শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৬, রবিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

রয়টার্সের বিশ্লেষণ: মধ্যপ্রাচ্যের নেতা হতে চান সৌদি যুবরাজ, জিনপিংয়ের সফরেই ‘স্বাধীনতা’র ঘোষণা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রয়টার্সের বিশ্লেষণ: মধ্যপ্রাচ্যের নেতা হতে চান সৌদি যুবরাজ, জিনপিংয়ের সফরেই ‘স্বাধীনতা’র ঘোষণা?

সুতো কেটে যাওয়া সময় বলছে সৌদি আরব আর যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কটা আর আগের মতো ঘনিষ্ঠতায় নেই। উল্টো, দিনকে দিন বাড়ছে রিয়াদ ও ওয়াশিংটনের বৈরিতা। আর সেই বৈরিতার নেপথ্য কারণ মধ্যপ্রাচ্যে একক আধিপত্য বিস্তার করতে চায় সৌদি আরব। যার পেছনের নায়ক সৌদি যুবরাজ (ক্রাউন প্রিন্স) মোহাম্মদ বিন সালমান।

তিনি ক্রাউন প্রিন্সের আসনটা নিজের করে নেওয়ার পরই ভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করছে সৌদি। তার বিরুদ্ধে যেমন ইসরায়েল ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠার অভিযোগ আছে, তেমন ২০১৮ সালে তুরস্কের সৌদি দূতাবাসে যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যার কলকাঠি নাড়ার অভিযোগও আছে।

সম্প্রতি তেল উৎপাদন কমানো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-সৌদির বৈরিতার খবর প্রকাশ্যে এসেছে। একের পর এক মার্কিন হুঁশিয়ারির পরও নিজেদের অবস্থান থেকে নড়েনি মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বাধীন সৌদি প্রশাসন। এবার সেই বৈরিতার পালে নতুন হাওয়া দিচ্ছে চীনের প্রেসিডেন্ট শিজিনপিংয়ের সৌদি সফর।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান চলতি সপ্তাহে রিয়াদে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে স্বাগত জানাবেন। আর জিনপিংয়ের সফর দিয়েই পশ্চিমা মিত্রদের ইচ্ছার বাইরে গিয়ে মেরুকৃত বিশ্বে রিয়াদ নিজেদের অবস্থান জানান দিতে চাইছে।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, নিজের শক্তির জানান দিতে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের একটি সম্মেলনও আয়োজন করছেন যুবরাজ। চীন-আরব সম্মেলনের নামের এই আয়োজনে চীনা প্রেসিডেন্টের সফরের সময় অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ইউরেশিয়া গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা প্রধান আয়হাম কামেল বলেন, ‘কৌশলগত হিসাব করে কাজ করছে সৌদি আরব। তারা ভাবছে চীনকে জায়গা দিতে হবে। কারণ অর্থনৈতিক অংশীদার হিসেবে চীনকে অগ্রাহ্য করার সুযোগ নেই।’

বিশ্লেষকদের মতে, আরব উপসাগরীয় দেশগুলোর নিরাপত্তা নির্ভরশীলতার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এখনও অংশীদার। কিন্তু এরপরও সৌদি আরব এমন একটি পররাষ্ট্রনীতির দিকে হাঁটছে যাতে করে জাতীয় অর্থনীতি রূপান্তর করা যায়। এমন সময় এই পথে হাঁটছে সৌদি আরব যখন বিশ্ব তেলজাত পণ্য থেকে দূরে সরতে চাইছে, যা সৌদি আরবের প্রাণশক্তি।

কামেল বলেন, ‘চীনের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক বৃদ্ধির ঝুঁকি রয়েছে। এতে মার্কিন-সৌদি সম্পর্কে আরও ফাটল ধরতে পারে। তবে যুবরাজ নিশ্চিতভাবে এটিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না।’

এমন সময় চীনা প্রেসিডেন্ট সৌদি আরব সফর করবেন যখন মার্কিন-সৌদি সম্পর্ক খুব নাজুক, বিশ্বের জ্বালানি বাজারে অনিশ্চয়তা এবং রুশ তেলের মূল্য বেঁধে দিয়েছে পশ্চিমারা। আর মধ্যপ্রাচ্যে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে ওয়াশিংটনের উদ্বেগের বিষয়তো রয়েছেই। 


যদিও জিনপিংয়ের এই সফরের এজেন্ডা বা আলোচ্যসূচি কী সে নিয়ে কোনো প্রকাশ্য মন্তব্য করেনি সৌদি আরব।

সৌদি আরবের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে মার্কিন সমালোচনায় বিরক্তির ইঙ্গিত দিয়েছেন যুবরাজ। মার্চ মাসে আটলান্টিক সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাকে ভুল বুঝেছেন কিনা, তা নিয়ে ভাবছেন না তিনি। বাইডেনের উচিত আমেরিকার স্বার্থে মনোযোগ দেওয়া।

সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ-তে ওই মাসে প্রকাশিত প্রতিবেদনে যুবরাজকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে চায় রিয়াদ। কিন্তু চাইলে যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের স্বার্থ, বিনিয়োগ কমাতে পারে রিয়াদ। 

বেইজিংয়ের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গভীর করছে রিয়াদ। চীনের শীর্ষ তেল সরবরাহকারী দেশ সৌদি আরব। যদিও ওপেকপ্লাসের তেল উৎপাদনকারী রাশিয়া সস্তায় তেল দিয়ে চীনের বাজারে নিজেদের উপস্থিতি বাড়িয়েছে।

বাণিজ্যিক লেনদেনের ক্ষেত্রে মার্কিন ডলারের বদলে চীনা মুদ্রা ইউয়ান ব্যবহারের পক্ষে ওকালতি করে আসছে বেইজিং। রিয়াদও এর আগে হুমকি দিয়েছিল তেল বাণিজ্যের কিছু ক্ষেত্রে ডলার বাদ দেওয়ার বিষয়ে।

মানবাধিকার ও ইয়েমেনে যুদ্ধ নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক টানাপড়েনে রয়েছে। এটি আরও বেড়েছে ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ওপেকপ্লাসের তেল উৎপাদনের নীতির কারণে।

মধ্যপ্রাচ্যের কূটনীতিকরা বলছেন, ২০১৭ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেমন জমকালো অভ্যর্থনা পেয়েছিলেন, চীনা প্রেসিডেন্টের জন্য তেমন আয়োজন থাকতে পারে। বিপরীতে জুলাই মাসে বাইডেনের সৌদি আরব সফর দুই দেশের সম্পর্কের ফাটল আরও বাড়িয়েছিল।

বিমানবন্দরে ট্রাম্পকে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন বাদশাহ সালমান। সফরে ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের মার্কিন অস্ত্র ক্রয়ের চুক্তি হয়েছিল। খাশোগি হত্যায় রিয়াদকে ‘একঘরে’ রাষ্ট্রে পরিণত করার হুমকি দেওয়া বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন শুধু যুবরাজ। হ্যান্ডশেকের বদলে তারা দুজন ফিস্ট বাম্প করেছিলেন।

কূটনীতিকরা বলছেন, চীনা প্রতিনিধিদল সৌদি আরব এবং অপর আরব দেশের সঙ্গে ডজন খানেক চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারে। জ্বালানি, নিরাপত্তা ও বিনিয়োগ খাতে এসব চুক্তি হবে।

সৌদি আরব ও দেশটির উপসাগরীয় মিত্ররা বলে আসছে, তারা নিজেদের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা স্বার্থ নিশ্চিত করতে অংশীদারদের মধ্যে বৈচিত্র আনা অব্যাহত রাখবে। যদিও রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে এই অঞ্চলের সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহ রয়েছে।

আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো জনাথন ফুল্টন বলছেন, যুবরাজ চাইছেন বিশ্বের পরাশক্তিদের কাছে যে সৌদি আরবের গুরুত্ব রয়েছে, তা মধ্যপ্রাচ্যের কাছে তুলে ধরতে। হয়ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে ইঙ্গিতও দিতে চাইছেন। কিন্তু তিনি বেশি ভাবছেন সৌদি আরবের মানুষ কী ভাবছে।

রিয়াদভিত্তিক গাল্ফ রিসার্চ সেন্টারের চেয়ারম্যান ও সৌদি বিশ্লেষক আব্দুলআজিজ সাগের বলেছেন, আরব দেশগুলো পশ্চিমা মিত্রদের বলতে চায় যে, আমাদের বিকল্প রয়েছে এবং তাদের সম্পর্ক মূলত অর্থনৈতিক স্বার্থের ভিত্তিতে রচিত।

ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের মধ্যপ্রাচ্য কর্মসূচির পরিচালক জন অল্টারম্যান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় চীনের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক দ্রুত বাড়ছে। কিন্তু প্রকৃত সম্পর্ক তুলনা করার মতো নয়।

সূত্র: রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়
কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়
সর্বশেষ খবর
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি
৪৬ বছর পর ফ্রান্সের শীর্ষ লিগে প্যারিস এফসি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন