শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২২, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

ঔপনিবেশিক শাসনামলে ভারতবর্ষের মুক্তিসংগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও ব্যক্তি নিজের মতো করে অংশগ্রহণ করেছেন। নেতা হিসেবে যাঁরা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা হলেন মোহন দাস করমচাঁদ গান্ধী (১৮৬৯-১৯৪৮), মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ (১৮৭৬-১৯৪৮), জওহরলাল নেহরু (১৮৮৯-১৯৬৪) এবং সুভাষচন্দ্র বসু (১৮৯৭-১৯৪৫)। এঁদের ভিতর মিল ছিল, গরমিলও ছিল। এবং প্রত্যেকেই ছিলেন স্বতন্ত্র। মিলের বড় জায়গাটা ছিল এই যে এঁরা সবাই ছিলেন জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী। এবং তাঁদের ভিতর দ্বিপক্ষীয় যে ঝগড়াটা বেধেছিল সেটা ওই জাতীয়তাবাদের প্রশ্নেই। চারজনের দুজন-গান্ধী ও নেহরু মনে করতেন যে ভারতে জাতি একটাই, সেটা হচ্ছে ভারতীয়। মাওলানা আজাদও জাতীয়তাবাদের প্রশ্নে কংগ্রেসপন্থিই ছিলেন। তবে তাঁর বক্তব্য ছিল এই রকমের, ভারতবর্ষে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায় রয়েছে, কিন্তু তারা সম্প্রদায়ই বটে, জাতি নয়। প্রথম জীবনে জিন্নাহও সাম্প্রদায়িক বিভাজন মানতেন বটে, তবে সেটিকে জাতিগত বিভাজন মনে করতেন না। হিন্দু-মুসলমান একসঙ্গে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করুক, এটাই তিনি চাইতেন। পরে কিছুটা গান্ধীর সঙ্গে ব্যক্তিগত বিরোধের কারণে এবং অনেকটা মূল কংগ্রেস নেতৃত্বের অনড় অবস্থানের দরুন দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হচ্ছে না দেখে, প্রথমে তিনি রাজনীতিতেই থাকবেন না বলে ঠিক করেন, পরে সিদ্ধান্ত বদলে মুসলমানদের জন্য চিহ্নিত স্বতন্ত্র আবাসভূমির যে দাবিটি উঠেছিল সেই ধারার রাজনীতিতে যোগ দেন। এবং দ্বিজাতিতত্ত্বের প্রধান মুখপাত্র হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী রাজনীতি তখন দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে শুধু পরস্পরবিরোধীই নয়, পরস্পরের শত্রুতে পরিণত হয়ে পড়ে।

এতে সর্বাধিক সন্তুষ্টির কারণ ছিল ব্রিটিশ শাসকদেরই। হিন্দু-মুসলমানের বিরোধ সৃষ্টিতে তাদের সক্রিয় সমর্থন ছিল। কারণ সেটি ঘটলে স্বাধীনতার আন্দোলনে বিভাজন দেখা দেবে। এবং ফলস্বরূপ আন্দোলনটি দুর্বল হয়ে গেলে ব্রিটিশের পক্ষে শাসনক্ষমতায় টিকে থাকা সহজ হবে, এই ছিল আশা। সে আশা যে অমূলক ছিল তা-ও নয়।

ব্রিটিশ শাসকদের উদ্যোগে ভারতবর্ষের প্রথম আদমশুমারি করা হয় ১৮৭১-৭২ সালে। তাতে হিন্দু মুসলমানের সংখ্যা স্বতন্ত্রভাবে দেখানো হয়েছে। যদিও ব্রিটিশদের নিজেদের দেশের আদমশুমারিতে ধর্ম-সম্প্রদায়িক ভিত্তিতে জনমানুষের বিভাজন দেখানোর রেওয়াজ ছিল না। ব্রিটিশ ভারতের ইতিহাস রচনার বেলাতেও ব্রিটিশের উদ্যোগেই একেবারে সূচনাতেই যুগ ভাগ করা হয়েছিল হিন্দু যুগ, মুসলিম যুগ ও ব্রিটিশ যুগ হিসেবে। এর দ্বারা বোঝানোর চেষ্টা হয়েছে যে হিন্দুস্তান ছিল হিন্দুদেরই দেশ। পরে মুসলমানরা এসে রাজত্ব কায়েম করে। এবং ব্রিটিশদের আগমন ভারতবর্ষকে মুসলমানদের দুঃশাসন থেকে উদ্ধার করে দেশটিকে আধুনিক যুগে নিয়ে আসে।

জাতীয়তাবাদী হওয়া সত্ত্বেও সুভাষ বসু অন্য তিন নেতার কারও মতোই ছিলেন না। প্রথমত তিনি বুঝে গিয়েছিলেন যে আবেদন-নিবেদনে দেশকে স্বাধীন করা যাবে না, বড় জোর ডমিনিয়ন স্ট্যাটাস (ঔপনিবেশিক স্বায়ত্তশাসন) পাওয়া যাবে। পূর্ণ স্বাধীনতার জন্য প্রয়োজন হবে সশস্ত্র সংগ্রামের। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরিস্থিতিকে ব্যবহার করে রুশ দেশে যেভাবে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ শাসকরা যে সংকটের মধ্যে পড়েছে, তাকে ব্যবহার করে ভারতবর্ষকে অনেকটা সেভাবেই স্বাধীন করা সম্ভব বলে তাঁর ধারণা হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন বিদেশে গিয়ে ভারতীয়দের নিয়ে একটি বাহিনী গঠন করে দেশকে স্বাধীন করার অভিযান পরিচালনা করা গেলে দেশের ভিতরেও একটি সশস্ত্র অভ্যুত্থান ঘটবে এবং ব্রিটিশ শাসকরা পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হবে।

আজাদ হিন্দ ফৌজের সদস্যদের তাঁর স্বাভাবিক উদ্দীপনাদৃপ্ত কণ্ঠে সুভাষচন্দ্র বসু বলেছিলেন, ‘আসুন আমরা ইতিহাস তৈরি করি, পরে কেউ হয়তো সে ইতিহাস লিখে রাখবে।’ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী লড়াইয়ে সুভাষচন্দ্র বসু যে ভূমিকা পালন করেছেন, সেটা অবশ্যই ঐতিহাসিক। তাঁর ভূমিকার সঙ্গে গান্ধী এবং জিন্নাহর ভূমিকার তুলনা করা যে চলে না। কেননা তাঁদের মতো তিনি সময় পাননি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করার। জীবিত ছিলেন মাত্র ৪৮ বছর এবং তাঁর রাজনৈতিক জীবন ছিল সর্বমোট ২৪ বছরের। উল্লেখ্য যে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে গান্ধী যখন ভারতবর্ষে ফেরত এলেন তখন তাঁর বয়স ছিল ৪৬ আর ১৯৩৪ সালে জিন্নাহ যখন তাঁর দ্বিতীয় রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন তাঁর বয়স তখন ৫৮। জওহরলাল নেহরু, বয়সে যিনি সুভাষচন্দ্রের চেয়ে আট বছরের বড়, এবং তাঁর মৃত্যু ঘটে সুভাষের অন্তর্ধানের ১৯ বছর পরে। স্বল্প জীবনে সুভাষচন্দ্র যে কাজ করে গেছেন তাৎপর্যের দিক থেকে তা নেহরুর কাজকে ছাড়িয়ে গেছে তো বটেই; জিন্নাহর কাজের তুলনাতেও তা মহৎ। যদিও জিন্নাহ যেভাবে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে গেছেন, সুভাষ তা করতে পারেননি। অবশ্য তেমন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা তাঁর ধ্যানধারণা থেকে অনেক দূরবর্তীই ছিল। রাজনৈতিক জীবনে তিনি মোট ১১ বার কারাবন্দি হন এবং তাঁর জীবনের শেষ সাড়ে চার বছর কেটেছে প্রবাসে, বলা যায় যুদ্ধক্ষেত্রে।

১৯২৯ সালে কলকাতায় কবি নজরুলকে যে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয় সুভাষচন্দ্র তাতে উপস্থিত ছিলেন। এবং বলেছিলেন, ‘আমরা যখন যুদ্ধে যাব তখন সেখানে নজরুলের গান গাওয়া হবে। আমরা যখন কারাগারে যাব তখনো তাঁর গান গাইব।’ তত দিনে অবশ্য সুভাষের বেশ কয়েকবার কারাবাস ঘটে গেছে, কিন্তু তিনি যে সত্যি সত্যি যুদ্ধে যাবেন, প্রধান হবেন জাতীয় মুক্তির জন্য গঠিত একটি সশস্ত্র বাহিনীর-সেটা তখন কেউ ভাবেনি। সুভাষের নিজের কল্পনাতে তেমন স্বপ্ন হয়তো গড়ে উঠেছিল, কিন্তু সেটি যে বাস্তবে সম্ভব হবে তেমনটা তাঁর পক্ষেও আশা করার কথা নয়। আর ওইখানেই, ওই যুদ্ধগমনেই তিনি বিশেষভাবে স্বতন্ত্র হয়ে গেছেন অন্য নেতাদের থেকে; যাঁদের লড়াইটা ছিল নিয়মতান্ত্রিক, সশস্ত্র অভ্যুত্থানের ব্যাপারে যাঁদের কোনো প্রকার চিন্তা ছিল না, বরঞ্চ ওই ধারার বিপক্ষেই তাঁরা কাজ করেছেন।

সশস্ত্র বিপ্লবীরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইংরেজ শাসনের নিকৃষ্টতম বলে চিহ্নিত ব্যক্তিদের হত্যা করে স্বাধীনতাসংগ্রামকে এগিয়ে নেবেন ভেবেছিলেন। ক্ষুদিরাম বসু (১৮৮৯-১৯০৮) এবং প্রফুল্ল চাকি (১৮৮৮-১৯০৮) ছিলেন ওই পথের অগ্রযাত্রী। পরে ব্যক্তিগত আক্রমণে কাজ হচ্ছে না দেখে সংঘবদ্ধ আক্রমণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। অনুশীলন ও যুগান্তর নামে গোপন দল নিজ নিজ উপায়ে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামে যুক্ত হয়। চট্টগ্রামে মাস্টারদা সূর্য সেন (১৮৯৩-১৯২৪) গোপন বিপ্লবী দল গঠন করেন। শুরুতে সূর্য সেন কংগ্রেসের রাজনীতিতেই ছিলেন। কিন্তু গান্ধীজির অসহযোগ প্রত্যাহারে হতাশ হয়ে সশস্ত্র পথ ছাড়া উপায় নেই ভেবে গোপন দলের তরুণদের নিয়ে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে এবং যুদ্ধ চালিয়ে চট্টগ্রাম শহরকে কয়েক দিনের জন্য হলেও কার্যত নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখেন। মাস্টারদাদের আশা ছিল প্রান্তিক চট্টগ্রামে বিদ্রোহ শুরু হলে সেটা সমগ্র ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু তেমনটা ঘটেনি। সূর্য সেনকে সমাজতন্ত্রী ভগৎ সিংপন্থি নয়, জাতীয়তাবাদী সুভাষপন্থিই বলতে হবে। তবে সুভাষ বসুর পরিকল্পনা ছিল আরও বড় আকারে আক্রমণ পরিচালনা করা এবং অভ্যন্তরীণ অভ্যুত্থান ঘটানোর। তিনি অনেক দূর এগিয়েছিলেন। জাপানিদের সমর্থনে তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজ ভারতবর্ষের সীমান্ত পর্যন্ত চলে এসেছিল। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপ তাঁদের দখলে এসে গিয়েছিল। কিন্তু জার্মানি ও জাপানের আত্মসমর্পণের পর আর অগ্রসর হতে পারেননি। জাপানিদের সহায়তায় ভারতবর্ষকে স্বাধীন করলে সেটা মস্ত বড় একটা ঘটনা হতো বৈকি। এর মাধ্যমে নতুন পরাধীনতার সূত্রপাত ঘটত কি না, সে নিয়ে সংশয় অন্যায্য নয় বটে; তবে সুভাষের অবিশ্বাস্য রকমের বীরত্বপূর্ণ অভিঘাতেই পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ ভারতীয় নৌবাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীতে বিদ্রোহের লক্ষণ দেখা দিয়েছিল এবং আজাদ হিন্দ ফৌজের বন্দি নেতাদের মুক্তির দাবিতে ভারতবর্ষজুড়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, যার সঙ্গে শ্রমিক ধর্মঘট যুক্ত হয়ে একটি প্রায়-বৈপ্লবিক পরিস্থিতি গড়ে উঠেছিল, এটা তো ঐতিহাসিকভাবেই সত্য। সত্য এটাও যে ব্রিটিশ শাসকদের ভারতবর্ষ ত্যাগ ত্বরান্বিত হয়েছিল কংগ্রেস বা মুসলিম লীগের কারণে যতটা নয়, সুভাষ বসুর কারণে তার চেয়ে বেশি। যদিও সুভাষ বসু জাতীয়তাবাদী ধারার ভিতরেই ছিলেন, তার বাইরে যেতে চাননি, এবং পারেনওনি যেতে।

প্রথম প্রজন্মের তিন নেতা, গান্ধী, জিন্নাহ এবং মাওলানা আজাদ-রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার ওপরই জোর দিয়েছেন, নেহরু এবং সুভাষ রুশ বিপ্লব দেখেছেন, এবং তার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন। নেহরু তো একসময় কমিউনিস্টই হয়ে যাবেন ভেবেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাতীয়তাবাদীই রয়ে গেছেন, সামাজিক বিপ্লবের কথা আর ভাবেননি। সুভাষ সমাজতন্ত্রের কথা বলেছেন, কিন্তু সে সমাজতন্ত্র জাতীয়তাবাদকে বাদ দিয়ে নয়। এ সমাজতন্ত্র পরবর্তীকালে শেখ মুজিবুর রহমান যে রকমের সমাজতন্ত্রের কথা বলতেন, তা থেকে খুব একটা ভিন্ন প্রকারের ছিল না। সুভাষচন্দ্র বসুর পরিচয় তাই রাষ্ট্রবিপ্লবীতেই আবদ্ধ রয়ে গেল; সমাজবিপ্লবী পর্যন্ত  এগোলো না। ব্রিটিশের চোখে তিনি ‘চরমপন্থি’ ছিলেন; তবে কমিউনিস্ট বিপ্লবী অর্থে নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণির ‘বিপ্লবী’ অর্থেই। ওই রকম চরমপন্থায় আস্থা শ্রীঅরবিন্দের মধ্যেও ছিল, যা শেষ হয়েছে আশ্রমিক সাধনায় পৌঁছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে সুভাষ বসুর চরমপন্থা কিন্তু ব্রিটিশের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছিল, তার কারণ তিনি জাপানের সমর্থন ও সহযোগিতা পেয়েছিলেন।

জাতীয়তাবাদীরা কমিউনিস্টদের কতটা ভীতির চোখে দেখে তা বোঝা গেছে ২০২৪ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময়ে নিজের সমর্থকদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিস সম্পর্কে ঘৃণার উদ্রেক করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বলেছিলেন, সবাই জানে কমলা হ্যারিস একজন মার্কসিস্ট। কমিউনিস্ট হওয়ার দরকার পড়ে না, মার্কসিস্ট হওয়াটাই যথেষ্ট আতঙ্কের কারণ। একইভাবে বার্নি স্যান্ডাস মার্কসিস্ট বলে নিজ ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়ন বঞ্চিত হন।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন