শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

যাকে ‍হিটলারের সাথে তুলনা করা হয়!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাকে ‍হিটলারের সাথে তুলনা করা হয়!

তার নাম পল পট। একজন কট্টরপন্থী কমিউনিস্ট নেতা। প্রশংসাকারীদের কথায়, বিপ্লবী। তবে নিন্দুকেরা বলেন, পল একনায়ক, যিনি ভীষ নিষ্ঠুর। নৃশংসতায় বিশ্বব্যাপী ঘৃণিত সেই হিটলারের চেয়ে কোনও অংশে কম নন তিনি। চার বছর একটি দেশের সর্বময় কর্তা ছিলেন। ওই চার বছরে দেশের এক চতুর্থাংশ মানুষ মারা গিয়েছিল, যার অধিকাংশকেই হত্যা করা হয়েছিল তার নির্দেশে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট দেশ কম্বোডিয়া। এক সময়ের হিন্দুরাষ্ট্র। নাম ছিল কম্বোজদেশা। তা থেকেই কম্পুচিয়া হয়ে নাম হয় কম্বোডিয়া। পল পটের নেতৃত্বাধীন সরকার ওই দেশের লাখ লাখ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছিল। ওই সময়েই আরও ২০ লাখ কম্বোডিয়ানের মৃত্যু হয়েছিল না খেতে পেয়ে, হাড়ভাঙা পরিশ্রম কিংবা মাত্রাতিরিক্তি ক্লান্তিতে।

১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯। চার বছর কম্বোডিয়া শাসন করেছিল পলের নেতৃত্বাধীন সরকার ‘খামের রুজ’। ওই চার বছরে কম্বোডিয়ায় প্রায় ২৫ থেকে ৩০ লাখ মানুষ মারা যান। ২০০৯ সালে কম্বোডিয়ার সরকারি তথ্য কেন্দ্র ‘ডকুমেন্টেশন সেন্টার অব কম্বোডিয়া’ জানিয়েছিল সে সময়ের প্রায় ২৩ হাজার ৭৪৫টি গণকবর খুঁড়ে অন্তত ১৩ লাখ মানুষের দেহাবশেষ পাওয়া গেছে। তদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল পলের খামের রুজ সরকার।

হিটলারের ১২ বছরের একনায়কত্বে গণহত্যার শিকার হয়েছিলন ৬০ লাখ মানুষ। পলের চার বছরে ৩০ লাখ হত্যা শতাংশের হিসেবে অনেকটাই বেশি। যদিও পল নাকি সমাজ সংস্কার করতে চেয়েছিলেন। মার্ক্স-লেনিনীয় কমিউনিস্ট ধারার পন্থী ছিলেন। কৃষিভিত্তিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করাই নাকি লক্ষ্য ছিল তার।

কৃষিভিত্তিক সমাজতন্ত্র সরলভাবে বাঁচার কথা বলে। এই সমাজে জমিই উৎপাদনের ভিত্তি। কৃষিকাজ বাঁচার উপায়। এই ব্যবস্থায় সবাই নিজের প্রয়োজন মতো উৎপাদন করবে এবং জীবনধারণের প্রয়োজন অনুযায়ী পণ্য গ্রহণ করবে। জমি কারও মালিকানাধীন থাকবে না। ফলে কারও জোরও থাকবে না।

পল নাকি এমনই সমাজ চেয়েছিলেন। তাহলে সমস্যা বাধল কোথায়?
পলের নীতির প্রশংসাকারীরা বলেন, তিনি ছিলেন একজন আপাদমস্তক বিপ্লবী। তারা বলতেন, পল যখন জেগে থাকেন তখন প্রতি মুহূর্ত তিনি বিপ্লবের কথা ভাবেন। যখন ঘুমান তখনও স্বপ্ন দেখেন বিপ্লবেরই। কিন্তু সাম্যবাদের পক্ষে বিপ্লব একনায়কত্বে পরিণত হল কীভাবে?

শোনা যায়, পলের নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ছিল অসাধারণ। তার বক্তৃতা শুনে মুহূর্তে উদ্বুদ্ধ হতেন তার অনুগামীরা। সেই সময় কম্বোডিয়ার বহু শিক্ষিত এবং বোদ্ধা পলের নীতির অনুসারী হয়েছিলেন।

কৃষিভিত্তিক সমাজতন্ত্র গড়ার লক্ষ্যে শুরু করেছিলেন সংস্কারের কাজ। কিন্তু সেই প্রক্রিয়ায় যারাই তাদের সঙ্গ দিতে পারেননি তাদের হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে। হত্যার শিকার হতে হয়েছে তাদেরও যাদের ভয় পেয়েছিল খামের রুজ সরকার।

অতিশিক্ষিতদের ভয় পেত পলের সরকার। যুক্তি ছিল, তাদের সমাজ সংস্কারের পথে তারা বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন। মানুষকে ‘ভুল’ বোঝাতে পারেন। এমনকি তাদের পাল্টা বিপ্লবে উদ্বুদ্ধও করতে পারেন।

একই যুক্তিতে যারা কম্বোডিয়ার পূর্বতন সরকারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন, পূর্বতন সরকারের সমর্থক ছিলেন, তাদেরও গ্রেফতার করা হত। একাধিক ভাষা বলতে পারাকেও বিপদ ভাবা হত। এমনকি কেউ চশমা পরলেও তাকে বুদ্ধিজীবী তকমা দিয়ে কারাগারে বন্দি করত পলের সেনারা।

এই সেনাদের চরমপন্থী মনোভাব দেখানোর নির্দেশ ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। গ্রেফতার হওয়া ‘সম্ভাব্য বিপদ’দের তারা হত্যা করেই দম নিতেন। কারাগারের কাছের একটি মাঠের নামই হয়ে গিয়েছিল কিলিং ফিল্ড বা হত্যা ময়দান। সেখানে গণহত্যা করা হত বন্দিদের।

তৃতীয় বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম কম্বোডিয়া। আর্থিক সহায়তা বিদেশ থেকেও আসত বলে জানা গেছে। তবে বন্দি হত্যায় অযথা গুলোর অপচয় করত না পলের সেনাবাহিনী। ইতিহাসবিদরা জানিয়েছেন, বন্দিদের নৃশংসভাবে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে গণকবর দিত তারা।

পল পট নামটি বেশ অদ্ভুত। কম্বোডিয়ান ভাষায় এর অর্থ ‘সাচ্চা কম্বোডিয়ান’। পল নিজেকে তা-ই মনে করতেন। নিজের নাম নিজেই রেখেছিলেন তিনি।

তার আসল নাম ছিল সালোথ জার। এক কৃষি পরিবারে জন্মেছিলেন পল। ১৯২৫ সালের ১৯ মে কম্বোডিয়ার রাজধানী শহরে জন্ম পলের। রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ ছিল তার পরিবার।

পরে কম্বোডিয়া যখন ফরাসিদের উপনিবেশ হল, তখনও পল ফরাসিদের তৈরি ও অনুগামীদের স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। পড়াশোনায় কোনওদিনই ভাল ছিলেন না। কলেজে ভর্তি হলেও ডিগ্রি পাননি। মাঝপথে পড়া ছেড়ে কাঠের কাজ শিখতে যান। সেখানেই কম্বোডিয়ার এক কমিউনিস্টপন্থী বুদ্ধিজীবীর সঙ্গে তার পরিচয়। যিনি পরে পলের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে অভিষিক্ত হন।

রাজ পরিবারের অন্দরমহলে যাতায়াত ছিল পলের। অল্প বয়সেই রাজার রক্ষিতাদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন বলে তার জীবনিকারেরাই এ কথা লিখেছেন বিভিন্ন বইয়ে।

পরে অবশ্য কাঠের কাজ নিয়ে পড়াশোনার পর স্কলারশিপ পেয়ে প্যারিসে যান উচ্চশিক্ষার জন্য। সেখানেই মার্ক্স-লেনিনীয় কমিউনিজম নিয়ে আগ্রহী হয়ে পড়েন।

পল যখন দেশে ফেরেন তখন কম্বোডিয়ায় রাজনৈতিক টালমাটাল চলছে। দেশের অবস্থা দেখেই সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার ভাবনা মাথায় আসে পলের। সেখান থেকেই শুরু পলের বিপ্লব।

এর পর ১৯৭৫ সালে কম্বোডিয়ায় গৃহযুদ্ধের পর দেশের ক্ষমতা দখল করে সর্বময় প্রধান হয়ে বসেন পল। শুরু হয় তার শাসন।

যদিও চার বছরের মধ্যেই সেই শাসনে ইতি পড়ে। ভিয়েতনামের সেনাবাহিনী পলের সরকারকে সরিয়ে মুক্ত করে কম্বোডিয়াকে। বন্দি করা হয় পলকে। ১৯৯৮ সালে বন্দি অবস্থাতেই ঘুমের মধ্যে মারা যান পল। সূত্র: হিস্টরি, বিবিসি, টাইম

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
চীনের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ৯ জনের মৃত্যু
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
পাকিস্তানে ডনের সাংবাদিকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, আটক ৬৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড
স্বাচিপ নেতা ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত
রাজধানীতে গণপিটুনিতে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা