শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৯, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০ আপডেট:

লিবিয়াতেও কি ‘সিরিয়ার খেলা’ খেলছেন পুতিন আর এরদোয়ান?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়াতেও কি ‘সিরিয়ার খেলা’ খেলছেন পুতিন আর এরদোয়ান?

লিবিয়ায় সম্প্রতি বিদ্রোহী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনীকে যেভাবে হটিয়ে দিয়েছে ত্রিপোলির সরকারের বাহিনী – তাতে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে যে দেশটির ভবিষ্যৎ ঘটনাপ্রবাহের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্তা হয়ে উঠতে চলেছেন রুশ নেতা ভ্লাদিমির পুতিন ও তুরস্কের রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান – ঠিক যেমনটা ঘটেছে সিরিয়ায়।

২০১১ সালে লিবিয়ার শাসক কর্নেল গাদাফি ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হবার পর দেশটির রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে পড়েছে, চলছে গৃহযুদ্ধ – যাতে জড়িয়ে পড়েছে বিদেশি শক্তিগুলোও।

ত্রিপোলিতে জাতিসংঘ সমর্থিত প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল-সেরাজের সরকার ক্ষমতাসীন কিন্তু তাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে লিবিয়ার নানা অংশ নিয়ন্ত্রণকারী বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর।

গত বছর থেকেই লিবিয়ার পূর্বাংশ নিয়ন্ত্রণকারী সামরিক নেতা জেনারেল খলিফা হাফতার চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন ত্রিপোলি দখল করার – কিন্তু তার বাহিনী এখন ত্রিপোলির সরকারের আক্রমণের মুখে পিছু হটছে।

ত্রিপোলি সরকারের সমর্থনে এখন সেনা সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক এবং এই সৈন্যদের মধ্যে আছে সিরিয়ার তুরস্ক-সমর্থিত বাহিনীর যোদ্ধারা ।

অন্যদিকে, জেনারেল হাফতারের বাহিনীতে আছে কয়েক হাজার রুশ ভাড়াটে সৈন্য।

অবশ্য এর অর্থ এই নয় যে দেশটির বেসামরিক জনগণ আগামীতে একটা শান্তিপূর্ণ সময় প্রত্যাশা করতে পারে।

একসময় মনে হচ্ছিল লিবিয়ার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল

অথচ এমনকি কর্নেল গাদাফির পতনের পরও একটা সময় পর্যন্ত মনে হচ্ছিল - দেশটির সামনে সুন্দর ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।

তেল এবং গ্যাস সম্পদে সমৃদ্ধ লিবিয়া। পর্যটকদের জন্যও দেশটি হতে পারতো আকর্ষণীয় গন্তব্য। লিবিয়ার আছে ২০০০ কিলোমিটার ভূমধ্যসাগরতীবর্তী সৈকত।

সেখানে রোমান যুগের এমন সব পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন আছে – যা ইতালির সমকক্ষ বলে দাবি করা চলে।

জ্বালানি সমৃদ্ধ দেশটির পক্ষে তার নাগরিকদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও উন্নত জীবনযাত্রার মান নিশ্চিত করা অসম্ভব নয়।

কিন্তু এখন তাদের এগুলো কিছুই নেই, নেই জীবনের নিরাপত্তাও। কোভিড-১৯ সংক্রমণের মধ্যে দেশটির হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোর বেশির ভাগই ধ্বংস হয়ে গেছে।

পশ্চিম লিবিয়ার ২ লাখ লোক ইতিমধ্যেই তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে।

লিবিয়ার শহরগুলো এখন এক একটি নগররাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। বিদ্রোহী মিলিশিয়ারা যারা গাদাফির শাসকচক্রকে মোকাবিলা করেছিল – তারা তার পতনের পর ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছে।

তাদের প্রত্যেকের নিজস্ব এজেন্ডা আছে, তারা অস্ত্র সমর্পণ করবে না।

জাতিসংঘের উদ্যোগে কূটনীতিকরা চেষ্টা করেছেন তাদের মধ্যে সংলাপ ও মৈত্রী প্রতিষ্ঠার – কিন্তু তা সফল হয়নি।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের হানান সালেহ বলছেন, গৃহযুদ্ধরত সব পক্ষই বেসামরিক মানুষদের প্রতি একই রকম নির্মম আচরণ করেছে, তবে বিশেষ করে খলিফা হাফতারের বাহিনী এমন সব অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে যা যুদ্ধাপরাধ বলেও বিবেচিত হতে পারে।

বিদেশি শক্তিগুলো লিবিয়ায় জড়িয়ে পড়েছে

লিবিয়ার দ্বিতীয় প্রধান শহর বেনগাজির ইসলামি উগ্রপন্থীদের তাড়িয়ে জেনারেল খলিফা হাফতারের উত্থান ঘটে ২০১৪ সালে।

জেনারেল হাফতার লিবিয়ায় সুপরিচিত কর্নেল গাদাফির সাথে তার বৈরিতার জন্য।

তিনি নির্বাসিত হিসেবে অনেক বছর আমেরিকা ভার্জিনিয়ার ল্যাংলিতে কাটিয়েছেন। এই শহরেই মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএর প্রধান দফতর।

এখানে বসেই গাদাফির পতনের ছক আঁটতেন জেনারেল হাফতার।

এখন তিনি বেনগাজির নিয়ন্ত্রক এবং ত্রিপোলিতে অভিযান চালিয়ে তিনি চেয়েছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ফায়েজ আল সেরাজের সরকারকে উৎখাত করে লিবিয়াকে আবার এক রাষ্ট্রে পরিণত করতে।

তখন থেকেই এটা স্পষ্ট ছিল যে এখানে বিদেশি শক্তি জড়িয়ে পড়বে।

বিদেশি শক্তিগুলো কী চায়?

নিয়ন্ত্রণকামীদের কাছে লিবিয়া এক আকর্ষণীয় দেশ।

জনসংখ্যা ৭০ লাখেরও কম, কিন্তু আফ্রিকার সবচেয়ে বড় তেল-গ্যাসের রিজার্ভ আছে এখানে।

এর অবস্থান ইউরোপের ঠিক উল্টো দিকেই। এখানকার হাইড্রোকার্বন ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে সরাসরি রফতানি হতে পারে।

অন্যদিকে উপসাগরীয় এলাকার প্রতিদ্বন্দ্বী তেল-গ্যাস উৎপাদকদের জাহাজগুলোকে আসতে হয় বিপজ্জনক সমুদ্রপথ দিয়ে।

প্রধানমন্ত্রী ফায়েজ আল সেরাজকে সমর্থন করছে তুরস্ক, কাতার ও ইতালি।

জেনারেল হাফতারকে সমর্থন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, জর্ডান, মিশর, রাশিয়া এবং ফ্রান্স।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য একেক সময় একের রকম রাজনৈতিক সংকেত দিয়েছে। কখনো সেরাজ, কখনো জেনারেল হাফতারকে উৎসাহ দিয়েছে। আবার যখন নাগালে পেয়েছে তখন ইসলামি উগ্রপন্থীদের ওপর বোমা হামলা চালিয়েছে।

এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভয়, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন হয়তো লিবিয়ায় নিজের প্রভাব কায়েম করবেন, ঠিক যেভাবে তিনি সিরিয়ায় করেছেন।

লিবিয়ার সাথে সিরিয়ার অনেক মিল দেখা যাচ্ছে

লিবিয়ার যুদ্ধের সাথে সিরিয়ার অনেক মিল দেখা যাচ্ছে।

সিরিয়ায় যেমন, ঠিক তেমনি লিবিয়ারও ভবিষ্যৎ ভাগ্যের নিয়ন্তা হয়ে উঠছেন সেই একই বিদেশি নেতারা।

অনেক দিক থেকেই সিরিয়ার প্রক্সি যুদ্ধের ধারাবাহিকতাতেই যেন চলছে লিবিয়ার যুদ্ধ।

তুরস্ক এবং রাশিয়া – দু পক্ষই লিবিয়ায় নিয়ে গেছে সিরিয়ান মিলিশিয়াদের – যারা নিজেদের দেশের এক দশকব্যাপী গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দক্ষ যোদ্ধা হয়ে উঠেছে।

এটা হতেই পারে যে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এবং রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় করা চুক্তিগুলোরই একটা সংস্করণ লিবিয়ার ওপর প্রয়োগ করছেন।

জেনারেল হাফতারের পক্ষে যে রাশিয়ান ভাড়াটে সৈন্যরা যুদ্ধ করছে তারা এসেছে ওয়াগনার গোষ্ঠী নামে একটি সংগঠন থেকে।

এটি চালান প্রেসিডেন্ট পুতিনের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন। এই ওয়াগনার গ্রুপের যোদ্ধাদেরকে সিরিয়াতেো ব্যবহার করা হয়েছে।

এটা লক্ষ্য করার বিষয় যে ত্রিপোলি থেকে রাশিয়ানদের প্রত্যাহার করে নেবার সময় তুরস্ক তাদের সামরিক ড্রোনগুলো ব্যবহার করে তাদের হয়রানি করেনি। তা ছাড়া রাশিয়ানরা লিবিয়াতে উন্নত প্রযুক্তির যুদ্ধবিমানও লিবিয়ায় নিয়ে গেছে।

পরবর্তী বড় যুদ্ধ তাহলে কী?

প্রেসিডেন্ট পুতিন ও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান হয়তো জেনারেল হাফতারের ত্রিপোলি অভিযান বন্ধ করতে রাজি হয়েছেন – যাতে তারা যুদ্ধ থেকে পাওয়া সুবিধাগুলো নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিতে পারেন।

লিবিয়ার ভেঙে পড়া নিয়ে একটি বই লিখেছেন জার্মান শিক্ষাবিদ ওলফ্রাম লাশার ।

তিনি বলছেন, হয়তো দুটি বিদেশি শক্তি লিবিয়ায় নিজ নিজ প্রভাব বলয়ের সীমারেখা চিহ্নিত করে নিয়েছে। এমনও হতে পারে যে এই ব্যবস্থাটা হয়তো দীর্ঘদিন জারি থাকবে।

তবে লিবিয়ায় সক্রিয় অন্য বিদেশী শক্তিগুলো এবং লিবিয়ার জনগণ এটা মেনে নেবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে।

হয়তো ত্রিপোলি থেকে ৫৫ মাইল দূরের তারহুনা শহরটি নিয়েই হতে পারে পরবর্তী বড় যুদ্ধ।

পশ্চিম দিকের এই শহরটি জেনারেল হাফতারের ঘাঁটি, এবং এটি নিয়ন্ত্রণ করে আল-কানিয়াত নামে একটি মিলিশিয়া গোষ্ঠী যা প্রধানত গাদাফি সরকারের অনুগতদের নিয়ে গড়া।

এ মুহূর্তে ত্রিপোলি সরকারের অনুগত বাহিনী তারহুনার দিকে এগুচ্ছে – যারা একসময় ছিল গাদাফি সরকারের বিরোধী।

বোঝা যাচ্ছে, লিবিয়ার বিরামহীন গৃহযুদ্ধে গাদ্দাফির সমর্থকদের বিরুদ্ধে লড়াই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
সর্বশেষ খবর
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

এই মাত্র | রাজনীতি

উত্তাল সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
উত্তাল সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট
মঙ্গলবার থেকে সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুয়াকাটা পৌরসভার বার্ষিক বাজেট ও ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ
জুলাই মাসের প্রথম ৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ১৫.৩৪ শতাংশ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক