শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৯, সোমবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২২

বিদ্যুৎ বিল না দিলে গুলি করে মারার হুমকি মিয়ানমারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যুৎ বিল না দিলে গুলি করে মারার হুমকি মিয়ানমারে

গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের সর্বময় ক্ষমতা দখল করে দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর থেকে সামরিক শাসনের প্রতিবাদে চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন মিয়ানমারের অসংখ্য মানুষ। সামরিক জান্তাকে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত রাখতে অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ বিল দেওয়াও বন্ধ করেছেন তারা।

জনসাধারণের এসব উদ্যোগ সামরিক শাসনের পতন ঘটাতে পারবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু সেনা অভ্যুত্থানের ১১ মাস পরে এসে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী টাকা আদায়ের জন্য এতটাই মরিয়া যে তারা এখন কঠোর পাওনাদারের মতো আচরণ করছে।

মিয়ানমারবাসীরা জানান, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইয়াঙ্গুন ও মান্ডালেসহ বিভিন্ন শহরে সৈন্যরা বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে হাজির হচ্ছে বিল উঠাতে। সেনাবাহিনীর এই মরিয়া আচরণের কারণও খুব সহজেই অনুমেয়। মিয়ানমারে প্রতিবাদ-ধর্মঘট ও অসহযোগ আন্দোলনকে রুখে দিতে ইতোমধ্যেই ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে সেনাবাহিনী। এবার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের জন্য হুমকিও যুক্ত হয়েছে এই তালিকায়।

অনলাইনে ভিন্টেজ জামাকাপড় বিক্রি করেন ২৪ বছর বয়সী কো সি থু অং। আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত ফেব্রুয়ারি থেকে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ছিল তার। কিন্তু ক্রিসমাসের দিন সৈন্যরা এসে তার বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেয়। দুদিন বিদ্যুতবিহীন থাকার পর বিল পরিশোধ করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না তার।

বিল পরিশোধের জন্য অপেক্ষারত আরও ৩০০ জনের লাইনে দাঁড়িয়ে অং বলেন, ‘বিদ্যুৎ না থাকলে আমি কাজ করতে পারবো না। কিন্তু আমাদের এই টাকাই গুলি-বন্দুক কিনতে ব্যবহৃত হবে এবং তা দিয়ে আমাদেরই মারা হবে ভেবে কষ্ট লাগছে।’

সকালে মাত্র ঘুম থেকে উঠেছিলেন মিয়ানমারের স্কুল শিক্ষক দাও থিদা পিওনি, আর তখনই বাইরে চার সৈন্যের বুটের আওয়াজ। দরজায় ঠকঠক শুনে বাইরে বেরিয়ে এলেন দাও থিদা; তার বিদ্যুৎ বিল বাকি ছিল। সৈন্যরা তাকে বললো দ্রুত সরকারি বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বিল পরিশোধ করে আসতে।

জবাবে দাও থিদা জানতে চাইলেন বিল না দিলে কী হবে? সঙ্গে সঙ্গে সৈন্যদের একজন তার দিকে বন্দুক তাক করে বললো, ‘তোমার কাছে যদি নিজের জীবনের চেয়ে টাকার মূল্য বেশি হয় তাহলে বিল দিও না!’ একথা শুনে আতঙ্কিত হয়ে ঘরের পোশাকেই বিদ্যুৎ অফিসে ছুটে যান এই শিক্ষিকা এবং বিল পরিশোধ করেন।

মিয়ানমারভিত্তিক অর্থনীতিবিদ ইউ হেইন মং বলেন, ‘গত ১০ মাসের ঘটনাবলি মিয়ানমারের গত ১০ বছরের অর্জনকে ধ্বংস করে দিয়েছে। একই সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচও অনেক বেড়ে গেছে। মাদক পাচার, অবৈধ কাঠের ব্যবসা এবং অর্থ পাচারসহ নানা বেআইনি ব্যবসার প্রসার ঘটেছে।’

তিনি জানান, বিদ্যুৎ বিল আদায়ের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়ায় সামরিক সরকারের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ আগের সরকারের চাইতে এক-তৃতীয়াংশ কমে গেছে।

সূত্র : দ্য নিউইয়র্ক টাইমস

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের
চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে উতরে গেলেন ইইউ প্রধান
পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে উতরে গেলেন ইইউ প্রধান
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিদেশ যাত্রীর গাড়িতে ডাকাতি, আহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ
ভূরুঙ্গামারীতে ভেজাল সার ধ্বংস করল কৃষি বিভাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি
শহীদ ও আহত জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি ও পুনর্বাসনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী
বগুড়ায় বাস্তব চিত্র প্রদর্শনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে
আরও ২-৩ দিন বৃষ্টি থাকতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!
দুর্দান্ত খেলেও লিড ধরে রাখতে পারলো না বাংলাদেশ!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ
নীলফামারীতে গাছের চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে
পিতা-মাতাকে হত্যা করে ঘরে পুঁতে রাখলো ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌনে ১২ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েডের টিকা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু
শুধু উত্তরাঞ্চল নয় তিস্তা নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ : দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন
চট্টগ্রামে বৈজ্ঞানিক সিম্পোজিয়ামের রেজিস্ট্রেশন উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য বিষয়ক দূতের বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য বিষয়ক দূতের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব ডাক দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব ডাক দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানার যাত্রা শুরু
কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানার যাত্রা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গাছের চারা রোপণ
ঝিনাইদহে গাছের চারা রোপণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়াকে উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া
গাজায় ট্রাম্পের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!
আফগান মন্ত্রীর প্রথম ভারত সফর, পতাকা সংকটে দিল্লি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন

ডেঙ্গুর ভয়াবহতা
ডেঙ্গুর ভয়াবহতা

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই আমাদের মূল লক্ষ্য

নগর জীবন

জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি
জনবলসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা