফা হাফতারের উত্থান ঘটে ২০১৪ সালে।

জেনারেল হাফতার লিবিয়ায় সুপরিচিত কর্নেল গাদাফির সাথে তার বৈরিতার জন্য।

তিনি নির্বাসিত হিসেবে অনেক বছর আমেরিকা ভার্জিনিয়ার ল্যাংলিতে কাটিয়েছেন। এই শহরেই মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএর প্রধান দফতর।

এখানে বসেই গাদাফির পতনের ছক আঁটতেন জেনারেল হাফতার।

এখন তিনি বেনগাজির নিয়ন্ত্রক এবং ত্রিপোলিতে অভিযান চালিয়ে তিনি চেয়েছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ফায়েজ আল সেরাজের সরকারকে উৎখাত করে লিবিয়াকে আবার এক রাষ্ট্রে পরিণত করতে।

তখন থেকেই এটা স্পষ্ট ছিল যে এখানে বিদেশি শক্তি জড়িয়ে পড়বে।

বিদেশি শক্তিগুলো কী চায়?

নিয়ন্ত্রণকামীদের কাছে লিবিয়া এক আকর্ষণীয় দেশ।

জনসংখ্যা ৭০ লাখেরও কম, কিন্তু আফ্রিকার সবচেয়ে বড় তেল-গ্যাসের রিজার্ভ আছে এখানে।

এর অবস্থান ইউরোপের ঠিক উল্টো দিকেই। এখানকার হাইড্রোকার্বন ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে সরাসরি রফতানি হতে পারে।

অন্যদিকে উপসাগরীয় এলাকার প্রতিদ্বন্দ্বী তেল-গ্যাস উৎপাদকদের জাহাজগুলোকে আসতে হয় বিপজ্জনক সমুদ্রপথ দিয়ে।

প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল সেরাজকে সমর্থন করছে তুরস্ক, কাতার ও ইতালি।

জেনারেল হাফতারকে সমর্থন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান, মিশর, রাশিয়া এবং ফ্রান্স।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য একেক সময় একের রকম রাজনৈতিক সংকেত দিয়েছে। কখনো সেরাজ, কখনো জেনারেল হাফতারকে উৎসাহ দিয়েছে। আবার যখন নাগালে পেয়েছে তখন ইসলামি উগ্রপন্থীদের ওপর বোমা হামলা চালিয়েছে।

এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভয়, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন হয়তো লিবিয়ায় নিজের প্রভাব কায়েম করবেন, ঠিক যেভাবে তিনি সিরিয়ায় করেছেন।

লিবিয়ার সাথে সিরিয়ার অনেক মিল দেখা যাচ্ছে

লিবিয়ার যুদ্ধের সাথে সিরিয়ার অনেক মিল দেখা যাচ্ছে।

সিরিয়ায় যেমন, ঠিক তেমনি লিবিয়ারও ভবিষ্যৎ ভাগ্যের নিয়ন্তা হয়ে উঠছেন সেই একই বিদেশি নেতারা।

অনেক দিক থেকেই সিরিয়ার প্রক্সি যুদ্ধের ধারাবাহিকতাতেই যেন চলছে লিবিয়ার যুদ্ধ।

তুরস্ক এবং রাশিয়া – দু পক্ষই লিবিয়ায় নিয়ে গেছে সিরিয়ান মিলিশিয়াদের – যারা নিজেদের দেশের এক দশকব্যাপী গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দক্ষ যোদ্ধা হয়ে উঠেছে।

এটা হতেই পারে যে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় করা চুক্তিগুলোরই একটা সংস্করণ লিবিয়ার ওপর প্রয়োগ করছেন।

জেনারেল হাফতারের পক্ষে যে রাশিয়ান ভাড়াটে সৈন্যরা যুদ্ধ করছে তারা এসেছে ওয়াগনার গোষ্ঠী নামে একটি সংগঠন থেকে।

এটি চালান প্রেসিডেন্ট পুতিনের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন। এই ওয়াগনার গ্রুপের যোদ্ধাদেরকে সিরিয়াতেো ব্যবহার করা হয়েছে।

এটা লক্ষ্য করার বিষয় যে ত্রিপোলি থেকে রাশিয়ানদের প্রত্যাহার করে নেবার সময় তুরস্ক তাদের সামরিক ড্রোনগুলো ব্যবহার করে তাদের হয়রানি করেনি। তা ছাড়া রাশিয়ানরা লিবিয়াতে উন্নত প্রযুক্তির যুদ্ধবিমানও লিবিয়ায় নিয়ে গেছে।

পরবর্তী বড় যুদ্ধ তাহলে কী?

প্রেসিডেন্ট পুতিন ও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান হয়তো জেনারেল হাফতারের ত্রিপোলি অভিযান বন্ধ করতে রাজি হয়েছেন – যাতে তারা যুদ্ধ থেকে পাওয়া সুবিধাগুলো নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিতে পারেন।

লিবিয়ার ভেঙে পড়া নিয়ে একটি বই লিখেছেন জার্মান শিক্ষাবিদ ওলফ্রাম লাশার ।

তিনি বলছেন, হয়তো দুটি বিদেশি শক্তি লিবিয়ায় নিজ নিজ প্রভাব বলয়ের সীমারেখা চিহ্নিত করে নিয়েছে। এমনও হতে পারে যে এই ব্যবস্থাটা হয়তো দীর্ঘদিন জারি থাকবে।

তবে লিবিয়ায় সক্রিয় অন্য বিদেশী শক্তিগুলো এবং লিবিয়ার জনগণ এটা মেনে নেবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে।

হয়তো ত্রিপোলি থেকে ৫৫ মাইল দূরের তারহুনা শহরটি নিয়েই হতে পারে পরবর্তী বড় যুদ্ধ।

পশ্চিম দিকের এই শহরটি জেনারেল হাফতারের ঘাঁটি, এবং এটি নিয়ন্ত্রণ করে আল-কানিয়াত নামে একটি মিলিশিয়া গোষ্ঠী যা প্রধানত গাদাফি সরকারের অনুগতদের নিয়ে গড়া।

এ মুহূর্তে ত্রিপোলি সরকারের অনুগত বাহিনী তারহুনার দিকে এগুচ্ছে – যারা একসময় ছিল গাদাফি সরকারের বিরোধী।

বোঝা যাচ্ছে, লিবিয়ার বিরামহীন গৃহযুদ্ধে গাদ্দাফির সমর্থকদের বিরুদ্ধে লড়াই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে
ডাকসু নির্বাচনের ফল মিলেছে পূর্বের জরিপের সঙ্গে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত
বান্দরবানের সুয়ালকের ইটভাটা থেকে অপহৃত ২ শ্রমিক মুক্ত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৮০৯

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু
সুন্দরবনে জিম্মি থাকা ৯ জেলে উদ্ধার, আটক দুই দস্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?
আট মাসে দিনাজপুরের এক উপজেলাতেই শতাধিক আত্মহত্যা, নেপথ্যে কী?

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্তিশালী করতে চীনে রফতানি বাড়ানো জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক
সিলেটে তিন মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক
বেনাপোল সীমান্তে ভারতে যাওয়ার সময় চার নারী-পুরুষ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১
সিরাজগঞ্জে প্রাইভেট কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়
টরন্টোতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে
সরকারের রোষানলে পরিবারসহ জন্মভূমি ছাড়লেন জোকোভিচ, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
রূপগঞ্জে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই
সাবেক সচিব কাজী মিরাজ আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা
অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা